নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
অবৈধভাবে চাকরিচ্যুত করার অভিযোগ ও বকেয়া পরিশোধের দাবিতে জিপি হাউসের সামনে অবস্থান কর্মসূচি পালন করেছেন গ্রামীণফোনের সাবেক কর্মীরা। আজ মঙ্গলবার (৪ ফেব্রুয়ারি) সকাল থেকে রাজধানীর বসুন্ধরায় ‘চাকরিচ্যুত ও অধিকারবঞ্চিত গ্রামীণফোন শ্রমিক ঐক্য পরিষদ’-এর ব্যানারে শতাধিক ব্যক্তি এই কর্মসূচিতে অংশ নেন।
এ সময় তাঁরা ২০১০ সাল থেকে ২০২২ সাল পর্যন্ত ১২ বছরে ৩ হাজার ৩৬০ জন কর্মীকে অবৈধভাবে চাকরিচ্যুত করা হয়েছে বলে অভিযোগ করেন। ৫ শতাংশ লভ্যাংশ পরিশোধের দাবি তুলে ধরেন চাকরিচ্যুত কর্মীরা।
চাকরিচ্যুত ও অধিকারবঞ্চিত গ্রামীণফোন শ্রমিক ঐক্য পরিষদের আহ্বায়ক আবু সাদাত মো. শোয়েব বলেন, ‘ছাঁটাই করা শ্রমিকদের পুনর্বহাল, মুনাফার ৫ শতাংশ বিলম্ব জরিমানাসহ ন্যায্য পাওনার দাবি এবং শ্রমিক স্বার্থবিরোধী কার্যক্রমে জড়িত কর্মকর্তাদের বিচারের দাবিতে আমরা দীর্ঘদিন ধরে আন্দোলন করছি। দাবি আদায় না হওয়া পর্যন্ত আন্দোলন চলবে।’
এ সময় চাকরিচ্যুত কর্মীরা ‘ন্যায্য পাওনা আদায় চাই, কারও দয়া নয়’, ‘জিপি ম্যানেজমেন্টের দোষী ব্যক্তিদের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি চাই’, ‘লড়াই লড়াই লড়াই চাই, লড়াই করে বাঁচতে চাই’, ‘এক দফা এক দাবি, ৫ শতাংশ মুনাফা দিবি’, ‘গ্রামীণফোনের দালালেরা, হুঁশিয়ার সাবধান’, ‘ম্যানেজমেন্টের দালালেরা, হুঁশিয়ার সাবধান’, ‘বকেয়া না দিলে, পিঠের চামড়া থাকবেনা রে, ‘জাস্টিস জাস্টিস, উই ওয়ান্ট জাস্টিস’ ইত্যাদি স্লোগান দেন এবং বিভিন্ন প্ল্যাকার্ড প্রদর্শন করেন।
চাকরিচ্যুত কর্মচারীদের অবস্থান কর্মসূচি ঘিরে জিপি হাউসের ভেতরে ও সামনে বাড়তি পুলিশ সদস্যরা অবস্থান নেন।
রাত সাড়ে ৮টায় এ প্রতিবেদন লেখা পর্যন্ত চাকরিচ্যুত কর্মীরা জিপি হাউসের সামনে অবস্থান করছিলেন।
গ্রামীণফোনের হেড অব এক্সটার্নাল কমিউনিকেশনস আংকিত সুরেকা আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘কয়েক দিন ধরে গ্রামীণফোন হাউসের সামনে কিছু সাবেক কর্মী জড়ো হয়ে চাকরি ও সুবিধাসংক্রান্ত বিভিন্ন দাবি তুলছেন। আমাদের জানামতে, তাঁদের অধিকাংশ বহু আগেই গ্রামীণফোন থেকে আলাদা হয়েছেন এবং তাঁরা তাঁদের আইনগত প্রাপ্য সুবিধা পেয়েছেন। এ ছাড়া যে দাবিগুলো তাঁরা তুলছেন, সেগুলো বর্তমানে আদালতে বিচারাধীন বিভিন্ন মামলার বিষয়। গ্রামীণফোন বিচারিক প্রক্রিয়ার প্রতি সর্বোচ্চ শ্রদ্ধাশীল। তাই যেকোনো আইনি বিষয় আদালতের মাধ্যমেই নিষ্পত্তি হবে।’
আংকিত সুরেকা আরও বলেন, ‘গ্রামীণফোন বাংলাদেশের গ্রাহকদের নিরবচ্ছিন্ন যোগাযোগ সেবা প্রদান করতে প্রতিশ্রুতিবদ্ধ। আমরা শান্তিপূর্ণ সমাবেশের অধিকারের প্রতি সম্মান জানাই, তবে এই ব্যক্তিরা গ্রামীণফোনের চত্বরে প্রবেশ ও বহির্গমনের পথ অবৈধভাবে অবরুদ্ধ করছেন, যা আমাদের কর্মী ও গ্রাহকদের চলাচলে বাধা সৃষ্টি করছে।’
গ্রামীণফোন দেশের প্রচলিত আইনকে শ্রদ্ধা করে এবং তার কর্মী ও গ্রাহকদের নিরাপত্তাকে সর্বোচ্চ অগ্রাধিকার দেয়। আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে গ্রামীণফোন চত্বরে মোতায়েন রয়েছে।
অবৈধভাবে চাকরিচ্যুত করার অভিযোগ ও বকেয়া পরিশোধের দাবিতে জিপি হাউসের সামনে অবস্থান কর্মসূচি পালন করেছেন গ্রামীণফোনের সাবেক কর্মীরা। আজ মঙ্গলবার (৪ ফেব্রুয়ারি) সকাল থেকে রাজধানীর বসুন্ধরায় ‘চাকরিচ্যুত ও অধিকারবঞ্চিত গ্রামীণফোন শ্রমিক ঐক্য পরিষদ’-এর ব্যানারে শতাধিক ব্যক্তি এই কর্মসূচিতে অংশ নেন।
এ সময় তাঁরা ২০১০ সাল থেকে ২০২২ সাল পর্যন্ত ১২ বছরে ৩ হাজার ৩৬০ জন কর্মীকে অবৈধভাবে চাকরিচ্যুত করা হয়েছে বলে অভিযোগ করেন। ৫ শতাংশ লভ্যাংশ পরিশোধের দাবি তুলে ধরেন চাকরিচ্যুত কর্মীরা।
চাকরিচ্যুত ও অধিকারবঞ্চিত গ্রামীণফোন শ্রমিক ঐক্য পরিষদের আহ্বায়ক আবু সাদাত মো. শোয়েব বলেন, ‘ছাঁটাই করা শ্রমিকদের পুনর্বহাল, মুনাফার ৫ শতাংশ বিলম্ব জরিমানাসহ ন্যায্য পাওনার দাবি এবং শ্রমিক স্বার্থবিরোধী কার্যক্রমে জড়িত কর্মকর্তাদের বিচারের দাবিতে আমরা দীর্ঘদিন ধরে আন্দোলন করছি। দাবি আদায় না হওয়া পর্যন্ত আন্দোলন চলবে।’
এ সময় চাকরিচ্যুত কর্মীরা ‘ন্যায্য পাওনা আদায় চাই, কারও দয়া নয়’, ‘জিপি ম্যানেজমেন্টের দোষী ব্যক্তিদের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি চাই’, ‘লড়াই লড়াই লড়াই চাই, লড়াই করে বাঁচতে চাই’, ‘এক দফা এক দাবি, ৫ শতাংশ মুনাফা দিবি’, ‘গ্রামীণফোনের দালালেরা, হুঁশিয়ার সাবধান’, ‘ম্যানেজমেন্টের দালালেরা, হুঁশিয়ার সাবধান’, ‘বকেয়া না দিলে, পিঠের চামড়া থাকবেনা রে, ‘জাস্টিস জাস্টিস, উই ওয়ান্ট জাস্টিস’ ইত্যাদি স্লোগান দেন এবং বিভিন্ন প্ল্যাকার্ড প্রদর্শন করেন।
চাকরিচ্যুত কর্মচারীদের অবস্থান কর্মসূচি ঘিরে জিপি হাউসের ভেতরে ও সামনে বাড়তি পুলিশ সদস্যরা অবস্থান নেন।
রাত সাড়ে ৮টায় এ প্রতিবেদন লেখা পর্যন্ত চাকরিচ্যুত কর্মীরা জিপি হাউসের সামনে অবস্থান করছিলেন।
গ্রামীণফোনের হেড অব এক্সটার্নাল কমিউনিকেশনস আংকিত সুরেকা আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘কয়েক দিন ধরে গ্রামীণফোন হাউসের সামনে কিছু সাবেক কর্মী জড়ো হয়ে চাকরি ও সুবিধাসংক্রান্ত বিভিন্ন দাবি তুলছেন। আমাদের জানামতে, তাঁদের অধিকাংশ বহু আগেই গ্রামীণফোন থেকে আলাদা হয়েছেন এবং তাঁরা তাঁদের আইনগত প্রাপ্য সুবিধা পেয়েছেন। এ ছাড়া যে দাবিগুলো তাঁরা তুলছেন, সেগুলো বর্তমানে আদালতে বিচারাধীন বিভিন্ন মামলার বিষয়। গ্রামীণফোন বিচারিক প্রক্রিয়ার প্রতি সর্বোচ্চ শ্রদ্ধাশীল। তাই যেকোনো আইনি বিষয় আদালতের মাধ্যমেই নিষ্পত্তি হবে।’
আংকিত সুরেকা আরও বলেন, ‘গ্রামীণফোন বাংলাদেশের গ্রাহকদের নিরবচ্ছিন্ন যোগাযোগ সেবা প্রদান করতে প্রতিশ্রুতিবদ্ধ। আমরা শান্তিপূর্ণ সমাবেশের অধিকারের প্রতি সম্মান জানাই, তবে এই ব্যক্তিরা গ্রামীণফোনের চত্বরে প্রবেশ ও বহির্গমনের পথ অবৈধভাবে অবরুদ্ধ করছেন, যা আমাদের কর্মী ও গ্রাহকদের চলাচলে বাধা সৃষ্টি করছে।’
গ্রামীণফোন দেশের প্রচলিত আইনকে শ্রদ্ধা করে এবং তার কর্মী ও গ্রাহকদের নিরাপত্তাকে সর্বোচ্চ অগ্রাধিকার দেয়। আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে গ্রামীণফোন চত্বরে মোতায়েন রয়েছে।
চট্টগ্রামের সীতাকুণ্ডে ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কের ২৫ কিলোমিটার এলাকাজুড়ে গড়ে উঠেছে অর্ধশতাধিক চোরাই তেলের দোকান। অনুমোদনবিহীন এসব চোরাই তেলের দোকানে বছরের পর বছর ধরে চলছে রমরমা বাণিজ্য। সম্প্রতি চোরাই তেলের দোকানে ভয়াবহ অগ্নিকাণ্ডের ঘটনাও ঘটেছে।
১২ মিনিট আগেরাজবাড়ীর বালিয়াকান্দিতে মো. আলম শেখ (৪৫) নামে এক ব্যক্তিকে জীবন্ত মাটিতে পুঁতে ফেলার সময় চার যুবককে হাতেনাতে ধরে পুলিশে দিয়েছে গ্রামবাসী। গতকাল মঙ্গলবার (৪ ফেব্রুয়ারি) রাত ৮টার দিকে উপজেলার সদর ইউনিয়নের ভীম নগর গ্রামের একটি পরিত্যক্ত টুকুর ইটভাটায় এ ঘটনা ঘটে।
২ ঘণ্টা আগেপারিবারিক কলহে মাকে মারধর করছিল ছেলে মাজহারুল (২০)। মারধরের ঘটনায় তাকে শাসন করতে যান মামা কাঞ্চন মিয়া (৬০)। এতে ক্ষিপ্ত হয়ে লাঠি দিয়ে মাথায় আঘাত করলে কাঞ্চন মিয়া নিহত হন। নেত্রকোনার কেন্দুয়া উপজেলার নওপাড়া ইউনিয়নের নওপাড়া গ্রামে গতকাল মঙ্গলবার বিকেলে এ ঘটনা ঘটেছে।
২ ঘণ্টা আগেচুয়াডাঙ্গার জীবননগর উপজেলার বাঁকা ইউনিয়ন পরিষদে জৈব সার বিতরণ নিয়ে গত কয়েক দিন ধরে বিএনপির দুই গ্রুপ ও জামায়াতের দ্বন্দ্ব চলছিল। এর মধ্যে গতকাল মঙ্গলবার সন্ধ্যা ৭টার দিকে ইউনিয়ন পরিষদ থেকে ১২২ বস্তা সার নিয়ে যাওয়ার সময় স্থানীয় জনতা আটক করে।
২ ঘণ্টা আগে