আজকের পত্রিকা ডেস্ক
বাড়িভাড়া ভাতা বৃদ্ধিসহ তিন দফা দাবিতে নতুন কর্মসূচি হিসেবে আজ রোববার শিক্ষা ভবন অভিমুখে ভুখা মিছিল করবেন আন্দোলনরত এমপিওভুক্ত শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের শিক্ষক-কর্মচারীরা। দাবি আদায়ে টানা সাত দিন কেন্দ্রীয় শহীদ মিনারে অবস্থান করছেন এই শিক্ষকেরা। গতকাল শনিবার সন্ধ্যায় ভুখা মিছিলের ঘোষণা দেন তাঁরা।
এমপিওভুক্ত শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান জাতীয়করণ প্রত্যাশী জোটের সদস্যসচিব অধ্যক্ষ দেলাওয়ার হোসেন আজিজী বলেন, মৃত্যুর শপথ নিয়ে শিক্ষকেরা শহীদ মিনারে এসেছেন। দাবি আদায়ে রোববার দুপুর ১২টায় শিক্ষা ভবন অভিমুখে থালা-বাটি নিয়ে ভুখা মিছিল করবেন শিক্ষকেরা।
এর আগে গতকাল দুপুর ১২টায় কেন্দ্রীয় শহীদ মিনার থেকে এমপিওভুক্ত শিক্ষক-কর্মচারীদের কালো পতাকা মিছিল শুরু হয়। মিছিল নিয়ে দোয়েল চত্বর হয়ে কদম ফোয়ারা চত্বরে এসে বিক্ষোভ সমাবেশ করেন তাঁরা। এ সময় তাঁরা ‘সি আর আবরার, আর নয় দরকার’, ‘রাজপথে কে রাজপথে কে, শিক্ষক শিক্ষক, ছাত্র-শিক্ষক-জনতা, গড়ে তোলো একতা’, ‘সারা বাংলার শিক্ষক, এক হও লড়াই করো’ প্রভৃতি স্লোগান দেন।
বিক্ষোভ সমাবেশে এমপিওভুক্ত শিক্ষা জাতীয়করণ প্রত্যাশী জোটের সদস্যসচিব দেলাওয়ার হোসেন আজিজী বলেন, ‘সরকারকে বেকায়দায় ফেলার কোনো চিন্তা আমাদের নেই। আমাদের কর্মসূচির ধরন দেখে আপনারা সেটা বুঝতে পারছেন।’
প্রশাসনের পক্ষ থেকে অভিযোগ তোলা হচ্ছে, বিগত সময়ে অনেক বেসরকারি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান অর্থের বিনিময়ে এমপিওভুক্তি নিয়েছে। এ প্রসঙ্গে দেলাওয়ার হোসেন আজিজী বলেন, ‘যদি তারা টাকার মাধ্যমে এমপিওভুক্তি নেয়, তাহলে কোন কোন আমলা টাকা খেয়ে এই এমপিওভুক্তি দিয়েছেন, তাঁদের অবিলম্বে বের করে শাস্তির আওতায় আনতে হবে।’
১২ অক্টোবর থেকে শিক্ষক-কর্মচারীরা জাতীয় প্রেসক্লাব ও কেন্দ্রীয় শহীদ মিনারে অবস্থান, সচিবালয় অভিমুখে লংমার্চ ও শাহবাগ মোড় অবরোধের মতো কর্মসূচি পালন করছেন।
গত শুক্রবার বেলা সোয়া ২টায় কেন্দ্রীয় শহীদ মিনারে তাঁরা অনশন কর্মসূচি শুরু করেন। এতে অংশ নিয়েছেন শতাধিক শিক্ষক-কর্মচারী। এর মধ্যে অনশনরত অন্তত ১০ জন শিক্ষক অসুস্থ হয়ে পড়ার খবর পাওয়া গেছে।
এমপিওভুক্ত শিক্ষক-কর্মচারীরা তাঁদের মূল বেতনের ২০ শতাংশ বাড়িভাড়া ভাতা, চিকিৎসা ভাতা ৫০০ টাকা থেকে বাড়িয়ে ১ হাজার ৫০০ টাকা করা এবং উৎসব ভাতা মূল বেতনের ৫০ শতাংশ থেকে বাড়িয়ে ৭৫ শতাংশ করার দাবি তুলেছেন। ১২ অক্টোবর থেকে এমপিওভুক্ত শিক্ষা জাতীয়করণ প্রত্যাশী জোটের ব্যানারে আন্দোলন করে আসছেন শিক্ষক-কর্মচারীরা। সেদিন সকালে জাতীয় প্রেসক্লাবের সামনে লাগাতার অবস্থান কর্মসূচি শুরু হলেও দুপুরে পুলিশের অনুরোধে তাঁরা কেন্দ্রীয় শহীদ মিনারে চলে যান। ওই দিন দুপুরে শিক্ষকদের একটি অংশের ওপর পুলিশ সাউন্ড গ্রেনেড ছুড়ে, জলকামান ও লাঠিপেটা করে তাঁদের সরিয়ে দেয়। পরবর্তী সময় শিক্ষকদের ওপর ‘পুলিশের হামলার’ প্রতিবাদে গত সোমবার থেকে সব বেসরকারি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে লাগাতার কর্মবিরতি ঘোষণা করা হয়।
বাড়িভাড়া ভাতা বৃদ্ধিসহ তিন দফা দাবিতে নতুন কর্মসূচি হিসেবে আজ রোববার শিক্ষা ভবন অভিমুখে ভুখা মিছিল করবেন আন্দোলনরত এমপিওভুক্ত শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের শিক্ষক-কর্মচারীরা। দাবি আদায়ে টানা সাত দিন কেন্দ্রীয় শহীদ মিনারে অবস্থান করছেন এই শিক্ষকেরা। গতকাল শনিবার সন্ধ্যায় ভুখা মিছিলের ঘোষণা দেন তাঁরা।
এমপিওভুক্ত শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান জাতীয়করণ প্রত্যাশী জোটের সদস্যসচিব অধ্যক্ষ দেলাওয়ার হোসেন আজিজী বলেন, মৃত্যুর শপথ নিয়ে শিক্ষকেরা শহীদ মিনারে এসেছেন। দাবি আদায়ে রোববার দুপুর ১২টায় শিক্ষা ভবন অভিমুখে থালা-বাটি নিয়ে ভুখা মিছিল করবেন শিক্ষকেরা।
এর আগে গতকাল দুপুর ১২টায় কেন্দ্রীয় শহীদ মিনার থেকে এমপিওভুক্ত শিক্ষক-কর্মচারীদের কালো পতাকা মিছিল শুরু হয়। মিছিল নিয়ে দোয়েল চত্বর হয়ে কদম ফোয়ারা চত্বরে এসে বিক্ষোভ সমাবেশ করেন তাঁরা। এ সময় তাঁরা ‘সি আর আবরার, আর নয় দরকার’, ‘রাজপথে কে রাজপথে কে, শিক্ষক শিক্ষক, ছাত্র-শিক্ষক-জনতা, গড়ে তোলো একতা’, ‘সারা বাংলার শিক্ষক, এক হও লড়াই করো’ প্রভৃতি স্লোগান দেন।
বিক্ষোভ সমাবেশে এমপিওভুক্ত শিক্ষা জাতীয়করণ প্রত্যাশী জোটের সদস্যসচিব দেলাওয়ার হোসেন আজিজী বলেন, ‘সরকারকে বেকায়দায় ফেলার কোনো চিন্তা আমাদের নেই। আমাদের কর্মসূচির ধরন দেখে আপনারা সেটা বুঝতে পারছেন।’
প্রশাসনের পক্ষ থেকে অভিযোগ তোলা হচ্ছে, বিগত সময়ে অনেক বেসরকারি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান অর্থের বিনিময়ে এমপিওভুক্তি নিয়েছে। এ প্রসঙ্গে দেলাওয়ার হোসেন আজিজী বলেন, ‘যদি তারা টাকার মাধ্যমে এমপিওভুক্তি নেয়, তাহলে কোন কোন আমলা টাকা খেয়ে এই এমপিওভুক্তি দিয়েছেন, তাঁদের অবিলম্বে বের করে শাস্তির আওতায় আনতে হবে।’
১২ অক্টোবর থেকে শিক্ষক-কর্মচারীরা জাতীয় প্রেসক্লাব ও কেন্দ্রীয় শহীদ মিনারে অবস্থান, সচিবালয় অভিমুখে লংমার্চ ও শাহবাগ মোড় অবরোধের মতো কর্মসূচি পালন করছেন।
গত শুক্রবার বেলা সোয়া ২টায় কেন্দ্রীয় শহীদ মিনারে তাঁরা অনশন কর্মসূচি শুরু করেন। এতে অংশ নিয়েছেন শতাধিক শিক্ষক-কর্মচারী। এর মধ্যে অনশনরত অন্তত ১০ জন শিক্ষক অসুস্থ হয়ে পড়ার খবর পাওয়া গেছে।
এমপিওভুক্ত শিক্ষক-কর্মচারীরা তাঁদের মূল বেতনের ২০ শতাংশ বাড়িভাড়া ভাতা, চিকিৎসা ভাতা ৫০০ টাকা থেকে বাড়িয়ে ১ হাজার ৫০০ টাকা করা এবং উৎসব ভাতা মূল বেতনের ৫০ শতাংশ থেকে বাড়িয়ে ৭৫ শতাংশ করার দাবি তুলেছেন। ১২ অক্টোবর থেকে এমপিওভুক্ত শিক্ষা জাতীয়করণ প্রত্যাশী জোটের ব্যানারে আন্দোলন করে আসছেন শিক্ষক-কর্মচারীরা। সেদিন সকালে জাতীয় প্রেসক্লাবের সামনে লাগাতার অবস্থান কর্মসূচি শুরু হলেও দুপুরে পুলিশের অনুরোধে তাঁরা কেন্দ্রীয় শহীদ মিনারে চলে যান। ওই দিন দুপুরে শিক্ষকদের একটি অংশের ওপর পুলিশ সাউন্ড গ্রেনেড ছুড়ে, জলকামান ও লাঠিপেটা করে তাঁদের সরিয়ে দেয়। পরবর্তী সময় শিক্ষকদের ওপর ‘পুলিশের হামলার’ প্রতিবাদে গত সোমবার থেকে সব বেসরকারি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে লাগাতার কর্মবিরতি ঘোষণা করা হয়।
ঝিনাইদহের মোবারকগঞ্জ রেলস্টেশনের অদূরে বাবরা রেলগেটে অজ্ঞাতনামা (৬০) এক নারী ট্রেনে কাটা পড়ে মারা গেছেন। রোববার সকাল ৮টা ২০ মিনিটের দিকে খুলনা থেকে ছেড়ে আসা রাজশাহীগামী কপোতাক্ষ এক্সপ্রেস ট্রেনে তিনি কাটা পড়েন। চলন্ত ট্রেনের নিচে পড়ে তাঁর শরীর দুই খণ্ড হয়ে যায়।
১ ঘণ্টা আগেগেটের সামনে ভিড় করছেন কার্গো ভিলেজের কর্মচারীরা। উদ্বেগ প্রকাশ করে তাঁরা বলছেন, এখনো ধোঁয়া বের হচ্ছে। মনে হচ্ছে, আগুন পুরোপুরি নেভেনি। পুরো আমদানি কার্গো ভিলেজ পুড়ে ছাই হয়ে গেছে।
১ ঘণ্টা আগেপুলিশ ও স্থানীয় সূত্রে জানা গেছে, শনিবার দিবাগত রাতের কোনো এক সময় দুর্বৃত্তরা এই হত্যাকাণ্ড ঘটিয়েছে। ভোররাতে পরিবারের লোকজন বাইরে বের হয়ে মুসার রক্তাক্ত লাশ দেখতে পায়। নিহত ব্যক্তির বুকে ধারালো অস্ত্রের আঘাতের একাধিক চিহ্ন পাওয়া গেছে।
২ ঘণ্টা আগেফরিদপুরের বোয়ালমারী উপজেলার কাদিরদি বাজারে ভয়াবহ অগ্নিকাণ্ডের ঘটনা ঘটেছে। শনিবার (১৮ অক্টোবর) দিবাগত রাত ১০টার দিকে বাচ্চু মোল্লার মার্কেটে এই আগুন লাগে। এতে মুদি, কাপড়, ওষুধ, জুতা, বীজসহ কমপক্ষে ২০টি ব্যবসাপ্রতিষ্ঠান পুড়ে ছাই হয়ে গেছে।
২ ঘণ্টা আগে