নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
নাইকো দুর্নীতি মামলায় বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়াসহ ৮ জনের বিরুদ্ধে বাদীর সাক্ষ্য গ্রহণ অব্যাহত রয়েছে। আজ মঙ্গলবার ঢাকার কেরানীগঞ্জের কেন্দ্রীয় কারাগারের প্রধান ফটকে স্থাপিত ঢাকার বিশেষ জজ আদালত-৯-এর অস্থায়ী এজলাসে সাক্ষ্য গ্রহণ অনুষ্ঠিত হয়।
মামলার বাদী দুর্নীতি দমন কমিশনের (দুদক) উপপরিচালক মুহাম্মদ মাহবুবুল আলম আংশিক সাক্ষ্য দেন। কিন্তু সাক্ষ্য শেষ না হওয়ায় বিচারক শেখ হাফিজুর রহমান আগামী ২৫ জুলাই পরবর্তী সাক্ষ্য গ্রহণের দিন ধার্য করেন। অ্যাডভোকেট জাকারিয়া হায়দার আজকের পত্রিকাকে এ তথ্য নিশ্চিত করেন। গত ২৩ মে এই মামলায় সাক্ষ্য গ্রহণ শুরু হয়।
আজ সকালে মামলার বাদী সাক্ষ্য দেওয়ার জন্য হাজির হন। আদালতের কার্যক্রম শুরু হওয়ার পর খালেদা জিয়ার আইনজীবী মাসুদ আহমেদ তালুকদার সময়ের আবেদন করেন। তিনি আদালতকে বলেন, অভিযোগ গঠনের বিরুদ্ধে মামলা বাতিল চেয়ে হাইকোর্টে আবেদন করা হয়েছে। উক্ত আবেদন শুনানির অপেক্ষায় আছে। এ কারণে সাক্ষ্য গ্রহণ স্থগিত রাখা হোক। মামলার আরেক আসামি এম এ এইচ সেলিমের আইনজীবী জাকারিয়া হায়দার একই ধরনের আবেদন করেন। কিন্তু উচ্চ আদালতের কোনো স্থগিতাদেশ না থাকায় আদালত সাক্ষ্য গ্রহণের নির্দেশ দেন।
পরে বাদী জবানবন্দি দেওয়া শুরু করেন। তিনি নথি দেখে জবানবন্দি দিতে থাকেন। এ সময় খালেদার আইনজীবী মাসুদ আহমেদ তালুকদার আপত্তি জানান। তিনি আদালতকে বলেন, সাক্ষ্য আইন অনুযায়ী বাদী নথি দেখে জবানবন্দি দিতে পারবেন না। তারপরও সাক্ষ্য গ্রহণ অব্যাহত থাকলে আইনজীবীরা সাক্ষ্য গ্রহণ স্থগিত রাখার আবেদন করেন। আবেদনে বলা হয়, যে প্রক্রিয়ায় বাদী জবানবন্দি দিচ্ছেন, সেই প্রক্রিয়া চ্যালেঞ্জ করে হাইকোর্টে আবেদন জানানো হবে। পরে আদালত সাক্ষ্য গ্রহণ মুলতবি করেন এবং ২৫ জুলাই দিন ধার্য করেন।
গত ১৯ মার্চ খালেদা জিয়াসহ ৮ জনের বিরুদ্ধে অভিযোগ গঠন করেন একই আদালত। অভিযোগ গঠনের মধ্য দিয়ে মামলা দায়েরের ১৫ বছর পর খালেদা জিয়াসহ অন্যদের বিরুদ্ধে নাইকো দুর্নীতির মামলার বিচার শুরু হয়।
অন্য যাঁরা আসামি তাঁরা হলেন তৎকালীন প্রধানমন্ত্রীর মুখ্য সচিব কামাল উদ্দিন সিদ্দিকী, জ্বালানি ও খনিজসম্পদ মন্ত্রণালয়ের সাবেক ভারপ্রাপ্ত সচিব খন্দকার শহীদুল ইসলাম, সাবেক সিনিয়র সহকারী সচিব সি এম ইউছুফ হোসাইন, বাপেক্সের সাবেক মহাব্যবস্থাপক মীর ময়নুল হক, ব্যবসায়ী গিয়াস উদ্দিন আল মামুন, বাগেরহাটের সাবেক সংসদ সদস্য এম এ এইচ সেলিম এবং নাইকোর দক্ষিণ এশিয়াবিষয়ক ভাইস প্রেসিডেন্ট কাশেম শরীফ।
এঁদের মধ্যে খালেদা জিয়ার পক্ষে তাঁর আইনজীবী মাসুদ আহমেদ তালুকদার হাজিরা দেন। আসামি গিয়াস উদ্দিন আল মামুনকে কারাগার থেকে আদালতে হাজির করা হয়। অন্যরা আদালতে উপস্থিত ছিলেন।
সাবেক মন্ত্রী মওদুদ আহমদ, এ কে এম মোশারফ হোসেন ও বাপেক্সের সাবেক সচিব মো. শফিউর রহমান মৃত্যুবরণ করায় ইতিপূর্বে তাঁদের মামলার দায় থেকে অব্যাহতি দেওয়া হয়।
নাইকো দুর্নীতি মামলায় বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়াসহ ৮ জনের বিরুদ্ধে বাদীর সাক্ষ্য গ্রহণ অব্যাহত রয়েছে। আজ মঙ্গলবার ঢাকার কেরানীগঞ্জের কেন্দ্রীয় কারাগারের প্রধান ফটকে স্থাপিত ঢাকার বিশেষ জজ আদালত-৯-এর অস্থায়ী এজলাসে সাক্ষ্য গ্রহণ অনুষ্ঠিত হয়।
মামলার বাদী দুর্নীতি দমন কমিশনের (দুদক) উপপরিচালক মুহাম্মদ মাহবুবুল আলম আংশিক সাক্ষ্য দেন। কিন্তু সাক্ষ্য শেষ না হওয়ায় বিচারক শেখ হাফিজুর রহমান আগামী ২৫ জুলাই পরবর্তী সাক্ষ্য গ্রহণের দিন ধার্য করেন। অ্যাডভোকেট জাকারিয়া হায়দার আজকের পত্রিকাকে এ তথ্য নিশ্চিত করেন। গত ২৩ মে এই মামলায় সাক্ষ্য গ্রহণ শুরু হয়।
আজ সকালে মামলার বাদী সাক্ষ্য দেওয়ার জন্য হাজির হন। আদালতের কার্যক্রম শুরু হওয়ার পর খালেদা জিয়ার আইনজীবী মাসুদ আহমেদ তালুকদার সময়ের আবেদন করেন। তিনি আদালতকে বলেন, অভিযোগ গঠনের বিরুদ্ধে মামলা বাতিল চেয়ে হাইকোর্টে আবেদন করা হয়েছে। উক্ত আবেদন শুনানির অপেক্ষায় আছে। এ কারণে সাক্ষ্য গ্রহণ স্থগিত রাখা হোক। মামলার আরেক আসামি এম এ এইচ সেলিমের আইনজীবী জাকারিয়া হায়দার একই ধরনের আবেদন করেন। কিন্তু উচ্চ আদালতের কোনো স্থগিতাদেশ না থাকায় আদালত সাক্ষ্য গ্রহণের নির্দেশ দেন।
পরে বাদী জবানবন্দি দেওয়া শুরু করেন। তিনি নথি দেখে জবানবন্দি দিতে থাকেন। এ সময় খালেদার আইনজীবী মাসুদ আহমেদ তালুকদার আপত্তি জানান। তিনি আদালতকে বলেন, সাক্ষ্য আইন অনুযায়ী বাদী নথি দেখে জবানবন্দি দিতে পারবেন না। তারপরও সাক্ষ্য গ্রহণ অব্যাহত থাকলে আইনজীবীরা সাক্ষ্য গ্রহণ স্থগিত রাখার আবেদন করেন। আবেদনে বলা হয়, যে প্রক্রিয়ায় বাদী জবানবন্দি দিচ্ছেন, সেই প্রক্রিয়া চ্যালেঞ্জ করে হাইকোর্টে আবেদন জানানো হবে। পরে আদালত সাক্ষ্য গ্রহণ মুলতবি করেন এবং ২৫ জুলাই দিন ধার্য করেন।
গত ১৯ মার্চ খালেদা জিয়াসহ ৮ জনের বিরুদ্ধে অভিযোগ গঠন করেন একই আদালত। অভিযোগ গঠনের মধ্য দিয়ে মামলা দায়েরের ১৫ বছর পর খালেদা জিয়াসহ অন্যদের বিরুদ্ধে নাইকো দুর্নীতির মামলার বিচার শুরু হয়।
অন্য যাঁরা আসামি তাঁরা হলেন তৎকালীন প্রধানমন্ত্রীর মুখ্য সচিব কামাল উদ্দিন সিদ্দিকী, জ্বালানি ও খনিজসম্পদ মন্ত্রণালয়ের সাবেক ভারপ্রাপ্ত সচিব খন্দকার শহীদুল ইসলাম, সাবেক সিনিয়র সহকারী সচিব সি এম ইউছুফ হোসাইন, বাপেক্সের সাবেক মহাব্যবস্থাপক মীর ময়নুল হক, ব্যবসায়ী গিয়াস উদ্দিন আল মামুন, বাগেরহাটের সাবেক সংসদ সদস্য এম এ এইচ সেলিম এবং নাইকোর দক্ষিণ এশিয়াবিষয়ক ভাইস প্রেসিডেন্ট কাশেম শরীফ।
এঁদের মধ্যে খালেদা জিয়ার পক্ষে তাঁর আইনজীবী মাসুদ আহমেদ তালুকদার হাজিরা দেন। আসামি গিয়াস উদ্দিন আল মামুনকে কারাগার থেকে আদালতে হাজির করা হয়। অন্যরা আদালতে উপস্থিত ছিলেন।
সাবেক মন্ত্রী মওদুদ আহমদ, এ কে এম মোশারফ হোসেন ও বাপেক্সের সাবেক সচিব মো. শফিউর রহমান মৃত্যুবরণ করায় ইতিপূর্বে তাঁদের মামলার দায় থেকে অব্যাহতি দেওয়া হয়।
প্রত্যক্ষদর্শীদের ভাষ্য অনুযায়ী, অনুষ্ঠানে অতিথিদের সম্মাননা স্মারক প্রদান চলাকালে সংবাদকর্মীরা ছবি ও ভিডিও ধারণ করতে সামনের দিকে এগিয়ে যান। তখন পেছন থেকে সাংবাদিকদের সরে যাওয়ার নির্দেশ দেন ছাত্রদল নেতা জাহিদ। কয়েকজন সরে গেলেও আশরাফুল তার পেশাগত দায়িত্বের কথা জানিয়ে অবস্থান বজায় রাখেন। এর পরপরই
২ মিনিট আগেবাগেরহাটে চারটি সংসদীয় আসনের মধ্যে একটি কমিয়ে তিনটি করার প্রস্তাবের প্রতিবাদে জরুরি সভা করেছে সম্মিলিত পেশাজীবী পরিষদ। বুধবার (৬ আগস্ট) দুপুরে বাগেরহাট প্রেসক্লাব মিলনায়তনে এ সভা অনুষ্ঠিত হয়।
১১ মিনিট আগেস্থানীয় বাসিন্দারা জানান, দীর্ঘদিন ধরে একটি চক্র শীতলক্ষ্যায় জেগে ওঠা চর দখল করে দোকানপাট নির্মাণ করে আসছিল। এতে নদীর স্বাভাবিক রূপ ও পরিবেশ নষ্ট হচ্ছিল। অবশেষে প্রশাসনের হস্তক্ষেপে এসব অবৈধ স্থাপনা উচ্ছেদ হওয়ায় নদী তার সৌন্দর্য ফিরে পেয়েছে।
৩৯ মিনিট আগেতার বক্তব্যে ‘জয় বাংলা’ স্লোগান দেওয়াকে ঘিরে বেতাগী উপজেলা বিএনপি ও এর অঙ্গসংগঠনের মধ্যে ব্যাপক প্রতিক্রিয়া তৈরি হয়েছে। স্থানীয় নেতাকর্মীরা বলছেন, “বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের সময় আওয়ামী লীগ সরকারের পতনের পর বিএনপিতে নতুন নতুন নেতাকর্মীর আবির্ভাব হয়েছে। এসব তথাকথিত নেতার কারণে দলের ভাবমূর্তি
১ ঘণ্টা আগে