নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
নিজের কৃত অপরাধের দোষ স্বীকার করেই কারাগার থেকে মুক্তির নির্দেশ পেলেন বিতর্কিত বক্তা মুফতি কাজী মোহাম্মদ ইব্রাহিম। আজ সোমবার ঢাকার সাইবার ট্রাইব্যুনালে তিনি দোষ স্বীকার করে ক্ষমা চান।
বিচারক এ কে এম জুলফিকার হায়াত নমনীয় হয়ে তাঁকে এই মামলায় কারাগারে যত দিন আছেন তত দিনের কারাদণ্ড দেন। অর্থাৎ গ্রেপ্তারের পর থেকে এ পর্যন্ত কাজী মোহাম্মদ ইব্রাহিমের কারাভোগকেই সাজা হিসেবে প্রদান করেন আদালত। সে হিসাবে তার এক বছর তিন মাস ১৯ দিনের কারাভোগের সাজা হয়।
রাজধানীর মোহাম্মদপুর থানায় ডিজিটাল নিরাপত্তা আইনে দায়ের করা এই মামলায় কারাগার থেকে তাঁকে ট্রাইব্যুনালে হাজির করা হয়। আজ অভিযোগ গঠনের জন্য দিন ধার্য ছিল। এ সময় মুফতি ইব্রাহিম দোষ স্বীকার করেন। একই সঙ্গে তাঁর কৃত অপরাধের জন্য তিনি ক্ষমা চান।
২০২১ সালের সেপ্টেম্বরে তাঁর বিরুদ্ধে মোহাম্মদপুর থানায় এই মামলা হয়। মামলায় অভিযোগ করা হয়, বিভিন্ন ওয়াজ মাহফিলে এবং ইসলাম সম্পর্কে বিভিন্ন বক্তব্য দিতে গিয়ে মুফতি ইব্রাহিম মিথ্যা তথ্য এবং সরকারের বিরুদ্ধে উসকানিমূলক বক্তব্য দিয়েছেন। আর এসব বক্তব্য জনগণকে দেশের বিরুদ্ধে উসকে দেওয়ার শামিল এবং দেশব্যাপী ধর্মীয় উন্মাদনা ও বিশৃঙ্খলা সৃষ্টির চেষ্টা। কাজী ইব্রাহিম তাঁর বিভিন্ন ওয়াজ মাহফিল ও খুতবার সময় মিথ্যা-উসকানিমূলক ও ভীতিপ্রদর্শন সংবলিত ভিডিও সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে প্রচার ও প্রকাশ করেন। তাঁর বিরুদ্ধে মোহাম্মদপুর থানায় মামলাটি করেছিলেন ডিবি পুলিশের উপপরিদর্শক মুন্সি আব্দুল লোকমান।
পরে ২০২১ সালের ২৮ সেপ্টেম্বর রাজধানীর লালমাটিয়ার বাসা থেকে তাকে গ্রেপ্তার করে গোয়েন্দা পুলিশ। সেই থেকে তিনি কারাগারে আছেন। চলতি বছরের ১৬ জানুয়ারি পর্যন্ত তাঁর এক বছর তিন মাস ১৯ দিনের কারাবাস হয়। যা দণ্ড হিসাবে প্রদান করেন আদালত।
ট্রাইব্যুনালের বিশেষ পিপি নজরুল ইসলাম শামীম আজকের পত্রিকাকে বলেন, কাজী ইব্রাহিমের বিরুদ্ধে ডিজিটাল নিরাপত্তা আইন ২০১৮-এর ২৫/৩১/৩৫ ধারায় অপরাধ প্রমাণিত হওয়ায় অভিযোগপত্র দেয় ডিবি পুলিশের উপপরিদর্শক মো. হাসানুজ্জামান। এ ধারাগুলোর সর্বোচ্চ সাজা পাঁচ বছরের কারাদণ্ড। যেহেতু তিনি দোষ স্বীকার করেছেন, সেহেতু বিচারক সন্তুষ্ট হয়ে তাঁর কারাভোগটাই সাজা হিসেবে দিয়েছেন। আজ অথবা কাল সকালে তিনি মুক্তি পাবেন।
উল্লেখ্য, তাঁকে গ্রেপ্তার করতে লালবাগের বাসায় পুলিশ গেলে তিনি ফেসবুক লাইভে এসে হিন্দুস্তানি দালাল ও ‘র’-এর এজেন্ট তাঁর বাসা ঘিরে রেখেছে বলে মন্তব্য করেছিলেন।
নিজের কৃত অপরাধের দোষ স্বীকার করেই কারাগার থেকে মুক্তির নির্দেশ পেলেন বিতর্কিত বক্তা মুফতি কাজী মোহাম্মদ ইব্রাহিম। আজ সোমবার ঢাকার সাইবার ট্রাইব্যুনালে তিনি দোষ স্বীকার করে ক্ষমা চান।
বিচারক এ কে এম জুলফিকার হায়াত নমনীয় হয়ে তাঁকে এই মামলায় কারাগারে যত দিন আছেন তত দিনের কারাদণ্ড দেন। অর্থাৎ গ্রেপ্তারের পর থেকে এ পর্যন্ত কাজী মোহাম্মদ ইব্রাহিমের কারাভোগকেই সাজা হিসেবে প্রদান করেন আদালত। সে হিসাবে তার এক বছর তিন মাস ১৯ দিনের কারাভোগের সাজা হয়।
রাজধানীর মোহাম্মদপুর থানায় ডিজিটাল নিরাপত্তা আইনে দায়ের করা এই মামলায় কারাগার থেকে তাঁকে ট্রাইব্যুনালে হাজির করা হয়। আজ অভিযোগ গঠনের জন্য দিন ধার্য ছিল। এ সময় মুফতি ইব্রাহিম দোষ স্বীকার করেন। একই সঙ্গে তাঁর কৃত অপরাধের জন্য তিনি ক্ষমা চান।
২০২১ সালের সেপ্টেম্বরে তাঁর বিরুদ্ধে মোহাম্মদপুর থানায় এই মামলা হয়। মামলায় অভিযোগ করা হয়, বিভিন্ন ওয়াজ মাহফিলে এবং ইসলাম সম্পর্কে বিভিন্ন বক্তব্য দিতে গিয়ে মুফতি ইব্রাহিম মিথ্যা তথ্য এবং সরকারের বিরুদ্ধে উসকানিমূলক বক্তব্য দিয়েছেন। আর এসব বক্তব্য জনগণকে দেশের বিরুদ্ধে উসকে দেওয়ার শামিল এবং দেশব্যাপী ধর্মীয় উন্মাদনা ও বিশৃঙ্খলা সৃষ্টির চেষ্টা। কাজী ইব্রাহিম তাঁর বিভিন্ন ওয়াজ মাহফিল ও খুতবার সময় মিথ্যা-উসকানিমূলক ও ভীতিপ্রদর্শন সংবলিত ভিডিও সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে প্রচার ও প্রকাশ করেন। তাঁর বিরুদ্ধে মোহাম্মদপুর থানায় মামলাটি করেছিলেন ডিবি পুলিশের উপপরিদর্শক মুন্সি আব্দুল লোকমান।
পরে ২০২১ সালের ২৮ সেপ্টেম্বর রাজধানীর লালমাটিয়ার বাসা থেকে তাকে গ্রেপ্তার করে গোয়েন্দা পুলিশ। সেই থেকে তিনি কারাগারে আছেন। চলতি বছরের ১৬ জানুয়ারি পর্যন্ত তাঁর এক বছর তিন মাস ১৯ দিনের কারাবাস হয়। যা দণ্ড হিসাবে প্রদান করেন আদালত।
ট্রাইব্যুনালের বিশেষ পিপি নজরুল ইসলাম শামীম আজকের পত্রিকাকে বলেন, কাজী ইব্রাহিমের বিরুদ্ধে ডিজিটাল নিরাপত্তা আইন ২০১৮-এর ২৫/৩১/৩৫ ধারায় অপরাধ প্রমাণিত হওয়ায় অভিযোগপত্র দেয় ডিবি পুলিশের উপপরিদর্শক মো. হাসানুজ্জামান। এ ধারাগুলোর সর্বোচ্চ সাজা পাঁচ বছরের কারাদণ্ড। যেহেতু তিনি দোষ স্বীকার করেছেন, সেহেতু বিচারক সন্তুষ্ট হয়ে তাঁর কারাভোগটাই সাজা হিসেবে দিয়েছেন। আজ অথবা কাল সকালে তিনি মুক্তি পাবেন।
উল্লেখ্য, তাঁকে গ্রেপ্তার করতে লালবাগের বাসায় পুলিশ গেলে তিনি ফেসবুক লাইভে এসে হিন্দুস্তানি দালাল ও ‘র’-এর এজেন্ট তাঁর বাসা ঘিরে রেখেছে বলে মন্তব্য করেছিলেন।
পাবনার সুজানগর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তার (ইউএনও) সামনেই উপজেলা জামায়াতে ইসলামীর নায়েবে আমিরসহ চার নেতাকে বেধড়ক মারধর করেছেন বিএনপি নেতারা। অভিযোগ রয়েছে, অবৈধ বালু উত্তোলন বন্ধ করায় ইউএনওকে মারতে গেলে জামায়াতের...
১০ মিনিট আগেবরিশালের হিজলায় প্রায় দেড় কোটি টাকার হাট-বাজার ইজারা কার্যক্রম প্রস্তুত করতে গিয়ে শিডিউল জমাই দিতে পারেনি ঠিকাদারেরা। স্থানীয় বিএনপির একটি পক্ষ উপজেলার ২০টি হাট-বাজারের শিডিউল প্রস্তুত প্রক্রিয়ায় নামে। কিন্তু নির্ধারিত সময়ের মধ্যে প্রস্তুতি সম্পন্ন করতে পারেনি তারা।
৮ ঘণ্টা আগেবিভাগীয় শহর রংপুরে গত দেড় দশকে মানুষের পাশাপাশি বেড়েছে যানবাহনের চাপ। কিন্তু ট্রাফিক ব্যবস্থার তেমন উন্নতি হয়নি। এতে তীব্র যানজটে দুর্ভোগে পড়তে হয় নগরবাসীকে। এ অবস্থা থেকে উত্তরণে তিন বছর আগে ৩৪ লাখ টাকা ব্যয়ে নগরীতে ডিজিটাল ট্রাফিক সিগন্যাল স্থাপন করা হলেও তা কাজে আসছে না।
৮ ঘণ্টা আগেএককালে ছিলেন ফতুল্লা থানা বিএনপির সিনিয়র সহসভাপতি। বিএনপির সমর্থন নিয়ে হয়েছিলেন নারায়ণগঞ্জ সদর উপজেলার কুতুবপুর ইউনিয়ন পরিষদের (ইউপি) চেয়ারম্যানও। আওয়ামী লীগ ক্ষমতায় আসার পর ভিড়তে শুরু করেন শামীম ওসমানের সঙ্গে। ২০১৮ সালে আওয়ামী লীগের নির্বাচনী প্রচারণায় অংশ নেওয়ায় তাঁকে দল থেকে বহিষ্কার করে বিএনপি।
৯ ঘণ্টা আগে