নিজস্ব প্রতিবেদক, সাভার
মারধরের পর রবিউল ইসলাম (২২) নামে এক পোশাকশ্রমিককে মৃত ভেবে বস্তায় ভরে সড়কের পাশে ফেলে দেয় দুর্বৃত্তরা। স্থানীয় এক রিকশাচালক পড়ে থাকা বস্তাটি নড়াচড়া করতে দেখেন। এ সময় তিনি বস্তা খুলে মুমূর্ষু অবস্থায় ওই ব্যক্তিকে উদ্ধার করেন। পরে স্থানীয়রা চিকিৎসার জন্য উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিয়ে গেলে কর্তব্যরত চিকিৎসক তাঁকে মৃত ঘোষণা করেন।
ঘটনাটি ঘটে আজ সোমবার ঢাকার ধামরাইয়ের ভাড়ারিয়া এলাকায়। তবে বেধড়ক মারধরের পর বস্তায় ভরে কবে তাঁকে ওই স্থানে ফেলা হয়েছে, তা কেউ বলতে পারছে না।
এ ঘটনায় জিজ্ঞাসাবাদের জন্য পাঁচজনকে আটক করেছে পুলিশ। তাঁরা হলেন আশুলিয়ার ইউনিক এলাকার আলম ভূঁইয়া (৫৫), সেলিম ভূঁইয়া (৪০), আজহার ভূঁইয়া (২৪), ফারুক ভূঁইয়া (৩৫) ও ফরহাদ ভূঁইয়া (৩০)।
ধামরাই থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মোহাম্মদ হারুন অর রশিদ আজকের পত্রিকাকে ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করেছেন।
নিহত পোশাকশ্রমিক ঢাকার আশুলিয়ার গাজিচটের আলতাফ হোসেনের ছেলে ৷ তিনি স্থানীয় ইউনিক বাসস্ট্যান্ড এলাকার একটি পোশাক কারখানায় চাকরির পাশাপাশি ঝুটের ব্যবসা করতেন বলে পারিবারিক সূত্রে জানা গেছে।
আশুলিয়া থানার পুলিশ জানায়, সম্প্রতি আশুলিয়ার ইউনিক এলাকায় গ্রেপ্তার আলম ভূঁইয়ার ছেলেসহ কয়েকজন মারধরের শিকার হন। ওই ঘটনায় আশুলিয়া থানায় একটি মামলা দায়ের করা হয়। নিহত রবিউল ওই মামলার আসামি ছিলেন।
আশুলিয়া থানার উপপরিদর্শক (এসআই) এমদাদুল হক আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘রবিউল আশুলিয়া থানায় মারধরের একটি মামলার আসামি ছিলেন। ওই ঘটনার জের ধরে তাঁকে হত্যার উদ্দেশ্যে মারধর করা হয়ে থাকতে পারে। পরে মৃত ভেবে রবিউলকে বস্তায় ভরে ধামরাইয়ের ভাড়ারিয়া এলাকায় ফেলে দেওয়া হয় বলে ধারণা করা হচ্ছে। এ ব্যাপারে নিহতের পরিবারের পক্ষ থেকে মামলার প্রস্তুতি চলছে।’
ধামরাই থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মোহাম্মদ হারুন অর রশিদ বলেন, আজ সোমবার দুপুরের দিকে একজন রিকশাচালক ধামরাই থানার ভাড়ারিয়া এলাকায় রাস্তার পাশে পড়ে থাকা বস্তা নড়াচড়া করতে দেখেন। এ সময় তিনি রিকশা থেকে নেমে বস্তা খুলে আহত অবস্থায় রবিউলকে উদ্ধার করেন। তাঁর হাতে ও পায়ে আঘাতের চিহ্ন ছিল। পরে স্থানীয়রা চিকিৎসার জন্য তাঁকে উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিয়ে গেলে কর্তব্যরত চিকিৎসক মৃত ঘোষণা করেন।
মারধরের পর রবিউল ইসলাম (২২) নামে এক পোশাকশ্রমিককে মৃত ভেবে বস্তায় ভরে সড়কের পাশে ফেলে দেয় দুর্বৃত্তরা। স্থানীয় এক রিকশাচালক পড়ে থাকা বস্তাটি নড়াচড়া করতে দেখেন। এ সময় তিনি বস্তা খুলে মুমূর্ষু অবস্থায় ওই ব্যক্তিকে উদ্ধার করেন। পরে স্থানীয়রা চিকিৎসার জন্য উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিয়ে গেলে কর্তব্যরত চিকিৎসক তাঁকে মৃত ঘোষণা করেন।
ঘটনাটি ঘটে আজ সোমবার ঢাকার ধামরাইয়ের ভাড়ারিয়া এলাকায়। তবে বেধড়ক মারধরের পর বস্তায় ভরে কবে তাঁকে ওই স্থানে ফেলা হয়েছে, তা কেউ বলতে পারছে না।
এ ঘটনায় জিজ্ঞাসাবাদের জন্য পাঁচজনকে আটক করেছে পুলিশ। তাঁরা হলেন আশুলিয়ার ইউনিক এলাকার আলম ভূঁইয়া (৫৫), সেলিম ভূঁইয়া (৪০), আজহার ভূঁইয়া (২৪), ফারুক ভূঁইয়া (৩৫) ও ফরহাদ ভূঁইয়া (৩০)।
ধামরাই থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মোহাম্মদ হারুন অর রশিদ আজকের পত্রিকাকে ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করেছেন।
নিহত পোশাকশ্রমিক ঢাকার আশুলিয়ার গাজিচটের আলতাফ হোসেনের ছেলে ৷ তিনি স্থানীয় ইউনিক বাসস্ট্যান্ড এলাকার একটি পোশাক কারখানায় চাকরির পাশাপাশি ঝুটের ব্যবসা করতেন বলে পারিবারিক সূত্রে জানা গেছে।
আশুলিয়া থানার পুলিশ জানায়, সম্প্রতি আশুলিয়ার ইউনিক এলাকায় গ্রেপ্তার আলম ভূঁইয়ার ছেলেসহ কয়েকজন মারধরের শিকার হন। ওই ঘটনায় আশুলিয়া থানায় একটি মামলা দায়ের করা হয়। নিহত রবিউল ওই মামলার আসামি ছিলেন।
আশুলিয়া থানার উপপরিদর্শক (এসআই) এমদাদুল হক আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘রবিউল আশুলিয়া থানায় মারধরের একটি মামলার আসামি ছিলেন। ওই ঘটনার জের ধরে তাঁকে হত্যার উদ্দেশ্যে মারধর করা হয়ে থাকতে পারে। পরে মৃত ভেবে রবিউলকে বস্তায় ভরে ধামরাইয়ের ভাড়ারিয়া এলাকায় ফেলে দেওয়া হয় বলে ধারণা করা হচ্ছে। এ ব্যাপারে নিহতের পরিবারের পক্ষ থেকে মামলার প্রস্তুতি চলছে।’
ধামরাই থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মোহাম্মদ হারুন অর রশিদ বলেন, আজ সোমবার দুপুরের দিকে একজন রিকশাচালক ধামরাই থানার ভাড়ারিয়া এলাকায় রাস্তার পাশে পড়ে থাকা বস্তা নড়াচড়া করতে দেখেন। এ সময় তিনি রিকশা থেকে নেমে বস্তা খুলে আহত অবস্থায় রবিউলকে উদ্ধার করেন। তাঁর হাতে ও পায়ে আঘাতের চিহ্ন ছিল। পরে স্থানীয়রা চিকিৎসার জন্য তাঁকে উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিয়ে গেলে কর্তব্যরত চিকিৎসক মৃত ঘোষণা করেন।
আজ শনিবার সকালে কক্সবাজার সদর থানা এলাকা থেকে জসিমকে গ্রেপ্তার করে নগরের চান্দগাঁও থানা-পুলিশ। তিনি চান্দগাঁও থানার রাহাত্তারপুলে হামিদ আলী মিস্ত্রী বাড়ির মো. রফিকের ছেলে।
৪ মিনিট আগেঈদের দিন বিকেলে খেলতে ছিল হামজা। এ সময় পরিবারের সদস্যদের অগোচরে বাড়ির পাশে পুকুরে পড়ে যায় শিশুটি। অনেক খোঁজাখুঁজি করে একপর্যায়ে তাকে পুকুর পানিতে ভাসতে দেখেন স্বজনেরা। পরে দ্রুত উদ্ধার করে মাদারীপুর ২৫০ শয্যা জেলা হাসপাতালে নিলে কর্তব্যরত চিকিৎসক শিশুটিকে মৃত ঘোষণা করেন।
১৮ মিনিট আগেআসমা বলেন, ‘মাংসের দাম বেশি। তাই সরা বছর গরুর মাংস কেনার সামর্থ্য হয় না। আমরাও মানুষ। আমাদেরও খেতে ইচ্ছে করে। তাই এক টুকরো মাংসের আশায় ঈদের দিনে ব্যাগ নিয়ে শহরে এসেছি।’
১ ঘণ্টা আগেসারিয়াকান্দিতে দাদা বাড়ি ঈদ করতে এসে পুকুরে ডুবে আদুরী আক্তার (৯) নামের এক শিশুর মৃত্যু হয়েছে। আজ শনিবার দুপুরের দিকে উপজেলার ফুলবাড়ি ইউনিয়নের ছাগলধরা গ্রামে এ ঘটনা ঘটে।
২ ঘণ্টা আগে