নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
চাকরি জাতীয়করণের দাবিতে কয়েক দিন ধরে আনসার সদস্যরা রাজপথ অবরোধ করে রাখছিলেন। আজ রোববার সকাল থেকে তাঁরা সচিবালয় এবং আশপাশের সব ফটকের সামনে অবস্থান নেন। কর্মকর্তা-কর্মচারীসহ গণমাধ্যমকর্মীরাও ভেতরে ঢুকতে পারেননি। পরে আনসারদের চার সদস্যের প্রতিনিধিদলের সঙ্গে স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা বৈঠক করেন। বৈঠক শেষে সাংবাদিকদের সামনে তাঁদের দাবি মেনে নেওয়ার আশ্বাস দেন। তখন আন্দোলন স্থগিতের ঘোষণা দেন সমন্বয়ক নাসির মিয়া।
কিন্তু এরপরও সচিবালয় ফটকের অবস্থান নেন আনসার সদস্যরা। একপর্যায়ে তাঁরা কর্মকর্তা–কর্মচারী ও বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের দুই সমন্বয়ক হাসনাত আব্দুল্লাহ ও সারজিস আলমকে অবরুদ্ধ করেন তাঁরা।
এই খবর ছড়িয়ে পড়লে রাত ৯টার দিকে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের রাজু ভাস্কর্যের সামনে জড়ো হন শিক্ষার্থীরা। সেখান থেকে লাঠিসোঁটা নিয়ে তাঁরা সচিবালয় অভিমুখে যাত্রা করেন। সচিবালয়ের সামনে আনসার সদস্যদের সঙ্গে শিক্ষার্থীদের সংঘর্ষ বেঁধে যায়। একপর্যায়ে উভয় পক্ষে ধাওয়া পাল্টা ধাওয়া শুরু হয়। সচিবালয় এলাকা রণক্ষেত্রে পরিণত হয়। কিছুক্ষণের মধ্যে শিক্ষার্থীদের সঙ্গে জনতাও যোগ দেয়।
সংঘর্ষ চলাকালে কয়েক রাউন্ড গুলির শব্দও পাওয়া যায়। এর মধ্যে এক শিক্ষার্থীকে রাস্তায় ফেলে আনসার সদস্যদের মারধর করতে দেখা যায়।
সংঘর্ষে অন্তত ৩০ জন আহত হয়েছেন। তাঁদের ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নেওয়া হয়েছে। আহতদের মধ্যে বেশির ভাগই শিক্ষার্থী। এ ছাড়া আনসার সদস্য এবং সাংবাদিকও রয়েছে।
সচিবালয়ে আটকে পড়া বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের অন্যতম সমন্বয়ক হাসনাত আব্দুল্লাহও আহত হয়েছেন। তাঁকে ঢামেক হাসপাতালে চিকিৎসা দেওয়া হচ্ছে।
একপর্যায়ে ছাত্র–জনতার প্রতিরোধের মুখে আনসার সদস্যরা পিছু হটতে বাধ্য হন। ধাওয়া খেয়ে অনেকেই সচিবালয় এলাকা থেকে পালিয়ে যান। এর মধ্যে বেশ কিছু সংখ্যক আনসার সদস্যকে ঘিরে ফেলেন শিক্ষার্থীরা। তাঁরা ইউনিফরম খুলে হাতজোড় করে মাফ চান। পরে সেনাবাহিনী এসে তাঁদের উদ্ধার করে নিয়ে যায়।
আধা ঘণ্টার মধ্যে সচিবালয় এলাকা ছাত্র–জনতার নিয়ন্ত্রণে চলে যায়। এ সময় সচিবালয়ের ভেতর আটকে পড়া কর্মকর্তা–কর্মচারী ও দর্শনার্থীদের নিরাপদে বের করে আনা হয়।
সচিবালয় এলাকায় লাঠিসোঁটা নিয়ে অবস্থান নিয়েছেন শিক্ষার্থীরা। সচিবালয়ের নিরাপত্তার দায়িত্ব নিয়েছে সেনাবাহিনী।
এদিকে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের দোয়েল চত্বরে জড়ো হয়ে হাজারখানেক শিক্ষার্থী মিছিল নিয়ে কেন্দ্রীয় শহীদ মিনারে গিয়ে অবস্থান নিয়েছেন। তাঁরা নানা স্লোগান দিচ্ছেন। তাঁদের নিরাপত্তায় আশপাশে সেনা ও বিজিবির সদস্যরা টহল দিচ্ছেন।
চাকরি জাতীয়করণের দাবিতে কয়েক দিন ধরে আনসার সদস্যরা রাজপথ অবরোধ করে রাখছিলেন। আজ রোববার সকাল থেকে তাঁরা সচিবালয় এবং আশপাশের সব ফটকের সামনে অবস্থান নেন। কর্মকর্তা-কর্মচারীসহ গণমাধ্যমকর্মীরাও ভেতরে ঢুকতে পারেননি। পরে আনসারদের চার সদস্যের প্রতিনিধিদলের সঙ্গে স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা বৈঠক করেন। বৈঠক শেষে সাংবাদিকদের সামনে তাঁদের দাবি মেনে নেওয়ার আশ্বাস দেন। তখন আন্দোলন স্থগিতের ঘোষণা দেন সমন্বয়ক নাসির মিয়া।
কিন্তু এরপরও সচিবালয় ফটকের অবস্থান নেন আনসার সদস্যরা। একপর্যায়ে তাঁরা কর্মকর্তা–কর্মচারী ও বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের দুই সমন্বয়ক হাসনাত আব্দুল্লাহ ও সারজিস আলমকে অবরুদ্ধ করেন তাঁরা।
এই খবর ছড়িয়ে পড়লে রাত ৯টার দিকে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের রাজু ভাস্কর্যের সামনে জড়ো হন শিক্ষার্থীরা। সেখান থেকে লাঠিসোঁটা নিয়ে তাঁরা সচিবালয় অভিমুখে যাত্রা করেন। সচিবালয়ের সামনে আনসার সদস্যদের সঙ্গে শিক্ষার্থীদের সংঘর্ষ বেঁধে যায়। একপর্যায়ে উভয় পক্ষে ধাওয়া পাল্টা ধাওয়া শুরু হয়। সচিবালয় এলাকা রণক্ষেত্রে পরিণত হয়। কিছুক্ষণের মধ্যে শিক্ষার্থীদের সঙ্গে জনতাও যোগ দেয়।
সংঘর্ষ চলাকালে কয়েক রাউন্ড গুলির শব্দও পাওয়া যায়। এর মধ্যে এক শিক্ষার্থীকে রাস্তায় ফেলে আনসার সদস্যদের মারধর করতে দেখা যায়।
সংঘর্ষে অন্তত ৩০ জন আহত হয়েছেন। তাঁদের ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নেওয়া হয়েছে। আহতদের মধ্যে বেশির ভাগই শিক্ষার্থী। এ ছাড়া আনসার সদস্য এবং সাংবাদিকও রয়েছে।
সচিবালয়ে আটকে পড়া বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের অন্যতম সমন্বয়ক হাসনাত আব্দুল্লাহও আহত হয়েছেন। তাঁকে ঢামেক হাসপাতালে চিকিৎসা দেওয়া হচ্ছে।
একপর্যায়ে ছাত্র–জনতার প্রতিরোধের মুখে আনসার সদস্যরা পিছু হটতে বাধ্য হন। ধাওয়া খেয়ে অনেকেই সচিবালয় এলাকা থেকে পালিয়ে যান। এর মধ্যে বেশ কিছু সংখ্যক আনসার সদস্যকে ঘিরে ফেলেন শিক্ষার্থীরা। তাঁরা ইউনিফরম খুলে হাতজোড় করে মাফ চান। পরে সেনাবাহিনী এসে তাঁদের উদ্ধার করে নিয়ে যায়।
আধা ঘণ্টার মধ্যে সচিবালয় এলাকা ছাত্র–জনতার নিয়ন্ত্রণে চলে যায়। এ সময় সচিবালয়ের ভেতর আটকে পড়া কর্মকর্তা–কর্মচারী ও দর্শনার্থীদের নিরাপদে বের করে আনা হয়।
সচিবালয় এলাকায় লাঠিসোঁটা নিয়ে অবস্থান নিয়েছেন শিক্ষার্থীরা। সচিবালয়ের নিরাপত্তার দায়িত্ব নিয়েছে সেনাবাহিনী।
এদিকে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের দোয়েল চত্বরে জড়ো হয়ে হাজারখানেক শিক্ষার্থী মিছিল নিয়ে কেন্দ্রীয় শহীদ মিনারে গিয়ে অবস্থান নিয়েছেন। তাঁরা নানা স্লোগান দিচ্ছেন। তাঁদের নিরাপত্তায় আশপাশে সেনা ও বিজিবির সদস্যরা টহল দিচ্ছেন।
জাতীয় নাগরিক পার্টির দক্ষিণাঞ্চলের মুখ্য সংগঠক হাসনাত আবদুল্লাহ বলেছেন, ‘আমরা সফলভাব স্বৈরাচার সরকারকে পতন ঘটাতে পেরেছি। কিন্তু আমরা সফলভাবে রাষ্ট্র গঠন করতে পারিনি। আমাদের এখন রাষ্ট্র গঠনের দিকে মনোযোগ দিতে হবে।’ আজ রোববার (২০ জুলাই) রাতে নগরের বিপ্লব উদ্যানে আয়োজিত এনসিপির জুলাই পদযাত্রা ও সমাবেশে
২১ মিনিট আগেনানা পরাশক্তি চট্টগ্রামের দিকে চোখ তুলে তাকাচ্ছে। আমরা হুঁশিয়ারি দিতে চাই—চট্টগ্রাম বাংলাদেশের জাতীয় নিরাপত্তার অংশ, চট্টগ্রাম বাংলাদেশের সার্বভৌমত্বের ভিত্তি। এই চট্টগ্রামের দিকে যদি কেউ চোখ তুলে তাকায়, তা হলে সারা দেশের মানুষ একসঙ্গে বিদ্রোহ ঘোষণা করবে।
২৫ মিনিট আগেগাজীপুরের শ্রীপুরে বকেয়া বেতনের দাবিতে টায়ার জ্বালিয়ে ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক অবরোধ করে বিক্ষোভ করছেন এএ ইয়াং মিলস্ লিমিটেড নামে একটি কারখানার শ্রমিকেরা। এ সময় বিক্ষুব্ধ শ্রমিকেরা কারখানায় ব্যাপক ভাঙচুর করেন। এতে করে মহাসড়কের দুই পাশে দীর্ঘ যানজটের সৃষ্টি হয়।
২৯ মিনিট আগেশিক্ষার্থীরা বলেন, আন্তর্জাতিক শক্তির হস্তক্ষেপ দেশের জন্য মঙ্গল বয়ে আনবে না। এই উদ্যোগ বাস্তবায়িত হলে দেশের অভ্যন্তরীণ স্থিতিশীলতা, শিক্ষাব্যবস্থা ও সামাজিক কাঠামো মারাত্মকভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হবে।
৪২ মিনিট আগে