হারুনূর রশিদ, রায়পুরা, নরসিংদী
ফটকে ঢুকতেই চোখে পড়বে সাদা, টেরাকোটা আর সোনালি রঙের চোখ ধাঁধানো কারুকাজে গড়া মন্দির। এর ওপরের অংশে কষ্টিপাথরের তৈরি মহাদেবর মূর্তি। দুপাশে কষ্টি পাথরের শ্রীকৃষ্ণ ও রাধাকৃষ্ণের মূর্তি। এক পাশে রাধা ও স্বর্গীয় মহীন্দ্র চন্দ্র পাল এবং সুরুচি বালা পালের ফলক। রয়েছে দৃষ্টি নন্দন ঝরনা ও রং-বেরঙের ফুলের বাগান।
এটি নরসিংদীর রায়পুরার দড়ি পড়ার মন্দির অক্ষয় ধাম। অজপাড়া গাঁয়ে এমন দৃষ্টি আকর্ষণীয় মন্দির দেখতে দূর-দুরান্ত থেকে ভিড় করেন দর্শনার্থীরা। এমনকি দর্শনার্থীদের নিরাপত্তায় মন্দিরটি সিসি টিভির নিয়ন্ত্রিত।
মন্দির কমিটি ও স্থানীয়রা জানান, পূর্বপুরুষের পৈতৃক ভিটের স্মৃতি রক্ষার্থে অজপাড়া গাঁয়ে মন্দিরটি নির্মাণের উদ্যোগ নেন তাঁরই দুই ছেলে এক ব্যাংকের সিএফও ড. তাপস চন্দ্র পাল ও অভিষেক চন্দ্র পাল। বিদেশি বিভিন্ন মন্দিরের বিভিন্ন অংশ থেকে সংগৃহীত কারুকাজে ১ বছরের কর্মযজ্ঞে স্থাপন করে এই অক্ষয় ধাম মন্দিরটি। বাড়তি আকর্ষণ নিয়ে সাজানো মন্দিরটিতে সকাল থেকে রাত পর্যন্ত থাকছে শিশু থেকে বৃদ্ধ, সব বয়সী ভক্ত ও অনুসারীদের ভিড়।
মণ্ডপে প্রতিমার সামনে প্রার্থনা করছেন পুণ্যার্থীরা। মনের বাসনা পূরণের আকাঙ্ক্ষা দেব-দেবীকে প্রণাম করছেন কেউ কেউ। সবার চাওয়া এই পূজা অশুভ শক্তির অবসান ঘটাক এবং একটি অন্তর্ভুক্তিমূলক ও শান্তিপূর্ণ সমাজে মানুষকে সমৃদ্ধ করুক। ধর্মীয় ওই উপাসনালয়ে শামিল হয়েছেন অন্য ধর্মে বিশ্বাসী মানুষও।
বিভিন্ন এলাকা থেকে মন্দির দেখতে আসা মনি পাল, সঞ্জয় পাল, কাকলী বিশ্বাস, স্বপন বিশ্বাস, জুয়েল ভৌমিকসহ অনেক জানান, অনেকের মুখে শুনে এ মন্দিরে এসেছেন। এটা দেখার আগ্রহ দৃষ্টি নন্দিত অক্ষয় ধাম মন্দিরটি দর্শনার্থীদের ব্যতিক্রম কিছু নজর কেড়েছে। দেখে ভালো লেগেছে। এ ধরনের মন্দির দর্শনার্থীদের আকৃষ্ট করছে।
মন্দির স্থাপত্যের শৈল্পিক অভিষেক চন্দ্র পাল বলেন, ‘বাপ দাদার পূর্ব পুরুষের স্মৃতি রক্ষার্থে বড় দাদা তাপস চন্দ্র পালের সহযোগিতায় মন্দির তৈরির উদ্যোগ নেওয়া হয়। বিভিন্ন দেশের দৃষ্টি নন্দিত মন্দিরের চিত্র নেটে দেখে পুরোনো মন্দিরের বর্ধিত অংশে বিভিন্ন অংশ সংযোজন-বিয়োজন করে দক্ষ কারিগরের সহযোগিতায় তৈরি করা হয়েছে মন্দিরটি। মন্দিরে পাশে অতিথি শালাও রয়েছে। মন্দির তৈরিতে প্রতিদিন গড়ে ১০-১৫ জন শ্রমিক কাজ করেছেন। এক বছর সময় লেগেছে মন্দির তৈরিতে। এতে ব্যয় হয় প্রায় ১ কোটি টাকা। মন্দিরটি পরিপূর্ণ কাজ শেষ এবং সম্প্রসারণের লক্ষ্যে কাজ করে যাচ্ছি।’
ফটকে ঢুকতেই চোখে পড়বে সাদা, টেরাকোটা আর সোনালি রঙের চোখ ধাঁধানো কারুকাজে গড়া মন্দির। এর ওপরের অংশে কষ্টিপাথরের তৈরি মহাদেবর মূর্তি। দুপাশে কষ্টি পাথরের শ্রীকৃষ্ণ ও রাধাকৃষ্ণের মূর্তি। এক পাশে রাধা ও স্বর্গীয় মহীন্দ্র চন্দ্র পাল এবং সুরুচি বালা পালের ফলক। রয়েছে দৃষ্টি নন্দন ঝরনা ও রং-বেরঙের ফুলের বাগান।
এটি নরসিংদীর রায়পুরার দড়ি পড়ার মন্দির অক্ষয় ধাম। অজপাড়া গাঁয়ে এমন দৃষ্টি আকর্ষণীয় মন্দির দেখতে দূর-দুরান্ত থেকে ভিড় করেন দর্শনার্থীরা। এমনকি দর্শনার্থীদের নিরাপত্তায় মন্দিরটি সিসি টিভির নিয়ন্ত্রিত।
মন্দির কমিটি ও স্থানীয়রা জানান, পূর্বপুরুষের পৈতৃক ভিটের স্মৃতি রক্ষার্থে অজপাড়া গাঁয়ে মন্দিরটি নির্মাণের উদ্যোগ নেন তাঁরই দুই ছেলে এক ব্যাংকের সিএফও ড. তাপস চন্দ্র পাল ও অভিষেক চন্দ্র পাল। বিদেশি বিভিন্ন মন্দিরের বিভিন্ন অংশ থেকে সংগৃহীত কারুকাজে ১ বছরের কর্মযজ্ঞে স্থাপন করে এই অক্ষয় ধাম মন্দিরটি। বাড়তি আকর্ষণ নিয়ে সাজানো মন্দিরটিতে সকাল থেকে রাত পর্যন্ত থাকছে শিশু থেকে বৃদ্ধ, সব বয়সী ভক্ত ও অনুসারীদের ভিড়।
মণ্ডপে প্রতিমার সামনে প্রার্থনা করছেন পুণ্যার্থীরা। মনের বাসনা পূরণের আকাঙ্ক্ষা দেব-দেবীকে প্রণাম করছেন কেউ কেউ। সবার চাওয়া এই পূজা অশুভ শক্তির অবসান ঘটাক এবং একটি অন্তর্ভুক্তিমূলক ও শান্তিপূর্ণ সমাজে মানুষকে সমৃদ্ধ করুক। ধর্মীয় ওই উপাসনালয়ে শামিল হয়েছেন অন্য ধর্মে বিশ্বাসী মানুষও।
বিভিন্ন এলাকা থেকে মন্দির দেখতে আসা মনি পাল, সঞ্জয় পাল, কাকলী বিশ্বাস, স্বপন বিশ্বাস, জুয়েল ভৌমিকসহ অনেক জানান, অনেকের মুখে শুনে এ মন্দিরে এসেছেন। এটা দেখার আগ্রহ দৃষ্টি নন্দিত অক্ষয় ধাম মন্দিরটি দর্শনার্থীদের ব্যতিক্রম কিছু নজর কেড়েছে। দেখে ভালো লেগেছে। এ ধরনের মন্দির দর্শনার্থীদের আকৃষ্ট করছে।
মন্দির স্থাপত্যের শৈল্পিক অভিষেক চন্দ্র পাল বলেন, ‘বাপ দাদার পূর্ব পুরুষের স্মৃতি রক্ষার্থে বড় দাদা তাপস চন্দ্র পালের সহযোগিতায় মন্দির তৈরির উদ্যোগ নেওয়া হয়। বিভিন্ন দেশের দৃষ্টি নন্দিত মন্দিরের চিত্র নেটে দেখে পুরোনো মন্দিরের বর্ধিত অংশে বিভিন্ন অংশ সংযোজন-বিয়োজন করে দক্ষ কারিগরের সহযোগিতায় তৈরি করা হয়েছে মন্দিরটি। মন্দিরে পাশে অতিথি শালাও রয়েছে। মন্দির তৈরিতে প্রতিদিন গড়ে ১০-১৫ জন শ্রমিক কাজ করেছেন। এক বছর সময় লেগেছে মন্দির তৈরিতে। এতে ব্যয় হয় প্রায় ১ কোটি টাকা। মন্দিরটি পরিপূর্ণ কাজ শেষ এবং সম্প্রসারণের লক্ষ্যে কাজ করে যাচ্ছি।’
বরিশালের মুলাদী-রহমতপুর মহাসড়কের মীরগঞ্জ ফেরিঘাটে সরকারি নতুন বইসহ একজনকে আটক করেছেন গোয়েন্দা কর্মকর্তারা। শুক্রবার (২ মে) বেলা ৩টার দিকে গোয়েন্দাদের একটি দল গোপন সংবাদের ভিত্তিতে অভিযান চালিয়ে ১ হাজার ৩০০ বইসহ একজনকে আটক করে পুলিশে সোপর্দ করেছে।
১ ঘণ্টা আগেকক্সবাজারের টেকনাফের নাফ নদীতে মাছ ধরার সময় অপহৃত চার রোহিঙ্গাকে ছেড়ে দিয়েছে মিয়ানমারের সশস্ত্র গোষ্ঠী আরাকান আর্মি। আজ শুক্রবার বিকেল ৫টার দিকে তাঁরা ছাড়া পেয়ে টেকনাফ উপজেলার হ্নীলা জাদিমুড়া রোহিঙ্গা ক্যাম্পে পৌঁছেছেন।
২ ঘণ্টা আগেসিরাজগঞ্জের রায়গঞ্জে একটি বাড়ির ভেতরে গড়ে তোলা হয়েছিল মিনি ‘আয়নাঘর’। সেখানে মানুষকে আটকে রেখে নির্যাতন, চাঁদাবাজি, জমি লিখে নেওয়া ও কিডনি বিক্রির মতো অভিযোগে এলাকাজুড়ে ছড়িয়ে পড়েছে চাঞ্চল্য। শুক্রবার (২ মে) ভোরে রায়গঞ্জ উপজেলার চান্দাইকোনা ইউনিয়নের সোনারাম গ্রামে ঘরটির সন্ধান মেলে।
২ ঘণ্টা আগেস্বাধীন গণমাধ্যমের কণ্ঠ রোধের জন্য করা সব ‘কালো আইন’ বাতিলের দাবি জানিয়েছে ঢাকা রিপোর্টার্স ইউনিটি (ডিআরইউ)। মুক্ত সাংবাদিকতা ও গণমাধ্যমের দাবিতে প্রতিবছর ৩ মে বিশ্বজুড়ে ‘বিশ্ব মুক্ত গণমাধ্যম দিবস’ পালিত হয়। রিপোর্টার্স উইদাউট বর্ডার্স (আরএসএফ) প্রতিবছর ১৮০টি দেশ ও অঞ্চলের মধ্য থেকে বিশ্ব মুক্ত
২ ঘণ্টা আগে