দোহার (ঢাকা) প্রতিনিধি
গত ২৭ জুলাই দোহার পৌরসভা নির্বাচন ইভিএমে ভোট গ্রহণের মাধ্যমে অনুষ্ঠিত হয়েছে। সেই নির্বাচনে ইভিএমের মাধ্যমে অন্য প্রার্থীকে জিতিয়ে দেওয়া হয়েছে অভিযোগ তুলে বেসরকারি ফলাফলের বিরুদ্ধে প্রতিক্রিয়া জানিয়েছেন দোহার পৌরসভার মেয়র নির্বাচনে পরাজিত প্রার্থী আব্দুর রহমান আকন্দ।
আজ শুক্রবার সকাল সাড়ে ১০টায় আব্দুর রহমান আকন্দের নিজ বাড়ি লটাখোলায় এক সংবাদ সম্মেলনে এ দাবি জানান তিনি।
সংবাদ সম্মেলনে লিখিত বক্তব্যে মেয়র পদপ্রার্থী আব্দুর রহমান আকন্দ বলেন, ‘নির্বাচনের আগে নির্বাচন কর্মকর্তারা উল্লেখ করেছিলেন ভোট গণনার সময় প্রত্যেক প্রার্থীর একজন করে এজেন্ট উপস্থিত থাকবেন। গণনা শেষে ইভিএমের রেজাল্টের প্রিন্টেড সিলমোহর ও সই করা কপি প্রতিটি এজেন্টের কাছে হস্তান্তর করা হবে। কিন্তু গণনার সময় আমাদের এজেন্টদের, বিশেষ করে মেয়র প্রার্থীদের সামনে রাখা হয়নি এবং ভোট গ্রহণ শেষে আমাদের এজেন্টদের কেন্দ্র থেকে বের করে দেওয়া হয়েছে।’
আব্দুর রহমান আরও বলেন, ‘অধিকাংশ কেন্দ্রেই ইভিএমের ফলাফলের প্রিন্টেড কপি আমাদের সরবরাহ করা হয়নি। প্রিন্টেড কপি বদলে প্রিসাইডিং অফিসারদের হাতে লেখা কপি দেওয়া হয়েছে। কোনো কোনো কেন্দ্রে প্রিন্টেড কপি দিলেও তাতে সই ও সিলমোহর ছিল না। এ ঘটনাটি নির্বাচনী ফলাফলের বিশ্বাসযোগ্যতা ও কারচুপির আশঙ্কাকে স্পষ্ট করেছে।’
মেয়র পদপ্রার্থী আব্দুর রহমান বলেন, ‘বেশ কয়েকটি কেন্দ্রে ইভিএম নষ্ট হয়ে গেলে আমরা তাদের জিজ্ঞেস করি—ওই ইভিএমের ভোটগুলো কি নতুন ইভিএমে নেওয়া হয়েছে কিনা? তারা তখন বলেছে হ্যাঁ। কিন্তু পরে আমরা জানতে পারি তারা কাজটি করে নাই। তাই এ বিষয় নিয়ে আমরা নির্বাচন কমিশনার বরাবর লিখিত অভিযোগ করেছি।’
কোনো প্রার্থীকে জয়ী করার জন্য এমনটি করা হয়েছে কি না এবং কোনো ব্যক্তির বিষয়ে তার কোনো অভিযোগ আছে কি না জানতে চাইলে তিনি এর কোনো উত্তর দেননি। তবে আব্দুর রহমান আকন্দ বলেন, ‘দোহার উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি এ কাজটি করেছে।’
গত ২৭ জুলাই দোহার পৌরসভা নির্বাচন ইভিএমে ভোট গ্রহণের মাধ্যমে অনুষ্ঠিত হয়েছে। সেই নির্বাচনে ইভিএমের মাধ্যমে অন্য প্রার্থীকে জিতিয়ে দেওয়া হয়েছে অভিযোগ তুলে বেসরকারি ফলাফলের বিরুদ্ধে প্রতিক্রিয়া জানিয়েছেন দোহার পৌরসভার মেয়র নির্বাচনে পরাজিত প্রার্থী আব্দুর রহমান আকন্দ।
আজ শুক্রবার সকাল সাড়ে ১০টায় আব্দুর রহমান আকন্দের নিজ বাড়ি লটাখোলায় এক সংবাদ সম্মেলনে এ দাবি জানান তিনি।
সংবাদ সম্মেলনে লিখিত বক্তব্যে মেয়র পদপ্রার্থী আব্দুর রহমান আকন্দ বলেন, ‘নির্বাচনের আগে নির্বাচন কর্মকর্তারা উল্লেখ করেছিলেন ভোট গণনার সময় প্রত্যেক প্রার্থীর একজন করে এজেন্ট উপস্থিত থাকবেন। গণনা শেষে ইভিএমের রেজাল্টের প্রিন্টেড সিলমোহর ও সই করা কপি প্রতিটি এজেন্টের কাছে হস্তান্তর করা হবে। কিন্তু গণনার সময় আমাদের এজেন্টদের, বিশেষ করে মেয়র প্রার্থীদের সামনে রাখা হয়নি এবং ভোট গ্রহণ শেষে আমাদের এজেন্টদের কেন্দ্র থেকে বের করে দেওয়া হয়েছে।’
আব্দুর রহমান আরও বলেন, ‘অধিকাংশ কেন্দ্রেই ইভিএমের ফলাফলের প্রিন্টেড কপি আমাদের সরবরাহ করা হয়নি। প্রিন্টেড কপি বদলে প্রিসাইডিং অফিসারদের হাতে লেখা কপি দেওয়া হয়েছে। কোনো কোনো কেন্দ্রে প্রিন্টেড কপি দিলেও তাতে সই ও সিলমোহর ছিল না। এ ঘটনাটি নির্বাচনী ফলাফলের বিশ্বাসযোগ্যতা ও কারচুপির আশঙ্কাকে স্পষ্ট করেছে।’
মেয়র পদপ্রার্থী আব্দুর রহমান বলেন, ‘বেশ কয়েকটি কেন্দ্রে ইভিএম নষ্ট হয়ে গেলে আমরা তাদের জিজ্ঞেস করি—ওই ইভিএমের ভোটগুলো কি নতুন ইভিএমে নেওয়া হয়েছে কিনা? তারা তখন বলেছে হ্যাঁ। কিন্তু পরে আমরা জানতে পারি তারা কাজটি করে নাই। তাই এ বিষয় নিয়ে আমরা নির্বাচন কমিশনার বরাবর লিখিত অভিযোগ করেছি।’
কোনো প্রার্থীকে জয়ী করার জন্য এমনটি করা হয়েছে কি না এবং কোনো ব্যক্তির বিষয়ে তার কোনো অভিযোগ আছে কি না জানতে চাইলে তিনি এর কোনো উত্তর দেননি। তবে আব্দুর রহমান আকন্দ বলেন, ‘দোহার উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি এ কাজটি করেছে।’
গাজীপুরের শ্রীপুরে ঘুমন্ত মাদকাসক্ত ছেলেকে ধারালো বটি দিয়ে গলা কেটে হত্যার পর থানায় এসে বৃদ্ধ বাবা আত্মসমর্পণ করেছেন। মাদকাসক্ত ছেলের অত্যাচারে অতিষ্ঠ হয়ে এঘটনা ঘটিয়েছেন বলে জানিয়েছেন বৃদ্ধ বাবা। বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন শ্রীপুর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) জয়নাল আবেদীন মণ্ডল।
৩ মিনিট আগেগাজীপুর মহানগরীর কোনাবাড়ীতে অবস্থিত তৈরি পোশাক কারখানা এম এম নিটওয়্যার ও মামুন নিটওয়্যার লিমিটেড শ্রমিক বিক্ষোভের মুখে অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ ঘোষণা করেছে কর্তৃপক্ষ। আজ বুধবার সকাল ৮টায় শ্রমিকেরা কারখানার গেটে টানানো বন্ধ ঘোষণার নোটিশ দেখতে পান। নোটিশ দেখার পর শ্রমিকদের মধ্যে চাপা উত্তেজনা...
৪০ মিনিট আগেকারও হাতে খাতা, কারও বইয়ের ভাঁজে গুঁজে রাখা কলম। হঠাৎ হাওয়ার ঝাপটা এসে উড়িয়ে দেয় কাগজ। মাথায় হাত দিয়ে ধরে রাখতে হয় বই। শিক্ষক একটু থেমে যান। শব্দ থেমে যায়। কয়েক সেকেন্ড পরে আবারও
১ ঘণ্টা আগে২০০১ সালের ১৪ এপ্রিল রমনা বটমূলে পয়লা বৈশাখের অনুষ্ঠানে বোমা হামলার ঘটনা ঘটে। ওই হামলায় ঘটনাস্থলেই নয়জন নিহত হন। হাসপাতালে মারা যান আরও একজন। রমনা বটমূলে বোমা হামলার ঘটনায় দায়ের করা মামলায় ২০১৪ সালের ২৩ জুন রায় দেন বিচারিক আদালত। রায়ে মুফতি হান্নানসহ আটজনের মৃত্যুদণ্ড এবং ছয়জনের যাবজ্জীবন কারাদণ্ড
১ ঘণ্টা আগে