নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
উত্তরা থেকে মতিঝিলে মেট্রোরেল চলাচলের দ্বিতীয় দিনে আজ সোমবার সকালের প্রথম ট্রিপে ছিল যাত্রীদের উপচে পড়া ভিড়। ছয়টি কোচেই ছিল যাত্রীদের প্রচণ্ড চাপ। যাত্রীসাধারণের দাঁড়ানোর জায়গাও ছিল না। প্রচণ্ড ভিড় থাকলেও যাতায়াতে সময় কম ব্যয় হওয়ায় যাত্রীরা স্বস্তি প্রকাশ করেছেন।
উত্তরা থেকে সাড়ে ৭টায় যে ট্রেনটি ছেড়ে আসে সেটির যাত্রী ছিলেন ঢাকার আদালতের আইনজীবী পলাশ বৈদ্য। তিনি মিরপুর ১০ নম্বর স্টেশন থেকে উঠে সচিবালয় স্টেশনে নামেন। তিনি আজকের পত্রিকাকে বলেন, প্রথম দিন থেকে দ্বিতীয় দিনে ভিড় বেশি ছিল। যাত্রীদের দাঁড়াতেই কষ্ট হচ্ছিল। মাত্র ২০ মিনিটে তিনি মিরপুর-১০ থেকে সচিবালয়ে এসেছেন বলে জানান। তিনি বলেন, এটাই বড় স্বস্তি।
নাসরিন সুলতানা ছোট দুই ছেলেমেয়ে নিয়ে কাজীপাড়া থেকে সচিবালয় এসে নেমেছেন। তিনি বংশাল সুরিটোলায় এলাকায় যাবেন। তিনি বলেন, ‘ছেলেমেয়ে নিয়ে দাঁড়িয়ে এসেছি। কিন্তু কষ্ট হয়নি। এত অল্প সময়ে এসেছি যে কষ্ট মনেই হয় না। আমরা অনেক খুশি।’
৬৫ বছর বয়সের বৃদ্ধ আফজাল হোসেন শেওড়াপাড়া থেকে মতিঝিলে যাওয়ার জন্য মেট্রোরেলে চড়েন। তাঁকে দাঁড়িয়ে যেতে হয়। তিনি বলেন, ‘কষ্ট হবে কেন বাবা। এটা তো স্বস্তির বাহন। অনেকেই আমাকে বসতে বলেছে। কিন্তু আমি বসিনি। দাঁড়িয়ে ঢাকার দৃশ্যগুলো দেখলাম। খুব ভালো লাগল।’
সকাল সাড়ে ৭টায় ছেড়ে আসা মেট্রোরেলের প্রথম ট্রিপের ছয়টি কোচেই তিল ধারণের ঠাঁই ছিল না। মিরপুর-১০, কাজীপাড়া, শেওড়াপাড়া, আগারগাঁও ও ফার্মগেট থেকে যাঁরা উঠেছেন তাঁরা কেউই বসার জায়গা পাননি। তারপরও কেউ অসন্তুষ্ট নন। সবাই খুশি।
তবে সকাল সাড়ে ৭টার পরিবর্তে প্রতিদিন সকাল ৭টা থেকে মেট্রোরেল চলাচল শুরু করার জন্য যাত্রীরা দাবি করেছেন। নটর ডেম কলেজের একাদশ শ্রেণির ছাত্র রাইয়ান বলেন, তাঁদের ক্লাস শুরু হয় সকাল ৮টায়। সকালের ট্রেনটি ৭টায় ছাড়লে তাঁরা যথাসময়ে কলেজে উপস্থিত হতে পারবেন।
উত্তরা থেকে মতিঝিলে মেট্রোরেল চলাচলের দ্বিতীয় দিনে আজ সোমবার সকালের প্রথম ট্রিপে ছিল যাত্রীদের উপচে পড়া ভিড়। ছয়টি কোচেই ছিল যাত্রীদের প্রচণ্ড চাপ। যাত্রীসাধারণের দাঁড়ানোর জায়গাও ছিল না। প্রচণ্ড ভিড় থাকলেও যাতায়াতে সময় কম ব্যয় হওয়ায় যাত্রীরা স্বস্তি প্রকাশ করেছেন।
উত্তরা থেকে সাড়ে ৭টায় যে ট্রেনটি ছেড়ে আসে সেটির যাত্রী ছিলেন ঢাকার আদালতের আইনজীবী পলাশ বৈদ্য। তিনি মিরপুর ১০ নম্বর স্টেশন থেকে উঠে সচিবালয় স্টেশনে নামেন। তিনি আজকের পত্রিকাকে বলেন, প্রথম দিন থেকে দ্বিতীয় দিনে ভিড় বেশি ছিল। যাত্রীদের দাঁড়াতেই কষ্ট হচ্ছিল। মাত্র ২০ মিনিটে তিনি মিরপুর-১০ থেকে সচিবালয়ে এসেছেন বলে জানান। তিনি বলেন, এটাই বড় স্বস্তি।
নাসরিন সুলতানা ছোট দুই ছেলেমেয়ে নিয়ে কাজীপাড়া থেকে সচিবালয় এসে নেমেছেন। তিনি বংশাল সুরিটোলায় এলাকায় যাবেন। তিনি বলেন, ‘ছেলেমেয়ে নিয়ে দাঁড়িয়ে এসেছি। কিন্তু কষ্ট হয়নি। এত অল্প সময়ে এসেছি যে কষ্ট মনেই হয় না। আমরা অনেক খুশি।’
৬৫ বছর বয়সের বৃদ্ধ আফজাল হোসেন শেওড়াপাড়া থেকে মতিঝিলে যাওয়ার জন্য মেট্রোরেলে চড়েন। তাঁকে দাঁড়িয়ে যেতে হয়। তিনি বলেন, ‘কষ্ট হবে কেন বাবা। এটা তো স্বস্তির বাহন। অনেকেই আমাকে বসতে বলেছে। কিন্তু আমি বসিনি। দাঁড়িয়ে ঢাকার দৃশ্যগুলো দেখলাম। খুব ভালো লাগল।’
সকাল সাড়ে ৭টায় ছেড়ে আসা মেট্রোরেলের প্রথম ট্রিপের ছয়টি কোচেই তিল ধারণের ঠাঁই ছিল না। মিরপুর-১০, কাজীপাড়া, শেওড়াপাড়া, আগারগাঁও ও ফার্মগেট থেকে যাঁরা উঠেছেন তাঁরা কেউই বসার জায়গা পাননি। তারপরও কেউ অসন্তুষ্ট নন। সবাই খুশি।
তবে সকাল সাড়ে ৭টার পরিবর্তে প্রতিদিন সকাল ৭টা থেকে মেট্রোরেল চলাচল শুরু করার জন্য যাত্রীরা দাবি করেছেন। নটর ডেম কলেজের একাদশ শ্রেণির ছাত্র রাইয়ান বলেন, তাঁদের ক্লাস শুরু হয় সকাল ৮টায়। সকালের ট্রেনটি ৭টায় ছাড়লে তাঁরা যথাসময়ে কলেজে উপস্থিত হতে পারবেন।
চট্টগ্রামের সীতাকুণ্ডে প্রধান শিক্ষক ছাড়াই দীর্ঘদিন ধরে চলছে ১১টি মাধ্যমিক বিদ্যালয় ও মাদ্রাসা। প্রধান শিক্ষকবিহীন এসব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান পরিচালিত হচ্ছে ভারপ্রাপ্ত প্রধান শিক্ষক দিয়ে। অভিযোগ রয়েছে, যেসব ভারপ্রাপ্ত প্রধান শিক্ষক দিয়ে প্রতিষ্ঠানগুলো পরিচালিত হচ্ছে, তাঁদের অনেকেরই প্রধান শিক্ষক হওয়ার যোগ
৫ ঘণ্টা আগেদুই দশক কিছুটা শান্ত থাকার পর কুড়িগ্রামের চিলমারী-রৌমারী-রাজিবপুর নৌপথে আবার ডাকাতের দৌরাত্ম্য বেড়েছে। এক মাসের ব্যবধানে দুবার ডাকাতির ঘটনা ঘটেছে। এ দুই ঘটনায় আইনগত কোনো ব্যবস্থা নেওয়া হয়নি। প্রতিরোধেও কার্যকর উদ্যোগ নেই স্থানীয় প্রশাসনের। আবার ডাকাতি শুরু হওয়ায় ১৪ কিলোমিটার এই নৌপথের নৌযান, যাত্রী
৫ ঘণ্টা আগেরাত ১০টার দিকে ওই দুই যুবক মোটরসাইকেলে করে আড়ংঘাটা থানার লতার বাইপাস মোড় লিংক রোড থেকে বাইপাস মহাসড়ক পার হচ্ছিলেন। এ সময়ে আফিলগেট থেকে খুলনাগামী একটি বাস তাঁদের ধাক্কা দেয়।
৬ ঘণ্টা আগেনোয়াখালীর হাতিয়ায় গভীর রাতে বসতঘরে আগুন লেগে নিমাই চন্দ্র মজুমদার ও তাঁর স্ত্রী মিলনবালার মৃত্যু হয়েছে। শুক্রবার (৩১ জানুয়ারী) চিকিৎসার জন্য ঢাকায় নেওয়ার পথে বিকেল ৫টায় নিমাই চন্দ্রের মৃত্যু হয়। হাসপাতালে পৌছার পর রাত ৯টার দিকে মিলন বালাও মারা যান।
৬ ঘণ্টা আগে