সাভার (ঢাকা) প্রতিনিধি

ঢাকার সাভার উপজেলা পরিষদের সাবেক চেয়ারম্যান ও উপজেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক মঞ্জুরুল আলম রাজীব এবং তাঁর ভাই উপজেলা আওয়ামী লীগের যুগ্ম সম্পাদক ফখরুল আলম সমরের বাড়িতে হামলার সময় প্রতিরোধ করেছে এলাকাবাসী। গতকাল বৃহস্পতিবার সন্ধ্যার দিকে এ ঘটনা ঘটে।
এতে আহত হয়েছেন পাঁচ-ছয়জন। পরে তাঁরা সাভার উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে প্রাথমিক চিকিৎসা নেন।
জানা যায়, গতকাল সকালে রাজীব-সমরের বাড়ি রাজ মঞ্জুরির উদ্দেশে ‘মার্চ টু মঞ্জুরি’ কর্মসূচি ঘোষণা করে বিক্ষুব্ধ ছাত্র-জনতা।
ঘোষণা অনুযায়ী, সন্ধ্যার পর তারা হেমায়েতপুরের মঞ্জুরুল আলম রাজীবের বাস ভবনের রাজ মঞ্জুরির সামনে লাঠিসোঁটা হাতে উপস্থিত হয়ে তাঁদের বাসভবনের গেট ভেঙে ভেতরে প্রবেশ করে বাড়িটি ভাঙচুর শুরু করে।
এ সময় স্থানীয় বাসিন্দা পরিচয়ে বেশ কয়েকজন সেখানে উপস্থিত হয়ে ছাত্র-জনতাকে ধাওয়া দেন এবং হামলা করেন।
স্থানীয় বাসিন্দা আনোয়ার হোসেন বলেন, ‘তারা (রাজীব-সমর) তো বাড়িতে নেই, তাহলে ভাঙচুর কেন করতে হবে। এখানে আগুন দিলে আশপাশের বাড়ি-ঘরে আগুন ছড়িয়ে পড়বে। প্রথমে আমরা তাদের বোঝানোর চেষ্টা করেছি। কথা না শোনায় আমরা ধাওয়া দিয়ে তাদের সরিয়ে দিয়েছি।’
আরেক বাসিন্দা মিজানুর রহমান বলেন, ‘ওরা (ভাঙচুরকারী) আজকে এই বাড়িতে আগুন দিতে আসছে। এখানে আগুন দিলে এলাকায় আগুন ছড়িয়ে পড়বে। আমরা এটা হতে দিতে পারি না।’

আহতদের দাবি, পূর্বঘোষণা অনুযায়ী বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন সাভারে গণহত্যার নির্দেশদাতা সাভার উপজেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক রাজীব ও তাঁর ভাই সমরের বাড়িতে যান। এ সময় আওয়ামী লীগের দোসরেরা তাঁদের ওপর অতর্কিত হামলা চালায়।
আহত মো. তুহিন আহমেদ বলেন, ‘দেশে আওয়ামী লীগের সময় ছাত্র-জনতার ওপরে সবচেয়ে বেশি যার মদদে হত্যাকাণ্ড হয়েছে, সে হচ্ছে সাভারের রাজীব। আমরা খবর পেয়েছি হেমায়েতপুরে তার বাড়িতে সাঙ্গপাঙ্গরা অবস্থান করতেছে। দেশে অরাজক পরিস্থিতি তৈরি করার জন্য। সেই হিসেবে আমরা ছাত্র-জনতা সেই অভিমুখে রওনা করি। আমরা থানাকেও অবহিত করি। ওখানে মাইকে আমরা এলাকাবাসীকে জানিয়ে দিই যে আপনাদের সঙ্গে আমাদের কোনো ধরনের দ্বন্দ্ব নেই। আমরা রাজীবের বাড়িতে ঢোকার পরে আশপাশে আওয়ামী লীগের যে সাঙ্গপাঙ্গ ছিল তারা আমাদের ওপর অতর্কিত হামলা চালায়।’
মঞ্জুরুল আলম রাজীব ও তাঁর ছোট ভাই সমর গত ৫ আগস্ট ছাত্র-জনতার অভ্যুত্থানে আওয়ামী লীগ সরকারের পতনের পর থেকে আত্মগোপনে রয়েছেন।

ঢাকার সাভার উপজেলা পরিষদের সাবেক চেয়ারম্যান ও উপজেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক মঞ্জুরুল আলম রাজীব এবং তাঁর ভাই উপজেলা আওয়ামী লীগের যুগ্ম সম্পাদক ফখরুল আলম সমরের বাড়িতে হামলার সময় প্রতিরোধ করেছে এলাকাবাসী। গতকাল বৃহস্পতিবার সন্ধ্যার দিকে এ ঘটনা ঘটে।
এতে আহত হয়েছেন পাঁচ-ছয়জন। পরে তাঁরা সাভার উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে প্রাথমিক চিকিৎসা নেন।
জানা যায়, গতকাল সকালে রাজীব-সমরের বাড়ি রাজ মঞ্জুরির উদ্দেশে ‘মার্চ টু মঞ্জুরি’ কর্মসূচি ঘোষণা করে বিক্ষুব্ধ ছাত্র-জনতা।
ঘোষণা অনুযায়ী, সন্ধ্যার পর তারা হেমায়েতপুরের মঞ্জুরুল আলম রাজীবের বাস ভবনের রাজ মঞ্জুরির সামনে লাঠিসোঁটা হাতে উপস্থিত হয়ে তাঁদের বাসভবনের গেট ভেঙে ভেতরে প্রবেশ করে বাড়িটি ভাঙচুর শুরু করে।
এ সময় স্থানীয় বাসিন্দা পরিচয়ে বেশ কয়েকজন সেখানে উপস্থিত হয়ে ছাত্র-জনতাকে ধাওয়া দেন এবং হামলা করেন।
স্থানীয় বাসিন্দা আনোয়ার হোসেন বলেন, ‘তারা (রাজীব-সমর) তো বাড়িতে নেই, তাহলে ভাঙচুর কেন করতে হবে। এখানে আগুন দিলে আশপাশের বাড়ি-ঘরে আগুন ছড়িয়ে পড়বে। প্রথমে আমরা তাদের বোঝানোর চেষ্টা করেছি। কথা না শোনায় আমরা ধাওয়া দিয়ে তাদের সরিয়ে দিয়েছি।’
আরেক বাসিন্দা মিজানুর রহমান বলেন, ‘ওরা (ভাঙচুরকারী) আজকে এই বাড়িতে আগুন দিতে আসছে। এখানে আগুন দিলে এলাকায় আগুন ছড়িয়ে পড়বে। আমরা এটা হতে দিতে পারি না।’

আহতদের দাবি, পূর্বঘোষণা অনুযায়ী বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন সাভারে গণহত্যার নির্দেশদাতা সাভার উপজেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক রাজীব ও তাঁর ভাই সমরের বাড়িতে যান। এ সময় আওয়ামী লীগের দোসরেরা তাঁদের ওপর অতর্কিত হামলা চালায়।
আহত মো. তুহিন আহমেদ বলেন, ‘দেশে আওয়ামী লীগের সময় ছাত্র-জনতার ওপরে সবচেয়ে বেশি যার মদদে হত্যাকাণ্ড হয়েছে, সে হচ্ছে সাভারের রাজীব। আমরা খবর পেয়েছি হেমায়েতপুরে তার বাড়িতে সাঙ্গপাঙ্গরা অবস্থান করতেছে। দেশে অরাজক পরিস্থিতি তৈরি করার জন্য। সেই হিসেবে আমরা ছাত্র-জনতা সেই অভিমুখে রওনা করি। আমরা থানাকেও অবহিত করি। ওখানে মাইকে আমরা এলাকাবাসীকে জানিয়ে দিই যে আপনাদের সঙ্গে আমাদের কোনো ধরনের দ্বন্দ্ব নেই। আমরা রাজীবের বাড়িতে ঢোকার পরে আশপাশে আওয়ামী লীগের যে সাঙ্গপাঙ্গ ছিল তারা আমাদের ওপর অতর্কিত হামলা চালায়।’
মঞ্জুরুল আলম রাজীব ও তাঁর ছোট ভাই সমর গত ৫ আগস্ট ছাত্র-জনতার অভ্যুত্থানে আওয়ামী লীগ সরকারের পতনের পর থেকে আত্মগোপনে রয়েছেন।
সাভার (ঢাকা) প্রতিনিধি

ঢাকার সাভার উপজেলা পরিষদের সাবেক চেয়ারম্যান ও উপজেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক মঞ্জুরুল আলম রাজীব এবং তাঁর ভাই উপজেলা আওয়ামী লীগের যুগ্ম সম্পাদক ফখরুল আলম সমরের বাড়িতে হামলার সময় প্রতিরোধ করেছে এলাকাবাসী। গতকাল বৃহস্পতিবার সন্ধ্যার দিকে এ ঘটনা ঘটে।
এতে আহত হয়েছেন পাঁচ-ছয়জন। পরে তাঁরা সাভার উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে প্রাথমিক চিকিৎসা নেন।
জানা যায়, গতকাল সকালে রাজীব-সমরের বাড়ি রাজ মঞ্জুরির উদ্দেশে ‘মার্চ টু মঞ্জুরি’ কর্মসূচি ঘোষণা করে বিক্ষুব্ধ ছাত্র-জনতা।
ঘোষণা অনুযায়ী, সন্ধ্যার পর তারা হেমায়েতপুরের মঞ্জুরুল আলম রাজীবের বাস ভবনের রাজ মঞ্জুরির সামনে লাঠিসোঁটা হাতে উপস্থিত হয়ে তাঁদের বাসভবনের গেট ভেঙে ভেতরে প্রবেশ করে বাড়িটি ভাঙচুর শুরু করে।
এ সময় স্থানীয় বাসিন্দা পরিচয়ে বেশ কয়েকজন সেখানে উপস্থিত হয়ে ছাত্র-জনতাকে ধাওয়া দেন এবং হামলা করেন।
স্থানীয় বাসিন্দা আনোয়ার হোসেন বলেন, ‘তারা (রাজীব-সমর) তো বাড়িতে নেই, তাহলে ভাঙচুর কেন করতে হবে। এখানে আগুন দিলে আশপাশের বাড়ি-ঘরে আগুন ছড়িয়ে পড়বে। প্রথমে আমরা তাদের বোঝানোর চেষ্টা করেছি। কথা না শোনায় আমরা ধাওয়া দিয়ে তাদের সরিয়ে দিয়েছি।’
আরেক বাসিন্দা মিজানুর রহমান বলেন, ‘ওরা (ভাঙচুরকারী) আজকে এই বাড়িতে আগুন দিতে আসছে। এখানে আগুন দিলে এলাকায় আগুন ছড়িয়ে পড়বে। আমরা এটা হতে দিতে পারি না।’

আহতদের দাবি, পূর্বঘোষণা অনুযায়ী বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন সাভারে গণহত্যার নির্দেশদাতা সাভার উপজেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক রাজীব ও তাঁর ভাই সমরের বাড়িতে যান। এ সময় আওয়ামী লীগের দোসরেরা তাঁদের ওপর অতর্কিত হামলা চালায়।
আহত মো. তুহিন আহমেদ বলেন, ‘দেশে আওয়ামী লীগের সময় ছাত্র-জনতার ওপরে সবচেয়ে বেশি যার মদদে হত্যাকাণ্ড হয়েছে, সে হচ্ছে সাভারের রাজীব। আমরা খবর পেয়েছি হেমায়েতপুরে তার বাড়িতে সাঙ্গপাঙ্গরা অবস্থান করতেছে। দেশে অরাজক পরিস্থিতি তৈরি করার জন্য। সেই হিসেবে আমরা ছাত্র-জনতা সেই অভিমুখে রওনা করি। আমরা থানাকেও অবহিত করি। ওখানে মাইকে আমরা এলাকাবাসীকে জানিয়ে দিই যে আপনাদের সঙ্গে আমাদের কোনো ধরনের দ্বন্দ্ব নেই। আমরা রাজীবের বাড়িতে ঢোকার পরে আশপাশে আওয়ামী লীগের যে সাঙ্গপাঙ্গ ছিল তারা আমাদের ওপর অতর্কিত হামলা চালায়।’
মঞ্জুরুল আলম রাজীব ও তাঁর ছোট ভাই সমর গত ৫ আগস্ট ছাত্র-জনতার অভ্যুত্থানে আওয়ামী লীগ সরকারের পতনের পর থেকে আত্মগোপনে রয়েছেন।

ঢাকার সাভার উপজেলা পরিষদের সাবেক চেয়ারম্যান ও উপজেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক মঞ্জুরুল আলম রাজীব এবং তাঁর ভাই উপজেলা আওয়ামী লীগের যুগ্ম সম্পাদক ফখরুল আলম সমরের বাড়িতে হামলার সময় প্রতিরোধ করেছে এলাকাবাসী। গতকাল বৃহস্পতিবার সন্ধ্যার দিকে এ ঘটনা ঘটে।
এতে আহত হয়েছেন পাঁচ-ছয়জন। পরে তাঁরা সাভার উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে প্রাথমিক চিকিৎসা নেন।
জানা যায়, গতকাল সকালে রাজীব-সমরের বাড়ি রাজ মঞ্জুরির উদ্দেশে ‘মার্চ টু মঞ্জুরি’ কর্মসূচি ঘোষণা করে বিক্ষুব্ধ ছাত্র-জনতা।
ঘোষণা অনুযায়ী, সন্ধ্যার পর তারা হেমায়েতপুরের মঞ্জুরুল আলম রাজীবের বাস ভবনের রাজ মঞ্জুরির সামনে লাঠিসোঁটা হাতে উপস্থিত হয়ে তাঁদের বাসভবনের গেট ভেঙে ভেতরে প্রবেশ করে বাড়িটি ভাঙচুর শুরু করে।
এ সময় স্থানীয় বাসিন্দা পরিচয়ে বেশ কয়েকজন সেখানে উপস্থিত হয়ে ছাত্র-জনতাকে ধাওয়া দেন এবং হামলা করেন।
স্থানীয় বাসিন্দা আনোয়ার হোসেন বলেন, ‘তারা (রাজীব-সমর) তো বাড়িতে নেই, তাহলে ভাঙচুর কেন করতে হবে। এখানে আগুন দিলে আশপাশের বাড়ি-ঘরে আগুন ছড়িয়ে পড়বে। প্রথমে আমরা তাদের বোঝানোর চেষ্টা করেছি। কথা না শোনায় আমরা ধাওয়া দিয়ে তাদের সরিয়ে দিয়েছি।’
আরেক বাসিন্দা মিজানুর রহমান বলেন, ‘ওরা (ভাঙচুরকারী) আজকে এই বাড়িতে আগুন দিতে আসছে। এখানে আগুন দিলে এলাকায় আগুন ছড়িয়ে পড়বে। আমরা এটা হতে দিতে পারি না।’

আহতদের দাবি, পূর্বঘোষণা অনুযায়ী বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন সাভারে গণহত্যার নির্দেশদাতা সাভার উপজেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক রাজীব ও তাঁর ভাই সমরের বাড়িতে যান। এ সময় আওয়ামী লীগের দোসরেরা তাঁদের ওপর অতর্কিত হামলা চালায়।
আহত মো. তুহিন আহমেদ বলেন, ‘দেশে আওয়ামী লীগের সময় ছাত্র-জনতার ওপরে সবচেয়ে বেশি যার মদদে হত্যাকাণ্ড হয়েছে, সে হচ্ছে সাভারের রাজীব। আমরা খবর পেয়েছি হেমায়েতপুরে তার বাড়িতে সাঙ্গপাঙ্গরা অবস্থান করতেছে। দেশে অরাজক পরিস্থিতি তৈরি করার জন্য। সেই হিসেবে আমরা ছাত্র-জনতা সেই অভিমুখে রওনা করি। আমরা থানাকেও অবহিত করি। ওখানে মাইকে আমরা এলাকাবাসীকে জানিয়ে দিই যে আপনাদের সঙ্গে আমাদের কোনো ধরনের দ্বন্দ্ব নেই। আমরা রাজীবের বাড়িতে ঢোকার পরে আশপাশে আওয়ামী লীগের যে সাঙ্গপাঙ্গ ছিল তারা আমাদের ওপর অতর্কিত হামলা চালায়।’
মঞ্জুরুল আলম রাজীব ও তাঁর ছোট ভাই সমর গত ৫ আগস্ট ছাত্র-জনতার অভ্যুত্থানে আওয়ামী লীগ সরকারের পতনের পর থেকে আত্মগোপনে রয়েছেন।

ফরিদপুর সদর উপজেলায় ট্রাকচাপায় মোসাদ্দেক আলী বশির (৪০) নামের এক আইনজীবী নিহত হয়েছেন। আজ রোববার রাত পৌনে ৮টার দিকে ফরিদপুর শহরের ঢাকা-খুলনা মহাসড়কের বদরপুর এলাকায় এ দুর্ঘটনা ঘটে। তিনি ফরিদপুর জেলা ও দায়রা জজ আদালতের আইনজীবী ছিলেন।
৫ মিনিট আগে
গাজীপুরের কালিয়াকৈরে ঢাকা-টাঙ্গাইল মহাসড়কের সার্ভিস রোড দখল এবং পুলিশের চাঁদাবাজি ও মামলা দিয়ে হয়রানির অভিযোগ তুলে বিক্ষোভ করেছেন অটোরিকশাচালকেরা।
১৭ মিনিট আগে
নেত্রকোনার খালিয়াজুরীতে ধনু নদে মাছ ধরতে যাওয়া জেলের নৌকা আটকিয়ে পাঁচ লাখ টাকা চাঁদা দাবির অভিযোগ উঠেছে স্থানীয় শ্রমিক দল নেতা কামরুল মিয়ার বিরুদ্ধে।
২৭ মিনিট আগে
মিয়ানমার থেকে আবারও একটি গুলি এসে সীমান্তবর্তী কক্সবাজারের টেকনাফ উপজেলার হোয়াইক্যং ইউনিয়নে বসতঘরে পড়েছে। আজ রোববার সকাল সাড়ে ৮টার দিকে আমতলী এলাকার বাসিন্দা আইয়ুব ইসলামের বসতঘরের টিনের চালা ভেদ করে গুলিটি। তবে এতে কোনো হতাহতের খবর পাওয়া যায়নি। এর আগে গতকাল শনিবার বিকেলে মিয়ানমার থেকে আসা...
৩৯ মিনিট আগেফরিদপুর প্রতিনিধি

ফরিদপুর সদর উপজেলায় ট্রাকচাপায় মোসাদ্দেক আলী বশির (৪০) নামের এক আইনজীবী নিহত হয়েছেন। আজ রোববার রাত পৌনে ৮টার দিকে ফরিদপুর শহরের ঢাকা-খুলনা মহাসড়কের বদরপুর এলাকায় এ দুর্ঘটনা ঘটে।
মোসাদ্দেক আলী বশির সদর উপজেলার চরমাধবদিয়া ইউনিয়নের মমিনখারহাটের ইছাহাক কাজীর ছেলে। তিনি ফরিদপুর জেলা ও দায়রা জজ আদালতের আইনজীবী ছিলেন।
করিমপুর হাইওয়ে থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. সালাউদ্দিন চৌধুরী আজকের পত্রিকাকে জানান, নিহত ব্যক্তি মোটরসাইকেল চালিয়ে কানাইপুর থেকে শহরের দিকে যাচ্ছিলেন। বদরপুর এলাকায় পৌঁছালে একটি ট্রাক তাঁকে চাপা দেয়। স্থানীয় লোকজন তাঁকে আহত অবস্থায় উদ্ধার করে ফরিদপুর মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নিলে কর্তব্যরত চিকিৎসক জানান, তিনি মারা গেছেন।

ফরিদপুর সদর উপজেলায় ট্রাকচাপায় মোসাদ্দেক আলী বশির (৪০) নামের এক আইনজীবী নিহত হয়েছেন। আজ রোববার রাত পৌনে ৮টার দিকে ফরিদপুর শহরের ঢাকা-খুলনা মহাসড়কের বদরপুর এলাকায় এ দুর্ঘটনা ঘটে।
মোসাদ্দেক আলী বশির সদর উপজেলার চরমাধবদিয়া ইউনিয়নের মমিনখারহাটের ইছাহাক কাজীর ছেলে। তিনি ফরিদপুর জেলা ও দায়রা জজ আদালতের আইনজীবী ছিলেন।
করিমপুর হাইওয়ে থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. সালাউদ্দিন চৌধুরী আজকের পত্রিকাকে জানান, নিহত ব্যক্তি মোটরসাইকেল চালিয়ে কানাইপুর থেকে শহরের দিকে যাচ্ছিলেন। বদরপুর এলাকায় পৌঁছালে একটি ট্রাক তাঁকে চাপা দেয়। স্থানীয় লোকজন তাঁকে আহত অবস্থায় উদ্ধার করে ফরিদপুর মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নিলে কর্তব্যরত চিকিৎসক জানান, তিনি মারা গেছেন।

ঢাকার সাভার উপজেলা পরিষদের সাবেক চেয়ারম্যান ও উপজেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক মঞ্জুরুল আলম রাজীব এবং তাঁর ভাই উপজেলা আওয়ামী লীগের যুগ্ম সম্পাদক ফখরুল আলম সমরের বাড়িতে হামলার সময় প্রতিরোধ করেছে এলাকাবাসী। বৃহস্পতিবার সন্ধ্যার দিকে এ ঘটনা ঘটে। এতে আহত হয়েছেন পাঁচ-ছয়জন।
০৭ ফেব্রুয়ারি ২০২৫
গাজীপুরের কালিয়াকৈরে ঢাকা-টাঙ্গাইল মহাসড়কের সার্ভিস রোড দখল এবং পুলিশের চাঁদাবাজি ও মামলা দিয়ে হয়রানির অভিযোগ তুলে বিক্ষোভ করেছেন অটোরিকশাচালকেরা।
১৭ মিনিট আগে
নেত্রকোনার খালিয়াজুরীতে ধনু নদে মাছ ধরতে যাওয়া জেলের নৌকা আটকিয়ে পাঁচ লাখ টাকা চাঁদা দাবির অভিযোগ উঠেছে স্থানীয় শ্রমিক দল নেতা কামরুল মিয়ার বিরুদ্ধে।
২৭ মিনিট আগে
মিয়ানমার থেকে আবারও একটি গুলি এসে সীমান্তবর্তী কক্সবাজারের টেকনাফ উপজেলার হোয়াইক্যং ইউনিয়নে বসতঘরে পড়েছে। আজ রোববার সকাল সাড়ে ৮টার দিকে আমতলী এলাকার বাসিন্দা আইয়ুব ইসলামের বসতঘরের টিনের চালা ভেদ করে গুলিটি। তবে এতে কোনো হতাহতের খবর পাওয়া যায়নি। এর আগে গতকাল শনিবার বিকেলে মিয়ানমার থেকে আসা...
৩৯ মিনিট আগেকালিয়াকৈর (গাজীপুর) সংবাদদাতা

গাজীপুরের কালিয়াকৈরে ঢাকা-টাঙ্গাইল মহাসড়কের সার্ভিস রোড দখল এবং পুলিশের চাঁদাবাজি ও মামলা দিয়ে হয়রানির অভিযোগ তুলে বিক্ষোভ করেছেন অটোরিকশাচালকেরা। আজ রোববার দুপুরে উপজেলার পল্লী বিদ্যুৎ জোড়াপাম্প ও চন্দ্রা এলাকায় বিক্ষুব্ধ চালকেরা মহাসড়ক অবরোধ করে বিক্ষোভ করেন।
এতে মহাসড়কে প্রায় এক ঘণ্টা যানবাহন আটকে পড়ে। ভোগান্তিতে পড়েন যাত্রীরা।
এলাকাবাসী, অটোরিকশাচালক ও পুলিশের সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে, প্রতিদিন ঢাকা-টাঙ্গাইল মহাসড়ক দিয়ে উত্তরবঙ্গমুখী হাজারো যানবাহন চলাচল করে। কিন্তু ওই মহাসড়কে দাপিয়ে বেড়াচ্ছে অটোরিকশা। এসব অটোরিকশার কারণে বাড়ছে মহাসড়কে প্রাণঘাতী দুর্ঘটনা। এদিকে মহাসড়কের সার্ভিস রোড ও ফুটপাত দখল করে অবৈধভাবে হাটবাজার বসছে। উপজেলার মৌচাক, সফিপুর, পল্লী বিদ্যুৎ, জোড়াপাম্প, চন্দ্রা ত্রিমোড় এলাকায় সবচেয়ে বেশি হাটবাজার বসছে। অটোরিকশাচালকদের অভিযোগ, অবৈধ হাটবাজারে কারণে সার্ভিস রোড বন্ধ হয়ে যাওয়ায় বাধ্য হয়ে অটোরিকশা নিয়ে মহাসড়কে উঠছেন তাঁরা। আর মহাসড়কে অটোরিকশা চালাতে গিয়ে হয়রানির মুখে পড়ছেন তাঁরা। বিভিন্ন স্থানে পুলিশ অটোরিকশা আটকে মামলা দিচ্ছে। অটোরিকশা থামিয়ে চাঁদাবাজিও করছেন পুলিশের অসাধু কিছু সদস্য।
অটোরিকশাচালক আলমগীর হোসেন, বিল্লাল হোসেন, আরমান মিয়া, নুরু মিয়া, বাবুল হোসেনসহ অনেকে বলেন, ‘মহাসড়কে অটোরিকশা চলাচল নিষিদ্ধ, এটা আমরা জানি। কিন্তু আমরা চলব কীভাবে? পেটের দায়ে অটোরিকশা চালাই। আমরা সার্ভিস রোড দিয়ে অটোরিকশা চলাচলের সুযোগ চাই। আর মহাসড়কে পুলিশ অটোরিকশা ধরলেই ২ হাজার ৬০০ টাকার মামলা দিচ্ছে। ওই মামলার টাকা পরিশোধে অক্ষম হয়ে অনেকেই পুলিশকে চাঁদা দিতে বাধ্য হন। চাঁদা না দিয়ে চলতে গেলেও নানাভাবে হয়রানির শিকার হতে হয়। অটোরিকশা চলার জন্য সার্ভিস রোড আছে। কিন্তু সেটা দখল করে হাটবাজার বসায় বাধ্য হয়ে অটোরিকশা মহাসড়কে ওঠাতে হচ্ছে।
এ বিষয়ে নাওজোড় হাইওয়ে থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) সাওগাত উল আলম বলেন, ‘কয়েকজন অটোরিকশাচালক মহাসড়ক অবরোধের চেষ্টা করলে পুলিশ তাদের সরিয়ে দেয়। এ ছাড়া সার্ভিস রোড ও ফুটপাত দখল করে যাঁরা আছেন, তাঁরাও অবৈধভাবে আছেন। খুব তাড়াতাড়ি দখলকারীদের উচ্ছেদ করে সার্ভিস রোড ও ফুটপাত দখলমুক্ত করা হবে। কিন্তু ওই সার্ভিস রোডেও অটোরিকশা ওঠার নিয়ম নেই।’ অটোরিকশা আটকে পুলিশের টাকা আদায়ের বিষয়ে তিনি বলেন, ‘আমাদের কেউ এভাবে টাকা নিলে তার তথ্যপ্রমাণ পেলে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।’

গাজীপুরের কালিয়াকৈরে ঢাকা-টাঙ্গাইল মহাসড়কের সার্ভিস রোড দখল এবং পুলিশের চাঁদাবাজি ও মামলা দিয়ে হয়রানির অভিযোগ তুলে বিক্ষোভ করেছেন অটোরিকশাচালকেরা। আজ রোববার দুপুরে উপজেলার পল্লী বিদ্যুৎ জোড়াপাম্প ও চন্দ্রা এলাকায় বিক্ষুব্ধ চালকেরা মহাসড়ক অবরোধ করে বিক্ষোভ করেন।
এতে মহাসড়কে প্রায় এক ঘণ্টা যানবাহন আটকে পড়ে। ভোগান্তিতে পড়েন যাত্রীরা।
এলাকাবাসী, অটোরিকশাচালক ও পুলিশের সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে, প্রতিদিন ঢাকা-টাঙ্গাইল মহাসড়ক দিয়ে উত্তরবঙ্গমুখী হাজারো যানবাহন চলাচল করে। কিন্তু ওই মহাসড়কে দাপিয়ে বেড়াচ্ছে অটোরিকশা। এসব অটোরিকশার কারণে বাড়ছে মহাসড়কে প্রাণঘাতী দুর্ঘটনা। এদিকে মহাসড়কের সার্ভিস রোড ও ফুটপাত দখল করে অবৈধভাবে হাটবাজার বসছে। উপজেলার মৌচাক, সফিপুর, পল্লী বিদ্যুৎ, জোড়াপাম্প, চন্দ্রা ত্রিমোড় এলাকায় সবচেয়ে বেশি হাটবাজার বসছে। অটোরিকশাচালকদের অভিযোগ, অবৈধ হাটবাজারে কারণে সার্ভিস রোড বন্ধ হয়ে যাওয়ায় বাধ্য হয়ে অটোরিকশা নিয়ে মহাসড়কে উঠছেন তাঁরা। আর মহাসড়কে অটোরিকশা চালাতে গিয়ে হয়রানির মুখে পড়ছেন তাঁরা। বিভিন্ন স্থানে পুলিশ অটোরিকশা আটকে মামলা দিচ্ছে। অটোরিকশা থামিয়ে চাঁদাবাজিও করছেন পুলিশের অসাধু কিছু সদস্য।
অটোরিকশাচালক আলমগীর হোসেন, বিল্লাল হোসেন, আরমান মিয়া, নুরু মিয়া, বাবুল হোসেনসহ অনেকে বলেন, ‘মহাসড়কে অটোরিকশা চলাচল নিষিদ্ধ, এটা আমরা জানি। কিন্তু আমরা চলব কীভাবে? পেটের দায়ে অটোরিকশা চালাই। আমরা সার্ভিস রোড দিয়ে অটোরিকশা চলাচলের সুযোগ চাই। আর মহাসড়কে পুলিশ অটোরিকশা ধরলেই ২ হাজার ৬০০ টাকার মামলা দিচ্ছে। ওই মামলার টাকা পরিশোধে অক্ষম হয়ে অনেকেই পুলিশকে চাঁদা দিতে বাধ্য হন। চাঁদা না দিয়ে চলতে গেলেও নানাভাবে হয়রানির শিকার হতে হয়। অটোরিকশা চলার জন্য সার্ভিস রোড আছে। কিন্তু সেটা দখল করে হাটবাজার বসায় বাধ্য হয়ে অটোরিকশা মহাসড়কে ওঠাতে হচ্ছে।
এ বিষয়ে নাওজোড় হাইওয়ে থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) সাওগাত উল আলম বলেন, ‘কয়েকজন অটোরিকশাচালক মহাসড়ক অবরোধের চেষ্টা করলে পুলিশ তাদের সরিয়ে দেয়। এ ছাড়া সার্ভিস রোড ও ফুটপাত দখল করে যাঁরা আছেন, তাঁরাও অবৈধভাবে আছেন। খুব তাড়াতাড়ি দখলকারীদের উচ্ছেদ করে সার্ভিস রোড ও ফুটপাত দখলমুক্ত করা হবে। কিন্তু ওই সার্ভিস রোডেও অটোরিকশা ওঠার নিয়ম নেই।’ অটোরিকশা আটকে পুলিশের টাকা আদায়ের বিষয়ে তিনি বলেন, ‘আমাদের কেউ এভাবে টাকা নিলে তার তথ্যপ্রমাণ পেলে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।’

ঢাকার সাভার উপজেলা পরিষদের সাবেক চেয়ারম্যান ও উপজেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক মঞ্জুরুল আলম রাজীব এবং তাঁর ভাই উপজেলা আওয়ামী লীগের যুগ্ম সম্পাদক ফখরুল আলম সমরের বাড়িতে হামলার সময় প্রতিরোধ করেছে এলাকাবাসী। বৃহস্পতিবার সন্ধ্যার দিকে এ ঘটনা ঘটে। এতে আহত হয়েছেন পাঁচ-ছয়জন।
০৭ ফেব্রুয়ারি ২০২৫
ফরিদপুর সদর উপজেলায় ট্রাকচাপায় মোসাদ্দেক আলী বশির (৪০) নামের এক আইনজীবী নিহত হয়েছেন। আজ রোববার রাত পৌনে ৮টার দিকে ফরিদপুর শহরের ঢাকা-খুলনা মহাসড়কের বদরপুর এলাকায় এ দুর্ঘটনা ঘটে। তিনি ফরিদপুর জেলা ও দায়রা জজ আদালতের আইনজীবী ছিলেন।
৫ মিনিট আগে
নেত্রকোনার খালিয়াজুরীতে ধনু নদে মাছ ধরতে যাওয়া জেলের নৌকা আটকিয়ে পাঁচ লাখ টাকা চাঁদা দাবির অভিযোগ উঠেছে স্থানীয় শ্রমিক দল নেতা কামরুল মিয়ার বিরুদ্ধে।
২৭ মিনিট আগে
মিয়ানমার থেকে আবারও একটি গুলি এসে সীমান্তবর্তী কক্সবাজারের টেকনাফ উপজেলার হোয়াইক্যং ইউনিয়নে বসতঘরে পড়েছে। আজ রোববার সকাল সাড়ে ৮টার দিকে আমতলী এলাকার বাসিন্দা আইয়ুব ইসলামের বসতঘরের টিনের চালা ভেদ করে গুলিটি। তবে এতে কোনো হতাহতের খবর পাওয়া যায়নি। এর আগে গতকাল শনিবার বিকেলে মিয়ানমার থেকে আসা...
৩৯ মিনিট আগেনেত্রকোনা প্রতিনিধি

নেত্রকোনার খালিয়াজুরীতে ধনু নদে মাছ ধরতে যাওয়া জেলের নৌকা আটকিয়ে পাঁচ লাখ টাকা চাঁদা দাবির অভিযোগ উঠেছে স্থানীয় শ্রমিক দল নেতা কামরুল মিয়ার বিরুদ্ধে। এ ঘটনায় ভুক্তভোগী জেলে মো. মামুন মিয়া গতকাল শনিবার খালিয়াজুরী থানায় লিখিত অভিযোগ দায়ের করেছেন। এতে শ্রমিক দল নেতা কামরুলসহ ১৫ জনের বিরুদ্ধে অভিযোগ করেছেন তিনি।
অভিযুক্ত কামরুল মিয়া উপজেলার গাজীপুর ইউনিয়ন শ্রমিক দলের সভাপতি। তিনি উপজেলার পাঁচহাট গ্রামের বাসিন্দা। অন্য অভিযুক্তরাও একই গ্রামের বাসিন্দা। অভিযোগকারী জেলে মামুন মিয়াও একই গ্রামের আব্দুল আওয়ালের ছেলে।
থানায় অভিযোগ সূত্রে জানা গেছে, মামুন মিয়া ধনু নদে মাছ ধরে জীবিকা নির্বাহ করেন। পাঁচহাট গ্রামে ধনু নদে কামরুল মিয়াসহ কয়েক ব্যক্তি অবৈধভাবে বাঁশের ঘের দিয়ে মিম (মাছের আবাসস্থল) তৈরি করে রেখেছেন। স্থানীয় জেলেরা সেখানে মাছ ধরতে গেলে তাঁরা বাধা দেন। গতকাল দুপুরে মামুন নৌকা, জাল ও বড়শি নিয়ে নদীতে মাছ ধরতে গেলে অভিযুক্তরা তাঁকে বাধা দিয়ে ঘের থেকে ৩০০ মিটার দূরে গিয়ে মাছ ধরতে বলেন। তিনি এতে আপত্তি জানালে অভিযুক্তরা ক্ষিপ্ত হয়ে তাঁর ইঞ্জিনচালিত নৌকা, জাল ও বড়শি জোর করে নিয়ে যান এবং নিজেদের ঘাটে আটক রাখেন। এ সময় তাঁরা পাঁচ লাখ টাকা চাঁদা দাবি করেন। টাকা না দিলে নৌকা ফেরত দেওয়া হবে না বলে হুমকি দেন। এ ছাড়া, ঘটনার আগের দিন একই এলাকায় মামুন মিয়ার সহযোগী এক বড়শিওয়ালাকেও মারধর করে তাঁর কাছ থেকে নগদ ১০ হাজার টাকা ও বড়শি ছিনিয়ে নেন কামরুল ও সহযোগীরা।
এ ব্যাপারে জানতে অভিযুক্ত কামরুল মিয়ার মোবাইল ফোনে একাধিকবার কল করা হলেও তিনি সাড়া দেননি।
এদিকে উপজেলা শ্রমিক দলের সভাপতি আলী উসমান বলেন, ‘অভিযোগ পুরোপুরি মিথ্যা। মামুন আওয়ামী লীগের রাজনীতি করেন। অনেক বছর তিনি ধনু নদে চাঁদাবাজিসহ আমাদের দলের নেতা-কর্মীদের হয়রানি করেছেন। মামুনের কাছে এক ব্যক্তি টাকা পান, সেই কারণে ওই ব্যক্তি তাঁর নৌকা আটক করেছিলেন। এখন তিনি প্রতিহিংসাপরায়ণ হয়ে আমাদের শ্রমিক দলের নেতাদের বিরুদ্ধে মিথ্যা অভিযোগ করেছেন। এই মিথ্যা অভিযোগের বিষয়ে স্থানীয় সবাই অবগত রয়েছেন।’
অভিযোগ তদন্তের দায়িত্বে রয়েছেন খালিয়াজুরী থানার উপপরিদর্শক (এসআই) ফেরদৌস রহমান। আজ রোববার তিনি বলেন, ‘অভিযোগ পেয়েছি। তদন্ত করে এ বিষয়ে যথাযথ ব্যবস্থা নেওয়া হবে।’

নেত্রকোনার খালিয়াজুরীতে ধনু নদে মাছ ধরতে যাওয়া জেলের নৌকা আটকিয়ে পাঁচ লাখ টাকা চাঁদা দাবির অভিযোগ উঠেছে স্থানীয় শ্রমিক দল নেতা কামরুল মিয়ার বিরুদ্ধে। এ ঘটনায় ভুক্তভোগী জেলে মো. মামুন মিয়া গতকাল শনিবার খালিয়াজুরী থানায় লিখিত অভিযোগ দায়ের করেছেন। এতে শ্রমিক দল নেতা কামরুলসহ ১৫ জনের বিরুদ্ধে অভিযোগ করেছেন তিনি।
অভিযুক্ত কামরুল মিয়া উপজেলার গাজীপুর ইউনিয়ন শ্রমিক দলের সভাপতি। তিনি উপজেলার পাঁচহাট গ্রামের বাসিন্দা। অন্য অভিযুক্তরাও একই গ্রামের বাসিন্দা। অভিযোগকারী জেলে মামুন মিয়াও একই গ্রামের আব্দুল আওয়ালের ছেলে।
থানায় অভিযোগ সূত্রে জানা গেছে, মামুন মিয়া ধনু নদে মাছ ধরে জীবিকা নির্বাহ করেন। পাঁচহাট গ্রামে ধনু নদে কামরুল মিয়াসহ কয়েক ব্যক্তি অবৈধভাবে বাঁশের ঘের দিয়ে মিম (মাছের আবাসস্থল) তৈরি করে রেখেছেন। স্থানীয় জেলেরা সেখানে মাছ ধরতে গেলে তাঁরা বাধা দেন। গতকাল দুপুরে মামুন নৌকা, জাল ও বড়শি নিয়ে নদীতে মাছ ধরতে গেলে অভিযুক্তরা তাঁকে বাধা দিয়ে ঘের থেকে ৩০০ মিটার দূরে গিয়ে মাছ ধরতে বলেন। তিনি এতে আপত্তি জানালে অভিযুক্তরা ক্ষিপ্ত হয়ে তাঁর ইঞ্জিনচালিত নৌকা, জাল ও বড়শি জোর করে নিয়ে যান এবং নিজেদের ঘাটে আটক রাখেন। এ সময় তাঁরা পাঁচ লাখ টাকা চাঁদা দাবি করেন। টাকা না দিলে নৌকা ফেরত দেওয়া হবে না বলে হুমকি দেন। এ ছাড়া, ঘটনার আগের দিন একই এলাকায় মামুন মিয়ার সহযোগী এক বড়শিওয়ালাকেও মারধর করে তাঁর কাছ থেকে নগদ ১০ হাজার টাকা ও বড়শি ছিনিয়ে নেন কামরুল ও সহযোগীরা।
এ ব্যাপারে জানতে অভিযুক্ত কামরুল মিয়ার মোবাইল ফোনে একাধিকবার কল করা হলেও তিনি সাড়া দেননি।
এদিকে উপজেলা শ্রমিক দলের সভাপতি আলী উসমান বলেন, ‘অভিযোগ পুরোপুরি মিথ্যা। মামুন আওয়ামী লীগের রাজনীতি করেন। অনেক বছর তিনি ধনু নদে চাঁদাবাজিসহ আমাদের দলের নেতা-কর্মীদের হয়রানি করেছেন। মামুনের কাছে এক ব্যক্তি টাকা পান, সেই কারণে ওই ব্যক্তি তাঁর নৌকা আটক করেছিলেন। এখন তিনি প্রতিহিংসাপরায়ণ হয়ে আমাদের শ্রমিক দলের নেতাদের বিরুদ্ধে মিথ্যা অভিযোগ করেছেন। এই মিথ্যা অভিযোগের বিষয়ে স্থানীয় সবাই অবগত রয়েছেন।’
অভিযোগ তদন্তের দায়িত্বে রয়েছেন খালিয়াজুরী থানার উপপরিদর্শক (এসআই) ফেরদৌস রহমান। আজ রোববার তিনি বলেন, ‘অভিযোগ পেয়েছি। তদন্ত করে এ বিষয়ে যথাযথ ব্যবস্থা নেওয়া হবে।’

ঢাকার সাভার উপজেলা পরিষদের সাবেক চেয়ারম্যান ও উপজেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক মঞ্জুরুল আলম রাজীব এবং তাঁর ভাই উপজেলা আওয়ামী লীগের যুগ্ম সম্পাদক ফখরুল আলম সমরের বাড়িতে হামলার সময় প্রতিরোধ করেছে এলাকাবাসী। বৃহস্পতিবার সন্ধ্যার দিকে এ ঘটনা ঘটে। এতে আহত হয়েছেন পাঁচ-ছয়জন।
০৭ ফেব্রুয়ারি ২০২৫
ফরিদপুর সদর উপজেলায় ট্রাকচাপায় মোসাদ্দেক আলী বশির (৪০) নামের এক আইনজীবী নিহত হয়েছেন। আজ রোববার রাত পৌনে ৮টার দিকে ফরিদপুর শহরের ঢাকা-খুলনা মহাসড়কের বদরপুর এলাকায় এ দুর্ঘটনা ঘটে। তিনি ফরিদপুর জেলা ও দায়রা জজ আদালতের আইনজীবী ছিলেন।
৫ মিনিট আগে
গাজীপুরের কালিয়াকৈরে ঢাকা-টাঙ্গাইল মহাসড়কের সার্ভিস রোড দখল এবং পুলিশের চাঁদাবাজি ও মামলা দিয়ে হয়রানির অভিযোগ তুলে বিক্ষোভ করেছেন অটোরিকশাচালকেরা।
১৭ মিনিট আগে
মিয়ানমার থেকে আবারও একটি গুলি এসে সীমান্তবর্তী কক্সবাজারের টেকনাফ উপজেলার হোয়াইক্যং ইউনিয়নে বসতঘরে পড়েছে। আজ রোববার সকাল সাড়ে ৮টার দিকে আমতলী এলাকার বাসিন্দা আইয়ুব ইসলামের বসতঘরের টিনের চালা ভেদ করে গুলিটি। তবে এতে কোনো হতাহতের খবর পাওয়া যায়নি। এর আগে গতকাল শনিবার বিকেলে মিয়ানমার থেকে আসা...
৩৯ মিনিট আগেটেকনাফ (কক্সবাজার) প্রতিনিধি

মিয়ানমার থেকে আবারও একটি গুলি এসে সীমান্তবর্তী কক্সবাজারের টেকনাফ উপজেলার হোয়াইক্যং ইউনিয়নে বসতঘরে পড়েছে। আজ রোববার সকাল সাড়ে ৮টার দিকে আমতলী এলাকার বাসিন্দা আইয়ুব ইসলামের বসতঘরের টিনের চালা ভেদ করে গুলিটি। তবে এতে কোনো হতাহতের খবর পাওয়া যায়নি।
এর আগে গতকাল শনিবার বিকেলে মিয়ানমার থেকে আসা দুটি গুলি একই ইউনিয়নের তেচ্ছি ব্রিজ সীমান্তসংলগ্ন এলাকায় পড়ে। এতে ছেনুয়ারা (২৭) নামের এক নারী গুলিবিদ্ধ হন। তাঁকে উদ্ধার করে হাসপাতালে ভর্তি করা হয়।
স্থানীয় বাসিন্দারা জানান, মিয়ানমারের অভ্যন্তরে সশস্ত্র বিদ্রোহী গোষ্ঠীগুলোর মধ্যে তীব্র সংঘর্ষ চলছে। সীমান্তবর্তী এলাকায় চলমান ওই সংঘর্ষে গুলি ছোড়া হয়, যা বাংলাদেশে এসে পড়ছে।
সর্বশেষ গুলির বিষয়ে হোয়াইক্যং ইউনিয়ন পরিষদের (ইউপি) চেয়ারম্যান অধ্যক্ষ নুর আহমেদ আনোয়ারী বলেন, ‘মিয়ানমার সীমান্তের ওপার থেকে ছোড়া একটি গুলি স্থানীয় একটি বাড়িতে এসে পড়েছে। ভাগ্যক্রমে কেউ হতাহত হননি। তবে সীমান্তের মানুষজন আতঙ্কে রয়েছেন।’
ভুক্তভোগী পরিবারের সদস্য মো. রাব্বি আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘সকালে সীমান্তের দিক থেকে গোলাগুলির শব্দ শুনতে পাই। কিছুক্ষণ পর ঘরের টিনের চালে কিছু একটা পড়ার শব্দ পাই। বাইরে গিয়ে দেখি, টিন ছিদ্র হয়ে গেছে। পরে ঘরের দেয়াল থেকে গুলিটি উদ্ধার করি। আমাদের বাড়ি সীমান্ত থেকে প্রায় আড়াই কিলোমিটার দূরে। এত দূর থেকেও গুলি এসে লাগায় আমরা ভয়ে আছি।’
হোয়াইক্যং ইউপির ২ নম্বর ওয়ার্ডের সদস্য সিরাজুল মোস্তফা লালু বলেন, ‘আমতলী গ্রামের আইয়ুব ইসলামের বাড়িতে গুলি এসে পড়েছে বলে জেনেছি। ভাগ্যক্রমে কেউ আহত হননি। সীমান্তে প্রায়ই এমন গোলাগুলির ঘটনায় স্থানীয়দের মধ্যে আতঙ্ক দেখা দেয়। এ ধরনের ঘটনায় আমরা গভীরভাবে উদ্বিগ্ন। সীমান্তবাসীকে আতঙ্কিত না হয়ে সতর্ক থাকতে হবে। পাশাপাশি প্রশাসনের পক্ষ থেকে নজরদারি ও নিরাপত্তা জোরদার করা প্রয়োজন।’
গতকালের ঘটনার বিষয়ে জানা গেছে, ওই দিন বিকেলে মিয়ানমারের অভ্যন্তরে ব্যাপক গোলাগুলির শব্দ শোনা যায়। কিছু সময় পর ওপার থেকে ছোড়া দুটি গুলি হোয়াইক্যং ইউনিয়নের তেচ্ছি ব্রিজ এলাকার বসতবাড়ি ও কম্পিউটারের দোকানে এসে পড়ে। এতে ঘরের টিন ও দেয়াল ছিদ্র হয়ে যায়। এর মধ্যে একটি গুলিতে ছেনুয়ারা নামের এক নারী আহত হন। ঘটনার পর সীমান্ত এলাকায় চরম আতঙ্ক ছড়িয়ে পড়ে। স্থানীয় অনেক পরিবার শিশু ও বৃদ্ধদের নিয়ে নিরাপদ স্থানে আশ্রয় নিতে শুরু করেন।

মিয়ানমার থেকে আবারও একটি গুলি এসে সীমান্তবর্তী কক্সবাজারের টেকনাফ উপজেলার হোয়াইক্যং ইউনিয়নে বসতঘরে পড়েছে। আজ রোববার সকাল সাড়ে ৮টার দিকে আমতলী এলাকার বাসিন্দা আইয়ুব ইসলামের বসতঘরের টিনের চালা ভেদ করে গুলিটি। তবে এতে কোনো হতাহতের খবর পাওয়া যায়নি।
এর আগে গতকাল শনিবার বিকেলে মিয়ানমার থেকে আসা দুটি গুলি একই ইউনিয়নের তেচ্ছি ব্রিজ সীমান্তসংলগ্ন এলাকায় পড়ে। এতে ছেনুয়ারা (২৭) নামের এক নারী গুলিবিদ্ধ হন। তাঁকে উদ্ধার করে হাসপাতালে ভর্তি করা হয়।
স্থানীয় বাসিন্দারা জানান, মিয়ানমারের অভ্যন্তরে সশস্ত্র বিদ্রোহী গোষ্ঠীগুলোর মধ্যে তীব্র সংঘর্ষ চলছে। সীমান্তবর্তী এলাকায় চলমান ওই সংঘর্ষে গুলি ছোড়া হয়, যা বাংলাদেশে এসে পড়ছে।
সর্বশেষ গুলির বিষয়ে হোয়াইক্যং ইউনিয়ন পরিষদের (ইউপি) চেয়ারম্যান অধ্যক্ষ নুর আহমেদ আনোয়ারী বলেন, ‘মিয়ানমার সীমান্তের ওপার থেকে ছোড়া একটি গুলি স্থানীয় একটি বাড়িতে এসে পড়েছে। ভাগ্যক্রমে কেউ হতাহত হননি। তবে সীমান্তের মানুষজন আতঙ্কে রয়েছেন।’
ভুক্তভোগী পরিবারের সদস্য মো. রাব্বি আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘সকালে সীমান্তের দিক থেকে গোলাগুলির শব্দ শুনতে পাই। কিছুক্ষণ পর ঘরের টিনের চালে কিছু একটা পড়ার শব্দ পাই। বাইরে গিয়ে দেখি, টিন ছিদ্র হয়ে গেছে। পরে ঘরের দেয়াল থেকে গুলিটি উদ্ধার করি। আমাদের বাড়ি সীমান্ত থেকে প্রায় আড়াই কিলোমিটার দূরে। এত দূর থেকেও গুলি এসে লাগায় আমরা ভয়ে আছি।’
হোয়াইক্যং ইউপির ২ নম্বর ওয়ার্ডের সদস্য সিরাজুল মোস্তফা লালু বলেন, ‘আমতলী গ্রামের আইয়ুব ইসলামের বাড়িতে গুলি এসে পড়েছে বলে জেনেছি। ভাগ্যক্রমে কেউ আহত হননি। সীমান্তে প্রায়ই এমন গোলাগুলির ঘটনায় স্থানীয়দের মধ্যে আতঙ্ক দেখা দেয়। এ ধরনের ঘটনায় আমরা গভীরভাবে উদ্বিগ্ন। সীমান্তবাসীকে আতঙ্কিত না হয়ে সতর্ক থাকতে হবে। পাশাপাশি প্রশাসনের পক্ষ থেকে নজরদারি ও নিরাপত্তা জোরদার করা প্রয়োজন।’
গতকালের ঘটনার বিষয়ে জানা গেছে, ওই দিন বিকেলে মিয়ানমারের অভ্যন্তরে ব্যাপক গোলাগুলির শব্দ শোনা যায়। কিছু সময় পর ওপার থেকে ছোড়া দুটি গুলি হোয়াইক্যং ইউনিয়নের তেচ্ছি ব্রিজ এলাকার বসতবাড়ি ও কম্পিউটারের দোকানে এসে পড়ে। এতে ঘরের টিন ও দেয়াল ছিদ্র হয়ে যায়। এর মধ্যে একটি গুলিতে ছেনুয়ারা নামের এক নারী আহত হন। ঘটনার পর সীমান্ত এলাকায় চরম আতঙ্ক ছড়িয়ে পড়ে। স্থানীয় অনেক পরিবার শিশু ও বৃদ্ধদের নিয়ে নিরাপদ স্থানে আশ্রয় নিতে শুরু করেন।

ঢাকার সাভার উপজেলা পরিষদের সাবেক চেয়ারম্যান ও উপজেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক মঞ্জুরুল আলম রাজীব এবং তাঁর ভাই উপজেলা আওয়ামী লীগের যুগ্ম সম্পাদক ফখরুল আলম সমরের বাড়িতে হামলার সময় প্রতিরোধ করেছে এলাকাবাসী। বৃহস্পতিবার সন্ধ্যার দিকে এ ঘটনা ঘটে। এতে আহত হয়েছেন পাঁচ-ছয়জন।
০৭ ফেব্রুয়ারি ২০২৫
ফরিদপুর সদর উপজেলায় ট্রাকচাপায় মোসাদ্দেক আলী বশির (৪০) নামের এক আইনজীবী নিহত হয়েছেন। আজ রোববার রাত পৌনে ৮টার দিকে ফরিদপুর শহরের ঢাকা-খুলনা মহাসড়কের বদরপুর এলাকায় এ দুর্ঘটনা ঘটে। তিনি ফরিদপুর জেলা ও দায়রা জজ আদালতের আইনজীবী ছিলেন।
৫ মিনিট আগে
গাজীপুরের কালিয়াকৈরে ঢাকা-টাঙ্গাইল মহাসড়কের সার্ভিস রোড দখল এবং পুলিশের চাঁদাবাজি ও মামলা দিয়ে হয়রানির অভিযোগ তুলে বিক্ষোভ করেছেন অটোরিকশাচালকেরা।
১৭ মিনিট আগে
নেত্রকোনার খালিয়াজুরীতে ধনু নদে মাছ ধরতে যাওয়া জেলের নৌকা আটকিয়ে পাঁচ লাখ টাকা চাঁদা দাবির অভিযোগ উঠেছে স্থানীয় শ্রমিক দল নেতা কামরুল মিয়ার বিরুদ্ধে।
২৭ মিনিট আগে