নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য মির্জা আব্বাসের বিরুদ্ধে সম্পদের তথ্য গোপন ও অবৈধ সম্পদ অর্জনের অভিযোগে দুর্নীতি দমন কমিশনের (দুদক) করা মামলায় গ্রেপ্তার দেখানো হয়েছে। আজ বৃহস্পতিবার ঢাকার বিশেষ জজ আদালত-৬-এর বিচারক মঞ্জুরুল ইমাম গ্রেপ্তার দেখানোর নির্দেশ দেন।
শাহজাহানপুর থানার এসআই শফিকুল ইসলাম এক আবেদনে আদালতকে জানান, মির্জা আব্বাস শাহজাহানপুর থানার একটি মামলায় গ্রেপ্তার হয়েছেন। তাঁকে অবৈধ সম্পদ অর্জনের মামলায় গ্রেপ্তার দেখানো হোক। পরে আদালত গ্রেপ্তার দেখিয়ে আগামী ৫ নভেম্বর যুক্তিতর্ক শুনানির দিন ধার্য করেন এবং ওই দিন মির্জা আব্বাসকে আদালতে হাজির করার নির্দেশ দেন।
এর আগে গত মঙ্গলবার আদালতে হাজির না হওয়ায় মির্জা আব্বাসের বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারির নির্দেশ দিয়েছিলেন একই আদালত। আজ মামলায় যুক্তিতর্ক শুনানির জন্য দিন ধার্য ছিল।
বিষয়টি আজকের পত্রিকাকে নিশ্চিত করেছেন দুর্নীতি দমন কমিশনের বিশেষ পিপি মাহমুদ হোসেন জাহাঙ্গীর। তিনি জানান, এর আগে বিভিন্ন তারিখে এ মামলায় ২৪ জন সাক্ষীর সাক্ষ্য গ্রহণ করা হয়। আগামী ৫ নভেম্বর তারিখ ধার্য করা হয়েছে। ওই দিন মির্জা আব্বাসকে আদালতে হাজির করলে যুক্তিতর্ক শুনানি হবে।
অবৈধ সম্পদ অর্জন ও তথ্য গোপনের অভিযোগে ২০০৭ সালে ১৬ আগস্ট মির্জা আব্বাস ও তাঁর স্ত্রী আফরোজা আব্বাসের বিরুদ্ধে রমনা থানায় মামলাটি করে দুদক।
মামলার অভিযোগ থেকে জানা যায়, মোট ৫ কোটি ৯৭ লাখ টাকা অবৈধভাবে অর্জন করেন মির্জা আব্বাস। তিনি সম্পদের হিসাব বিবরণীতে ৩ কোটি ৩৩ লাখ টাকার তথ্য গোপন করেন। এ অভিযোগের ভিত্তিতে দুদক রমনা থানায় মামলা করে।
দুর্নীতি দমন কমিশন ২০০৮ সালের ১৪ মে মির্জা আব্বাস ও আফরোজা আব্বাসের বিরুদ্ধে অভিযোগপত্র দাখিল করে। একই বছরের ১৬ জুন দুজনের বিরুদ্ধে অভিযোগ গঠন করেন ঢাকার বিশেষ জজ আদালত।
অভিযোগ গঠনকে চ্যালেঞ্জ করে দুজনই হাইকোর্টে মামলা বাতিলের আবেদন করেন। হাইকোর্ট আফরোজা আব্বাসের বিরুদ্ধে অভিযোগ বাতিল করে তাঁকে মামলা থেকে অব্যাহতি দেন।
এদিকে মির্জা আব্বাস তাঁর অংশটুকু বাতিল করার জন্য আপিল বিভাগে লিভ টু আপিল দায়ের করেন। ২০১৫ সালের ১ সেপ্টেম্বর লিভ টু আপিল খারিজ হয়। মির্জা আব্বাস আবার রিভিউ আবেদন করেন। এ বছরের ১৬ ফেব্রুয়ারি রিভিউ আবেদন খারিজ হয়। এরপর মামলায় সাক্ষ্যগ্রহণ শুরু হয়।
উল্লেখ্য, গত ২৮ অক্টোবর বিএনপির মহাসমাবেশকে কেন্দ্র করে শাহজাহানপুরে নাশকতার ঘটনা ও পুলিশের অস্ত্র ছিনিয়ে নেওয়ার ঘটনায় দায়ের করা মামলায় মির্জা আব্বাসকে গত সোমবার রাতে শহীদবাগ এলাকা থেকে আটক করা হয়। ওই মামলায় গতকাল বুধবার মির্জা আব্বাসকে পাঁচ দিনের রিমান্ডে নেওয়া হয়েছে।
বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য মির্জা আব্বাসের বিরুদ্ধে সম্পদের তথ্য গোপন ও অবৈধ সম্পদ অর্জনের অভিযোগে দুর্নীতি দমন কমিশনের (দুদক) করা মামলায় গ্রেপ্তার দেখানো হয়েছে। আজ বৃহস্পতিবার ঢাকার বিশেষ জজ আদালত-৬-এর বিচারক মঞ্জুরুল ইমাম গ্রেপ্তার দেখানোর নির্দেশ দেন।
শাহজাহানপুর থানার এসআই শফিকুল ইসলাম এক আবেদনে আদালতকে জানান, মির্জা আব্বাস শাহজাহানপুর থানার একটি মামলায় গ্রেপ্তার হয়েছেন। তাঁকে অবৈধ সম্পদ অর্জনের মামলায় গ্রেপ্তার দেখানো হোক। পরে আদালত গ্রেপ্তার দেখিয়ে আগামী ৫ নভেম্বর যুক্তিতর্ক শুনানির দিন ধার্য করেন এবং ওই দিন মির্জা আব্বাসকে আদালতে হাজির করার নির্দেশ দেন।
এর আগে গত মঙ্গলবার আদালতে হাজির না হওয়ায় মির্জা আব্বাসের বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারির নির্দেশ দিয়েছিলেন একই আদালত। আজ মামলায় যুক্তিতর্ক শুনানির জন্য দিন ধার্য ছিল।
বিষয়টি আজকের পত্রিকাকে নিশ্চিত করেছেন দুর্নীতি দমন কমিশনের বিশেষ পিপি মাহমুদ হোসেন জাহাঙ্গীর। তিনি জানান, এর আগে বিভিন্ন তারিখে এ মামলায় ২৪ জন সাক্ষীর সাক্ষ্য গ্রহণ করা হয়। আগামী ৫ নভেম্বর তারিখ ধার্য করা হয়েছে। ওই দিন মির্জা আব্বাসকে আদালতে হাজির করলে যুক্তিতর্ক শুনানি হবে।
অবৈধ সম্পদ অর্জন ও তথ্য গোপনের অভিযোগে ২০০৭ সালে ১৬ আগস্ট মির্জা আব্বাস ও তাঁর স্ত্রী আফরোজা আব্বাসের বিরুদ্ধে রমনা থানায় মামলাটি করে দুদক।
মামলার অভিযোগ থেকে জানা যায়, মোট ৫ কোটি ৯৭ লাখ টাকা অবৈধভাবে অর্জন করেন মির্জা আব্বাস। তিনি সম্পদের হিসাব বিবরণীতে ৩ কোটি ৩৩ লাখ টাকার তথ্য গোপন করেন। এ অভিযোগের ভিত্তিতে দুদক রমনা থানায় মামলা করে।
দুর্নীতি দমন কমিশন ২০০৮ সালের ১৪ মে মির্জা আব্বাস ও আফরোজা আব্বাসের বিরুদ্ধে অভিযোগপত্র দাখিল করে। একই বছরের ১৬ জুন দুজনের বিরুদ্ধে অভিযোগ গঠন করেন ঢাকার বিশেষ জজ আদালত।
অভিযোগ গঠনকে চ্যালেঞ্জ করে দুজনই হাইকোর্টে মামলা বাতিলের আবেদন করেন। হাইকোর্ট আফরোজা আব্বাসের বিরুদ্ধে অভিযোগ বাতিল করে তাঁকে মামলা থেকে অব্যাহতি দেন।
এদিকে মির্জা আব্বাস তাঁর অংশটুকু বাতিল করার জন্য আপিল বিভাগে লিভ টু আপিল দায়ের করেন। ২০১৫ সালের ১ সেপ্টেম্বর লিভ টু আপিল খারিজ হয়। মির্জা আব্বাস আবার রিভিউ আবেদন করেন। এ বছরের ১৬ ফেব্রুয়ারি রিভিউ আবেদন খারিজ হয়। এরপর মামলায় সাক্ষ্যগ্রহণ শুরু হয়।
উল্লেখ্য, গত ২৮ অক্টোবর বিএনপির মহাসমাবেশকে কেন্দ্র করে শাহজাহানপুরে নাশকতার ঘটনা ও পুলিশের অস্ত্র ছিনিয়ে নেওয়ার ঘটনায় দায়ের করা মামলায় মির্জা আব্বাসকে গত সোমবার রাতে শহীদবাগ এলাকা থেকে আটক করা হয়। ওই মামলায় গতকাল বুধবার মির্জা আব্বাসকে পাঁচ দিনের রিমান্ডে নেওয়া হয়েছে।
সরকারি তিতুমীর কলেজকে স্বতন্ত্র বিশ্ববিদ্যালয় করার দাবিতে ‘বারাসাত ব্যারিকেড টু নর্থ সিটি’র অংশ হিসেবে মহাখালী রেলক্রসিংয়ে সড়ক ও রেলপথ অবরোধ করেছে কলেজটির শিক্ষার্থীরা। আজ সোমবার বিকেল পৌনে ৪ টার দিকে এই অবরোধ করেন তাঁরা। এতে মহাখালী থেকে জাহাঙ্গীর গেটে চলাচল করা হাজারো মানুষ চরম ভোগান্তিতে পড়েছেন।
২১ মিনিট আগেঅবৈধ সম্পদ অর্জনের অভিযোগে সাবেক সমাজকল্যাণমন্ত্রী ও লালমনিরহাট-৩ আসনের সাবেক সংসদ সদস্য নুরুজ্জামান আহমেদ, তাঁর স্ত্রী মোছা. হোসনে আরা ও ছেলে মো. রাকিবুজ্জামান আহমেদের বিরুদ্ধে পৃথক তিনটি মামলা করেছে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)।
৩৮ মিনিট আগেআজ ৩ ফেব্রুয়ারি, সোমবার সারাদিনে ঘটে যাওয়া আলোচিত ১০টি খবরের মধ্যে রয়েছে—তিতুমীর কলেজের শিক্ষার্থীদের রেলপথ অবরোধ, বিশ্ববিদ্যালয় করার দাবিতে আন্দোলন, নতুন রাজনৈতিক দলের আত্মপ্রকাশের প্রস্তুতি, সামান্থার নতুন প্রেম, আওয়ামী লীগ ও বিএনপির সংঘর্ষে বাড়িঘর লুটপাট, গণঅভ্যুত্থান নিয়ে সাবেক সেনাপ্রধানের বিশ্
৪১ মিনিট আগেচট্টগ্রামে যৌতুকের জন্য স্ত্রীকে হত্যার দায়ে এক যুবকের মৃত্যুদণ্ড দিয়েছেন আদালত। পাশাপাশি তাঁকে ৫ লাখ টাকা জরিমানা করা হয়েছে।
১ ঘণ্টা আগে