নিজস্ব প্রতিবেদক
প্রথম ধাপে এক লাখ ৪৭ হাজার ৫৩৭ জন বীর মুক্তিযোদ্ধা এবং ১৯১ জন শহীদ বুদ্ধিজীবীর তালিকা প্রকাশ করেছে সরকার। আগামী ৩০ জুনের মধ্যে বীর মুক্তিযোদ্ধা ও শহীদ বুদ্ধিজীবীদের চূড়ান্ত তালিকা প্রকাশ করা হবে।
মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক মন্ত্রী আ ক ম মোজাম্মেল হক বৃহস্পতিবার এক সংবাদ সম্মেলনে এ তালিকা মন্ত্রণালয়ের ওয়েবসাইটে প্রকাশ করেন। তিনি বলেন, যাদের বিরুদ্ধে কোনো অভিযোগ নেই তাদের প্রথম ধাপে স্বীকৃতি দেওয়া হলো।
প্রথম ধাপে প্রকাশিত বীর মুক্তিযোদ্ধাদের চূড়ান্ত তালিকায় জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান এবং জাতীয় চার নেতার নাম রয়েছে। বিভিন্ন কারণে সরকার যাদের খেতাব বাতিলের সিদ্ধান্ত নিয়েছে তাদের নামও মুক্তিযোদ্ধার তালিকায় থাকবে।
বীর মুক্তিযোদ্ধা হিসেবে জিয়াউর রহমানের নাম তালিকায় আছে জানিয়ে মন্ত্রী বলেন, একাত্তর সালে যারা মুক্তিযুদ্ধ করেছেন তারা মুক্তিযোদ্ধা, কারণ তারা মুক্তিযুদ্ধ করেছেন। তার অপকর্ম, চেতনাবিরোধী কাজ করেছেন, জাতির পিতাকে হত্যা করেছেন, এজন্য যেটুকু বাতিল করা দরকার সেটুকু করেছি। তবে তার নামের পাশে এসব লেখা থাকবে।
খন্দকার মোশতাকের নামও মুক্তিযোদ্ধার তালিকায় রয়েছে জানিয়ে মোজাম্মেল বলেন, খন্দকার মোশতাক মুজিবনগর সরকারের মন্ত্রী ছিলেন, বঙ্গবন্ধুর হত্যার সঙ্গেও জড়িত ছিলেন। তিনি অবৈধভাবে ক্ষমতা দখল করেন, আদালতও সেই ক্ষমতা ও কার্যক্রম অবৈধ ঘোষণা করেছেন। তার নাম মুক্তিযোদ্ধার তালিকায় থাকবে সঙ্গে তার কর্মও অর্থাৎ বঙ্গবন্ধুর খুনি হিসেবে অভিযুক্ত ছিলেন, চার্জশীট হয়েছে, বিচার হয়নি, মৃত্যুবরণ করেছেন- নামের পাশে এগুলো লেখা থাকবে।
প্রথম ধাপে বরিশাল বিভাগের ১২ হাজার ৫৬৩ জন, চট্টগ্রাম বিভাগের ৩০ হাজার ৫৩ জন, ঢাকা বিভাগের ৩৭ হাজার ৩৮৭ জন, ময়মনসিংহ বিভাগের ১০ হাজার ৫৮৮ জন, খুলনা বিভাগের ১৭ হাজার ৬৩০ জন, রাজশাহী বিভাগের ১৩ হাজার ৮৮৯ জন, রংপুর বিভাগের ১৫ হাজার ১৫৮ জন এবং সিলেট বিভাগের ১০ হাজার ২৬৪ জন বীর মুক্তিযোদ্ধার নাম চূড়ান্ত তালিকা প্রকাশ করেন মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক মন্ত্রী।
৩০ এপ্রিলের মধ্যে গেজেটধারী বীর মুক্তিযোদ্ধাদের চূড়ান্ত তালিকা প্রকাশ করা হবে জানিয়ে মোজাম্মেল বলেন, সবকিছু যাচাই-বাছাই শেষে সবশেষ তালিকা ৩০ জুনের মধ্যে প্রকাশ করা হবে। নতুন করে মুক্তিযোদ্ধা হওয়ার জন্য কেউ কোনো আবেদন করতে পারবেন না, এখন শুধু আপিল করা হবে এরপর রিভিউ হবে।
মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক মন্ত্রী জানান, দেশের প্রখ্যাত গবেষকদের নিয়ে একটি কমিটি করে তাদের সুপারিশের ভিত্তিতে ১৯১ জন শহীদ বুদ্ধিজীবীর তালিকা প্রকাশ করা হয়েছে। যাচাই-বাছাই শেষে ধাপে ধাপে শহীদ বুদ্ধিজীবীদের আরও তালিকা প্রকাশ করা হবে। ৩০ জুনের মধ্যে এই তালিকা প্রকাশ করা হবে।
সব মিলিয়ে মুক্তিযোদ্ধার প্রকৃত সংখ্যা এক লাখ ৭০ হাজার পার হবে না বলে আশা করছেন মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক মন্ত্রী। তিনি বলেন, তালিকা চূড়ান্ত হওয়ার পর তাদের সনদ ও আইডি কার্ড দেওয়া হবে।
মোজাম্মেল বলেন, স্বাধীনতাবিরোধী শক্তি ৫০ বছরের মধ্যে ৩০ বছরই রাষ্ট্রীয় ক্ষমতায় থাকায় মুক্তিযুদ্ধের ইতিহাস বিকৃতি করেছে। রাজাকার, আলবদর, আলশামসসহ স্বাধীনতাবিরোধীদের পুনর্বাসিত করেছে এবং অমুক্তিযোদ্ধাদের মুক্তিযোদ্ধাদের তালিকায় অন্তর্ভুক্ত করেছে।
প্রথম ধাপে এক লাখ ৪৭ হাজার ৫৩৭ জন বীর মুক্তিযোদ্ধা এবং ১৯১ জন শহীদ বুদ্ধিজীবীর তালিকা প্রকাশ করেছে সরকার। আগামী ৩০ জুনের মধ্যে বীর মুক্তিযোদ্ধা ও শহীদ বুদ্ধিজীবীদের চূড়ান্ত তালিকা প্রকাশ করা হবে।
মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক মন্ত্রী আ ক ম মোজাম্মেল হক বৃহস্পতিবার এক সংবাদ সম্মেলনে এ তালিকা মন্ত্রণালয়ের ওয়েবসাইটে প্রকাশ করেন। তিনি বলেন, যাদের বিরুদ্ধে কোনো অভিযোগ নেই তাদের প্রথম ধাপে স্বীকৃতি দেওয়া হলো।
প্রথম ধাপে প্রকাশিত বীর মুক্তিযোদ্ধাদের চূড়ান্ত তালিকায় জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান এবং জাতীয় চার নেতার নাম রয়েছে। বিভিন্ন কারণে সরকার যাদের খেতাব বাতিলের সিদ্ধান্ত নিয়েছে তাদের নামও মুক্তিযোদ্ধার তালিকায় থাকবে।
বীর মুক্তিযোদ্ধা হিসেবে জিয়াউর রহমানের নাম তালিকায় আছে জানিয়ে মন্ত্রী বলেন, একাত্তর সালে যারা মুক্তিযুদ্ধ করেছেন তারা মুক্তিযোদ্ধা, কারণ তারা মুক্তিযুদ্ধ করেছেন। তার অপকর্ম, চেতনাবিরোধী কাজ করেছেন, জাতির পিতাকে হত্যা করেছেন, এজন্য যেটুকু বাতিল করা দরকার সেটুকু করেছি। তবে তার নামের পাশে এসব লেখা থাকবে।
খন্দকার মোশতাকের নামও মুক্তিযোদ্ধার তালিকায় রয়েছে জানিয়ে মোজাম্মেল বলেন, খন্দকার মোশতাক মুজিবনগর সরকারের মন্ত্রী ছিলেন, বঙ্গবন্ধুর হত্যার সঙ্গেও জড়িত ছিলেন। তিনি অবৈধভাবে ক্ষমতা দখল করেন, আদালতও সেই ক্ষমতা ও কার্যক্রম অবৈধ ঘোষণা করেছেন। তার নাম মুক্তিযোদ্ধার তালিকায় থাকবে সঙ্গে তার কর্মও অর্থাৎ বঙ্গবন্ধুর খুনি হিসেবে অভিযুক্ত ছিলেন, চার্জশীট হয়েছে, বিচার হয়নি, মৃত্যুবরণ করেছেন- নামের পাশে এগুলো লেখা থাকবে।
প্রথম ধাপে বরিশাল বিভাগের ১২ হাজার ৫৬৩ জন, চট্টগ্রাম বিভাগের ৩০ হাজার ৫৩ জন, ঢাকা বিভাগের ৩৭ হাজার ৩৮৭ জন, ময়মনসিংহ বিভাগের ১০ হাজার ৫৮৮ জন, খুলনা বিভাগের ১৭ হাজার ৬৩০ জন, রাজশাহী বিভাগের ১৩ হাজার ৮৮৯ জন, রংপুর বিভাগের ১৫ হাজার ১৫৮ জন এবং সিলেট বিভাগের ১০ হাজার ২৬৪ জন বীর মুক্তিযোদ্ধার নাম চূড়ান্ত তালিকা প্রকাশ করেন মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক মন্ত্রী।
৩০ এপ্রিলের মধ্যে গেজেটধারী বীর মুক্তিযোদ্ধাদের চূড়ান্ত তালিকা প্রকাশ করা হবে জানিয়ে মোজাম্মেল বলেন, সবকিছু যাচাই-বাছাই শেষে সবশেষ তালিকা ৩০ জুনের মধ্যে প্রকাশ করা হবে। নতুন করে মুক্তিযোদ্ধা হওয়ার জন্য কেউ কোনো আবেদন করতে পারবেন না, এখন শুধু আপিল করা হবে এরপর রিভিউ হবে।
মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক মন্ত্রী জানান, দেশের প্রখ্যাত গবেষকদের নিয়ে একটি কমিটি করে তাদের সুপারিশের ভিত্তিতে ১৯১ জন শহীদ বুদ্ধিজীবীর তালিকা প্রকাশ করা হয়েছে। যাচাই-বাছাই শেষে ধাপে ধাপে শহীদ বুদ্ধিজীবীদের আরও তালিকা প্রকাশ করা হবে। ৩০ জুনের মধ্যে এই তালিকা প্রকাশ করা হবে।
সব মিলিয়ে মুক্তিযোদ্ধার প্রকৃত সংখ্যা এক লাখ ৭০ হাজার পার হবে না বলে আশা করছেন মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক মন্ত্রী। তিনি বলেন, তালিকা চূড়ান্ত হওয়ার পর তাদের সনদ ও আইডি কার্ড দেওয়া হবে।
মোজাম্মেল বলেন, স্বাধীনতাবিরোধী শক্তি ৫০ বছরের মধ্যে ৩০ বছরই রাষ্ট্রীয় ক্ষমতায় থাকায় মুক্তিযুদ্ধের ইতিহাস বিকৃতি করেছে। রাজাকার, আলবদর, আলশামসসহ স্বাধীনতাবিরোধীদের পুনর্বাসিত করেছে এবং অমুক্তিযোদ্ধাদের মুক্তিযোদ্ধাদের তালিকায় অন্তর্ভুক্ত করেছে।
বিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ জানায়, রাধানগর গ্রামের রাখাল চন্দ্র রায় নামে এক ব্যক্তি ১৯৭৩ সালে ৩৩ শতাংশ জমি বিদ্যালয় প্রতিষ্ঠার জন্য দান করেন। পরবর্তীতে ১৯৮৮ সালে তার নাতি অরূপ রায় ওই জমিতে বিদ্যালয় প্রতিষ্ঠা করেন। অবশিষ্ট ৫৫ শতাংশ জমি সরকারি নথিতে খেলার মাঠ হিসেবে উল্লেখ করা আছে। ২০১৩ সালে বিদ্যালয়টি জাতীয়কর
২ ঘণ্টা আগেজানা যায়, জনদুর্ভোগ কমাতে গত ১৬ এপ্রিল উপজেলা প্রশাসনের পক্ষ থেকে সেতুর দুই পাশে দুটি সাইনবোর্ড লাগানো হয়। এতে সেতুর ওপর সব ধরনের দোকানপাট ও যানবাহন রাখা নিষেধ বলে সতর্ক করা হয়। ২০১১ সালে নির্মিত এই নতুন সেতুতে যানজট এড়াতে একসময় ট্রাফিক পুলিশ রাখা হলেও কয়েক মাস পর তাদের তুলে নেওয়া হয়।
২ ঘণ্টা আগে২০২৪ সালের ৫ আগস্ট আওয়ামী লীগ সরকারের পতনের আগে পর্যন্ত রফিকুল আলমকে বিএনপির কোনো কর্মসূচিতে দেখা যায়নি। সেই সময় আওয়ামী লীগের সাবেক সংসদ সদস্য আবু রেজা মোহাম্মদ নদভীর সঙ্গে তার ঘনিষ্ঠতা ও ব্যবসা ছিল। অভিযোগ আছে, গত ১৬ বছর আওয়ামী লীগের শাসনামলে তিনি ওইসব নেতাদের সঙ্গে মিলে নির্বিঘ্নে ব্যবসা চালিয়ে
৩ ঘণ্টা আগেচট্টগ্রামের সীতাকুণ্ডে একটি মার্কেটে ভয়াবহ অগ্নিকাণ্ডের ঘটনা ঘটেছে। আগুনে পুরানো জাহাজের সরঞ্জাম বিক্রির দুটি দোকান ও একটি অক্সিজেন সিলিন্ডারের দোকানসহ মোট তিনটি দোকান পুড়ে গেছে। এ ছাড়া, মার্কেটের আরও কয়েকটি দোকান ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। গতকাল শুক্রবার রাত সাড়ে ৯টার দিকে উপজেলার মাদামবিবিরহাট চেয়ারম্যান
৩ ঘণ্টা আগে