নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
নির্বাচন কমিশনার নিয়োগের ক্ষেত্রে আইনের ৯ ধারায় দেওয়া দায়মুক্তির বিধানের বৈধতা চ্যালেঞ্জ করে হাইকোর্টে রিট করেছেন সুপ্রিম কোর্টের ১০ জন আইনজীবী। রিটকারী আইনজীবীরা হলেন–আব্দুল্লাহ সাদিক, জিএম মোজাহিদুর রহমান, মিসবাহ উদ্দিন, জোবায়দুর রহমান, নোয়াব আলী, আজিম উদ্দিন পাটোয়ারী, সাজ্জাদ সরওয়ার, মোজাহিদুল ইসলাম, মিজানুল হক এবং একেএম নুরুন নবী।
১০ জনের পক্ষে সুপ্রিম কোর্টের আইনজীবী মোহাম্মদ শিশির মনির আজ রোববার এই রিট করেন। বিচারপতি এ কে এম আসাদুজ্জামান ও বিচারপতি মোহাম্মদ মাহবুব উল ইসলামের বেঞ্চে রিটটি শুনানির জন্য উপস্থাপন করা হবে বলে জানান তিনি।
রিটে প্রধান নির্বাচন কমিশনার এবং নির্বাচন কমিশনার নিয়োগের ক্ষেত্রে ৯ ধারায় প্রদত্ত দায়মুক্তি কেন অসাংবিধানিক ঘোষণা করা হবে না–এই মর্মে রুল জারির আর্জি জানানো হয়েছে। আবেদনে আইন মন্ত্রণালয় ও নির্বাচন কমিশনকে বিবাদী করা হয়েছে।
প্রধান নির্বাচন কমিশনার এবং নির্বাচন কমিশনার আইন ২০২২ এর ৯ ধারায় বলা হয়েছে, প্রধান নির্বাচন কমিশনার ও অন্যান্য নির্বাচন কমিশনার নিয়োগদানের উদ্দেশ্যে রাষ্ট্রপতি কর্তৃক ইতিপূর্বে গঠিত অনুসন্ধান কমিটি ও তৎকর্তৃক সম্পাদিত কার্যাবলি এবং উক্ত অনুসন্ধান কমিটির সুপারিশের ভিত্তিতে প্রধান নির্বাচন কমিশনার ও অন্যান্য নির্বাচন কমিশনারের নিয়োগ বৈধ ছিল বলে গণ্য হবে। উক্ত বিষয়ে কোনো আদালতে কোনো প্রশ্ন উত্থাপন করা যাবে না।
শিশির মনির বলেন, এই আইনের ধারা ৯ এর মাধ্যমে ইতিপূর্বে নিয়োগকৃত নির্বাচন কমিশনারের বিরুদ্ধে আদালতের শরণাপন্ন হওয়ার অধিকার কেড়ে নেওয়া হয়েছে। এতে বিচার বিভাগের ক্ষমতা খর্ব করা হয়েছে। যা সংবিধানের ২৬,২৭ এবং ৩১ অনুচ্ছেদ, ক্ষমতার পৃথকীকরণ নীতি, বিচার বিভাগের স্বাধীনতার পরিপন্থী।
নির্বাচন কমিশনার নিয়োগের ক্ষেত্রে আইনের ৯ ধারায় দেওয়া দায়মুক্তির বিধানের বৈধতা চ্যালেঞ্জ করে হাইকোর্টে রিট করেছেন সুপ্রিম কোর্টের ১০ জন আইনজীবী। রিটকারী আইনজীবীরা হলেন–আব্দুল্লাহ সাদিক, জিএম মোজাহিদুর রহমান, মিসবাহ উদ্দিন, জোবায়দুর রহমান, নোয়াব আলী, আজিম উদ্দিন পাটোয়ারী, সাজ্জাদ সরওয়ার, মোজাহিদুল ইসলাম, মিজানুল হক এবং একেএম নুরুন নবী।
১০ জনের পক্ষে সুপ্রিম কোর্টের আইনজীবী মোহাম্মদ শিশির মনির আজ রোববার এই রিট করেন। বিচারপতি এ কে এম আসাদুজ্জামান ও বিচারপতি মোহাম্মদ মাহবুব উল ইসলামের বেঞ্চে রিটটি শুনানির জন্য উপস্থাপন করা হবে বলে জানান তিনি।
রিটে প্রধান নির্বাচন কমিশনার এবং নির্বাচন কমিশনার নিয়োগের ক্ষেত্রে ৯ ধারায় প্রদত্ত দায়মুক্তি কেন অসাংবিধানিক ঘোষণা করা হবে না–এই মর্মে রুল জারির আর্জি জানানো হয়েছে। আবেদনে আইন মন্ত্রণালয় ও নির্বাচন কমিশনকে বিবাদী করা হয়েছে।
প্রধান নির্বাচন কমিশনার এবং নির্বাচন কমিশনার আইন ২০২২ এর ৯ ধারায় বলা হয়েছে, প্রধান নির্বাচন কমিশনার ও অন্যান্য নির্বাচন কমিশনার নিয়োগদানের উদ্দেশ্যে রাষ্ট্রপতি কর্তৃক ইতিপূর্বে গঠিত অনুসন্ধান কমিটি ও তৎকর্তৃক সম্পাদিত কার্যাবলি এবং উক্ত অনুসন্ধান কমিটির সুপারিশের ভিত্তিতে প্রধান নির্বাচন কমিশনার ও অন্যান্য নির্বাচন কমিশনারের নিয়োগ বৈধ ছিল বলে গণ্য হবে। উক্ত বিষয়ে কোনো আদালতে কোনো প্রশ্ন উত্থাপন করা যাবে না।
শিশির মনির বলেন, এই আইনের ধারা ৯ এর মাধ্যমে ইতিপূর্বে নিয়োগকৃত নির্বাচন কমিশনারের বিরুদ্ধে আদালতের শরণাপন্ন হওয়ার অধিকার কেড়ে নেওয়া হয়েছে। এতে বিচার বিভাগের ক্ষমতা খর্ব করা হয়েছে। যা সংবিধানের ২৬,২৭ এবং ৩১ অনুচ্ছেদ, ক্ষমতার পৃথকীকরণ নীতি, বিচার বিভাগের স্বাধীনতার পরিপন্থী।
পুরোপুরি পাকেনি সুনামগঞ্জের জগন্নাথপুরের হাওরের ধান। তবে অকালবন্যার শঙ্কায় ১ বৈশাখ থেকে আনুষ্ঠানিকভাবে ধান কাটা শুরু হয়েছে। কৃষি বিভাগ জানিয়েছে, ইতিমধ্যে ৩০ ভাগের বেশি জমির বোরো ফসল ঘরে তুলেছেন কৃষক।
৩ মিনিট আগেবরগুনার আমতলী উপজেলার খেকুয়ানী মাধ্যমিক বিদ্যালয় ভবনের নিচতলায় বসছে পানের বাজার। খেকুয়ানী বাজারের ইজারাদার শাহ আলম শিকদার এ বাজার বসাচ্ছেন বলে অভিযোগ পাওয়া গেছে।
১ ঘণ্টা আগেরাজধানীর উত্তরার রেসিডেনসিয়াল ল্যাবরেটরি কলেজে নানা অনিয়মের অভিযোগ উঠেছে। কলেজের চেয়ারম্যানের যাচ্ছেতাই নিয়মে চলছে প্রতিষ্ঠানটি। দুটি বিষয়ের মাত্র তিনজন শিক্ষক দিয়ে চলছে কলেজটির শিক্ষা কার্যক্রম।
২ ঘণ্টা আগেভারতীয় চেইন হসপিটাল ফর্টিস এসকর্টস হার্ট ইনস্টিটিউটের নাম ভাঙিয়ে শতকোটি টাকা লোপাটের অভিযোগ উঠেছে এএফসি হেলথ লিমিটেড নামের একটি প্রতিষ্ঠানের বিরুদ্ধে। প্রতিষ্ঠানটি ঢাকা, চট্টগ্রাম, খুলনা ও কুমিল্লায় ‘ফর্টিস’ নামে চারটি শাখা
২ ঘণ্টা আগে