নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
একাধিক বিয়ে করলে সর্বোচ্চ ৫০ হাজার টাকা কর আদায়ের যে আইন রয়েছে সেটির প্রয়োগ শুরু করেছে ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশন (ডিএসসিসি)। আজ মঙ্গলবার ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশনের জনসংযোগ কর্মকর্তা আবু নাছের বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।
আবু নাছের বলেন, ঢাকা দক্ষিণ সিটির বিয়ে নিবন্ধন কর হিসেবে আদর্শ কর তফসিল, ২০১৬-এর ১০ (৪)-এর ১৫২ নম্বর আইন অনুযায়ী, প্রথম বিয়ে বা স্ত্রীর মৃত্যুর পর প্রথম বিয়ের ক্ষেত্রে ১০০ টাকা, প্রথম স্ত্রীর জীবদ্দশায় যথাযথ কর্তৃপক্ষের অনুমতিক্রমে দ্বিতীয় বিয়ের ক্ষেত্রে ৫ হাজার টাকা, প্রথম দুই স্ত্রীর জীবদ্দশায় যথাযথ কর্তৃপক্ষের অনুমতিক্রমে তৃতীয় বিয়ের ক্ষেত্রে ২০ হাজার টাকা, প্রথম তিন স্ত্রীর জীবদ্দশায় যথাযথ কর্তৃপক্ষের অনুমতিক্রমে চতুর্থ বিয়ের ক্ষেত্রে ৫০ হাজার টাকা কর দিতে হবে। এ ছাড়া প্রথম স্ত্রী যদি মানসিক ভারসাম্যহীন অথবা বন্ধ্যা হন তবে পরবর্তী বিয়ের ক্ষেত্রে ২০০ টাকা বিবাহ নিবন্ধন কর করপোরেশনের রাজস্বে জমা দিতে হবে।
এ বিষয়ে করপোরেশন-সংশ্লিষ্ট সবাইকে নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে উল্লেখ করে তিনি বলেন, ‘এ আইন বাস্তবায়ন করে ইতিমধ্যে ডিএসসিসির ৪৫ নম্বর ওয়ার্ড জানুয়ারি মাসে ২৮টি বিবাহ নিবন্ধন সম্পন্ন করে ২ হাজার ৮০০ টাকা রাজস্ব আদায় করেছে। বর্তমানে এ কার্যক্রম ম্যানুয়ালি পরিচালনা করা হলেও শিগগিরই তা অনলাইনে নিয়ে আসতে এরই মধ্যে করপোরেশন প্রয়োজনীয় উদ্যোগ গ্রহণ করেছে। এ কাজ বাস্তবায়ন হলে মোবাইল ফাইন্যান্সিয়াল সার্ভিস ও অনলাইন ব্যাংকিংয়ের মাধ্যমেও বিবাহ নিবন্ধন কর পরিশোধ করা যাবে।’
সংস্থাটির দাবি—এর ফলে বিবাহ নিবন্ধন-সংক্রান্ত বিষয়াবলি যেমন শৃঙ্খলিত ও তথ্যসমৃদ্ধ হবে, তেমনি ভবিষ্যতের ভিত্তি হিসেবে ব্যবহারে, বিশেষত বিবাহ বিচ্ছেদের ক্ষেত্রে, অন্যান্য সংস্থাকে সংশ্লিষ্ট তথ্যাদি সরবরাহ ও সিদ্ধান্ত গ্রহণেও সহায়ক হবে। একই সঙ্গে বাড়বে সংস্থার রাজস্ব আদায়।
এ প্রসঙ্গে ডিএসসিসির প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা মো. মিজানুর রহমান বলেন, ‘বিবাহ বিচ্ছেদ সবার কাছে অপ্রত্যাশিত একটি বিষয় কিন্তু তারপরও বাস্তবতার নিরিখে বিবাহ বিচ্ছেদ হয়ে থাকে। বিবাহ বিচ্ছেদ সংক্রান্ত তথ্যাদি করপোরেশনে এলেও বিবাহ নিবন্ধন-সংক্রান্ত কোনো তথ্য আমাদের কাছে থাকে না কিন্তু স্থানীয় সরকার প্রতিষ্ঠান হিসেবে সিটি করপোরেশন আইন অনুযায়ী এটা বাধ্যতামূলক। এ ছাড়া বিবাহ-সংক্রান্ত তথ্য থাকলে বিবাহ বিচ্ছেদের ক্ষেত্রে অনেক সময় তা সিদ্ধান্ত গ্রহণে সহায়ক ভূমিকা পালন করে থাকে। পাশাপাশি অনেক সময় বিজ্ঞ আদালত ও বিভিন্ন সংস্থা থেকে এ-সংক্রান্ত তথ্য চাওয়া হয়। ফলে আমাদের এই কর্মকাণ্ডের মাধ্যমে সামষ্টিকভাবে বিবাহ নিবন্ধন কার্যক্রম একটি সুষ্ঠু ব্যবস্থাপনার আওতায় আসবে।’
শৃঙ্খলায় ফিরিয়ে আনতে এই কার্যক্রমের প্রয়োজন আছে উল্লেখ করে তিনি বলেন, ‘অনেক সময় কোনো ব্যক্তির মৃত্যুর পর তাঁর ওয়ারিশান নির্ধারণে জটিলতা দেখা দেয়। তাছাড়া বিদেশগামী যাত্রীদের ও বিদেশে বসবাসকারী বাংলাদেশিদের ক্ষেত্রে অনেক সময় বিবাহ নিবন্ধন-সংক্রান্ত তথ্যের সঠিকতা যাচাইয়ের প্রয়োজনীয়তা দেখা দেয়। এ রকম বিশেষ ক্ষেত্রে বিবাহ নিবন্ধন-সংক্রান্ত তথ্যাদির গুরুত্ব অপরিসীম।’
একাধিক বিয়ে করলে সর্বোচ্চ ৫০ হাজার টাকা কর আদায়ের যে আইন রয়েছে সেটির প্রয়োগ শুরু করেছে ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশন (ডিএসসিসি)। আজ মঙ্গলবার ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশনের জনসংযোগ কর্মকর্তা আবু নাছের বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।
আবু নাছের বলেন, ঢাকা দক্ষিণ সিটির বিয়ে নিবন্ধন কর হিসেবে আদর্শ কর তফসিল, ২০১৬-এর ১০ (৪)-এর ১৫২ নম্বর আইন অনুযায়ী, প্রথম বিয়ে বা স্ত্রীর মৃত্যুর পর প্রথম বিয়ের ক্ষেত্রে ১০০ টাকা, প্রথম স্ত্রীর জীবদ্দশায় যথাযথ কর্তৃপক্ষের অনুমতিক্রমে দ্বিতীয় বিয়ের ক্ষেত্রে ৫ হাজার টাকা, প্রথম দুই স্ত্রীর জীবদ্দশায় যথাযথ কর্তৃপক্ষের অনুমতিক্রমে তৃতীয় বিয়ের ক্ষেত্রে ২০ হাজার টাকা, প্রথম তিন স্ত্রীর জীবদ্দশায় যথাযথ কর্তৃপক্ষের অনুমতিক্রমে চতুর্থ বিয়ের ক্ষেত্রে ৫০ হাজার টাকা কর দিতে হবে। এ ছাড়া প্রথম স্ত্রী যদি মানসিক ভারসাম্যহীন অথবা বন্ধ্যা হন তবে পরবর্তী বিয়ের ক্ষেত্রে ২০০ টাকা বিবাহ নিবন্ধন কর করপোরেশনের রাজস্বে জমা দিতে হবে।
এ বিষয়ে করপোরেশন-সংশ্লিষ্ট সবাইকে নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে উল্লেখ করে তিনি বলেন, ‘এ আইন বাস্তবায়ন করে ইতিমধ্যে ডিএসসিসির ৪৫ নম্বর ওয়ার্ড জানুয়ারি মাসে ২৮টি বিবাহ নিবন্ধন সম্পন্ন করে ২ হাজার ৮০০ টাকা রাজস্ব আদায় করেছে। বর্তমানে এ কার্যক্রম ম্যানুয়ালি পরিচালনা করা হলেও শিগগিরই তা অনলাইনে নিয়ে আসতে এরই মধ্যে করপোরেশন প্রয়োজনীয় উদ্যোগ গ্রহণ করেছে। এ কাজ বাস্তবায়ন হলে মোবাইল ফাইন্যান্সিয়াল সার্ভিস ও অনলাইন ব্যাংকিংয়ের মাধ্যমেও বিবাহ নিবন্ধন কর পরিশোধ করা যাবে।’
সংস্থাটির দাবি—এর ফলে বিবাহ নিবন্ধন-সংক্রান্ত বিষয়াবলি যেমন শৃঙ্খলিত ও তথ্যসমৃদ্ধ হবে, তেমনি ভবিষ্যতের ভিত্তি হিসেবে ব্যবহারে, বিশেষত বিবাহ বিচ্ছেদের ক্ষেত্রে, অন্যান্য সংস্থাকে সংশ্লিষ্ট তথ্যাদি সরবরাহ ও সিদ্ধান্ত গ্রহণেও সহায়ক হবে। একই সঙ্গে বাড়বে সংস্থার রাজস্ব আদায়।
এ প্রসঙ্গে ডিএসসিসির প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা মো. মিজানুর রহমান বলেন, ‘বিবাহ বিচ্ছেদ সবার কাছে অপ্রত্যাশিত একটি বিষয় কিন্তু তারপরও বাস্তবতার নিরিখে বিবাহ বিচ্ছেদ হয়ে থাকে। বিবাহ বিচ্ছেদ সংক্রান্ত তথ্যাদি করপোরেশনে এলেও বিবাহ নিবন্ধন-সংক্রান্ত কোনো তথ্য আমাদের কাছে থাকে না কিন্তু স্থানীয় সরকার প্রতিষ্ঠান হিসেবে সিটি করপোরেশন আইন অনুযায়ী এটা বাধ্যতামূলক। এ ছাড়া বিবাহ-সংক্রান্ত তথ্য থাকলে বিবাহ বিচ্ছেদের ক্ষেত্রে অনেক সময় তা সিদ্ধান্ত গ্রহণে সহায়ক ভূমিকা পালন করে থাকে। পাশাপাশি অনেক সময় বিজ্ঞ আদালত ও বিভিন্ন সংস্থা থেকে এ-সংক্রান্ত তথ্য চাওয়া হয়। ফলে আমাদের এই কর্মকাণ্ডের মাধ্যমে সামষ্টিকভাবে বিবাহ নিবন্ধন কার্যক্রম একটি সুষ্ঠু ব্যবস্থাপনার আওতায় আসবে।’
শৃঙ্খলায় ফিরিয়ে আনতে এই কার্যক্রমের প্রয়োজন আছে উল্লেখ করে তিনি বলেন, ‘অনেক সময় কোনো ব্যক্তির মৃত্যুর পর তাঁর ওয়ারিশান নির্ধারণে জটিলতা দেখা দেয়। তাছাড়া বিদেশগামী যাত্রীদের ও বিদেশে বসবাসকারী বাংলাদেশিদের ক্ষেত্রে অনেক সময় বিবাহ নিবন্ধন-সংক্রান্ত তথ্যের সঠিকতা যাচাইয়ের প্রয়োজনীয়তা দেখা দেয়। এ রকম বিশেষ ক্ষেত্রে বিবাহ নিবন্ধন-সংক্রান্ত তথ্যাদির গুরুত্ব অপরিসীম।’
র্যাব-৭ জানায়, গোপন সংবাদের ভিত্তিতে মনোয়ারার বাড়িতে অভিযান চালানো হয়। র্যাব সদস্যদের উপস্থিতি টের পেয়ে কয়েকজন দৌঁড়ে পালিয়ে যায়। পরে মনোয়ারাকে আটক করা হয়। তাঁর স্বীকারোক্তি অনুযায়ী, ঘরের বারান্দার খাটের নিচে রাখা একটি ব্যাগ থেকে স্কচটেপ মোড়ানো অবস্থায় এক লাখ পিস ইয়াবা উদ্ধার করা হয়।
৩ মিনিট আগেমনতলা পুলিশ তদন্ত কেন্দ্রের ইনচার্জ পরিদর্শক মাহবুবুর রহমান বলেন, ‘‘সকালে খবর পেয়ে ঘটনাস্থলে গিয়ে লাশ উদ্ধার করা হয়েছে। কিভাবে তাঁর মৃত্যু হয়েছে, তা এখনো নিশ্চিত হওয়া যায়নি।’’
৫ মিনিট আগেপ্রতারণার এমন ঘটনা ঘটেছে কুষ্টিয়ার দৌলতপুর উপজেলায়। এলাকাটি রাজশাহীর বাঘা উপজেলার ঠিক বিপরীতে, পদ্মা নদীর ওপারে। প্রতারক কুলসুম খাতুন স্বামীর সঙ্গে ওই এলাকায় গিয়ে তার নাম জানিয়েছিলেন ‘মুনিয়া’।
৭ মিনিট আগেবুধবার (১৬ জুলাই) বিকেল চারটায় বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষকের কার্যালয়ে দুজন সহকারী শিক্ষকের সামনে এ ঘটনা ঘটে। এছাড়া ধারালো অস্ত্র কুন্তি দিয়ে আঘাত করায় ভীতিকর অবস্থা তৈরি হয়। এসময় প্রাণনাশের হুমকিও দেওয়া হয় শিক্ষককে। এ ঘটনায় গত বৃহস্পতিবার (১৭ জুলাই) কটিয়াদি শিক্ষা অফিস ও কটিয়াদি থানাতে লিখিত অভিযোগ...
১৫ মিনিট আগে