নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
পানি সম্পদ উপমন্ত্রী একেএম এনামুল হক শামীম বলেছেন, ‘সারা দেশে নদীভাঙন কবলিত ও ঝুঁকিপূর্ণ এলাকা চিহ্নিত করে স্থায়ী সমাধানের নির্দেশনা দিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। শুধুমাত্র চট্টগ্রামেই ১৩টি প্রকল্পে ৭ হাজার ২০০ কোটি টাকার প্রকল্প চলমান রয়েছে। বন্যা, বর্ষা ও নদীভাঙন মোকাবিলায় সর্বোচ্চ আন্তরিকতার সঙ্গে কাজ করতে হবে।’
আজ শনিবার চট্টগ্রামে পানি উন্নয়ন বোর্ডের দক্ষিণ-পূর্বাঞ্চল জোনের চলমান কাজের অগ্রগতি নিয়ে কর্মকর্তা কর্মচারীদের সঙ্গে মত বিনিময় সভায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন।
এনামুল হক শামীম বলেন, ‘কাজের ক্ষেত্রে যাতে গুণগত মান বজায় থাকে এবং দুর্নীতি যেন না হয়, সে জন্য নিয়মিত মনিটরিং করা হচ্ছে। কাজের ব্যাপারে কোনো প্রকার অনিয়ম, দুর্নীতি ও গাফিলতি সহ্য করা হবে না। এসব প্রকল্পের কাজ সম্পন্ন হলে চট্টগ্রামে নদীভাঙনের সমস্যা অনেকাংশে কমে যাবে।’
উপ-মন্ত্রী শামীম বলেন, ‘নদীভাঙন রোধে পর্যায়ক্রমে ভাঙন কবলিত সব এলাকায় স্থায়ী প্রকল্প নেওয়া হচ্ছে। আর এসব প্রকল্প সম্পন্ন হলে আগামী কয়েক বছরের মধ্যে বাংলাদেশের মানুষ অনেকাংশে জলাবদ্ধতা ও নদীভাঙন থেকে রক্ষা পাবে। উপকূল অঞ্চলে প্রতিটি বাঁধ প্রশস্ত ও উঁচু করা হচ্ছে, বনায়ন করা হচ্ছে। আর এসব স্থায়ী প্রকল্পে নদী খনন বাধ্যতামূলক করা হচ্ছে এবং তা রক্ষণাবেক্ষণের জন্য জনবলও বাড়ানো হয়েছে। যথাসময়ে কার্যকর ব্যবস্থা গ্রহণের ফলেই গত ১৩ বছরে সারা দেশে নদী ভাঙনের পরিমাণ সাড়ে ৯ হাজার হেক্টর থেকে কমে এখন সাড়ে ৩ হাজার হেক্টরে নেমেছে। হাওর অঞ্চলেও ভাঙন রোধে কাজ করা হয়েছে। এ কারণে সেখানকার কৃষকেরা ফসল ঘরে তুলতে পারছেন।’
উপমন্ত্রী আরও বলেন, ‘প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা আগামীর বাসযোগ্য বিশ্বমানের সুবিধা সংবলিত বাংলাদেশ গড়তে চান। সে জন্য তিনি ডেল্টাপ্লান-২১০০ বাস্তবায়নেরও ঘোষণা দিয়েছেন। আর এই মহাপরিকল্পনার সিংহভাগ কাজই পানিসম্পদ মন্ত্রণালয় বাস্তবায়ন করবে। এ মহাপরিকল্পনা বাস্তবায়ন হলে সারা দেশে নদী ভাঙন ও জলাবদ্ধতার কোনো সমস্যাই থাকবে না। এই মহাপরিকল্পনা বাস্তবায়নে পানি সম্পদ মন্ত্রণালয় ও পানি উন্নয়ন বোর্ড (পাউবো) নিরলস পরিশ্রম করে যাচ্ছে।’
আসন্ন বর্ষা ও দুর্যোগকালীন পরিস্থিতি মোকাবিলার জন্য সবাই প্রস্তুত আছে বলে আশ্বস্ত করেন পানি উন্নয়ন বোর্ড চট্টগ্রামের প্রধান প্রকৌশলী মো. রমজান আলী প্রামানিক। এ সময় তত্ত্বাবধায়ক প্রকৌশলী শিবেন্দু খাস্তগীর, নির্বাহী প্রকৌশলী তয়ন কুমার ত্রিপুরাসহ ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা ও অফিস প্রধানগণ উপস্থিত ছিলেন।
পানি সম্পদ উপমন্ত্রী একেএম এনামুল হক শামীম বলেছেন, ‘সারা দেশে নদীভাঙন কবলিত ও ঝুঁকিপূর্ণ এলাকা চিহ্নিত করে স্থায়ী সমাধানের নির্দেশনা দিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। শুধুমাত্র চট্টগ্রামেই ১৩টি প্রকল্পে ৭ হাজার ২০০ কোটি টাকার প্রকল্প চলমান রয়েছে। বন্যা, বর্ষা ও নদীভাঙন মোকাবিলায় সর্বোচ্চ আন্তরিকতার সঙ্গে কাজ করতে হবে।’
আজ শনিবার চট্টগ্রামে পানি উন্নয়ন বোর্ডের দক্ষিণ-পূর্বাঞ্চল জোনের চলমান কাজের অগ্রগতি নিয়ে কর্মকর্তা কর্মচারীদের সঙ্গে মত বিনিময় সভায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন।
এনামুল হক শামীম বলেন, ‘কাজের ক্ষেত্রে যাতে গুণগত মান বজায় থাকে এবং দুর্নীতি যেন না হয়, সে জন্য নিয়মিত মনিটরিং করা হচ্ছে। কাজের ব্যাপারে কোনো প্রকার অনিয়ম, দুর্নীতি ও গাফিলতি সহ্য করা হবে না। এসব প্রকল্পের কাজ সম্পন্ন হলে চট্টগ্রামে নদীভাঙনের সমস্যা অনেকাংশে কমে যাবে।’
উপ-মন্ত্রী শামীম বলেন, ‘নদীভাঙন রোধে পর্যায়ক্রমে ভাঙন কবলিত সব এলাকায় স্থায়ী প্রকল্প নেওয়া হচ্ছে। আর এসব প্রকল্প সম্পন্ন হলে আগামী কয়েক বছরের মধ্যে বাংলাদেশের মানুষ অনেকাংশে জলাবদ্ধতা ও নদীভাঙন থেকে রক্ষা পাবে। উপকূল অঞ্চলে প্রতিটি বাঁধ প্রশস্ত ও উঁচু করা হচ্ছে, বনায়ন করা হচ্ছে। আর এসব স্থায়ী প্রকল্পে নদী খনন বাধ্যতামূলক করা হচ্ছে এবং তা রক্ষণাবেক্ষণের জন্য জনবলও বাড়ানো হয়েছে। যথাসময়ে কার্যকর ব্যবস্থা গ্রহণের ফলেই গত ১৩ বছরে সারা দেশে নদী ভাঙনের পরিমাণ সাড়ে ৯ হাজার হেক্টর থেকে কমে এখন সাড়ে ৩ হাজার হেক্টরে নেমেছে। হাওর অঞ্চলেও ভাঙন রোধে কাজ করা হয়েছে। এ কারণে সেখানকার কৃষকেরা ফসল ঘরে তুলতে পারছেন।’
উপমন্ত্রী আরও বলেন, ‘প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা আগামীর বাসযোগ্য বিশ্বমানের সুবিধা সংবলিত বাংলাদেশ গড়তে চান। সে জন্য তিনি ডেল্টাপ্লান-২১০০ বাস্তবায়নেরও ঘোষণা দিয়েছেন। আর এই মহাপরিকল্পনার সিংহভাগ কাজই পানিসম্পদ মন্ত্রণালয় বাস্তবায়ন করবে। এ মহাপরিকল্পনা বাস্তবায়ন হলে সারা দেশে নদী ভাঙন ও জলাবদ্ধতার কোনো সমস্যাই থাকবে না। এই মহাপরিকল্পনা বাস্তবায়নে পানি সম্পদ মন্ত্রণালয় ও পানি উন্নয়ন বোর্ড (পাউবো) নিরলস পরিশ্রম করে যাচ্ছে।’
আসন্ন বর্ষা ও দুর্যোগকালীন পরিস্থিতি মোকাবিলার জন্য সবাই প্রস্তুত আছে বলে আশ্বস্ত করেন পানি উন্নয়ন বোর্ড চট্টগ্রামের প্রধান প্রকৌশলী মো. রমজান আলী প্রামানিক। এ সময় তত্ত্বাবধায়ক প্রকৌশলী শিবেন্দু খাস্তগীর, নির্বাহী প্রকৌশলী তয়ন কুমার ত্রিপুরাসহ ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা ও অফিস প্রধানগণ উপস্থিত ছিলেন।
টাঙ্গাইলের সখীপুরে ডেঙ্গুর প্রকোপ বেড়েছে। গতকাল মঙ্গলবার একদিনেই পাঁচজন রোগী উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে ভর্তি হয়েছেন। এদের মধ্যে একজনকে উন্নত চিকিৎসার জন্যে ঢাকায় পাঠানো হয়েছে। এ নিয়ে চলতি বছর উপজেলায় মোট ডেঙ্গু রোগীর সংখ্যা দাঁড়িয়েছে ৩৫ জনে। আজ বুধবার উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের পরিসংখ্যান কর্মকর
২৪ মিনিট আগেসংসদীয় আসন পুনর্বিন্যাসে দুই ইউনিয়ন বিচ্ছিন্ন করার প্রতিবাদে ফরিদপুরের ভাঙ্গা উপজেলায় আজ বুধবার তৃতীয় দিনের অবরোধ কর্মসূচি চলছে। আজকের কর্মসূচিকে ঘিরে উপজেলা পরিষদ কার্যালয়ের নিরাপত্তার ব্যবস্থা জোরদার করা হয়েছে। মোতায়েন করা হয়েছে সেনাবাহিনী, পুলিশসহ আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর পর্যাপ্ত সদস্য।
১ ঘণ্টা আগেপটুয়াখালীর বাউফলে এখন মাঠজুড়ে কৃষকের আমন ধান রোপণের ব্যস্ততা চলছে। বর্ষার পানি নেমে আসায় উপজেলার কৃষকরা জমিতে আমন রোপণের কাজে লেগে পড়েছেন। সকাল থেকে সন্ধ্যা পর্যন্ত কৃষক-শ্রমিকেরা হাটু পানিতে দাঁড়িয়ে চারা রোপণ করছেন।
২ ঘণ্টা আগেকর্ণফুলী নদীতে প্রবল স্রোতের কারণে গতকাল মঙ্গলবার দিবাগত রাত থেকে চন্দ্রঘোনা-রাইখালী নৌ রুটে ফেরি চলাচল বন্ধ রয়েছে। এতে নদীর দুই পাশে যাত্রী সাধারণ দুর্ভোগে পড়েছেন। গতকাল দিবাগত রাত ৩ টা থেকে রাঙামাটির কাপ্তাই লেক থেকে কর্ণফুলী পানি বিদ্যুৎ উৎপাদন কেন্দ্রের ১৬টি জলকপাট দিয়ে নদীতে পানি ছাড়া হচ্ছে।
২ ঘণ্টা আগে