নরসিংদী (রায়পুরা) প্রতিনিধি
সমসাময়িক বিশ্বরাজনীতির নির্মম বাস্তবতা ও মুসলিম উম্মাহর প্রতিরোধের চেতনাকে ধারণ করে ব্যতিক্রমী দেয়ালচিত্র এঁকেছেন নরসিংদীর চিত্রশিল্পী ও ভাস্কর মো. আমির হোসেন হামজা। ইসলামের প্রতি গভীর ভালোবাসা ও ইরানের বীর শহীদদের স্মরণে তৈরি করেছেন এই অনন্য চিত্রকর্ম।
আজ বুধবার দুপুরে রায়পুরা উপজেলার মরজাল বাজার সড়কের ধারে চোখে পড়ে দেয়ালজুড়ে আঁকা শক্তিশালী এই চিত্র। যেখানে প্রতীকীভাবে তুলে ধরা হয়েছে ইরানের সর্বোচ্চ ধর্মীয় নেতা আয়াতুল্লাহ আলী খামেনি ও সদ্যনিহত শহীদ প্রেসিডেন্ট ইব্রাহিম রাইসির মুখচ্ছবি। বিস্ফোরণের ধোঁয়া, আগুন, মিসাইল ও পতাকার রেখায় ফুটে উঠেছে আত্মত্যাগ, প্রতিবাদ ও প্রতিরোধের বার্তা।
দেয়ালচিত্রের পাশে লেখা হামজার নিজস্ব বাণী—শহীদের রক্তই স্বাধীনতার মুখপাত্র।
এই চিত্র দেখতে প্রতিদিনই ভিড় করছেন পথচারী, ব্যবসায়ী, শিক্ষার্থী ও আশপাশের মানুষ। কেউ মুগ্ধ হয়ে তাকিয়ে থাকেন, কেউ ছবি তুলে সামাজিক মাধ্যমে শেয়ার করেন। চিত্রকর্মটি সামাজিক চেতনায় নাড়া দিচ্ছে বলে জানিয়েছেন স্থানীয় বাসিন্দারা।
শিল্পী হামজা জানান, এক সপ্তাহের পরিশ্রমে এবং মাত্র ১০ হাজার টাকা খরচে তিনি এ চিত্র আঁকেন। বলেন, ‘ইসলাম ও ইরানের শহীদদের প্রতি ভালোবাসা থেকেই এ কাজ করেছি। এটা শুধু ছবি নয়, এটা আমার হৃদয়ের প্রতিবাদ। অন্যায়ের বিরুদ্ধে রংতুলিও কথা বলে। এ চিত্র নতুন প্রজন্মের মাঝে বার্তা হয়ে থাকবে।’
হামজা আরও বলেন, ‘বেলাবো উপজেলার ধুকুন্দি গ্রামের ছেলে আমি। মা-বাবা, স্ত্রী, এক ছেলে ও এক মেয়েকে নিয়ে কষ্টের সংসার। তবুও ধর্ম ও শিল্পের প্রতি ভালোবাসা থেকে এ কাজ করেছি। পেশাগত সংকট থাকলেও মানুষ যে ভালোবাসা দিয়েছে, তা-ই সবচেয়ে বড় প্রাপ্তি। সবার দোয়া চাই।’
স্থানীয় বাসিন্দা কাজী কামাল, নয়ন মিয়া ও সাইফুল ইসলাম বলেন, এই দেয়ালচিত্র শুধু একটি ছবি নয়, এটি সমাজে সচেতনতার আলো ছড়িয়ে দিচ্ছে। হামজার মতো শিল্পী আজকাল বিরল। আরেক স্থানীয় মফি মিয়া বলেন, ‘নিজের অভাব-অনটনের মাঝেও এমন একটি শক্তিশালী বার্তা পৌঁছে দিয়েছে হামজা। আমাদের উচিত তাকে সহযোগিতা করা।’
সমসাময়িক বিশ্বরাজনীতির নির্মম বাস্তবতা ও মুসলিম উম্মাহর প্রতিরোধের চেতনাকে ধারণ করে ব্যতিক্রমী দেয়ালচিত্র এঁকেছেন নরসিংদীর চিত্রশিল্পী ও ভাস্কর মো. আমির হোসেন হামজা। ইসলামের প্রতি গভীর ভালোবাসা ও ইরানের বীর শহীদদের স্মরণে তৈরি করেছেন এই অনন্য চিত্রকর্ম।
আজ বুধবার দুপুরে রায়পুরা উপজেলার মরজাল বাজার সড়কের ধারে চোখে পড়ে দেয়ালজুড়ে আঁকা শক্তিশালী এই চিত্র। যেখানে প্রতীকীভাবে তুলে ধরা হয়েছে ইরানের সর্বোচ্চ ধর্মীয় নেতা আয়াতুল্লাহ আলী খামেনি ও সদ্যনিহত শহীদ প্রেসিডেন্ট ইব্রাহিম রাইসির মুখচ্ছবি। বিস্ফোরণের ধোঁয়া, আগুন, মিসাইল ও পতাকার রেখায় ফুটে উঠেছে আত্মত্যাগ, প্রতিবাদ ও প্রতিরোধের বার্তা।
দেয়ালচিত্রের পাশে লেখা হামজার নিজস্ব বাণী—শহীদের রক্তই স্বাধীনতার মুখপাত্র।
এই চিত্র দেখতে প্রতিদিনই ভিড় করছেন পথচারী, ব্যবসায়ী, শিক্ষার্থী ও আশপাশের মানুষ। কেউ মুগ্ধ হয়ে তাকিয়ে থাকেন, কেউ ছবি তুলে সামাজিক মাধ্যমে শেয়ার করেন। চিত্রকর্মটি সামাজিক চেতনায় নাড়া দিচ্ছে বলে জানিয়েছেন স্থানীয় বাসিন্দারা।
শিল্পী হামজা জানান, এক সপ্তাহের পরিশ্রমে এবং মাত্র ১০ হাজার টাকা খরচে তিনি এ চিত্র আঁকেন। বলেন, ‘ইসলাম ও ইরানের শহীদদের প্রতি ভালোবাসা থেকেই এ কাজ করেছি। এটা শুধু ছবি নয়, এটা আমার হৃদয়ের প্রতিবাদ। অন্যায়ের বিরুদ্ধে রংতুলিও কথা বলে। এ চিত্র নতুন প্রজন্মের মাঝে বার্তা হয়ে থাকবে।’
হামজা আরও বলেন, ‘বেলাবো উপজেলার ধুকুন্দি গ্রামের ছেলে আমি। মা-বাবা, স্ত্রী, এক ছেলে ও এক মেয়েকে নিয়ে কষ্টের সংসার। তবুও ধর্ম ও শিল্পের প্রতি ভালোবাসা থেকে এ কাজ করেছি। পেশাগত সংকট থাকলেও মানুষ যে ভালোবাসা দিয়েছে, তা-ই সবচেয়ে বড় প্রাপ্তি। সবার দোয়া চাই।’
স্থানীয় বাসিন্দা কাজী কামাল, নয়ন মিয়া ও সাইফুল ইসলাম বলেন, এই দেয়ালচিত্র শুধু একটি ছবি নয়, এটি সমাজে সচেতনতার আলো ছড়িয়ে দিচ্ছে। হামজার মতো শিল্পী আজকাল বিরল। আরেক স্থানীয় মফি মিয়া বলেন, ‘নিজের অভাব-অনটনের মাঝেও এমন একটি শক্তিশালী বার্তা পৌঁছে দিয়েছে হামজা। আমাদের উচিত তাকে সহযোগিতা করা।’
রাজধানীর বিমানবন্দর রেলস্টেশন এলাকার নারীসহ সাত মাদক কারবারিকে গ্রেপ্তার করেছে সেনাবাহিনী। গ্রেপ্তারকৃতরা হলেন— মো. জয় (২০), খাদিজা (২১), আম্বিয়া (৪০), ফাতেমা (২১), পরিমনি (১৯), নাছরিন (২১) এবং সুমাইয়া (১৯)।
১ ঘণ্টা আগেরিফাতের বাবা দুলাল শরীফ আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘আমার শারীরিক অবস্থা খুবই খারাপ। আমার ছেলেকে যারা নির্মমভাবে হত্যা করেছে, জীবিত থাকতে এই হত্যাকাণ্ডের বিচার দেখে যেতে চাই। এত দিন হয়ে গেল, প্রধান আসামির ফাঁসির রায় এখনো কার্যকর করা হয়নি। আমি সরকারের কাছে প্রার্থনা জানাই, দ্রুত ফাঁসির রায় কার্যকর করার
১ ঘণ্টা আগেপাহাড় ভ্রমণে পর্যটকদের মানতে হয় নানা নির্দেশনা। সঙ্গে জীবনরক্ষাকারী সামগ্রীর পাশাপাশি রাখতে হয় অভিজ্ঞ গাইড। আবহাওয়ার পূর্বাভাস জেনে ঘর থেকে বের হওয়ার দায়িত্ব সত্ত্বেও অনেকে তা না মেনেই পরিবার নিয়ে বের হন। এতে তাঁরা নিজেদের বিপদই ডেকে আনছেন, অনেক সময় হারাচ্ছেন প্রাণ। সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিরা বলছেন, নিয়ম ন
১ ঘণ্টা আগেজানা গেছে, মিয়ানমারের সরকারি বাহিনীর সঙ্গে সংঘাতের জন্য মিয়ানমারে বিদ্রোহী গোষ্ঠীগুলোর অস্ত্র কেনার জন্য টাকা দরকার। সেই টাকা জোগাড় করতে এপারে বাংলাদেশ সীমান্তে থাকা রোহিঙ্গা ও দেশি মাদক কারবারিদের কাছে অল্প দামে বিভিন্ন ধরনের মাদক বিক্রি করছে তারা। মিয়ানমারের অভ্যন্তরীণ অস্থিরতা বাড়ার সঙ্গে...
১ ঘণ্টা আগে