নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
সম্পদের তথ্য গোপন ও অবৈধ সম্পদ অর্জনের অভিযোগে দুর্নীতি দমন কমিশনের (দুদক) করা মামলায় বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য মির্জা আব্বাসের পক্ষে সাক্ষ্য দিলেন এক আইনজীবীসহ দুজন। আজ বুধবার ঢাকার বিশেষ জজ আদালত-৬-এ তাঁরা সাক্ষ্য দেন।
তাঁরা হলেন অ্যাডভোকেট এ কে এম শাহজাহান এবং এনবিআর ব্যাংকের সাবেক চার্টার্ড অ্যাকাউন্ট্যান্ট নুরুল হোসেন খান।
তাঁরা আদালতকে বলেছেন, মির্জা আব্বাসের জ্ঞাত আয়বহির্ভূত কোনো সম্পদ ছিল না এবং নেই।
তাঁদের সাক্ষ্য দেওয়া শেষ হলে দুর্নীতি দমন কমিশনের বিশেষ পিপি মাহমুদ হোসেন জাহাঙ্গীর জেরা করেন। পরে বিচারক মঞ্জুরুল ইমাম ১২ নভেম্বর মির্জা আব্বাসের পক্ষে আরও সাক্ষ্য গ্রহণের দিন ধার্য করেন।
পিপি মাহমুদ হোসেন জাহাঙ্গীর আজকের পত্রিকাকে বিষয়টি নিশ্চিত করেন। তিনি বলেন, এর আগে বিভিন্ন তারিখে এ মামলায় ২৪ জন সাক্ষীর সাক্ষ্য গ্রহণ করা হয়।
অবৈধ সম্পদ অর্জন ও তথ্য গোপন করার অভিযোগে ২০০৭ সালে ১৬ আগস্ট মির্জা আব্বাস ও তাঁর স্ত্রী আফরোজা আব্বাসের বিরুদ্ধে রমনা থানায় মামলাটি করে দুদক।
মামলার অভিযোগ থেকে জানা গেছে, মোট ৫ কোটি ৯৭ লাখ টাকা অবৈধভাবে অর্জন করেন মির্জা আব্বাস। তিনি সম্পদের হিসাব বিবরণীতে ৩ কোটি ৩৩ লাখ টাকার তথ্য গোপন করেন। এ অভিযোগের ভিত্তিতে দুদক রমনা থানায় মামলা করে।
দুর্নীতি দমন কমিশন ২০০৮ সালের ১৪ মে মির্জা আব্বাস ও আফরোজা আব্বাসের বিরুদ্ধে অভিযোগপত্র দাখিল করে। একই বছরের ১৬ জুন দুজনের বিরুদ্ধে অভিযোগ গঠন করেন ঢাকার বিশেষ জজ আদালত।
অভিযোগ গঠনকে চ্যালেঞ্জ করে দুজনই হাইকোর্টে মামলা বাতিলের আবেদন করেন। হাইকোর্ট আফরোজা আব্বাসের বিরুদ্ধে অভিযোগ বাতিল করে তাঁকে মামলা থেকে অব্যাহতি দেন।
এদিকে মির্জা আব্বাস তাঁর অংশটুকু বাতিল করার জন্য আপিল বিভাগে লিভ টু আপিল দায়ের করেন। ২০১৫ সালের ১ সেপ্টেম্বর লিভ টু আপিল খারিজ হয়। মির্জা আব্বাস আবার রিভিউ আবেদন করেন। এ বছর ১৬ ফেব্রুয়ারি রিভিউ আবেদন খারিজ হয়। পরে মামলার কার্যক্রম চলতে থাকে।
সম্পদের তথ্য গোপন ও অবৈধ সম্পদ অর্জনের অভিযোগে দুর্নীতি দমন কমিশনের (দুদক) করা মামলায় বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য মির্জা আব্বাসের পক্ষে সাক্ষ্য দিলেন এক আইনজীবীসহ দুজন। আজ বুধবার ঢাকার বিশেষ জজ আদালত-৬-এ তাঁরা সাক্ষ্য দেন।
তাঁরা হলেন অ্যাডভোকেট এ কে এম শাহজাহান এবং এনবিআর ব্যাংকের সাবেক চার্টার্ড অ্যাকাউন্ট্যান্ট নুরুল হোসেন খান।
তাঁরা আদালতকে বলেছেন, মির্জা আব্বাসের জ্ঞাত আয়বহির্ভূত কোনো সম্পদ ছিল না এবং নেই।
তাঁদের সাক্ষ্য দেওয়া শেষ হলে দুর্নীতি দমন কমিশনের বিশেষ পিপি মাহমুদ হোসেন জাহাঙ্গীর জেরা করেন। পরে বিচারক মঞ্জুরুল ইমাম ১২ নভেম্বর মির্জা আব্বাসের পক্ষে আরও সাক্ষ্য গ্রহণের দিন ধার্য করেন।
পিপি মাহমুদ হোসেন জাহাঙ্গীর আজকের পত্রিকাকে বিষয়টি নিশ্চিত করেন। তিনি বলেন, এর আগে বিভিন্ন তারিখে এ মামলায় ২৪ জন সাক্ষীর সাক্ষ্য গ্রহণ করা হয়।
অবৈধ সম্পদ অর্জন ও তথ্য গোপন করার অভিযোগে ২০০৭ সালে ১৬ আগস্ট মির্জা আব্বাস ও তাঁর স্ত্রী আফরোজা আব্বাসের বিরুদ্ধে রমনা থানায় মামলাটি করে দুদক।
মামলার অভিযোগ থেকে জানা গেছে, মোট ৫ কোটি ৯৭ লাখ টাকা অবৈধভাবে অর্জন করেন মির্জা আব্বাস। তিনি সম্পদের হিসাব বিবরণীতে ৩ কোটি ৩৩ লাখ টাকার তথ্য গোপন করেন। এ অভিযোগের ভিত্তিতে দুদক রমনা থানায় মামলা করে।
দুর্নীতি দমন কমিশন ২০০৮ সালের ১৪ মে মির্জা আব্বাস ও আফরোজা আব্বাসের বিরুদ্ধে অভিযোগপত্র দাখিল করে। একই বছরের ১৬ জুন দুজনের বিরুদ্ধে অভিযোগ গঠন করেন ঢাকার বিশেষ জজ আদালত।
অভিযোগ গঠনকে চ্যালেঞ্জ করে দুজনই হাইকোর্টে মামলা বাতিলের আবেদন করেন। হাইকোর্ট আফরোজা আব্বাসের বিরুদ্ধে অভিযোগ বাতিল করে তাঁকে মামলা থেকে অব্যাহতি দেন।
এদিকে মির্জা আব্বাস তাঁর অংশটুকু বাতিল করার জন্য আপিল বিভাগে লিভ টু আপিল দায়ের করেন। ২০১৫ সালের ১ সেপ্টেম্বর লিভ টু আপিল খারিজ হয়। মির্জা আব্বাস আবার রিভিউ আবেদন করেন। এ বছর ১৬ ফেব্রুয়ারি রিভিউ আবেদন খারিজ হয়। পরে মামলার কার্যক্রম চলতে থাকে।
সরকারি তিতুমীর কলেজকে স্বতন্ত্র বিশ্ববিদ্যালয় করার দাবিতে ‘বারাসাত ব্যারিকেড টু নর্থ সিটি’র অংশ হিসেবে মহাখালী রেলক্রসিংয়ে সড়ক ও রেলপথ অবরোধ করেছে কলেজটির শিক্ষার্থীরা। আজ সোমবার বিকেল পৌনে ৪ টার দিকে এই অবরোধ করেন তাঁরা। এতে মহাখালী থেকে জাহাঙ্গীর গেটে চলাচল করা হাজারো মানুষ চরম ভোগান্তিতে পড়েছেন।
২৮ মিনিট আগেঅবৈধ সম্পদ অর্জনের অভিযোগে সাবেক সমাজকল্যাণমন্ত্রী ও লালমনিরহাট-৩ আসনের সাবেক সংসদ সদস্য নুরুজ্জামান আহমেদ, তাঁর স্ত্রী মোছা. হোসনে আরা ও ছেলে মো. রাকিবুজ্জামান আহমেদের বিরুদ্ধে পৃথক তিনটি মামলা করেছে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)।
১ ঘণ্টা আগেআজ ৩ ফেব্রুয়ারি, সোমবার সারাদিনে ঘটে যাওয়া আলোচিত ১০টি খবরের মধ্যে রয়েছে—তিতুমীর কলেজের শিক্ষার্থীদের রেলপথ অবরোধ, বিশ্ববিদ্যালয় করার দাবিতে আন্দোলন, নতুন রাজনৈতিক দলের আত্মপ্রকাশের প্রস্তুতি, সামান্থার নতুন প্রেম, আওয়ামী লীগ ও বিএনপির সংঘর্ষে বাড়িঘর লুটপাট, গণঅভ্যুত্থান নিয়ে সাবেক সেনাপ্রধানের বিশ্
১ ঘণ্টা আগেচট্টগ্রামে যৌতুকের জন্য স্ত্রীকে হত্যার দায়ে এক যুবকের মৃত্যুদণ্ড দিয়েছেন আদালত। পাশাপাশি তাঁকে ৫ লাখ টাকা জরিমানা করা হয়েছে।
১ ঘণ্টা আগে