রায়পুরা (নরসিংদী) প্রতিনিধি
নরসিংদীর রায়পুরায় তিন শিশুকে অপহরণের পর বিক্রি করে দেওয়া হয়েছিল বলে অভিযোগ উঠেছে। কৌশলে পালিয়ে যাওয়ার পর উদ্ধার এক শিশু ও তার স্বজনেরা এ দাবি করেছেন। তবে পুলিশ বলছে, ভুক্তভোগী ও অভিযুক্ত ব্যক্তিদের স্বজনদের সঙ্গে বিরোধ রয়েছে।
স্বজন সূত্রে জানা গেছে, উদ্ধার হওয়া শিশু আবু তালহা (১০) উপজেলার উত্তর বাখরনগর ইউনিয়নের টেকপাড়া এলাকার দুলাল মিয়ার ছেলে। সে স্থানীয় একটি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের তৃতীয় শ্রেণির ছাত্র। অপহৃত অন্য দুই শিশু রাব্বি ও আতিকুল। তারা লোচনপুর এলাকার বাসিন্দা। তারাও পালিয়ে এসেছে।
তালহার স্বজনদের দাবি, অপহরণকারী চক্রের হাত থেকে পালিয়ে যাওয়ার পর তালহাকে গতকাল শনিবার সকাল ১০টার দিকে নরসিংদীর মাধবদী থানার কান্দাইল এলাকার রশিদ চেয়ারম্যানের বাড়িতে নিয়ে যান এক ব্যক্তি। খবর পেয়ে তাঁরা গিয়ে তালহাকে উদ্ধার করেন। এর আগে গত শুক্রবার বিকেলে অপহরণকারীরা তাকে রায়পুরা উপজেলার উত্তর বাখরনগর ইউনিয়নের টেকপাড়া এলাকা থেকে একটি মাইক্রোবাসে তুলে নেয়। একই এলাকার এক কিশোর (১৫) ও তার এক সহযোগী শিশু তালহাকে অপহরণ করেছিল। তালহা উদ্ধারের পর থেকে তাঁরা পলাতক।
উদ্ধার হওয়ার পর তালহা বলছে, শুক্রবার বিকেলে দোকান থেকে রুটি কিনে দেয় একই এলাকার অভিযুক্ত কিশোর। পরে চোখ-মুখ বেঁধে অপহরণকারীরা তালহা ছাড়াও আরও দুই শিশুকে অপহরণ করে। এরপর তাঁরা ১২ হাজার টাকায় তাদের অন্য চক্রের সদস্যের হাতে তুলে দেন। পরে কৌশলে তারা পালিয়ে যায়।
তালহা জানায়, অপহরণকারীদের একজন বলছিল, ‘ওরে ধইরা লইয়া আয়, ওরে জবাই করে চোখমুখ খুলে ভিক্ষায় নামায় দে।’
তালহার বাবা দুলাল মিয়া জানান, শুক্রবার বিকেল থেকে তালহা নিখোঁজ। পরে সম্ভাব্য অনেক জায়গায় খোঁজাখুঁজি করেও তার সন্ধান পাননি। গতকাল সকালে এলাকার মাইকে ঘোষণা দেন। পরে ফেসবুকের মাধ্যমে তার একটি ছবি দেখে খোঁজ পান। পরে পুলিশকে জানান।
রায়পুরা থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. আজিজুর রহমান বলেন, ‘অভিযুক্ত ও ভুক্তভোগী ব্যক্তিদের পরিবারের মধ্যে ঝামেলার কথা শুনেছি। ঘটনার পরপরই ছায়া তদন্তে নেমেছে পুলিশ। পরবর্তী আইনগত ব্যবস্থা প্রক্রিয়াধীন।’
নরসিংদীর রায়পুরায় তিন শিশুকে অপহরণের পর বিক্রি করে দেওয়া হয়েছিল বলে অভিযোগ উঠেছে। কৌশলে পালিয়ে যাওয়ার পর উদ্ধার এক শিশু ও তার স্বজনেরা এ দাবি করেছেন। তবে পুলিশ বলছে, ভুক্তভোগী ও অভিযুক্ত ব্যক্তিদের স্বজনদের সঙ্গে বিরোধ রয়েছে।
স্বজন সূত্রে জানা গেছে, উদ্ধার হওয়া শিশু আবু তালহা (১০) উপজেলার উত্তর বাখরনগর ইউনিয়নের টেকপাড়া এলাকার দুলাল মিয়ার ছেলে। সে স্থানীয় একটি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের তৃতীয় শ্রেণির ছাত্র। অপহৃত অন্য দুই শিশু রাব্বি ও আতিকুল। তারা লোচনপুর এলাকার বাসিন্দা। তারাও পালিয়ে এসেছে।
তালহার স্বজনদের দাবি, অপহরণকারী চক্রের হাত থেকে পালিয়ে যাওয়ার পর তালহাকে গতকাল শনিবার সকাল ১০টার দিকে নরসিংদীর মাধবদী থানার কান্দাইল এলাকার রশিদ চেয়ারম্যানের বাড়িতে নিয়ে যান এক ব্যক্তি। খবর পেয়ে তাঁরা গিয়ে তালহাকে উদ্ধার করেন। এর আগে গত শুক্রবার বিকেলে অপহরণকারীরা তাকে রায়পুরা উপজেলার উত্তর বাখরনগর ইউনিয়নের টেকপাড়া এলাকা থেকে একটি মাইক্রোবাসে তুলে নেয়। একই এলাকার এক কিশোর (১৫) ও তার এক সহযোগী শিশু তালহাকে অপহরণ করেছিল। তালহা উদ্ধারের পর থেকে তাঁরা পলাতক।
উদ্ধার হওয়ার পর তালহা বলছে, শুক্রবার বিকেলে দোকান থেকে রুটি কিনে দেয় একই এলাকার অভিযুক্ত কিশোর। পরে চোখ-মুখ বেঁধে অপহরণকারীরা তালহা ছাড়াও আরও দুই শিশুকে অপহরণ করে। এরপর তাঁরা ১২ হাজার টাকায় তাদের অন্য চক্রের সদস্যের হাতে তুলে দেন। পরে কৌশলে তারা পালিয়ে যায়।
তালহা জানায়, অপহরণকারীদের একজন বলছিল, ‘ওরে ধইরা লইয়া আয়, ওরে জবাই করে চোখমুখ খুলে ভিক্ষায় নামায় দে।’
তালহার বাবা দুলাল মিয়া জানান, শুক্রবার বিকেল থেকে তালহা নিখোঁজ। পরে সম্ভাব্য অনেক জায়গায় খোঁজাখুঁজি করেও তার সন্ধান পাননি। গতকাল সকালে এলাকার মাইকে ঘোষণা দেন। পরে ফেসবুকের মাধ্যমে তার একটি ছবি দেখে খোঁজ পান। পরে পুলিশকে জানান।
রায়পুরা থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. আজিজুর রহমান বলেন, ‘অভিযুক্ত ও ভুক্তভোগী ব্যক্তিদের পরিবারের মধ্যে ঝামেলার কথা শুনেছি। ঘটনার পরপরই ছায়া তদন্তে নেমেছে পুলিশ। পরবর্তী আইনগত ব্যবস্থা প্রক্রিয়াধীন।’
শিশুদের কলকাকলিতে মুখর আলিয়ঁস ফ্রঁসেজ দ্য ঢাকার লা গ্যালারি। গ্যালারির দেয়ালজুড়ে সাজানো তাদেরই পছন্দের অনেক ছবি। বইয়ে যে ছবি দেখে পড়া শিখেছে, সেগুলোই ঝুলছিল দেয়ালে। কী নেই সেখানে! নানা নকশায় লেখা বাংলা বর্ণমালা। গাছের ছবি, প্রাণীর ছবি, ফুলের ছবি, পাখির ছবি। বাচ্চারা সেগুলো দেখছে, পরস্পর আলাপ করছে।
৪৪ মিনিট আগেসংস্কার শুরু হয়েছে রাজশাহী মহানগরীর জামালপুর-চকপাড়া ও হড়গ্রাম এলাকায় সাবেক সংসদ সদস্য ফজলে হোসেন বাদশার বাড়ির সামনের সড়ক। পুরোনো ইট-খোয়া সরিয়ে নতুন উপকরণ দিয়ে করার কথা কাজ। কিন্তু ঠিকাদার সড়ক দুটি খুঁড়ে পাওয়া পুরোনো ইট-খোয়া দিয়েই কাজ করছেন। এ নিয়ে এলাকাবাসী ক্ষোভ প্রকাশ করলেও পরিদর্শনেই যাননি
৪৪ মিনিট আগেবান্দরবানের আলীকদম উপজেলা সদর ইউনিয়নে ভুয়া কাগজপত্রে ভোটার হচ্ছেন রোহিঙ্গারা। রোহিঙ্গাদের কাছ থেকে জনপ্রতি ২০ থেকে ৫০ হাজার টাকা নিয়ে জনপ্রতিনিধিরা ভুয়া নাগরিক সনদ ও ‘রোহিঙ্গা নয়’ মর্মে প্রত্যয়নপত্র দিয়েছেন বলে অভিযোগ উঠেছে।
১ ঘণ্টা আগেইতিহাস, ঐতিহ্য আর মুক্তিযুদ্ধের স্মৃতিবিজড়িত বাংলাদেশ বেতারের পুরোনো সদর দপ্তর ভবন। রাজধানীর শাহবাগে অবস্থিত এই ভবনের অবস্থা এখন করুণ। বেতারের স্মৃতি-ঐতিহ্যের কিছুই আর অবশিষ্ট নেই। প্রায় পরিত্যক্ত এই ভবন এখন বাংলাদেশ মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়ের (সাবেক বিএসএমএমইউ/পিজি) জন্য কাজ করা আনসার সদস্যদের
১ ঘণ্টা আগে