ঢাবি প্রতিনিধি
রড, বাঁশ ও দেশীয় অস্ত্র হাতে মিছিল নিয়ে বায়তুল মোকাররমের দক্ষিণ গেটে আওয়ামী লীগের ‘শান্তি ও উন্নয়ন’ সমাবেশে যাচ্ছেন আওয়ামী লীগ ও ছাত্রলীগের নেতা-কর্মীরা।
আজ শনিবার দুপুরে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের (ঢাবি) টিএসসি, দোয়েল চত্বর, হাইকোর্ট মোড়, শাহবাগ ও নীলক্ষেত এলাকায় এমন চিত্র দেখা যায়।
শাহবাগ মোড়ে আওয়ামী লীগের শাহবাগ থানার নেতা-কর্মীদের জড়ো হতে দেখা যায় ৷ সেখানে নেতা-কর্মীদের হাতে বাঁশ, লাঠি, হকিস্টিকসহ বিভিন্ন দেশীয় অস্ত্র দেখা যায়। মানিক হোসেন নামে এক আওয়ামী লীগ কর্মী জানান, দলের হাইকমান্ড থেকে নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে, আমাদের ওপর কোনো আঘাত করা হলে আমরা যেন তা প্রতিরোধ করতে পারি, তাই প্রস্তুতি নিয়ে রেখেছি।
সরেজমিনে দেখা যায়, ঢাবির শহীদ সার্জেন্ট জহুরুল হক হল শাখা ছাত্রলীগের নেতা-কর্মীরা রড হাতে বের হয়েছেন। টিএসসি, শহীদ মিনার ও দোয়েল চত্বর মোড়ে আওয়ামী লীগ, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্রলীগ ও মহানগর ছাত্রলীগের নেতা-কর্মীদের লাঠি, বাঁশ, হকিস্টিক, পাইপ, হেলমেটসহ বিভিন্ন দেশীয় অস্ত্র হাতে দেখা যায়। বেলা বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে ক্যাম্পাসের বিভিন্ন পয়েন্টে সতর্ক অবস্থানে থাকেন ছাত্রলীগের নেতা-কর্মীরা।
এ ছাড়া, ছাত্রলীগের নেতা-কর্মীদের ফেসবুক ওয়ালে লাঠি হাতে বিভিন্ন ক্যাপশন দিতে দেখা যায়। কবি জসীমউদ্দীন হল শাখা ছাত্রলীগের যুগ্ম সাধারণ তানজীর আরাফাত তুষার লাঠি হাতে ফেসবুকে লেখেন—সময়ের প্রয়োজনে আরও একবার.........
এদিকে ডিএমপির পক্ষ থেকে নির্দেশনায় বলা হয়েছে, সমাবেশে ব্যানারের আড়ালে কোনো ধরনের লাঠিসোঁটা বা রডসদৃশ কোনো কিছু ব্যবহার করা যাবে না। তবে লাঠি, রড ও দেশীয় অস্ত্র ব্যবহার করার বিষয়টি অস্বীকার করছেন ঢাবি শাখা ছাত্রলীগের সাধারণ সম্পাদক তানভীর হাসান সৈকত।
সৈকত আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘আমাদের নেতা-কর্মীরা ক্যাম্পাসেও অবস্থান করবে, সমাবেশেও যাবে। কোনো ধরনের লাঠিসোঁটা নেওয়ার নির্দেশনা নাই, তবে আমাদের হাতে জাতীয় পতাকা থাকবে। জাতীয় পতাকার জন্য নেওয়া বস্তুকে আপনি (সাংবাদিক) লাঠি হিসেবে দেখেছেন।’
সার্বিক বিষয়ে বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রক্টর অধ্যাপক মো. মাকসুদুর রহমানের সঙ্গে মুঠোফোনে যোগাযোগ করা হলে তিনি ফোন রিসিভ করেননি।
রড, বাঁশ ও দেশীয় অস্ত্র হাতে মিছিল নিয়ে বায়তুল মোকাররমের দক্ষিণ গেটে আওয়ামী লীগের ‘শান্তি ও উন্নয়ন’ সমাবেশে যাচ্ছেন আওয়ামী লীগ ও ছাত্রলীগের নেতা-কর্মীরা।
আজ শনিবার দুপুরে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের (ঢাবি) টিএসসি, দোয়েল চত্বর, হাইকোর্ট মোড়, শাহবাগ ও নীলক্ষেত এলাকায় এমন চিত্র দেখা যায়।
শাহবাগ মোড়ে আওয়ামী লীগের শাহবাগ থানার নেতা-কর্মীদের জড়ো হতে দেখা যায় ৷ সেখানে নেতা-কর্মীদের হাতে বাঁশ, লাঠি, হকিস্টিকসহ বিভিন্ন দেশীয় অস্ত্র দেখা যায়। মানিক হোসেন নামে এক আওয়ামী লীগ কর্মী জানান, দলের হাইকমান্ড থেকে নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে, আমাদের ওপর কোনো আঘাত করা হলে আমরা যেন তা প্রতিরোধ করতে পারি, তাই প্রস্তুতি নিয়ে রেখেছি।
সরেজমিনে দেখা যায়, ঢাবির শহীদ সার্জেন্ট জহুরুল হক হল শাখা ছাত্রলীগের নেতা-কর্মীরা রড হাতে বের হয়েছেন। টিএসসি, শহীদ মিনার ও দোয়েল চত্বর মোড়ে আওয়ামী লীগ, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্রলীগ ও মহানগর ছাত্রলীগের নেতা-কর্মীদের লাঠি, বাঁশ, হকিস্টিক, পাইপ, হেলমেটসহ বিভিন্ন দেশীয় অস্ত্র হাতে দেখা যায়। বেলা বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে ক্যাম্পাসের বিভিন্ন পয়েন্টে সতর্ক অবস্থানে থাকেন ছাত্রলীগের নেতা-কর্মীরা।
এ ছাড়া, ছাত্রলীগের নেতা-কর্মীদের ফেসবুক ওয়ালে লাঠি হাতে বিভিন্ন ক্যাপশন দিতে দেখা যায়। কবি জসীমউদ্দীন হল শাখা ছাত্রলীগের যুগ্ম সাধারণ তানজীর আরাফাত তুষার লাঠি হাতে ফেসবুকে লেখেন—সময়ের প্রয়োজনে আরও একবার.........
এদিকে ডিএমপির পক্ষ থেকে নির্দেশনায় বলা হয়েছে, সমাবেশে ব্যানারের আড়ালে কোনো ধরনের লাঠিসোঁটা বা রডসদৃশ কোনো কিছু ব্যবহার করা যাবে না। তবে লাঠি, রড ও দেশীয় অস্ত্র ব্যবহার করার বিষয়টি অস্বীকার করছেন ঢাবি শাখা ছাত্রলীগের সাধারণ সম্পাদক তানভীর হাসান সৈকত।
সৈকত আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘আমাদের নেতা-কর্মীরা ক্যাম্পাসেও অবস্থান করবে, সমাবেশেও যাবে। কোনো ধরনের লাঠিসোঁটা নেওয়ার নির্দেশনা নাই, তবে আমাদের হাতে জাতীয় পতাকা থাকবে। জাতীয় পতাকার জন্য নেওয়া বস্তুকে আপনি (সাংবাদিক) লাঠি হিসেবে দেখেছেন।’
সার্বিক বিষয়ে বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রক্টর অধ্যাপক মো. মাকসুদুর রহমানের সঙ্গে মুঠোফোনে যোগাযোগ করা হলে তিনি ফোন রিসিভ করেননি।
সরেজমিনে কুর্নী ও বহনতলী এলাকায় গিয়ে দেখা গেছে, সড়কের বিভিন্ন স্থানে বড় বড় গর্তে বৃষ্টির পানি জমে আছে। এতে গর্তের গভীরতা ও অবস্থান বোঝা কঠিন হয়ে পড়েছে চালকদের জন্য। প্রতিনিয়ত যানবাহন এসব গর্তে পড়ে দুর্ঘটনার শিকার হচ্ছে।
১০ মিনিট আগেউপজেলার বড়বিল-তুলাবিল-কালাপানি সড়কের পান্নাবিল এলাকায় একটি ব্রিজ সম্পূর্ণভাবে দেবে গেছে। এ ছাড়া একসত্যাপাড়া-বড়বিল, যোগ্যাছোলা-আছারতলী ও গচ্ছাবিল-চইক্যাবিল সড়কে চলমান কার্পেটিং প্রকল্পের ৪০-৫০ শতাংশ ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। কংক্রিট-বালু দিয়ে প্রস্তুত সড়ক অংশ খরস্রোতে ভেসে গেছে।
১৪ মিনিট আগে২০১১ সাল থেকে বেসরকারি উন্নয়ন সংস্থা সোসাইটি ফর পিপলস অ্যাকশন ইন চেঞ্জ অ্যান্ড ইকুইটি—স্পেস’র সহায়তায় এসব ইকো টয়লেট স্থাপন করা হয়। প্রতিটি টয়লেটের দুটি চেম্বার থেকে বছরে দেড়শ কেজি জৈব সার উৎপন্ন হয়। পাশাপাশি প্রস্রাব সংরক্ষণ করে ব্যবহার করা হয় ইউরিয়া সারের বিকল্প হিসেবে। এতে বিঘাপ্রতি ২-৩ হাজার টাকা
১৮ মিনিট আগেভূমিকম্পপ্রবণ ১৯৪টি দেশের মধ্যে বাংলাদেশ ১৫তম অবস্থানে জানিয়ে পরিকল্পনাবিদ তৌফিকুল আলম বলেন, দেশে সিলেট অঞ্চল সবচেয়ে বেশি ভূমিকম্পপ্রবণ। ঢাকায় উচ্চ জনঘনত্ব, মাটি দুর্বল ও নীতিমালা না মেনেই ভবন নির্মাণের কারণে ৭.৫ মাত্রার ভূমিকম্প হলে ৫১ শতাংশ ভবন ক্ষতিগ্রস্ত হবে।
১ ঘণ্টা আগে