অনলাইন ডেস্ক
সরকারি তিতুমীর কলেজকে স্বতন্ত্র বিশ্ববিদ্যালয় করার দাবিতে ‘বারাসাত ব্যারিকেড টু নর্থ সিটি’র অংশ হিসেবে মহাখালী রেলক্রসিংয়ে সড়ক ও রেলপথ অবরোধ করেছেন কলেজটির শিক্ষার্থীরা। আজ সোমবার বিকেল পৌনে ৪ টার দিকে এই অবরোধ করেন তাঁরা। এতে মহাখালী থেকে জাহাঙ্গীর গেটে চলাচল করা হাজারো মানুষ চরম ভোগান্তিতে পড়েছেন।
আজ সোমবার বিকেল সাড়ে ৩টায় প্রায় শতাধিক শিক্ষার্থী তিতুমীর কলেজের গেট থেকে মিছিল নিয়ে মহাখালী যায়। মহাখালী রেলক্রসিংয়ে বিকেল পৌনে ৪টায় সড়ক ও রেলপথ বন্ধ করে অবরোধ করেন তাঁরা। এতে যান চলাচল বন্ধ হয়ে যায়।
বিকেল থেকে সরেজমিনে দেখা যায়, জাহাঙ্গীর গেট থেকে মহাখালী যাওয়ার রাস্তা বন্ধ থাকায় এই পথে চলাচল করা হাজারো মানুষজন পায়ে হেঁটে চলাচল করছেন। কেউ শিশু সন্তানকে কোলে নিয়ে, কেউ মালামাল হাতে নিয়ে হাঁটছেন। সাইকেল, মোটরসাইকেল ঠেলে নিয়ে রেললাইন পার হচ্ছেন। শিশু থেকে বৃদ্ধ সব বয়সী মানুষ ভোগান্তিতে ক্লিষ্ট।
রাজধানীর মিরপুর থেকে বাড্ডা যাচ্ছিলেন আব্দুর রাজ্জাক। হাতে মালামাল নিয়ে মহাখালী রেলক্রসিং পার হওয়ার সময় আজকের পত্রিকাকে তিনি বলেন, ‘বাস চলাচল বন্ধ থাকায় ফ্লাইওভারে ওঠার মুখে বাস থেকে নেমেছি। সেখান থেকে মালামাল হাতে নিয়ে হেঁটেই যেতে হচ্ছে।’
ময়মনসিংহ থেকে আসা মনোয়ারা বেগম নামের এক নারী বলেন, ‘বাসে এসে মহাখালীতে নেমেই দেখি রাস্তা বন্ধ। তাই ব্যাগ কাঁধে নিয়েই হাঁটতে হচ্ছে। বাস কোথা থেকে পাব, আর কীভাবে যাব তা জানি না।’
ডিএমপির গুলশান বিভাগের মহাখালী ট্রাফিক জোনের সহকারী পুলিশ কমিশনার জোনায়েদ জাহিদী বলেন, জাহাঙ্গীর গেট থেকে মহাখালীর রাস্তাটা বন্ধ আছে। তবে বিকল্প রাস্তা হিসেবে ফ্লাইওভার দিয়ে যান চলাচল করছে।
সরকারি তিতুমীর কলেজকে স্বতন্ত্র বিশ্ববিদ্যালয় করার দাবিতে ‘বারাসাত ব্যারিকেড টু নর্থ সিটি’র অংশ হিসেবে মহাখালী রেলক্রসিংয়ে সড়ক ও রেলপথ অবরোধ করেছেন কলেজটির শিক্ষার্থীরা। আজ সোমবার বিকেল পৌনে ৪ টার দিকে এই অবরোধ করেন তাঁরা। এতে মহাখালী থেকে জাহাঙ্গীর গেটে চলাচল করা হাজারো মানুষ চরম ভোগান্তিতে পড়েছেন।
আজ সোমবার বিকেল সাড়ে ৩টায় প্রায় শতাধিক শিক্ষার্থী তিতুমীর কলেজের গেট থেকে মিছিল নিয়ে মহাখালী যায়। মহাখালী রেলক্রসিংয়ে বিকেল পৌনে ৪টায় সড়ক ও রেলপথ বন্ধ করে অবরোধ করেন তাঁরা। এতে যান চলাচল বন্ধ হয়ে যায়।
বিকেল থেকে সরেজমিনে দেখা যায়, জাহাঙ্গীর গেট থেকে মহাখালী যাওয়ার রাস্তা বন্ধ থাকায় এই পথে চলাচল করা হাজারো মানুষজন পায়ে হেঁটে চলাচল করছেন। কেউ শিশু সন্তানকে কোলে নিয়ে, কেউ মালামাল হাতে নিয়ে হাঁটছেন। সাইকেল, মোটরসাইকেল ঠেলে নিয়ে রেললাইন পার হচ্ছেন। শিশু থেকে বৃদ্ধ সব বয়সী মানুষ ভোগান্তিতে ক্লিষ্ট।
রাজধানীর মিরপুর থেকে বাড্ডা যাচ্ছিলেন আব্দুর রাজ্জাক। হাতে মালামাল নিয়ে মহাখালী রেলক্রসিং পার হওয়ার সময় আজকের পত্রিকাকে তিনি বলেন, ‘বাস চলাচল বন্ধ থাকায় ফ্লাইওভারে ওঠার মুখে বাস থেকে নেমেছি। সেখান থেকে মালামাল হাতে নিয়ে হেঁটেই যেতে হচ্ছে।’
ময়মনসিংহ থেকে আসা মনোয়ারা বেগম নামের এক নারী বলেন, ‘বাসে এসে মহাখালীতে নেমেই দেখি রাস্তা বন্ধ। তাই ব্যাগ কাঁধে নিয়েই হাঁটতে হচ্ছে। বাস কোথা থেকে পাব, আর কীভাবে যাব তা জানি না।’
ডিএমপির গুলশান বিভাগের মহাখালী ট্রাফিক জোনের সহকারী পুলিশ কমিশনার জোনায়েদ জাহিদী বলেন, জাহাঙ্গীর গেট থেকে মহাখালীর রাস্তাটা বন্ধ আছে। তবে বিকল্প রাস্তা হিসেবে ফ্লাইওভার দিয়ে যান চলাচল করছে।
রাজধানীর উত্তরায় মাইলস্টোন স্কুল অ্যান্ড কলেজে প্রশিক্ষণ বিমান বিধ্বস্তের পর থেকেই সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম যেন বিভীষিকাময় হয়ে উঠেছে। ফেসবুকে ঢুকলেই ওই দুর্ঘটনার মন খারাপ করা ছবি ও ভিডিও এড়িয়ে যাওয়ার উপায় নেই। স্ক্রল করতে করতে হঠাৎ চোখ আটকে যায় ‘এসএসসি ০৫-এইচএসসি ০৭’ গ্রুপের একটি পোস্টে।
৪ ঘণ্টা আগেজাতীয় বার্ন ও প্লাস্টিক সার্জারি ইনস্টিটিউটের করিডরে আগের দিনের মতো চিৎকার-চেঁচামেচি ছিল না গতকাল মঙ্গলবার। ছিল না রক্তের জন্য ছোটাছুটি। হাসপাতালজুড়ে কেমন যেন একটা উৎকণ্ঠা। এই উৎকণ্ঠা দগ্ধ শিশুগুলোর স্বজনদের চোখেমুখে। সবার প্রার্থনা, আর যেন কোনো দুঃসংবাদ কানে না আসে, সব শিশু যেন সুস্থ হয়ে ওঠে।
৪ ঘণ্টা আগেশিক্ষার্থীদের প্রতি মমত্ববোধ ও দায়িত্ববোধের অসাধারণ উদাহরণ তৈরি করে গেলেন রাজধানীর মাইলস্টোন স্কুল অ্যান্ড কলেজের শিক্ষক মাহরীন চৌধুরী। যুদ্ধবিমানটি যখন তাঁর প্রতিষ্ঠানে বিধ্বস্ত হয়, তখনো তিনি অক্ষত ও সুস্থ ছিলেন। কিন্তু বিপদের মুখেই তিনি ঝাঁপিয়ে পড়েছিলেন নিজের সন্তানের মতো ছাত্রছাত্রীদের বাঁচাতে।
৪ ঘণ্টা আগেরাজধানীর উত্তরার দিয়াবাড়ির মাইলস্টোন স্কুল অ্যান্ড কলেজ প্রাঙ্গণে শিক্ষার্থীদের কোলাহল নেই। বিমানবাহিনীর বিধ্বস্ত প্রশিক্ষণ যুদ্ধবিমানের বিকট শব্দে থেমে গেছে সেই কোলাহল। থামেনি সন্তান বা স্বজনহারাদের বুকফাটা কান্না, মাতম। হাসপাতালে যন্ত্রণায় কাতরাচ্ছে আহত ও দগ্ধরা।
৪ ঘণ্টা আগে