রিফাত মেহেদী ও নাঈম ইসলাম

ইভ্যালির সিইও ও এমডি গ্রেপ্তারের রাতেই প্রতিষ্ঠানটির ওয়্যারহাউস থেকে বিপুল পরিমাণ মোবাইল ফোনসহ বেশ কিছু মালামাল সরিয়ে ফেলেছে কয়েকজন কর্মচারী। সাভারের হেমায়েতপুরের পূর্বহাটি এলাকায় শ্বশুরবাড়িতে পণ্যগুলো এনে জমা করেন ইভ্যালির প্যাকেজিং সেকশনের দায়িত্বে থাকা মোজাম্মেল। এই পণ্যগুলোর আনুমানিক মূল্য কয়েক কোটি টাকা বলে জানিয়েছেন প্রত্যক্ষদর্শীরা।
শুক্রবার (১৭ সেপ্টেম্বর) রাতে এ তথ্য জানতে পেরে ইভ্যালির কিছু গ্রাহক অর্ডারকৃত পণ্য বুঝে পেতে সেই বাসার সামনে হুমড়ি খেয়ে পড়েন। পরে তাঁদের দাবিকৃত পণ্য বুঝিয়ে দিতে একদিন সময় চান মোজাম্মেল। সময় পার যাওয়ার পর থেকে মোজাম্মেলের মোবাইল ফোন বন্ধ রয়েছে।
হেমায়েতপুরে মোজাম্মেলের শ্বশুর বাড়িতে আনুমানিক ৪০ থেকে ৫০ কার্টন ভর্তি পণ্যের খোঁজ পান আজকের পত্রিকার ধামরাই প্রতিনিধি নাঈম ইসলাম। গ্রাহক সেজে অন্য গ্রাহকদের সঙ্গে ওই বাসায় যান তিনি। তিনি ওই বাসায় ঘরভর্তি পণ্যের কার্টন দেখতে পান। কার্টন খুলে দেখতে চাইলে দুই কার্টন ভর্তি আইফোন ও রিয়েলমি ব্র্যান্ডের মোবাইল দেখতে পান আহাদ নামে একজন গ্রাহক। আজকের পত্রিকার প্রতিনিধির কাছে মোজাম্মেল স্বীকার করেন বাকি কার্টনগুলোতেও মোবাইল ও মোবাইল এক্সেসরিজ রয়েছে।
রোববার মোজাম্মেলের স্ত্রীর বড় বোন (নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক) বলেন, যেদিন রাসেল গ্রেপ্তার হয় ওই দিন রাত ২টার দিকে একটি মাইক্রোবাস ও একটি লেগুনায় করে পণ্যগুলো তাঁদের বাড়িতে আনা হয়। মানুষ ঝামেলা করতে পারে এই আশঙ্কায় মালগুলো রাতে আনা হয়েছে। পরে শনিবার (১৮ সেপ্টেম্বর) বিকেল ৩টার দিকে পণ্যগুলো সরিয়ে নেওয়া হয়। তাঁর দাবি, এ পণ্য আবার ইভ্যালির ওয়্যারহাউসেই নিয়ে যাওয়া হয়েছে। পণ্যগুলো বাসায় আনার পর কোন গেট পাশ, স্লিপ বা ক্যাশ মেমো ধরনের কোন কাগজও আজকের পত্রিকার প্রতিনিধিদের দেখাতে পারেননি তিনি।
ওই নারী আরও বলেন, ইভ্যালির মালিকের বড়ভাই ও ওয়্যারহাউসের কর্মকর্তা বা কর্মচারীরা এসে বাসায় মালগুলো দিয়ে যায়। তাঁরা বলেছিল এখান থেকে মালগুলো বিক্রি করে দেবে। পরে শনিবার বিকেলে বাড়ির ৩ ভাড়াটিয়ার সহযোগিতায় কার্টনগুলো আবারও গাড়িতে তুলে দেওয়া হয়।
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক সাভারে মোবাইল ব্যবসায় জড়িত এক যুবক আজকের পত্রিকাকে বলেন, শনিবার ৩০০ ও রোববার ২০০ পিচ রিয়েলমি ৮ (৫ জি) মডেলের ফোন সাভারের বাজারে ছোট হোলসেলারদের কাছে বিক্রি করা হয়েছে ১৯ হাজার ৭০০ টাকা দরে। হেমায়েতপুর মোজাম্মেলের শ্বশুরবাড়ির এলাকা পূর্বহাটি থেকেই এ ফোনগুলো বুঝিয়ে দেওয়া হয়। তবে ফোনগুলো কে বুঝিয়ে দিয়েছেন তা জানাতে পারেননি তিনি।
ওই যুবক বলেন, প্রায় ২০ হাজার টাকা করে যদি ৫০০ মোবাইল বিক্রি করে দেওয়া হয় তাহলে এরই মধ্যে কোটি টাকার মোবাইল বিক্রি হয়েছে। এভাবে হয়তো আরও অনেক মোবাইল বাজারে বিক্রি করেছে মোজাম্মেল ও তাঁর সহযোগী জাহাঙ্গীর। তিনি নিজেও ইভ্যালিতে ৪ লাখের বেশি টাকার পণ্য অর্ডার করেছেন। সেই টাকার আশায় ঘুরছেন তিনি।
শুক্রবার রাতে ওই বাসায় মানুষের উপস্থিতি দেখে অপ্রস্তুত হয়ে যান মোজাম্মেল। তখন তিনি গ্রাহকদের কাছ থেকে একদিন সময় চেয়ে নেন। পরদিন মোজাম্মেল ইভ্যালির এক গ্রাহককে জাহাঙ্গীর নামে একজনের মোবাইল নম্বর দিয়ে জানান ইনি তাঁর সিনিয়র কর্মকর্তা। মোজাম্মেল বলেন, জাহাঙ্গীরের সঙ্গে যোগাযোগ করলে পণ্য পেয়ে যাবেন।
গ্রাহক আহাদ আহাম্মেদ ইভ্যালির জাহাঙ্গীরকে ফোন করলে তিনি নানা অজুহাতে সময় পার করেন। শনিবার সন্ধ্যার পরে ইভ্যালির সাভারের আমিনবাজারে সালেহপুর ব্রিজ সংলগ্ন এলাকায় অবস্থিত ওয়্যারহাউসের গেটের বাইরে প্রতিষ্ঠানটির এইচআর বিভাগের সহকারী ব্যবস্থাপক মোস্তাফিজুর রহমানের সঙ্গে দেখা করিয়ে দেন। পরে সেখানে মোস্তাফিজুর ওই গ্রাহকের কাছ থেকে আরও একদিন সময় চান।
১৯ সেপ্টেম্বর গ্রাহকেরা আবার মোজাম্মেলের বাসায় এলেও মোজাম্মেলকে পাওয়া যায়নি। তবে কিছুক্ষণ পরে হাজির হন জাহাঙ্গীর। দুদিন ধরে বড় কর্মকর্তা সেজে কথা বলা জাহাঙ্গীর স্বীকার করেন যে, তিনি ইভ্যালি সংশ্লিষ্ট কেউ নন। মোজাম্মেল তাঁর বোনের জামাই। তবে আগের দিন গ্রাহকদের মাল ফিরিয়ে দেওয়ার ব্যাপারে কথা বলার কারণ জানতে চাইলে তিনি বলেন, মোজাম্মেল তাঁর বোন জামাই। বোন জামাইকে বিপদ থেকে বাঁচাতে তিনি গ্রাহকের সঙ্গে কথা বলেছেন। আর কিছু জিজ্ঞেস করার আগেই তিনি পালিয়ে যান।
জাহাঙ্গীর সাভারের হেমায়েতপুরের শামপুর এলাকার বাসিন্দা। তাঁর ফেসবুক আইডিতে দেখা যায় ইভ্যালি নিয়ে নিয়মিত পোস্ট করেন তিনি এবং তাঁর প্রোফাইল ছবিতেও ইভ্যালির অন্য কর্মীদের মত ইভ্যালি ফ্রেম দেওয়া ছিল।
ইভ্যালির গ্রাহক আহাদ আহাম্মেদ জানান, গত শনিবারে জানতে পারি কয়েকজন কর্মকর্তা ইভ্যালির সাভারের ওয়্যারহাউস থেকে প্রচুর পরিমাণ মালামাল সরিয়ে বাসায় নিয়ে রেখেছে। পরে মোজাম্মেল নামের এক কর্মচারীর শ্বশুরবাড়িতে গিয়ে দেখি তাঁর এক রুমে অনেকগুলো কার্টন রয়েছে। আরেক রুমের এক পাশে প্রায় অর্ধশতাধিক কার্টন। পরে আমরা কয়েকজন জোরপূর্বক দুটি কার্টন খুলে দেখি মোবাইল ফোন। একটিতে রিয়েলমি অন্যটিতে আইফোন এবং বাকি সব কার্টনেই মোবাইল ফোন আছে বলে জানায় মোজাম্মেল।
আহাদ আহাম্মেদ আরও বলেন, তখন আমার সঙ্গে আরও ১০ থেকে ১৫ জন গ্রাহক ছিল। আমরা আমাদের পণ্য চাইলে মোজাম্মেল আমাদের বলে যে, আগামীকাল পর্যন্ত সময় দেন আমার সিনিয়র কর্মকর্তাদের সঙ্গে কথা বলে আপনাদের ব্যবস্থা করব। এর পরদিন বিকেল থেকে মোজাম্মেলের মোবাইল বন্ধ রয়েছে। পরে রোববার আবার মোজাম্মেলের শ্বশুর বাড়িতে এসে দেখি সে এবং তাঁর শ্বশুর এজাজ বাসায় নেই এবং ঘর ভর্তি সেই মোবাইল ফোনের কার্টনও নেই।
এই বাসায় পণ্যগুলো কি ইভ্যালির অফিশিয়াল সিদ্ধান্তেই এসেছিল নাকি মোজাম্মেল, জাহাঙ্গীর ও মোস্তাফিজুর রহমান মালগুলো পরিকল্পিতভাবে চুরি করে এনে বিক্রি করেছেন এ বিষয়ে ইভ্যালির সংশ্লিষ্ট কারও বক্তব্য পাওয়া যায়নি।
রোববার রাতে মোজাম্মেলের বাসা থেকে বেড়িয়ে এইচআর সহকারী ব্যবস্থাপক মোস্তাফিজুর রহমানের সঙ্গে মুঠোফোনে যোগাযোগ করার চেষ্টা করলে তিনি বারবার কল কেটে দেন।
প্রসঙ্গত, গ্রাহকদের অর্থ আত্মসাতের অভিযোগে গুলশান থানায় দায়ের করা মামলায় গত বৃহস্পতিবার ইভ্যালির সিইও মো. রাসেল ও চেয়ারম্যান শামীমা নাসরিনকে গ্রেপ্তার করে র্যাব। এরই মধ্যে সেলারদের রেগুলার বিল দিতে না পারায় ‘ইভ্যালি টি-টেন’ অফারের অর্ডার নেওয়া বন্ধ করে দিয়েছে প্রতিষ্ঠানটি।

ইভ্যালির সিইও ও এমডি গ্রেপ্তারের রাতেই প্রতিষ্ঠানটির ওয়্যারহাউস থেকে বিপুল পরিমাণ মোবাইল ফোনসহ বেশ কিছু মালামাল সরিয়ে ফেলেছে কয়েকজন কর্মচারী। সাভারের হেমায়েতপুরের পূর্বহাটি এলাকায় শ্বশুরবাড়িতে পণ্যগুলো এনে জমা করেন ইভ্যালির প্যাকেজিং সেকশনের দায়িত্বে থাকা মোজাম্মেল। এই পণ্যগুলোর আনুমানিক মূল্য কয়েক কোটি টাকা বলে জানিয়েছেন প্রত্যক্ষদর্শীরা।
শুক্রবার (১৭ সেপ্টেম্বর) রাতে এ তথ্য জানতে পেরে ইভ্যালির কিছু গ্রাহক অর্ডারকৃত পণ্য বুঝে পেতে সেই বাসার সামনে হুমড়ি খেয়ে পড়েন। পরে তাঁদের দাবিকৃত পণ্য বুঝিয়ে দিতে একদিন সময় চান মোজাম্মেল। সময় পার যাওয়ার পর থেকে মোজাম্মেলের মোবাইল ফোন বন্ধ রয়েছে।
হেমায়েতপুরে মোজাম্মেলের শ্বশুর বাড়িতে আনুমানিক ৪০ থেকে ৫০ কার্টন ভর্তি পণ্যের খোঁজ পান আজকের পত্রিকার ধামরাই প্রতিনিধি নাঈম ইসলাম। গ্রাহক সেজে অন্য গ্রাহকদের সঙ্গে ওই বাসায় যান তিনি। তিনি ওই বাসায় ঘরভর্তি পণ্যের কার্টন দেখতে পান। কার্টন খুলে দেখতে চাইলে দুই কার্টন ভর্তি আইফোন ও রিয়েলমি ব্র্যান্ডের মোবাইল দেখতে পান আহাদ নামে একজন গ্রাহক। আজকের পত্রিকার প্রতিনিধির কাছে মোজাম্মেল স্বীকার করেন বাকি কার্টনগুলোতেও মোবাইল ও মোবাইল এক্সেসরিজ রয়েছে।
রোববার মোজাম্মেলের স্ত্রীর বড় বোন (নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক) বলেন, যেদিন রাসেল গ্রেপ্তার হয় ওই দিন রাত ২টার দিকে একটি মাইক্রোবাস ও একটি লেগুনায় করে পণ্যগুলো তাঁদের বাড়িতে আনা হয়। মানুষ ঝামেলা করতে পারে এই আশঙ্কায় মালগুলো রাতে আনা হয়েছে। পরে শনিবার (১৮ সেপ্টেম্বর) বিকেল ৩টার দিকে পণ্যগুলো সরিয়ে নেওয়া হয়। তাঁর দাবি, এ পণ্য আবার ইভ্যালির ওয়্যারহাউসেই নিয়ে যাওয়া হয়েছে। পণ্যগুলো বাসায় আনার পর কোন গেট পাশ, স্লিপ বা ক্যাশ মেমো ধরনের কোন কাগজও আজকের পত্রিকার প্রতিনিধিদের দেখাতে পারেননি তিনি।
ওই নারী আরও বলেন, ইভ্যালির মালিকের বড়ভাই ও ওয়্যারহাউসের কর্মকর্তা বা কর্মচারীরা এসে বাসায় মালগুলো দিয়ে যায়। তাঁরা বলেছিল এখান থেকে মালগুলো বিক্রি করে দেবে। পরে শনিবার বিকেলে বাড়ির ৩ ভাড়াটিয়ার সহযোগিতায় কার্টনগুলো আবারও গাড়িতে তুলে দেওয়া হয়।
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক সাভারে মোবাইল ব্যবসায় জড়িত এক যুবক আজকের পত্রিকাকে বলেন, শনিবার ৩০০ ও রোববার ২০০ পিচ রিয়েলমি ৮ (৫ জি) মডেলের ফোন সাভারের বাজারে ছোট হোলসেলারদের কাছে বিক্রি করা হয়েছে ১৯ হাজার ৭০০ টাকা দরে। হেমায়েতপুর মোজাম্মেলের শ্বশুরবাড়ির এলাকা পূর্বহাটি থেকেই এ ফোনগুলো বুঝিয়ে দেওয়া হয়। তবে ফোনগুলো কে বুঝিয়ে দিয়েছেন তা জানাতে পারেননি তিনি।
ওই যুবক বলেন, প্রায় ২০ হাজার টাকা করে যদি ৫০০ মোবাইল বিক্রি করে দেওয়া হয় তাহলে এরই মধ্যে কোটি টাকার মোবাইল বিক্রি হয়েছে। এভাবে হয়তো আরও অনেক মোবাইল বাজারে বিক্রি করেছে মোজাম্মেল ও তাঁর সহযোগী জাহাঙ্গীর। তিনি নিজেও ইভ্যালিতে ৪ লাখের বেশি টাকার পণ্য অর্ডার করেছেন। সেই টাকার আশায় ঘুরছেন তিনি।
শুক্রবার রাতে ওই বাসায় মানুষের উপস্থিতি দেখে অপ্রস্তুত হয়ে যান মোজাম্মেল। তখন তিনি গ্রাহকদের কাছ থেকে একদিন সময় চেয়ে নেন। পরদিন মোজাম্মেল ইভ্যালির এক গ্রাহককে জাহাঙ্গীর নামে একজনের মোবাইল নম্বর দিয়ে জানান ইনি তাঁর সিনিয়র কর্মকর্তা। মোজাম্মেল বলেন, জাহাঙ্গীরের সঙ্গে যোগাযোগ করলে পণ্য পেয়ে যাবেন।
গ্রাহক আহাদ আহাম্মেদ ইভ্যালির জাহাঙ্গীরকে ফোন করলে তিনি নানা অজুহাতে সময় পার করেন। শনিবার সন্ধ্যার পরে ইভ্যালির সাভারের আমিনবাজারে সালেহপুর ব্রিজ সংলগ্ন এলাকায় অবস্থিত ওয়্যারহাউসের গেটের বাইরে প্রতিষ্ঠানটির এইচআর বিভাগের সহকারী ব্যবস্থাপক মোস্তাফিজুর রহমানের সঙ্গে দেখা করিয়ে দেন। পরে সেখানে মোস্তাফিজুর ওই গ্রাহকের কাছ থেকে আরও একদিন সময় চান।
১৯ সেপ্টেম্বর গ্রাহকেরা আবার মোজাম্মেলের বাসায় এলেও মোজাম্মেলকে পাওয়া যায়নি। তবে কিছুক্ষণ পরে হাজির হন জাহাঙ্গীর। দুদিন ধরে বড় কর্মকর্তা সেজে কথা বলা জাহাঙ্গীর স্বীকার করেন যে, তিনি ইভ্যালি সংশ্লিষ্ট কেউ নন। মোজাম্মেল তাঁর বোনের জামাই। তবে আগের দিন গ্রাহকদের মাল ফিরিয়ে দেওয়ার ব্যাপারে কথা বলার কারণ জানতে চাইলে তিনি বলেন, মোজাম্মেল তাঁর বোন জামাই। বোন জামাইকে বিপদ থেকে বাঁচাতে তিনি গ্রাহকের সঙ্গে কথা বলেছেন। আর কিছু জিজ্ঞেস করার আগেই তিনি পালিয়ে যান।
জাহাঙ্গীর সাভারের হেমায়েতপুরের শামপুর এলাকার বাসিন্দা। তাঁর ফেসবুক আইডিতে দেখা যায় ইভ্যালি নিয়ে নিয়মিত পোস্ট করেন তিনি এবং তাঁর প্রোফাইল ছবিতেও ইভ্যালির অন্য কর্মীদের মত ইভ্যালি ফ্রেম দেওয়া ছিল।
ইভ্যালির গ্রাহক আহাদ আহাম্মেদ জানান, গত শনিবারে জানতে পারি কয়েকজন কর্মকর্তা ইভ্যালির সাভারের ওয়্যারহাউস থেকে প্রচুর পরিমাণ মালামাল সরিয়ে বাসায় নিয়ে রেখেছে। পরে মোজাম্মেল নামের এক কর্মচারীর শ্বশুরবাড়িতে গিয়ে দেখি তাঁর এক রুমে অনেকগুলো কার্টন রয়েছে। আরেক রুমের এক পাশে প্রায় অর্ধশতাধিক কার্টন। পরে আমরা কয়েকজন জোরপূর্বক দুটি কার্টন খুলে দেখি মোবাইল ফোন। একটিতে রিয়েলমি অন্যটিতে আইফোন এবং বাকি সব কার্টনেই মোবাইল ফোন আছে বলে জানায় মোজাম্মেল।
আহাদ আহাম্মেদ আরও বলেন, তখন আমার সঙ্গে আরও ১০ থেকে ১৫ জন গ্রাহক ছিল। আমরা আমাদের পণ্য চাইলে মোজাম্মেল আমাদের বলে যে, আগামীকাল পর্যন্ত সময় দেন আমার সিনিয়র কর্মকর্তাদের সঙ্গে কথা বলে আপনাদের ব্যবস্থা করব। এর পরদিন বিকেল থেকে মোজাম্মেলের মোবাইল বন্ধ রয়েছে। পরে রোববার আবার মোজাম্মেলের শ্বশুর বাড়িতে এসে দেখি সে এবং তাঁর শ্বশুর এজাজ বাসায় নেই এবং ঘর ভর্তি সেই মোবাইল ফোনের কার্টনও নেই।
এই বাসায় পণ্যগুলো কি ইভ্যালির অফিশিয়াল সিদ্ধান্তেই এসেছিল নাকি মোজাম্মেল, জাহাঙ্গীর ও মোস্তাফিজুর রহমান মালগুলো পরিকল্পিতভাবে চুরি করে এনে বিক্রি করেছেন এ বিষয়ে ইভ্যালির সংশ্লিষ্ট কারও বক্তব্য পাওয়া যায়নি।
রোববার রাতে মোজাম্মেলের বাসা থেকে বেড়িয়ে এইচআর সহকারী ব্যবস্থাপক মোস্তাফিজুর রহমানের সঙ্গে মুঠোফোনে যোগাযোগ করার চেষ্টা করলে তিনি বারবার কল কেটে দেন।
প্রসঙ্গত, গ্রাহকদের অর্থ আত্মসাতের অভিযোগে গুলশান থানায় দায়ের করা মামলায় গত বৃহস্পতিবার ইভ্যালির সিইও মো. রাসেল ও চেয়ারম্যান শামীমা নাসরিনকে গ্রেপ্তার করে র্যাব। এরই মধ্যে সেলারদের রেগুলার বিল দিতে না পারায় ‘ইভ্যালি টি-টেন’ অফারের অর্ডার নেওয়া বন্ধ করে দিয়েছে প্রতিষ্ঠানটি।

ইনসাফের চেয়ারম্যান মাওলানা হাবিবুল্লাহ পাহাড়ী বলেন, ‘যৌতুক প্রথা ইসলামের দৃষ্টিতে অন্যায় ও সমাজের জন্য অভিশাপ। সমাজ থেকে এই প্রথার অবসান ঘটাতে ইনসাফ যৌতুকবিহীন বিবাহের এই উদ্যোগ নিয়মিতভাবে চালিয়ে যাবে।’
২০ মিনিট আগে
কৃষকেরা বলছেন, কারেন্ট পোকা ধানগাছের নিচের অংশ কেটে দিচ্ছে। ফলে পাতা শুকিয়ে ধানের গাছ মরে যাচ্ছে। অপর দিকে মাজরা পোকার আক্রমণে পরিপক্ব হওয়ার আগেই ধানের শিষ চিটা হয়ে যাচ্ছে। এ ছাড়া কিছু ধানগাছের গোড়া পচে নষ্ট হয়ে যাচ্ছে। এমন অবস্থায় চরম হতাশায় দিন কাটছে তাদের।
৪০ মিনিট আগে
ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন যত ঘনিয়ে আসছে, ততই বাড়ছে পিরোজপুর-২ আসনে রাজনৈতিক তৎপরতা। ভান্ডারিয়া, কাউখালী ও নেছারাবাদ উপজেলা নিয়ে গঠিত এই আসন ইতিমধ্যে জেলার অন্যতম আলোচিত রাজনৈতিক মঞ্চে পরিণত হয়েছে। যদিও দেশের বৃহৎ রাজনৈতিক দল বিএনপি এখনো আনুষ্ঠানিকভাবে প্রার্থী ঘোষণা করেনি।
৬ ঘণ্টা আগে
কয়েক গজ পরপরই ছোট-বড় সুড়ঙ্গ আর ঢাকনাবিহীন ম্যানহোল। এসব সুড়ঙ্গ আর ম্যানহোলের কোনোটাতে বাঁশ আর কোনোটাতে আবর্জনা। এই চিত্র রাজধানীর অদূরে সাভার পৌর এলাকার এক নম্বর ওয়ার্ডের বেদেপাড়া হিসেবে পরিচিত কাঞ্চনপুর ও পোড়াবাড়ি মহল্লার প্রধান সড়কের।
৬ ঘণ্টা আগেনালিতাবাড়ী (শেরপুর) প্রতিনিধি

শেরপুরের নালিতাবাড়ীতে ইসলামি সম্মেলনে চারটি যৌতুকবিহীন বিয়ে সম্পন্ন হয়েছে। বৃহস্পতিবার (২৩ অক্টোবর) রাত সাড়ে ১১টার দিকে স্থানীয় শহীদ মিনার মঞ্চে মানবকল্যাণ সংস্থা ‘ইনসাফ’-এর আয়োজনে এই বিয়ে চারটি অনুষ্ঠিত হয়।
সম্পূর্ণ বিনা যৌতুকে ও নামমাত্র খরচে আয়োজিত এই বিয়ের আয়োজন স্থানীয়ভাবে ব্যাপক প্রশংসা কুড়িয়েছে। অনুষ্ঠানে সভাপতিত্ব করেন ইত্তেফাকুল উলামা নালিতাবাড়ী শাখার সভাপতি মাওলানা উবায়দুর রহমান। বিয়ের খুতবা ও আকদ পরিচালনা করেন খতমে নবুওয়াত সংরক্ষণ কমিটির আমির আল্লামা আবদুল হামিদ।
ইনসাফ সূত্রে জানা গেছে, বর্তমান সময়ে বিয়েতে অযথা আড়ম্বর ও ব্যয়বহুল আয়োজনের কারণে অনেক যুবক বিয়ে করতে সাহস পান না। এই পরিস্থিতিতে ইসলামি রীতি মেনে, স্বল্প খরচে ও সম্পূর্ণ যৌতুকবিহীন বিয়ের আয়োজন শুরু করেছে সংস্থাটি।
যৌতুকবিহীন বিয়েতে অংশ নেন চার যুগল। তাঁদের মধ্যে রয়েছেন,
প্রথম যুগল—পশ্চিম শিমুলতলা গ্রামের সিরাজ আলীর ছেলে ও ইনসাফের চেয়ারম্যান মাওলানা হাবিবুল্লাহ পাহাড়ী এবং বাগিচাপুর গ্রামের বজলুর রশিদের মেয়ে আলেমা মোছাম্মদ হাবিবা।
দ্বিতীয় যুগল—নাকশী গ্রামের সাইফুল আলমের ছেলে ও ইনসাফের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক মো. সাব্বির হাসান এবং ফুলপুর বান্দেরবাজার গ্রামের রূপচাঁদ মিয়ার মেয়ে মোছা. ইভা ইসলাম।
তৃতীয় যুগল—বাইপাস দক্ষিণ কালিনগর গ্রামের আবদুর রশিদের ছেলে মোহাম্মদ আবু সাঈদ এবং গাজির খামার গ্রামের রফিকুল ইসলামের মেয়ে মোছা. রেশমা।
চতুর্থ যুগল—ফকিরপাড়া গ্রামের আব্বাস আলীর ছেলে আলি আহসান মোজাহিদ এবং ফুলপুর গ্রামের জয়নাল আবেদীনের মেয়ে জাকিয়া খাতুন।
অনুষ্ঠানে আরও উপস্থিত ছিলেন খতমে নবুওয়াত সংরক্ষণ কমিটির সভাপতি আল্লামা মুফতি ওয়াহিদুল আলম, মুফতি শহীদুল্লাহ মাহমুদ এবং নালিতাবাড়ী নূর মসজিদের ইমাম ও খতিব মাওলানা আরিফুর রহমান।
ইনসাফের চেয়ারম্যান মাওলানা হাবিবুল্লাহ পাহাড়ী বলেন, ‘যৌতুক প্রথা ইসলামের দৃষ্টিতে অন্যায় ও সমাজের জন্য অভিশাপ। সমাজ থেকে এই প্রথার অবসান ঘটাতে ইনসাফ যৌতুকবিহীন বিবাহের এই উদ্যোগ নিয়মিতভাবে চালিয়ে যাবে।’

শেরপুরের নালিতাবাড়ীতে ইসলামি সম্মেলনে চারটি যৌতুকবিহীন বিয়ে সম্পন্ন হয়েছে। বৃহস্পতিবার (২৩ অক্টোবর) রাত সাড়ে ১১টার দিকে স্থানীয় শহীদ মিনার মঞ্চে মানবকল্যাণ সংস্থা ‘ইনসাফ’-এর আয়োজনে এই বিয়ে চারটি অনুষ্ঠিত হয়।
সম্পূর্ণ বিনা যৌতুকে ও নামমাত্র খরচে আয়োজিত এই বিয়ের আয়োজন স্থানীয়ভাবে ব্যাপক প্রশংসা কুড়িয়েছে। অনুষ্ঠানে সভাপতিত্ব করেন ইত্তেফাকুল উলামা নালিতাবাড়ী শাখার সভাপতি মাওলানা উবায়দুর রহমান। বিয়ের খুতবা ও আকদ পরিচালনা করেন খতমে নবুওয়াত সংরক্ষণ কমিটির আমির আল্লামা আবদুল হামিদ।
ইনসাফ সূত্রে জানা গেছে, বর্তমান সময়ে বিয়েতে অযথা আড়ম্বর ও ব্যয়বহুল আয়োজনের কারণে অনেক যুবক বিয়ে করতে সাহস পান না। এই পরিস্থিতিতে ইসলামি রীতি মেনে, স্বল্প খরচে ও সম্পূর্ণ যৌতুকবিহীন বিয়ের আয়োজন শুরু করেছে সংস্থাটি।
যৌতুকবিহীন বিয়েতে অংশ নেন চার যুগল। তাঁদের মধ্যে রয়েছেন,
প্রথম যুগল—পশ্চিম শিমুলতলা গ্রামের সিরাজ আলীর ছেলে ও ইনসাফের চেয়ারম্যান মাওলানা হাবিবুল্লাহ পাহাড়ী এবং বাগিচাপুর গ্রামের বজলুর রশিদের মেয়ে আলেমা মোছাম্মদ হাবিবা।
দ্বিতীয় যুগল—নাকশী গ্রামের সাইফুল আলমের ছেলে ও ইনসাফের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক মো. সাব্বির হাসান এবং ফুলপুর বান্দেরবাজার গ্রামের রূপচাঁদ মিয়ার মেয়ে মোছা. ইভা ইসলাম।
তৃতীয় যুগল—বাইপাস দক্ষিণ কালিনগর গ্রামের আবদুর রশিদের ছেলে মোহাম্মদ আবু সাঈদ এবং গাজির খামার গ্রামের রফিকুল ইসলামের মেয়ে মোছা. রেশমা।
চতুর্থ যুগল—ফকিরপাড়া গ্রামের আব্বাস আলীর ছেলে আলি আহসান মোজাহিদ এবং ফুলপুর গ্রামের জয়নাল আবেদীনের মেয়ে জাকিয়া খাতুন।
অনুষ্ঠানে আরও উপস্থিত ছিলেন খতমে নবুওয়াত সংরক্ষণ কমিটির সভাপতি আল্লামা মুফতি ওয়াহিদুল আলম, মুফতি শহীদুল্লাহ মাহমুদ এবং নালিতাবাড়ী নূর মসজিদের ইমাম ও খতিব মাওলানা আরিফুর রহমান।
ইনসাফের চেয়ারম্যান মাওলানা হাবিবুল্লাহ পাহাড়ী বলেন, ‘যৌতুক প্রথা ইসলামের দৃষ্টিতে অন্যায় ও সমাজের জন্য অভিশাপ। সমাজ থেকে এই প্রথার অবসান ঘটাতে ইনসাফ যৌতুকবিহীন বিবাহের এই উদ্যোগ নিয়মিতভাবে চালিয়ে যাবে।’

শনিবার ৩০০ ও রোববার ২০০ পিচ রিয়েলমি ৮ (৫ জি) মডেলের ফোন সাভারের বাজারে ছোট হোলসেলারদের কাছে বিক্রি করা হয়েছে ১৯ হাজার ৭০০ টাকা দরে। এ হিসেবে এরই মধ্যে কোটি টাকার মোবাইল বিক্রি হয়েছে।
২০ সেপ্টেম্বর ২০২১
কৃষকেরা বলছেন, কারেন্ট পোকা ধানগাছের নিচের অংশ কেটে দিচ্ছে। ফলে পাতা শুকিয়ে ধানের গাছ মরে যাচ্ছে। অপর দিকে মাজরা পোকার আক্রমণে পরিপক্ব হওয়ার আগেই ধানের শিষ চিটা হয়ে যাচ্ছে। এ ছাড়া কিছু ধানগাছের গোড়া পচে নষ্ট হয়ে যাচ্ছে। এমন অবস্থায় চরম হতাশায় দিন কাটছে তাদের।
৪০ মিনিট আগে
ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন যত ঘনিয়ে আসছে, ততই বাড়ছে পিরোজপুর-২ আসনে রাজনৈতিক তৎপরতা। ভান্ডারিয়া, কাউখালী ও নেছারাবাদ উপজেলা নিয়ে গঠিত এই আসন ইতিমধ্যে জেলার অন্যতম আলোচিত রাজনৈতিক মঞ্চে পরিণত হয়েছে। যদিও দেশের বৃহৎ রাজনৈতিক দল বিএনপি এখনো আনুষ্ঠানিকভাবে প্রার্থী ঘোষণা করেনি।
৬ ঘণ্টা আগে
কয়েক গজ পরপরই ছোট-বড় সুড়ঙ্গ আর ঢাকনাবিহীন ম্যানহোল। এসব সুড়ঙ্গ আর ম্যানহোলের কোনোটাতে বাঁশ আর কোনোটাতে আবর্জনা। এই চিত্র রাজধানীর অদূরে সাভার পৌর এলাকার এক নম্বর ওয়ার্ডের বেদেপাড়া হিসেবে পরিচিত কাঞ্চনপুর ও পোড়াবাড়ি মহল্লার প্রধান সড়কের।
৬ ঘণ্টা আগেফুলবাড়ী (দিনাজপুর) প্রতিনিধি

সপ্তাহ দুয়েক পর শুরু হবে পুরোদমে আম ধান কাটা-মাড়াই। কৃষকের গোলায় উঠবে নতুন আমন ধান। এর মধ্যে মাজরা ও কারেন্ট পোকা নিয়ে বিপাকে পড়েছেন দিনাজপুরের ফুলবাড়ী উপজেলার আমনচাষিরা। মৌসুমের শেষ সময়ে এসে পোকার আক্রমণে দিশেহারা হয়ে পড়েছেন তাঁরা।
উপজেলার অধিকাংশ মাঠে পোকার আক্রমণ বেড়েছে। বেশ কিছু জমিতে ধানগাছ শুকিয়ে গেছে। কৃষকেরা ফসলের মাঠে ওষুধ স্প্রে করছেন; কিন্তু কিছুতেই কিছু হচ্ছে না। ফলে কৃষকের কপালে চিন্তার ভাঁজ পড়েছে। বুধবার (২২ অক্টোবর) সকালে উপজেলার বিভিন্ন এলাকা ঘুরে এমন চিত্র দেখা গেছে।

কৃষকেরা বলছেন, কারেন্ট পোকা ধানগাছের নিচের অংশ কেটে দিচ্ছে। ফলে পাতা শুকিয়ে ধানের গাছ মরে যাচ্ছে। অপর দিকে মাজরা পোকার আক্রমণে পরিপক্ব হওয়ার আগেই ধানের শিষ চিটা হয়ে যাচ্ছে। এ ছাড়া কিছু ধানগাছের গোড়া পচে নষ্ট হয়ে যাচ্ছে। এমন অবস্থায় চরম হতাশায় দিন কাটছে তাদের।
মাদিলা হাট এলাকার কৃষক আবু সালেহ ও আলাদীপুর এলাকার কৃষক মকবুল হোসেন বলেন, ‘জমিতে পোকার আক্রমণে চরম সমস্যায় পড়েছি। ধানের শিষ বের হয়েছে, অথচ জমিতে এখন কীটনাশক ছিটানোর কাজে ব্যস্ত থাকতে হচ্ছে। প্রতিদিন বিভিন্ন ধরনের কীটনাশক ছিটানো হচ্ছে, তবু পোকার হাত থাকে রেহাই মিলছে না। ফলে কাঙ্ক্ষিত ফসল ঘরে তোলা নিয়ে দুশ্চিন্তায় পড়েছি।’

কৃষকেরা অভিযোগ করে বলেন, তালিকাভুক্ত কিছু নির্দিষ্ট কৃষক ছাড়া কৃষি কর্মকর্তা কিংবা মাঠকর্মীরা তাঁদের কোনো খোঁজ রাখেন না। ফলে কীটনাশকের দোকানদারেরা যে ওষুধ দেন, তা জমিতে স্প্রে করা হয়।
উপজেলা কৃষি অধিদপ্তর সূত্রে জানা গেছে, এবার উপজেলায় ১৮ হাজার ১৪৮ হেক্টর জমিতে আমন ধান উৎপাদনের লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করা হয়েছে। এর মধ্যে হাইব্রিড ও উফশী জাতের তেজগোল্ড, ব্রি-৯০, বিনা-১৭, সম্পাকাটারি, জাঁপাড়ি, ধানিগোল্ডসহ বিভিন্ন আগাম জাতের ধান ৩ হাজার ২০০ হেক্টর জমিতে চাষ করা হয়েছে। আগাম জাতের এসব আমন ধান কাটা-মাড়াই প্রায় শেষ।
উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা মো. সাইফ আব্দুল্লাহ বলেন, ‘আবওহাওয়ার কারণে এবার একটু বেশি পোকার আক্রমণ দেখা দিয়েছে। তবে মাঠপর্যায়ে উঠান বৈঠকসহ কৃষকদের সচেতন করতে আমরা কাজ করছি।’ তিনি আরও বলেন, ইতিমধ্যে আমন ধান কাটা শুরু হয়েছে। তবে (৩৪) সুগন্ধি ধান যেহেতু শেষে পাকে, তা নিয়ে একটু বেশি চিন্তিত।
কৃষকদের অভিযোগ অস্বীকার করে এ কৃষি কর্মকর্তা বলেন, ‘কৃষি অফিসের পক্ষ থেকে মাঠকর্মীরা সার্বক্ষণিক মাঠপর্যায়ে কৃষকদের নিয়ে কাজ করছে। আমি নিজেও বিভিন্ন এলাকায় গিয়ে খোঁজখবর নিয়েছি। কৃষকদের ভালো মানের কীটনাশক ব্যবহার করতে পরামর্শ দেওয়া হচ্ছে।’ তিনি বলেন, কৃষকদের বাড়ি বাড়ি যাওয়া সম্ভব নয়।

সপ্তাহ দুয়েক পর শুরু হবে পুরোদমে আম ধান কাটা-মাড়াই। কৃষকের গোলায় উঠবে নতুন আমন ধান। এর মধ্যে মাজরা ও কারেন্ট পোকা নিয়ে বিপাকে পড়েছেন দিনাজপুরের ফুলবাড়ী উপজেলার আমনচাষিরা। মৌসুমের শেষ সময়ে এসে পোকার আক্রমণে দিশেহারা হয়ে পড়েছেন তাঁরা।
উপজেলার অধিকাংশ মাঠে পোকার আক্রমণ বেড়েছে। বেশ কিছু জমিতে ধানগাছ শুকিয়ে গেছে। কৃষকেরা ফসলের মাঠে ওষুধ স্প্রে করছেন; কিন্তু কিছুতেই কিছু হচ্ছে না। ফলে কৃষকের কপালে চিন্তার ভাঁজ পড়েছে। বুধবার (২২ অক্টোবর) সকালে উপজেলার বিভিন্ন এলাকা ঘুরে এমন চিত্র দেখা গেছে।

কৃষকেরা বলছেন, কারেন্ট পোকা ধানগাছের নিচের অংশ কেটে দিচ্ছে। ফলে পাতা শুকিয়ে ধানের গাছ মরে যাচ্ছে। অপর দিকে মাজরা পোকার আক্রমণে পরিপক্ব হওয়ার আগেই ধানের শিষ চিটা হয়ে যাচ্ছে। এ ছাড়া কিছু ধানগাছের গোড়া পচে নষ্ট হয়ে যাচ্ছে। এমন অবস্থায় চরম হতাশায় দিন কাটছে তাদের।
মাদিলা হাট এলাকার কৃষক আবু সালেহ ও আলাদীপুর এলাকার কৃষক মকবুল হোসেন বলেন, ‘জমিতে পোকার আক্রমণে চরম সমস্যায় পড়েছি। ধানের শিষ বের হয়েছে, অথচ জমিতে এখন কীটনাশক ছিটানোর কাজে ব্যস্ত থাকতে হচ্ছে। প্রতিদিন বিভিন্ন ধরনের কীটনাশক ছিটানো হচ্ছে, তবু পোকার হাত থাকে রেহাই মিলছে না। ফলে কাঙ্ক্ষিত ফসল ঘরে তোলা নিয়ে দুশ্চিন্তায় পড়েছি।’

কৃষকেরা অভিযোগ করে বলেন, তালিকাভুক্ত কিছু নির্দিষ্ট কৃষক ছাড়া কৃষি কর্মকর্তা কিংবা মাঠকর্মীরা তাঁদের কোনো খোঁজ রাখেন না। ফলে কীটনাশকের দোকানদারেরা যে ওষুধ দেন, তা জমিতে স্প্রে করা হয়।
উপজেলা কৃষি অধিদপ্তর সূত্রে জানা গেছে, এবার উপজেলায় ১৮ হাজার ১৪৮ হেক্টর জমিতে আমন ধান উৎপাদনের লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করা হয়েছে। এর মধ্যে হাইব্রিড ও উফশী জাতের তেজগোল্ড, ব্রি-৯০, বিনা-১৭, সম্পাকাটারি, জাঁপাড়ি, ধানিগোল্ডসহ বিভিন্ন আগাম জাতের ধান ৩ হাজার ২০০ হেক্টর জমিতে চাষ করা হয়েছে। আগাম জাতের এসব আমন ধান কাটা-মাড়াই প্রায় শেষ।
উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা মো. সাইফ আব্দুল্লাহ বলেন, ‘আবওহাওয়ার কারণে এবার একটু বেশি পোকার আক্রমণ দেখা দিয়েছে। তবে মাঠপর্যায়ে উঠান বৈঠকসহ কৃষকদের সচেতন করতে আমরা কাজ করছি।’ তিনি আরও বলেন, ইতিমধ্যে আমন ধান কাটা শুরু হয়েছে। তবে (৩৪) সুগন্ধি ধান যেহেতু শেষে পাকে, তা নিয়ে একটু বেশি চিন্তিত।
কৃষকদের অভিযোগ অস্বীকার করে এ কৃষি কর্মকর্তা বলেন, ‘কৃষি অফিসের পক্ষ থেকে মাঠকর্মীরা সার্বক্ষণিক মাঠপর্যায়ে কৃষকদের নিয়ে কাজ করছে। আমি নিজেও বিভিন্ন এলাকায় গিয়ে খোঁজখবর নিয়েছি। কৃষকদের ভালো মানের কীটনাশক ব্যবহার করতে পরামর্শ দেওয়া হচ্ছে।’ তিনি বলেন, কৃষকদের বাড়ি বাড়ি যাওয়া সম্ভব নয়।

শনিবার ৩০০ ও রোববার ২০০ পিচ রিয়েলমি ৮ (৫ জি) মডেলের ফোন সাভারের বাজারে ছোট হোলসেলারদের কাছে বিক্রি করা হয়েছে ১৯ হাজার ৭০০ টাকা দরে। এ হিসেবে এরই মধ্যে কোটি টাকার মোবাইল বিক্রি হয়েছে।
২০ সেপ্টেম্বর ২০২১
ইনসাফের চেয়ারম্যান মাওলানা হাবিবুল্লাহ পাহাড়ী বলেন, ‘যৌতুক প্রথা ইসলামের দৃষ্টিতে অন্যায় ও সমাজের জন্য অভিশাপ। সমাজ থেকে এই প্রথার অবসান ঘটাতে ইনসাফ যৌতুকবিহীন বিবাহের এই উদ্যোগ নিয়মিতভাবে চালিয়ে যাবে।’
২০ মিনিট আগে
ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন যত ঘনিয়ে আসছে, ততই বাড়ছে পিরোজপুর-২ আসনে রাজনৈতিক তৎপরতা। ভান্ডারিয়া, কাউখালী ও নেছারাবাদ উপজেলা নিয়ে গঠিত এই আসন ইতিমধ্যে জেলার অন্যতম আলোচিত রাজনৈতিক মঞ্চে পরিণত হয়েছে। যদিও দেশের বৃহৎ রাজনৈতিক দল বিএনপি এখনো আনুষ্ঠানিকভাবে প্রার্থী ঘোষণা করেনি।
৬ ঘণ্টা আগে
কয়েক গজ পরপরই ছোট-বড় সুড়ঙ্গ আর ঢাকনাবিহীন ম্যানহোল। এসব সুড়ঙ্গ আর ম্যানহোলের কোনোটাতে বাঁশ আর কোনোটাতে আবর্জনা। এই চিত্র রাজধানীর অদূরে সাভার পৌর এলাকার এক নম্বর ওয়ার্ডের বেদেপাড়া হিসেবে পরিচিত কাঞ্চনপুর ও পোড়াবাড়ি মহল্লার প্রধান সড়কের।
৬ ঘণ্টা আগেমো. হাবিবুল্লাহ, নেছারাবাদ (পিরোজপুর)

ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন যত ঘনিয়ে আসছে, ততই বাড়ছে পিরোজপুর-২ আসনে রাজনৈতিক তৎপরতা। ভান্ডারিয়া, কাউখালী ও নেছারাবাদ উপজেলা নিয়ে গঠিত এই আসন ইতিমধ্যে জেলার অন্যতম আলোচিত রাজনৈতিক মঞ্চে পরিণত হয়েছে। যদিও দেশের বৃহৎ রাজনৈতিক দল বিএনপি এখনো আনুষ্ঠানিকভাবে প্রার্থী ঘোষণা করেনি। তবে মনোনয়নপ্রত্যাশীরা বিভিন্নভাবে সক্রিয় রয়েছেন। প্রচার চালাচ্ছেন নিজেদের কর্মী নিয়ে।
অন্যদিকে জামায়াতে ইসলামী দলীয় প্রার্থী হিসেবে দলের প্রয়াত নায়েবে আমির দেলাওয়ার হোসাইন সাঈদীর ছেলে শামীম বিন সাঈদীর নাম ঘোষণা করেছে। কোনো অভ্যন্তরীণ বিভাজন ছাড়াই তিনি নির্বিঘ্নে ভোটের মাঠে রয়েছেন। তৃণমূল থেকে শুরু করে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম পর্যন্ত সক্রিয় উপস্থিতি নিশ্চিত করতে ব্যস্ত সময় পার করছেন জামায়াতের এই প্রার্থী।
এ আসনে শরিক দলসহ বিএনপির অন্তত ছয়জন মনোনয়নপ্রত্যাশীর নাম ঘুরে বেড়াচ্ছে। তাঁরা হলেন, ভান্ডারিয়া উপজেলা বিএনপির সভাপতি আহম্মেদ সোহেল মঞ্জুর সুমন, ভান্ডারিয়া সরকারি কলেজের সাবেক ভিপি মাহমুদ হোসেন, কেন্দ্রীয় ছাত্রদলের সহসভাপতি মো. জুয়েল মৃধা, নেছারাবাদ উপজেলা বিএনপির সাবেক সভাপতি ফকরুল আলম, সাবেক সদস্যসচিব আব্দুল্লাহ আল বেরুনী সৈকত এবং বাংলাদেশ লেবার পার্টির চেয়ারম্যান ডা. মুস্তাফিজুর রহমান ইরান।
বিএনপির দলীয় সূত্রে জানা গেছে, রাজনৈতিক ঐতিহ্য ও পারিবারিক প্রভাবের কারণে সোহেল মঞ্জুর সুমন আলোচনায় এগিয়ে। তাঁর বাবা বিএনপির সাবেক প্রভাবশালী মন্ত্রী নুরুল ইসলাম মঞ্জুর। তৃণমূল থেকে কেন্দ্র পর্যন্ত সুমনের গ্রহণযোগ্যতা এবং সাংগঠনিক দক্ষতা তাঁকে হাইকমান্ডের সুনজরে রেখেছে।
মাহমুদ হোসেন ও জুয়েল মৃধা সাম্প্রতিক সময়ে সামাজিক ও ধর্মীয় কর্মকাণ্ডে যুক্ত হয়ে জনসম্পৃক্ততা বাড়াচ্ছেন। দুজনে ভোটারদের নজর কাড়তে যুক্ত আছেন দান-অনুদানে। ইতিমধ্যে তাঁরা নেছারাবাদ, কাউখালী ও ভান্ডারিয়ায় গড়েছেন শক্ত ঘাঁটি। ফকরুল আলম ও সৈকতও তৃণমূলে নিয়মিত যোগাযোগ রক্ষা করে নিজেদের অবস্থান জানান দিচ্ছেন। অন্যদিকে ইরানের নিজস্ব প্রচারণা না থাকলেও তিনি দাবি করেছেন, ধানের শীষের প্রচার-প্রচারণা চলছে। ধানের শীষ মানেই তিনি।
প্রত্যেকেই দলের প্রতি আনুগত্য ও আত্মবিশ্বাস প্রকাশ করেছেন। সোহেল মঞ্জুর সুমন বলেন, ‘দলের দুর্দিনে পাশে ছিলাম, মনোনয়ন পেলে বিএনপির হারানো আসন পুনরুদ্ধার করে তারেক রহমানের হাতকে শক্তিশালী করতে চাই। দল মনোনয়ন দিলে আমার বিজয় সুনিশ্চিত।’
কেন্দ্রীয় ছাত্রদল নেতা জুয়েল মৃধা আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘ফ্যাসিস্ট আমলে সবচেয়ে বেশি নির্যাতিত হয়েছি; দল তা মূল্যায়ন করবে।’
ইরান বলেন, ‘আমি জোটের প্রার্থী। যত সময় পর্যন্ত এখান থেকে কাউকে মনোনয়ন না দেওয়া হবে, আমিই একমাত্র প্রার্থী। কারণ ২০১৮ সালে বিএনপি থেকে আমাকে মনোনয়ন দেওয়া হয়েছিল। তাই আমিই মনোনয়নের দাবিদার।’
স্বরূপকাঠি পৌর বিএনপির সভাপতি কাজী কামাল হোসেন বলেন, ‘পিরোজপুর-২ আসনে বিএনপি থেকে যাঁরা মনোনয়ন চাচ্ছেন, তাঁরা সবাই যোগ্য লোক। তবে দেশনায়ক তারেক রহমান যাকে যোগ্য মনে করে মনোনয়ন দেবেন; আমরা সবাই ঐক্যবদ্ধ হয়ে তাঁর পক্ষে কাজ করব।’
প্রবীণ রাজনীতি-সচেতন মো. আবুল হোসেন মৃধা বলেন, ‘শুনছি বিএনপি থেকে অনেকে মনোনয়ন চাচ্ছেন। একজন সৎ ও দুর্নীতিমুক্ত লোক এ আসনে নেতৃত্বে দেখতে চাই। যাঁরা এলাকার জন্য কাজ করবে, আশা করি দল সে ধরনের ব্যক্তিকে মনোনয়ন দেবে।’
স্থানীয় রাজনীতি-সচেতন ব্যক্তিরা মনে করছেন, বিএনপির প্রার্থী নির্ধারণের পরেই এ আসনে চূড়ান্ত নির্বাচনী সমীকরণ স্পষ্ট হবে। আপাতত জামায়াতের প্রার্থী শামীম বিন সাঈদী এককভাবে প্রচারণার সুবিধা ভোগ করছেন। বিএনপির অভ্যন্তরীণ প্রতিযোগিতা ও মনোনয়ন চূড়ান্তে দেরি নির্বাচনী ফলে প্রভাব ফেলতে পারে বলেও তারা মনে করছেন।

ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন যত ঘনিয়ে আসছে, ততই বাড়ছে পিরোজপুর-২ আসনে রাজনৈতিক তৎপরতা। ভান্ডারিয়া, কাউখালী ও নেছারাবাদ উপজেলা নিয়ে গঠিত এই আসন ইতিমধ্যে জেলার অন্যতম আলোচিত রাজনৈতিক মঞ্চে পরিণত হয়েছে। যদিও দেশের বৃহৎ রাজনৈতিক দল বিএনপি এখনো আনুষ্ঠানিকভাবে প্রার্থী ঘোষণা করেনি। তবে মনোনয়নপ্রত্যাশীরা বিভিন্নভাবে সক্রিয় রয়েছেন। প্রচার চালাচ্ছেন নিজেদের কর্মী নিয়ে।
অন্যদিকে জামায়াতে ইসলামী দলীয় প্রার্থী হিসেবে দলের প্রয়াত নায়েবে আমির দেলাওয়ার হোসাইন সাঈদীর ছেলে শামীম বিন সাঈদীর নাম ঘোষণা করেছে। কোনো অভ্যন্তরীণ বিভাজন ছাড়াই তিনি নির্বিঘ্নে ভোটের মাঠে রয়েছেন। তৃণমূল থেকে শুরু করে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম পর্যন্ত সক্রিয় উপস্থিতি নিশ্চিত করতে ব্যস্ত সময় পার করছেন জামায়াতের এই প্রার্থী।
এ আসনে শরিক দলসহ বিএনপির অন্তত ছয়জন মনোনয়নপ্রত্যাশীর নাম ঘুরে বেড়াচ্ছে। তাঁরা হলেন, ভান্ডারিয়া উপজেলা বিএনপির সভাপতি আহম্মেদ সোহেল মঞ্জুর সুমন, ভান্ডারিয়া সরকারি কলেজের সাবেক ভিপি মাহমুদ হোসেন, কেন্দ্রীয় ছাত্রদলের সহসভাপতি মো. জুয়েল মৃধা, নেছারাবাদ উপজেলা বিএনপির সাবেক সভাপতি ফকরুল আলম, সাবেক সদস্যসচিব আব্দুল্লাহ আল বেরুনী সৈকত এবং বাংলাদেশ লেবার পার্টির চেয়ারম্যান ডা. মুস্তাফিজুর রহমান ইরান।
বিএনপির দলীয় সূত্রে জানা গেছে, রাজনৈতিক ঐতিহ্য ও পারিবারিক প্রভাবের কারণে সোহেল মঞ্জুর সুমন আলোচনায় এগিয়ে। তাঁর বাবা বিএনপির সাবেক প্রভাবশালী মন্ত্রী নুরুল ইসলাম মঞ্জুর। তৃণমূল থেকে কেন্দ্র পর্যন্ত সুমনের গ্রহণযোগ্যতা এবং সাংগঠনিক দক্ষতা তাঁকে হাইকমান্ডের সুনজরে রেখেছে।
মাহমুদ হোসেন ও জুয়েল মৃধা সাম্প্রতিক সময়ে সামাজিক ও ধর্মীয় কর্মকাণ্ডে যুক্ত হয়ে জনসম্পৃক্ততা বাড়াচ্ছেন। দুজনে ভোটারদের নজর কাড়তে যুক্ত আছেন দান-অনুদানে। ইতিমধ্যে তাঁরা নেছারাবাদ, কাউখালী ও ভান্ডারিয়ায় গড়েছেন শক্ত ঘাঁটি। ফকরুল আলম ও সৈকতও তৃণমূলে নিয়মিত যোগাযোগ রক্ষা করে নিজেদের অবস্থান জানান দিচ্ছেন। অন্যদিকে ইরানের নিজস্ব প্রচারণা না থাকলেও তিনি দাবি করেছেন, ধানের শীষের প্রচার-প্রচারণা চলছে। ধানের শীষ মানেই তিনি।
প্রত্যেকেই দলের প্রতি আনুগত্য ও আত্মবিশ্বাস প্রকাশ করেছেন। সোহেল মঞ্জুর সুমন বলেন, ‘দলের দুর্দিনে পাশে ছিলাম, মনোনয়ন পেলে বিএনপির হারানো আসন পুনরুদ্ধার করে তারেক রহমানের হাতকে শক্তিশালী করতে চাই। দল মনোনয়ন দিলে আমার বিজয় সুনিশ্চিত।’
কেন্দ্রীয় ছাত্রদল নেতা জুয়েল মৃধা আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘ফ্যাসিস্ট আমলে সবচেয়ে বেশি নির্যাতিত হয়েছি; দল তা মূল্যায়ন করবে।’
ইরান বলেন, ‘আমি জোটের প্রার্থী। যত সময় পর্যন্ত এখান থেকে কাউকে মনোনয়ন না দেওয়া হবে, আমিই একমাত্র প্রার্থী। কারণ ২০১৮ সালে বিএনপি থেকে আমাকে মনোনয়ন দেওয়া হয়েছিল। তাই আমিই মনোনয়নের দাবিদার।’
স্বরূপকাঠি পৌর বিএনপির সভাপতি কাজী কামাল হোসেন বলেন, ‘পিরোজপুর-২ আসনে বিএনপি থেকে যাঁরা মনোনয়ন চাচ্ছেন, তাঁরা সবাই যোগ্য লোক। তবে দেশনায়ক তারেক রহমান যাকে যোগ্য মনে করে মনোনয়ন দেবেন; আমরা সবাই ঐক্যবদ্ধ হয়ে তাঁর পক্ষে কাজ করব।’
প্রবীণ রাজনীতি-সচেতন মো. আবুল হোসেন মৃধা বলেন, ‘শুনছি বিএনপি থেকে অনেকে মনোনয়ন চাচ্ছেন। একজন সৎ ও দুর্নীতিমুক্ত লোক এ আসনে নেতৃত্বে দেখতে চাই। যাঁরা এলাকার জন্য কাজ করবে, আশা করি দল সে ধরনের ব্যক্তিকে মনোনয়ন দেবে।’
স্থানীয় রাজনীতি-সচেতন ব্যক্তিরা মনে করছেন, বিএনপির প্রার্থী নির্ধারণের পরেই এ আসনে চূড়ান্ত নির্বাচনী সমীকরণ স্পষ্ট হবে। আপাতত জামায়াতের প্রার্থী শামীম বিন সাঈদী এককভাবে প্রচারণার সুবিধা ভোগ করছেন। বিএনপির অভ্যন্তরীণ প্রতিযোগিতা ও মনোনয়ন চূড়ান্তে দেরি নির্বাচনী ফলে প্রভাব ফেলতে পারে বলেও তারা মনে করছেন।

শনিবার ৩০০ ও রোববার ২০০ পিচ রিয়েলমি ৮ (৫ জি) মডেলের ফোন সাভারের বাজারে ছোট হোলসেলারদের কাছে বিক্রি করা হয়েছে ১৯ হাজার ৭০০ টাকা দরে। এ হিসেবে এরই মধ্যে কোটি টাকার মোবাইল বিক্রি হয়েছে।
২০ সেপ্টেম্বর ২০২১
ইনসাফের চেয়ারম্যান মাওলানা হাবিবুল্লাহ পাহাড়ী বলেন, ‘যৌতুক প্রথা ইসলামের দৃষ্টিতে অন্যায় ও সমাজের জন্য অভিশাপ। সমাজ থেকে এই প্রথার অবসান ঘটাতে ইনসাফ যৌতুকবিহীন বিবাহের এই উদ্যোগ নিয়মিতভাবে চালিয়ে যাবে।’
২০ মিনিট আগে
কৃষকেরা বলছেন, কারেন্ট পোকা ধানগাছের নিচের অংশ কেটে দিচ্ছে। ফলে পাতা শুকিয়ে ধানের গাছ মরে যাচ্ছে। অপর দিকে মাজরা পোকার আক্রমণে পরিপক্ব হওয়ার আগেই ধানের শিষ চিটা হয়ে যাচ্ছে। এ ছাড়া কিছু ধানগাছের গোড়া পচে নষ্ট হয়ে যাচ্ছে। এমন অবস্থায় চরম হতাশায় দিন কাটছে তাদের।
৪০ মিনিট আগে
কয়েক গজ পরপরই ছোট-বড় সুড়ঙ্গ আর ঢাকনাবিহীন ম্যানহোল। এসব সুড়ঙ্গ আর ম্যানহোলের কোনোটাতে বাঁশ আর কোনোটাতে আবর্জনা। এই চিত্র রাজধানীর অদূরে সাভার পৌর এলাকার এক নম্বর ওয়ার্ডের বেদেপাড়া হিসেবে পরিচিত কাঞ্চনপুর ও পোড়াবাড়ি মহল্লার প্রধান সড়কের।
৬ ঘণ্টা আগেঅরূপ রায়, সাভার (ঢাকা)

কয়েক গজ পরপরই ছোট-বড় সুড়ঙ্গ আর ঢাকনাবিহীন ম্যানহোল। এসব সুড়ঙ্গ আর ম্যানহোলের কোনোটাতে বাঁশ আর কোনোটাতে আবর্জনা। এই চিত্র রাজধানীর অদূরে সাভার পৌর এলাকার এক নম্বর ওয়ার্ডের বেদেপাড়া হিসেবে পরিচিত কাঞ্চনপুর ও পোড়াবাড়ি মহল্লার প্রধান সড়কের। ২০২২ সালে পাইপ ড্রেনসহ সড়কটির নির্মাণকাজ শেষ হয়।
সাভার পৌরসভার প্রকৌশল শাখা থেকে জানানো হয়েছে, বেদেপাড়ার প্রায় ২০ হাজার মানুষের চলাচলের সুবিধার জন্য লুৎফর রহমানের মার্কেট থেকে বেদেপল্লির পোড়াবাড়ি সেতু পর্যন্ত ১ হাজার ২৪০ মিটার পাইপ ড্রেন নির্মাণসহ ১ হাজার ১০০ মিটার সড়ক পাকা করা হয়। ২০২২ সালে তমা কনস্ট্রাকশন এবং সিকদার কনস্ট্রাকশন অ্যান্ড বিল্ডার্স নামের দুটি প্রতিষ্ঠান যৌথভাবে এই সড়ক পাকাকরণসহ পাইপ ড্রেন নির্মাণের কাজ করে। পুরো কাজের মধ্যে ড্রেন নির্মাণে ব্যয় করা হয়েছে ৪ কোটি ১৬ লাখ ২৭৯ টাকা এবং সড়ক পাকাকরণে ব্যয় করা হয়েছে ১ কোটি ৮৫ লাখ ৬৫ হাজার ৬২২ টাকা।
সরেজমিনে দেখা যায়, দলিল লেখক আক্তার হোসেনের বাড়ির সামনে থেকে সেতু পর্যন্ত অন্তত ১৫টি স্থানে কার্পেটিংসহ সড়কের কয়েক ফুট জুড়ে ভেতরের দিকে ঢুকে সুড়ঙ্গের মতো সৃষ্টি হয়েছে। স্থানীয়রা কয়েকটি সুড়ঙ্গ মাটি ও আবর্জনা দিয়ে ভড়াট করে দিলেও কয়েকটি সুড়ঙ্গ এখনো দৃশ্যমান।
স্থানীয়দের অভিযোগ, নিম্নমানের নির্মাণসামগ্রী ব্যবহারের পাশাপাশি চুক্তি অনুযায়ী কাজ না করায় ৬ কোটি টাকা ব্যয়ে ড্রেন নির্মাণ ও সড়ক পাকাকরণের মাত্র আড়াই বছরের মধ্যে সড়কটি প্রায় ব্যবহার অনুপযোগী হয়ে পড়েছে।
বেদেপাড়ার লোকজন জানান, কয়েক মাস ধরে সড়কের বিভিন্ন স্থানে প্রথমে ছোট গর্তের সৃষ্টি হচ্ছে। এর পর নিচ থেকে মাটি সরে গিয়ে সেখানে সুড়ঙ্গের মতো সৃষ্টি হচ্ছে। এভাবে কয়েক গজ পরপরই ছোট-বড় অনেক গর্ত ও সুড়ঙ্গের সৃষ্টি হয়েছে সড়কটিতে। অনেক ম্যানহোলের ঢাকনা উঠে গেছে আবার অনেক ম্যানহোলের চার পাশে দেবে গেছে। তাঁরা আরও জানান, সুড়ঙ্গ বা গর্ত বড় হয়ে গেলে বিষয়টি পৌরসভাকে জানানো হয়। কিন্তু পৌরসভা থেকে কোনো ব্যবস্থা নেওয়া হয় না। অবশেষে স্থানীয় লোকজন কোনো কোনো স্থানে মাটি ও আবর্জনা দিয়ে ভড়াট করে দেন। কিন্তু তা স্থায়ী হয় না। বৃষ্টি হলেই আবার তা সরে যায়। তাই পথচারী ও যানবাহনের শ্রমিকদের সতর্ক
করতে সৃষ্টি হওয়া গর্ত ও সুড়ঙ্গে বাঁশ পুঁতে বা আবর্জনা দিয়ে রাখা হয়, যা দেখে যে কেউ বুঝতে পারেন জায়গাটি বিপজ্জনক।
কাঞ্চনপুর মহল্লার হালিমা বেগমের চায়ের দোকানের সামনের বাঁকে কয়েক ফুটের ব্যবধানে দুটি সুড়ঙ্গের মতো সৃষ্টি হয়েছিল কয়েক মাস আগে। মাঝেমধ্যে সেখানে দুর্ঘটনা ঘটে বলে জানান স্থানীয়রা।
হালিমা বেগম বলেন, ‘মাস তিনেক আগে আমার দোকানের সামনে সড়কে ছোট একটা গর্তের মতো হয়। কয়েক দিনের মধ্যে ওই গর্ত বেশ বড় হয়ে যায়। একপর্যায়ে তা অনেক নিচের দিকে চলে যায় এবং সুড়ঙ্গের মতো সৃষ্টি হয়।’
যোগাযোগ করা হলে আত্মগোপনে থাকা সাভার পৌরসভার এক নম্বর ওয়ার্ডের কাউন্সিলর রমজান আহমেদ বলেন, ‘পাইপ ড্রেনের ওপরে যে মাটি ও বালু ব্যবহার করা হয়েছে তা সঠিকভাবে দেওয়া হয়নি। এ কারণে কার্পেটিংয়ের নিচ থেকে দেবে গিয়ে সুড়ঙ্গের সৃষ্টি হচ্ছে।’
এসব অভিযোগের বিষয়ে জানতে চাইলে সাভার পৌরসভার নির্বাহী প্রকৌশলী আমজাদ হোসেন বলেন, ‘সম্ভবত পাইপ ড্রেনের জোড়ায় ছিদ্র হয়ে পানি বের হয়। এ কারণে ওই স্থানের মাটি সরে গিয়ে সুড়ঙ্গের সৃষ্টি হয়। আমি লোক পাঠিয়ে বিষয়টি খতিয়ে দেখে ব্যবস্থা নেব।’

কয়েক গজ পরপরই ছোট-বড় সুড়ঙ্গ আর ঢাকনাবিহীন ম্যানহোল। এসব সুড়ঙ্গ আর ম্যানহোলের কোনোটাতে বাঁশ আর কোনোটাতে আবর্জনা। এই চিত্র রাজধানীর অদূরে সাভার পৌর এলাকার এক নম্বর ওয়ার্ডের বেদেপাড়া হিসেবে পরিচিত কাঞ্চনপুর ও পোড়াবাড়ি মহল্লার প্রধান সড়কের। ২০২২ সালে পাইপ ড্রেনসহ সড়কটির নির্মাণকাজ শেষ হয়।
সাভার পৌরসভার প্রকৌশল শাখা থেকে জানানো হয়েছে, বেদেপাড়ার প্রায় ২০ হাজার মানুষের চলাচলের সুবিধার জন্য লুৎফর রহমানের মার্কেট থেকে বেদেপল্লির পোড়াবাড়ি সেতু পর্যন্ত ১ হাজার ২৪০ মিটার পাইপ ড্রেন নির্মাণসহ ১ হাজার ১০০ মিটার সড়ক পাকা করা হয়। ২০২২ সালে তমা কনস্ট্রাকশন এবং সিকদার কনস্ট্রাকশন অ্যান্ড বিল্ডার্স নামের দুটি প্রতিষ্ঠান যৌথভাবে এই সড়ক পাকাকরণসহ পাইপ ড্রেন নির্মাণের কাজ করে। পুরো কাজের মধ্যে ড্রেন নির্মাণে ব্যয় করা হয়েছে ৪ কোটি ১৬ লাখ ২৭৯ টাকা এবং সড়ক পাকাকরণে ব্যয় করা হয়েছে ১ কোটি ৮৫ লাখ ৬৫ হাজার ৬২২ টাকা।
সরেজমিনে দেখা যায়, দলিল লেখক আক্তার হোসেনের বাড়ির সামনে থেকে সেতু পর্যন্ত অন্তত ১৫টি স্থানে কার্পেটিংসহ সড়কের কয়েক ফুট জুড়ে ভেতরের দিকে ঢুকে সুড়ঙ্গের মতো সৃষ্টি হয়েছে। স্থানীয়রা কয়েকটি সুড়ঙ্গ মাটি ও আবর্জনা দিয়ে ভড়াট করে দিলেও কয়েকটি সুড়ঙ্গ এখনো দৃশ্যমান।
স্থানীয়দের অভিযোগ, নিম্নমানের নির্মাণসামগ্রী ব্যবহারের পাশাপাশি চুক্তি অনুযায়ী কাজ না করায় ৬ কোটি টাকা ব্যয়ে ড্রেন নির্মাণ ও সড়ক পাকাকরণের মাত্র আড়াই বছরের মধ্যে সড়কটি প্রায় ব্যবহার অনুপযোগী হয়ে পড়েছে।
বেদেপাড়ার লোকজন জানান, কয়েক মাস ধরে সড়কের বিভিন্ন স্থানে প্রথমে ছোট গর্তের সৃষ্টি হচ্ছে। এর পর নিচ থেকে মাটি সরে গিয়ে সেখানে সুড়ঙ্গের মতো সৃষ্টি হচ্ছে। এভাবে কয়েক গজ পরপরই ছোট-বড় অনেক গর্ত ও সুড়ঙ্গের সৃষ্টি হয়েছে সড়কটিতে। অনেক ম্যানহোলের ঢাকনা উঠে গেছে আবার অনেক ম্যানহোলের চার পাশে দেবে গেছে। তাঁরা আরও জানান, সুড়ঙ্গ বা গর্ত বড় হয়ে গেলে বিষয়টি পৌরসভাকে জানানো হয়। কিন্তু পৌরসভা থেকে কোনো ব্যবস্থা নেওয়া হয় না। অবশেষে স্থানীয় লোকজন কোনো কোনো স্থানে মাটি ও আবর্জনা দিয়ে ভড়াট করে দেন। কিন্তু তা স্থায়ী হয় না। বৃষ্টি হলেই আবার তা সরে যায়। তাই পথচারী ও যানবাহনের শ্রমিকদের সতর্ক
করতে সৃষ্টি হওয়া গর্ত ও সুড়ঙ্গে বাঁশ পুঁতে বা আবর্জনা দিয়ে রাখা হয়, যা দেখে যে কেউ বুঝতে পারেন জায়গাটি বিপজ্জনক।
কাঞ্চনপুর মহল্লার হালিমা বেগমের চায়ের দোকানের সামনের বাঁকে কয়েক ফুটের ব্যবধানে দুটি সুড়ঙ্গের মতো সৃষ্টি হয়েছিল কয়েক মাস আগে। মাঝেমধ্যে সেখানে দুর্ঘটনা ঘটে বলে জানান স্থানীয়রা।
হালিমা বেগম বলেন, ‘মাস তিনেক আগে আমার দোকানের সামনে সড়কে ছোট একটা গর্তের মতো হয়। কয়েক দিনের মধ্যে ওই গর্ত বেশ বড় হয়ে যায়। একপর্যায়ে তা অনেক নিচের দিকে চলে যায় এবং সুড়ঙ্গের মতো সৃষ্টি হয়।’
যোগাযোগ করা হলে আত্মগোপনে থাকা সাভার পৌরসভার এক নম্বর ওয়ার্ডের কাউন্সিলর রমজান আহমেদ বলেন, ‘পাইপ ড্রেনের ওপরে যে মাটি ও বালু ব্যবহার করা হয়েছে তা সঠিকভাবে দেওয়া হয়নি। এ কারণে কার্পেটিংয়ের নিচ থেকে দেবে গিয়ে সুড়ঙ্গের সৃষ্টি হচ্ছে।’
এসব অভিযোগের বিষয়ে জানতে চাইলে সাভার পৌরসভার নির্বাহী প্রকৌশলী আমজাদ হোসেন বলেন, ‘সম্ভবত পাইপ ড্রেনের জোড়ায় ছিদ্র হয়ে পানি বের হয়। এ কারণে ওই স্থানের মাটি সরে গিয়ে সুড়ঙ্গের সৃষ্টি হয়। আমি লোক পাঠিয়ে বিষয়টি খতিয়ে দেখে ব্যবস্থা নেব।’

শনিবার ৩০০ ও রোববার ২০০ পিচ রিয়েলমি ৮ (৫ জি) মডেলের ফোন সাভারের বাজারে ছোট হোলসেলারদের কাছে বিক্রি করা হয়েছে ১৯ হাজার ৭০০ টাকা দরে। এ হিসেবে এরই মধ্যে কোটি টাকার মোবাইল বিক্রি হয়েছে।
২০ সেপ্টেম্বর ২০২১
ইনসাফের চেয়ারম্যান মাওলানা হাবিবুল্লাহ পাহাড়ী বলেন, ‘যৌতুক প্রথা ইসলামের দৃষ্টিতে অন্যায় ও সমাজের জন্য অভিশাপ। সমাজ থেকে এই প্রথার অবসান ঘটাতে ইনসাফ যৌতুকবিহীন বিবাহের এই উদ্যোগ নিয়মিতভাবে চালিয়ে যাবে।’
২০ মিনিট আগে
কৃষকেরা বলছেন, কারেন্ট পোকা ধানগাছের নিচের অংশ কেটে দিচ্ছে। ফলে পাতা শুকিয়ে ধানের গাছ মরে যাচ্ছে। অপর দিকে মাজরা পোকার আক্রমণে পরিপক্ব হওয়ার আগেই ধানের শিষ চিটা হয়ে যাচ্ছে। এ ছাড়া কিছু ধানগাছের গোড়া পচে নষ্ট হয়ে যাচ্ছে। এমন অবস্থায় চরম হতাশায় দিন কাটছে তাদের।
৪০ মিনিট আগে
ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন যত ঘনিয়ে আসছে, ততই বাড়ছে পিরোজপুর-২ আসনে রাজনৈতিক তৎপরতা। ভান্ডারিয়া, কাউখালী ও নেছারাবাদ উপজেলা নিয়ে গঠিত এই আসন ইতিমধ্যে জেলার অন্যতম আলোচিত রাজনৈতিক মঞ্চে পরিণত হয়েছে। যদিও দেশের বৃহৎ রাজনৈতিক দল বিএনপি এখনো আনুষ্ঠানিকভাবে প্রার্থী ঘোষণা করেনি।
৬ ঘণ্টা আগে