অনলাইন ডেস্ক
রাজধানীর শাহআলী এলাকার একটি সড়ক থেকে তোশকে প্যাঁচানো হাত-পা বাঁধা অজ্ঞাতনামা এক নারীর লাশ উদ্ধার করেছে পুলিশ। এক সপ্তাহ ধরে প্রযুক্তিগতভাবে চেষ্টা করেও পুলিশ তাঁর নাম ও পরিচয় শনাক্ত করতে পারেনি। তাই সাত দিন ধরে তার মরদেহ শহীদ সোহরাওয়ার্দী মেডিকেল কলেজ ও হাসপাতালের মর্গে রাখা হয়েছে।
পুলিশ জানিয়েছে, পরিচয় না পাওয়া গেলে তাঁকে অজ্ঞাত হিসেবেই দাফন করা হবে। ১ ডিসেম্বর সকাল ৬টার দিকে শাহআলীর উত্তর বিসিল এলাকার একটি সড়ক থেকে অজ্ঞাত ওই নারীর লাশ উদ্ধার করে পুলিশ। এর আগে ফজরের নামাজ আদায় করে মুসল্লিরা তোশকটি সড়কে দেখতে পেয়ে পুলিশে খবর দেয়।
শাহআলী থানার উপপরিদর্শক (এসআই) স্বপন রায় আজকের পত্রিকাকে বলেন, গত ১ ডিসেম্বর মুসল্লিরা ফজরের নামাজ আদায় করে বাসায় ফেরার পথে উত্তর বিসিলের হোসনে আরা বেগম নামে এক নারীর বাসার সামনে একটি তোশক বাঁধা দেখতে পান। তারা লাঠি দিয়ে তোশকটি নারিয়ে প্রথমে নারীর চুল দেখতে পান, এরপর পোশাক দেখে নিশ্চিত হয়, ভেতরে লাশ। তারা পুলিশে খবর দেয়। চারটি গামছা দিয়ে তাঁর হাত-পা পিঠ মোড়া দিয়ে বাঁধা ছিল।
তিনি বলেন, ওই নারীকে কোথাও হত্যা করে এখানে লাশ ফেলা হয়েছে। কেউ ওই নারীকে চিনতে না পারায়, সিআইডি ও পিবিআইয়ের ফরেনসিক বিভাগ প্রযুক্তির সহায়তা নেয়। তাঁর আঙুলের ছাপ নিলেও তার বিষয়ে কোনো তথ্য পাওয়া যায়নি। তাঁর জাতীয় পরিচয়পত্র নেই। তাই তাঁর বিষয়ে কোনো তথ্যই পাওয়া যায়নি। ময়নাতদন্ত করে ওই নারীর লাশ শহীদ সোহরাওয়ার্দী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের মর্গে রাখা হয়েছে।
এদিকে নিহত নারীর হাতে ‘এস’ লেখা একটি ট্যাটু রয়েছে। পুলিশ এই ট্যাটুর সূত্র ধরে প্রাথমিকভাবে এই নারীকে যৌনকর্মী বলে মনে করছে।
পুলিশ জানিয়েছে, ওই নারীর বাম হাতের যে ট্যাটু সেটি রাজধানীর যৌনকর্মীদের একটি সংগঠনের চিহ্ন। সেই সূত্রধরে পুলিশ তদন্ত করছে। ঘটনাস্থলের আশপাশে কোনো সিসি ক্যামরে পাওয়া যায়নি। তবে ওই সড়কটিতে প্রবেশের মুখের সিসি ক্যামেরা উদ্ধার করেছে পুলিশ। সেই ফুটেজে একটি ময়লার গাড়ি দেখা গেছে। পুলিশের ধারণা ওই ময়লার গাড়ি থেকেও লাশ ফেলে যাওয়া হতে পারে।
রাজধানীর শাহআলী এলাকার একটি সড়ক থেকে তোশকে প্যাঁচানো হাত-পা বাঁধা অজ্ঞাতনামা এক নারীর লাশ উদ্ধার করেছে পুলিশ। এক সপ্তাহ ধরে প্রযুক্তিগতভাবে চেষ্টা করেও পুলিশ তাঁর নাম ও পরিচয় শনাক্ত করতে পারেনি। তাই সাত দিন ধরে তার মরদেহ শহীদ সোহরাওয়ার্দী মেডিকেল কলেজ ও হাসপাতালের মর্গে রাখা হয়েছে।
পুলিশ জানিয়েছে, পরিচয় না পাওয়া গেলে তাঁকে অজ্ঞাত হিসেবেই দাফন করা হবে। ১ ডিসেম্বর সকাল ৬টার দিকে শাহআলীর উত্তর বিসিল এলাকার একটি সড়ক থেকে অজ্ঞাত ওই নারীর লাশ উদ্ধার করে পুলিশ। এর আগে ফজরের নামাজ আদায় করে মুসল্লিরা তোশকটি সড়কে দেখতে পেয়ে পুলিশে খবর দেয়।
শাহআলী থানার উপপরিদর্শক (এসআই) স্বপন রায় আজকের পত্রিকাকে বলেন, গত ১ ডিসেম্বর মুসল্লিরা ফজরের নামাজ আদায় করে বাসায় ফেরার পথে উত্তর বিসিলের হোসনে আরা বেগম নামে এক নারীর বাসার সামনে একটি তোশক বাঁধা দেখতে পান। তারা লাঠি দিয়ে তোশকটি নারিয়ে প্রথমে নারীর চুল দেখতে পান, এরপর পোশাক দেখে নিশ্চিত হয়, ভেতরে লাশ। তারা পুলিশে খবর দেয়। চারটি গামছা দিয়ে তাঁর হাত-পা পিঠ মোড়া দিয়ে বাঁধা ছিল।
তিনি বলেন, ওই নারীকে কোথাও হত্যা করে এখানে লাশ ফেলা হয়েছে। কেউ ওই নারীকে চিনতে না পারায়, সিআইডি ও পিবিআইয়ের ফরেনসিক বিভাগ প্রযুক্তির সহায়তা নেয়। তাঁর আঙুলের ছাপ নিলেও তার বিষয়ে কোনো তথ্য পাওয়া যায়নি। তাঁর জাতীয় পরিচয়পত্র নেই। তাই তাঁর বিষয়ে কোনো তথ্যই পাওয়া যায়নি। ময়নাতদন্ত করে ওই নারীর লাশ শহীদ সোহরাওয়ার্দী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের মর্গে রাখা হয়েছে।
এদিকে নিহত নারীর হাতে ‘এস’ লেখা একটি ট্যাটু রয়েছে। পুলিশ এই ট্যাটুর সূত্র ধরে প্রাথমিকভাবে এই নারীকে যৌনকর্মী বলে মনে করছে।
পুলিশ জানিয়েছে, ওই নারীর বাম হাতের যে ট্যাটু সেটি রাজধানীর যৌনকর্মীদের একটি সংগঠনের চিহ্ন। সেই সূত্রধরে পুলিশ তদন্ত করছে। ঘটনাস্থলের আশপাশে কোনো সিসি ক্যামরে পাওয়া যায়নি। তবে ওই সড়কটিতে প্রবেশের মুখের সিসি ক্যামেরা উদ্ধার করেছে পুলিশ। সেই ফুটেজে একটি ময়লার গাড়ি দেখা গেছে। পুলিশের ধারণা ওই ময়লার গাড়ি থেকেও লাশ ফেলে যাওয়া হতে পারে।
রফিকুলের ছেলে নিলয় জানান, বৃহস্পতিবার রাত ৯টার দিকে অটোরিকশা নিয়ে বাড়ি থেকে বের হন তাঁর বাবা। রাত হয়ে গেলেও ফিরে না আসায় বিভিন্ন জায়গায় খোঁজ করা হয়। ভোরে আবার খুঁজতে বের হন তিনি। পরে খবর পান, তাঁর বাবার লাশ পাওয়া গেছে।
২ ঘণ্টা আগেবালিয়া ভাঙনকূল পানি ব্যবস্থাপনা সমবায় সমিতি লিমিটেডের উদ্যোগে স্থানীয়রা স্বেচ্ছাশ্রমে বাঁধ রক্ষার কাজ চালিয়ে যাচ্ছেন। সমিতি থেকে ইতিমধ্যে এক লক্ষ টাকা অনুদান দেওয়া হয়েছে। তবে স্থানীয়দের দাবি, এটি অস্থায়ী সমাধান; স্থায়ী বাঁধ সংস্কারে সরকারি অর্থ বরাদ্দ জরুরি।
২ ঘণ্টা আগেএই দম্পতির শিক্ষা জীবন নতুনভাবে শুরু হয় নরসিংদীর বেলাব উপজেলার বিন্নাবাইদ দারুল উলুম দাখিল মাদ্রাসা থেকে। সেখান থেকেই তাঁরা কিশোরগঞ্জ জেলার কুলিয়ারচর উপজেলার লক্ষ্মীপুর টেকনিক্যাল অ্যান্ড বিএম কলেজ কেন্দ্রের অধীনে দাখিল পরীক্ষায় অংশ নেন।
২ ঘণ্টা আগেপরীক্ষায় সকল বিষয়ে এ প্লাস পাওয়াসহ মোট ১৩০০ নম্বরের মধ্যে ১২১৩ নম্বর পেয়েছে শিক্ষক দম্পতির মেয়ে রাইদা। সে জগন্নাথপুরের শাহজালাল মহাবিদ্যালয়ের প্রতিষ্ঠাতা অধ্যক্ষ এম এ মতিন এবং আব্দুল কাদির সরকারী প্রাথমিক বিদ্যালয়ের সিনিয়র সহকারি শিক্ষিকা মান্না বেগমের মেয়ে।
২ ঘণ্টা আগে