ঢাবি প্রতিনিধি
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় (ঢাবি) শাখা ছাত্র ইউনিয়নের (একাংশ) সভাপতি মেঘমল্লার বসুর নামে রাজধানীর শাহবাগ থানায় সাধারণ ডায়েরি (জিডি) করা হয়েছে। শনিবার (১৮ জানুয়ারি) যুবাইর বিন নেছারী নামের এক শিক্ষার্থী এ জিডি করেন।
এর আগে বিকেলে মেঘমল্লার বসুর ‘লাল সন্ত্রাস’ নিয়ে ফেসবুক স্ট্যাটাসকে কেন্দ্র কর মধুর ক্যানটিনে সংবাদ সম্মেলন করে অনতিবিলম্বে আইনের আওতায় আনার দাবি জানান নেছারীসহ একদল শিক্ষার্থী।
শাহবাগ থানার ওসি খালিদ মনসুর বলেন, মেঘমল্লার বসু নামে ছাত্র ইউনিয়নের ঢাবি সভাপতির নামে একটা জিডি করা হয়েছে। তদন্ত সাপেক্ষে যথাযথ ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
গত শুক্রবার রাতে নিজের ফেসবুক অ্যাকাউন্টে মেঘমল্লার বসু ‘দ্য অনলি অপশন ইজ রেড টেরর’ (একমাত্র পথ লাল সন্ত্রাস) শীর্ষক ইংরেজিতে একটি স্ট্যাটাস দেন। রাত সোয়া ১২টার দিকে তাঁকে গ্রেপ্তারের দাবিতে বিশ্ববিদ্যালয়ের হলপাড়া থেকে শতাধিক শিক্ষার্থী বিক্ষোভ মিছিল নিয়ে রাজু ভাস্কর্যের পাদদেশে সমাবেশ করে। ২৪ ঘণ্টার মধ্যে মেঘমল্লার বসুকে গ্রেপ্তারের আলটিমেটাম দেন তাঁরা।
সমাবেশে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের সমন্বয়ক মাহিন সরকার, বাংলা বিভাগের শিক্ষার্থী মুসাদ্দিক আলী ইবনে মুহাম্মদ, এ বি জোবায়ের প্রমুখ বক্তব্য দেন।
সমাবেশ শেষে শিক্ষার্থীরা বিশ্ববিদ্যালয়ের কেন্দ্রীয় লাইব্রেরির পাশে হাকিম চত্বর এলাকায় সিরাজ সিকদারের গ্রাফিতিতে জুতা নিক্ষেপ ও গ্রাফিতি মুছে ফেলেন।
এদিকে শনিবার দুপুরে আরেক পোস্টে মেঘমল্লার বসু উল্লেখ করেন, ‘আমি ঐকান্তিকভাবে আমার কমরেডদের কাছে ক্ষমাপ্রার্থী। আপনারা মাঠে লড়তেসেন আদিবাসীদের সাংবিধানিক স্বীকৃতির জন্য। এমতাবস্থায় আমার “অক্ষম আস্ফালন” শুধুই একটা ডাইভার্শনের সুযোগ তৈরি করল। এর বাইরে যা বলসি তা কোর্টে, পাবলিকে, আখেরাতে সর্বত্র ডিফেন্ড করতে প্রস্তুত। কিন্তু ফেসবুকে আর না। মামলা দিলে মামলা দেন, নাটক কইরেন না। পরবর্তীতে আমারে বোমা মারলেও আর ফেসবুক প্রতিক্রিয়া পাবেন না। ধন্যবাদ।’
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় (ঢাবি) শাখা ছাত্র ইউনিয়নের (একাংশ) সভাপতি মেঘমল্লার বসুর নামে রাজধানীর শাহবাগ থানায় সাধারণ ডায়েরি (জিডি) করা হয়েছে। শনিবার (১৮ জানুয়ারি) যুবাইর বিন নেছারী নামের এক শিক্ষার্থী এ জিডি করেন।
এর আগে বিকেলে মেঘমল্লার বসুর ‘লাল সন্ত্রাস’ নিয়ে ফেসবুক স্ট্যাটাসকে কেন্দ্র কর মধুর ক্যানটিনে সংবাদ সম্মেলন করে অনতিবিলম্বে আইনের আওতায় আনার দাবি জানান নেছারীসহ একদল শিক্ষার্থী।
শাহবাগ থানার ওসি খালিদ মনসুর বলেন, মেঘমল্লার বসু নামে ছাত্র ইউনিয়নের ঢাবি সভাপতির নামে একটা জিডি করা হয়েছে। তদন্ত সাপেক্ষে যথাযথ ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
গত শুক্রবার রাতে নিজের ফেসবুক অ্যাকাউন্টে মেঘমল্লার বসু ‘দ্য অনলি অপশন ইজ রেড টেরর’ (একমাত্র পথ লাল সন্ত্রাস) শীর্ষক ইংরেজিতে একটি স্ট্যাটাস দেন। রাত সোয়া ১২টার দিকে তাঁকে গ্রেপ্তারের দাবিতে বিশ্ববিদ্যালয়ের হলপাড়া থেকে শতাধিক শিক্ষার্থী বিক্ষোভ মিছিল নিয়ে রাজু ভাস্কর্যের পাদদেশে সমাবেশ করে। ২৪ ঘণ্টার মধ্যে মেঘমল্লার বসুকে গ্রেপ্তারের আলটিমেটাম দেন তাঁরা।
সমাবেশে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের সমন্বয়ক মাহিন সরকার, বাংলা বিভাগের শিক্ষার্থী মুসাদ্দিক আলী ইবনে মুহাম্মদ, এ বি জোবায়ের প্রমুখ বক্তব্য দেন।
সমাবেশ শেষে শিক্ষার্থীরা বিশ্ববিদ্যালয়ের কেন্দ্রীয় লাইব্রেরির পাশে হাকিম চত্বর এলাকায় সিরাজ সিকদারের গ্রাফিতিতে জুতা নিক্ষেপ ও গ্রাফিতি মুছে ফেলেন।
এদিকে শনিবার দুপুরে আরেক পোস্টে মেঘমল্লার বসু উল্লেখ করেন, ‘আমি ঐকান্তিকভাবে আমার কমরেডদের কাছে ক্ষমাপ্রার্থী। আপনারা মাঠে লড়তেসেন আদিবাসীদের সাংবিধানিক স্বীকৃতির জন্য। এমতাবস্থায় আমার “অক্ষম আস্ফালন” শুধুই একটা ডাইভার্শনের সুযোগ তৈরি করল। এর বাইরে যা বলসি তা কোর্টে, পাবলিকে, আখেরাতে সর্বত্র ডিফেন্ড করতে প্রস্তুত। কিন্তু ফেসবুকে আর না। মামলা দিলে মামলা দেন, নাটক কইরেন না। পরবর্তীতে আমারে বোমা মারলেও আর ফেসবুক প্রতিক্রিয়া পাবেন না। ধন্যবাদ।’
গতকাল বৃহস্পতিবার রাতে আটক হন নিষিদ্ধ ঘোষিত সংগঠন ছাত্রলীগের নেতা নাজমুল কবির শিশির। আজ শুক্রবার বিকেলে চাঁদাবাজি মামলায় গ্রেপ্তার দেখিয়ে আদালতের মাধ্যমে তাঁকে জেল-হাজতে প্রেরণ করা হয়েছে। তিনি রামগঞ্জ পৌরসভার আঙ্গারপাড়া এলাকার মো. নয়ন মাস্টারের ছেলে।
১ ঘণ্টা আগেকুমিল্লায় যৌথ বাহিনী তুলে নেওয়ার পর হাসপাতালে তৌহিদুর রহমান নামের এক যুবদল নেতার লাশ পেয়েছে পরিবার। আজ শুক্রবার বেলা সাড়ে ১২টায় তাঁর মৃত্যুর খবর পায় পরিবার। তবে কখন তাঁর মৃত্যু হয়েছে সে তথ্য জানা যায়নি। আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর হেফাজতে যুবদল নেতার মৃত্যু তথ্য জানিয়েছেন তাঁর ভাই আবুল কালাম।
১ ঘণ্টা আগেইতালি নেওয়া কথা বলে ফরিদপুর থেকে দুই জনকে নেওয়া হয়েছিল লিবিয়ায়। সেখানে নেওয়ার পর তাঁদের ওপর নির্যাতন করা হয়। এরপর নেওয়া হয় মুক্তিপণ। তবে এতেও মুক্তি মেলেনি। গুলি করে হত্যা করা হয়েছে ওই দুই যুবককে। ঢাকা, ফরিদপুর, লিবিয়া, গুলি, হত্যা, জেলার খবর
১ ঘণ্টা আগেএক মাসের ব্যবধানে হত্যাকাণ্ড ও সহিংসতার ঘটনায় সাবেক সরকারসংশ্লিষ্টদের বিরুদ্ধে মামলার সংখ্যা বেড়েছে ৪ গুণের বেশি। আর আসামির সংখ্যা হয়েছে দ্বিগুণের বেশি। সরকার পতনের পর গত ডিসেম্বরে হত্যাকাণ্ড ও সহিংসতার ঘটনায় সাবেক সরকারসংশ্লিষ্টদের বিরুদ্ধে মামলার সংখ্যা ছিল ১৭টি। জানুয়ারিতে তা বেড়ে দাঁড়িয়েছে ৭২টি।
১ ঘণ্টা আগে