সাভার (ঢাকা) প্রতিনিধি
সাভারের আশুলিয়ায় কেব্ল টিভি (ডিশ) ব্যবসার দ্বন্দ্বে তিনজন গুলিবিদ্ধ হয়েছেন। গুলিবিদ্ধ সবাই আওয়ামী লীগের রাজনীতির সঙ্গে জড়িত। তাঁরা সাভারের এনাম মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে চিকিৎসাধীন রয়েছেন। ডিশ ব্যবসার দ্বন্দ্ব সমাধান ও মীমাংসার কথা বলে ডেকে নিয়ে ইউনিয়ন যুবলীগ নেতা মাসুম খান ও তাঁর সহযোগীরা এ ঘটনা ঘটিয়েছেন বলে অভিযোগ উঠেছে।
বুধবার (২৫ অক্টোবর) সন্ধ্যায় আশুলিয়ার কাঠগড়া বাজারসংলগ্ন কোহিনুর সরকার মার্কেটের পেছনে ওয়াজউদ্দিনের বাসার সামনে এ ঘটনা ঘটে।
গুলিবিদ্ধরা হলেন আশুলিয়ার দুর্গাপুর এলাকার মোতালেব সরকারের ছেলে মানিক সরকার (৫০), ইয়াকুব আলী সরকারের ছেলে সাইদুর সরকার (৩৮) এবং মহিউদ্দিন সরকারের ছেলে শরীফ সরকার (৩৬)।
গুলিবিদ্ধ মানিক সরকার বলেন, ‘আমরা ওই এলাকায় ১০ বছর ধরে ডিশের ব্যবসা করে আসছিলাম। সন্ধ্যায় হঠাৎ অশ্রু, সালমান, মাসুম ও বক্কর আমাদের লাইনের সংযোগ কেটে তাদের সংযোগ দিচ্ছিল। এ ঘটনায় অশ্রুর সঙ্গে মোবাইল ফোনে কথা হলে তারা তাদের অফিসে বিষয়টি মীমাংসার জন্য ডাকে। পরে আমরা আমাদের সিনিয়রদের নিয়ে অশ্রুর অফিসে গেলে কথা-কাটাকাটি হয়। এ সময় তারা অস্ত্র নিয়ে অতর্কিত গুলি চালালে আমাদের তিনজন গুলিবিদ্ধ হয়। তাদের কাছে অবৈধ অস্ত্র আছে। পরে আমাদের উদ্ধার করে সাভারের এনাম মেডিকেলে ভর্তি করা হয়।’
তবে বিষয়টি অস্বীকার করে আশুলিয়া ইউনিয়ন যুবলীগের সহসভাপতি মাসুম খান বলেন, ‘ঘটনা ঘটেছে শুনেছি। তবে বেশি কিছু জানি না। আমি ওখানে ছিলাম না।’
মাসুম খানের সহযোগী সালমান বলেন, ‘এর আগেও তারা আমাদের ওপর হামলা করেছে। আজকেও তারাই গুলি করেছে। লোকজন বসে ছিল। গুলি করার পর সবাই দৌড়ে পালিয়েছে।’
এ বিষয়ে আশুলিয়া ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক আমজাদ সরকার বলেন, ‘মানিক সরকার, সাইদুর সরকার ও শরীফ সরকার তিনজনই আমাদের একটি ওয়ার্ডের বিভিন্ন পদে আছে। আজকের এ ঘটনা সম্পর্কে আমি জানি না।’
আশুলিয়া থানার পুলিশের উপপরিদর্শক (এসআই) ফরহাদ বিন করিম বলেন, ‘প্রাথমিকভাবে তিনজন গুলিবিদ্ধ হওয়ার তথ্য মিলেছে। এ ঘটনার তদন্ত চলছে। আমাদের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা ঘটনাস্থল পরিদর্শন করেছেন। বিস্তারিত পরে বলা যাবে।’
ঢাকা জেলার অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (ক্রাইম অ্যান্ড অপস ও ট্রাফিক, উত্তর বিভাগ) মো. আবদুল্লাহিল কাফী বলেন, ‘কেব্ল টিভির ব্যবসাকে কেন্দ্র করে ঘটনাটি ঘটেছে। গুলিবিদ্ধরা হাসপাতালে চিকিৎসা নিচ্ছেন। তদন্ত করে প্রকৃত অপরাধীদের দ্রুতই আইনের আওতায় আনা হবে।’
সাভারের আশুলিয়ায় কেব্ল টিভি (ডিশ) ব্যবসার দ্বন্দ্বে তিনজন গুলিবিদ্ধ হয়েছেন। গুলিবিদ্ধ সবাই আওয়ামী লীগের রাজনীতির সঙ্গে জড়িত। তাঁরা সাভারের এনাম মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে চিকিৎসাধীন রয়েছেন। ডিশ ব্যবসার দ্বন্দ্ব সমাধান ও মীমাংসার কথা বলে ডেকে নিয়ে ইউনিয়ন যুবলীগ নেতা মাসুম খান ও তাঁর সহযোগীরা এ ঘটনা ঘটিয়েছেন বলে অভিযোগ উঠেছে।
বুধবার (২৫ অক্টোবর) সন্ধ্যায় আশুলিয়ার কাঠগড়া বাজারসংলগ্ন কোহিনুর সরকার মার্কেটের পেছনে ওয়াজউদ্দিনের বাসার সামনে এ ঘটনা ঘটে।
গুলিবিদ্ধরা হলেন আশুলিয়ার দুর্গাপুর এলাকার মোতালেব সরকারের ছেলে মানিক সরকার (৫০), ইয়াকুব আলী সরকারের ছেলে সাইদুর সরকার (৩৮) এবং মহিউদ্দিন সরকারের ছেলে শরীফ সরকার (৩৬)।
গুলিবিদ্ধ মানিক সরকার বলেন, ‘আমরা ওই এলাকায় ১০ বছর ধরে ডিশের ব্যবসা করে আসছিলাম। সন্ধ্যায় হঠাৎ অশ্রু, সালমান, মাসুম ও বক্কর আমাদের লাইনের সংযোগ কেটে তাদের সংযোগ দিচ্ছিল। এ ঘটনায় অশ্রুর সঙ্গে মোবাইল ফোনে কথা হলে তারা তাদের অফিসে বিষয়টি মীমাংসার জন্য ডাকে। পরে আমরা আমাদের সিনিয়রদের নিয়ে অশ্রুর অফিসে গেলে কথা-কাটাকাটি হয়। এ সময় তারা অস্ত্র নিয়ে অতর্কিত গুলি চালালে আমাদের তিনজন গুলিবিদ্ধ হয়। তাদের কাছে অবৈধ অস্ত্র আছে। পরে আমাদের উদ্ধার করে সাভারের এনাম মেডিকেলে ভর্তি করা হয়।’
তবে বিষয়টি অস্বীকার করে আশুলিয়া ইউনিয়ন যুবলীগের সহসভাপতি মাসুম খান বলেন, ‘ঘটনা ঘটেছে শুনেছি। তবে বেশি কিছু জানি না। আমি ওখানে ছিলাম না।’
মাসুম খানের সহযোগী সালমান বলেন, ‘এর আগেও তারা আমাদের ওপর হামলা করেছে। আজকেও তারাই গুলি করেছে। লোকজন বসে ছিল। গুলি করার পর সবাই দৌড়ে পালিয়েছে।’
এ বিষয়ে আশুলিয়া ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক আমজাদ সরকার বলেন, ‘মানিক সরকার, সাইদুর সরকার ও শরীফ সরকার তিনজনই আমাদের একটি ওয়ার্ডের বিভিন্ন পদে আছে। আজকের এ ঘটনা সম্পর্কে আমি জানি না।’
আশুলিয়া থানার পুলিশের উপপরিদর্শক (এসআই) ফরহাদ বিন করিম বলেন, ‘প্রাথমিকভাবে তিনজন গুলিবিদ্ধ হওয়ার তথ্য মিলেছে। এ ঘটনার তদন্ত চলছে। আমাদের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা ঘটনাস্থল পরিদর্শন করেছেন। বিস্তারিত পরে বলা যাবে।’
ঢাকা জেলার অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (ক্রাইম অ্যান্ড অপস ও ট্রাফিক, উত্তর বিভাগ) মো. আবদুল্লাহিল কাফী বলেন, ‘কেব্ল টিভির ব্যবসাকে কেন্দ্র করে ঘটনাটি ঘটেছে। গুলিবিদ্ধরা হাসপাতালে চিকিৎসা নিচ্ছেন। তদন্ত করে প্রকৃত অপরাধীদের দ্রুতই আইনের আওতায় আনা হবে।’
পাবনার সুজানগর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তার (ইউএনও) সামনেই উপজেলা জামায়াতে ইসলামীর নায়েবে আমিরসহ চার নেতাকে বেধড়ক মারধর করেছেন বিএনপি নেতারা। অভিযোগ রয়েছে, অবৈধ বালু উত্তোলন বন্ধ করায় ইউএনওকে মারতে গেলে জামায়াতের...
১৫ মিনিট আগেবরিশালের হিজলায় প্রায় দেড় কোটি টাকার হাট-বাজার ইজারা কার্যক্রম প্রস্তুত করতে গিয়ে শিডিউল জমাই দিতে পারেনি ঠিকাদারেরা। স্থানীয় বিএনপির একটি পক্ষ উপজেলার ২০টি হাট-বাজারের শিডিউল প্রস্তুত প্রক্রিয়ায় নামে। কিন্তু নির্ধারিত সময়ের মধ্যে প্রস্তুতি সম্পন্ন করতে পারেনি তারা।
৮ ঘণ্টা আগেবিভাগীয় শহর রংপুরে গত দেড় দশকে মানুষের পাশাপাশি বেড়েছে যানবাহনের চাপ। কিন্তু ট্রাফিক ব্যবস্থার তেমন উন্নতি হয়নি। এতে তীব্র যানজটে দুর্ভোগে পড়তে হয় নগরবাসীকে। এ অবস্থা থেকে উত্তরণে তিন বছর আগে ৩৪ লাখ টাকা ব্যয়ে নগরীতে ডিজিটাল ট্রাফিক সিগন্যাল স্থাপন করা হলেও তা কাজে আসছে না।
৯ ঘণ্টা আগেএককালে ছিলেন ফতুল্লা থানা বিএনপির সিনিয়র সহসভাপতি। বিএনপির সমর্থন নিয়ে হয়েছিলেন নারায়ণগঞ্জ সদর উপজেলার কুতুবপুর ইউনিয়ন পরিষদের (ইউপি) চেয়ারম্যানও। আওয়ামী লীগ ক্ষমতায় আসার পর ভিড়তে শুরু করেন শামীম ওসমানের সঙ্গে। ২০১৮ সালে আওয়ামী লীগের নির্বাচনী প্রচারণায় অংশ নেওয়ায় তাঁকে দল থেকে বহিষ্কার করে বিএনপি।
৯ ঘণ্টা আগে