সাভার(ঢাকা) প্রতিনিধি
আশুলিয়ায় চাঁদা না দেওয়ায় চা-দোকানিকে গুলির ঘটনায় তিনজনকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। গতকাল শুক্রবার রাতে অভিযান চালিয়ে আশুলিয়ার বিভিন্ন স্থান থেকে তাঁদের গ্রেপ্তার করা হয়। এ সময় তাঁদের ব্যবহৃত একটি মোটরসাইকেল জব্দ করা হয়। তবে এখনো উদ্ধার করা যায়নি অবৈধ আগ্নেয়াস্ত্রটি।
আশুলিয়া থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) নূর আলম সিদ্দিক এসব তথ্য জানান।
এর আগে গত বৃহস্পতিবার আশুলিয়ার গোরাট এলাকার ডেবুনিয়ার গার্মেন্টসের ২ নম্বর গেটের সামনে এ ঘটনা ঘটে।
গ্রেপ্তার ব্যক্তিরা হলেন মাসুদ পারভেজ রানা ওরফে কালা পারভেজ (৪৫), ইয়ার হোসেন (২৪) ও খোকন তালুকদার (১৯)।
পুলিশ জানায়, বৃহস্পতিবার দুপুরে রতন, আকাশ, আশিক, তৈয়ব ও পারভেজ প্রত্যেক দোকান থেকে চাঁদা আদায় করছিল। এ সময় সৈনিক রহমান শাহীন দোকানে চা বিক্রি করছিল।
চাঁদাবাজেরা প্রতিদিনের মতো সৈনিক রহমানের কাছে ৫০ টাকা চাঁদা চাইলে তিনি টাকা দিতে অস্বীকার করেন।
এতে সন্ত্রাসীরা ক্ষিপ্ত হয়ে তাঁকে মারধর করে। একপর্যায়ে তিনি দৌড় দিলে তৈয়ব নামে এক সন্ত্রাসী তাঁকে পেছন থেকে গুলি করেন। এতে সৈনিক ইসলামের বাঁ পায়ে গুলি লাগে। গুলিবিদ্ধ অবস্থায় তিনি পাশের একটি বাড়িতে আশ্রয় নেন। পরে স্থানীয়রা থানায় সংবাদ দিলে পুলিশ তাঁকে উদ্ধার করে নারী ও শিশু হাসপাতালে ভর্তি করে।
এ ঘটনায় গুলিবিদ্ধ শাহীনের মা নাজমা বেগম বাদী হয়ে পাঁচজনের নামসহ অজ্ঞাত আরও ১০-১২ জনের নামে আশুলিয়া থানায় একটি মামলা দায়ের করেন। পরে অভিযান চালিয়ে তাঁদের গ্রেপ্তার করা হয়।
ওসি নুর আলম সিদ্দিক বলেন, গতকাল রাতে আশুলিয়ার পৃথক স্থানে অভিযান চালিয়ে এজাহারনামীয় তিনজনকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। এ ঘটনায় ব্যবহৃত আগ্নেয়াস্ত্র উদ্ধার ও জড়িত বাকিদের গ্রেপ্তারে পুলিশি অভিযান চলমান আছে। গ্রেপ্তার ব্যক্তিদের সাত দিনের রিমান্ড চেয়ে আদালতে পাঠানো হয়েছে।
আশুলিয়ায় চাঁদা না দেওয়ায় চা-দোকানিকে গুলির ঘটনায় তিনজনকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। গতকাল শুক্রবার রাতে অভিযান চালিয়ে আশুলিয়ার বিভিন্ন স্থান থেকে তাঁদের গ্রেপ্তার করা হয়। এ সময় তাঁদের ব্যবহৃত একটি মোটরসাইকেল জব্দ করা হয়। তবে এখনো উদ্ধার করা যায়নি অবৈধ আগ্নেয়াস্ত্রটি।
আশুলিয়া থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) নূর আলম সিদ্দিক এসব তথ্য জানান।
এর আগে গত বৃহস্পতিবার আশুলিয়ার গোরাট এলাকার ডেবুনিয়ার গার্মেন্টসের ২ নম্বর গেটের সামনে এ ঘটনা ঘটে।
গ্রেপ্তার ব্যক্তিরা হলেন মাসুদ পারভেজ রানা ওরফে কালা পারভেজ (৪৫), ইয়ার হোসেন (২৪) ও খোকন তালুকদার (১৯)।
পুলিশ জানায়, বৃহস্পতিবার দুপুরে রতন, আকাশ, আশিক, তৈয়ব ও পারভেজ প্রত্যেক দোকান থেকে চাঁদা আদায় করছিল। এ সময় সৈনিক রহমান শাহীন দোকানে চা বিক্রি করছিল।
চাঁদাবাজেরা প্রতিদিনের মতো সৈনিক রহমানের কাছে ৫০ টাকা চাঁদা চাইলে তিনি টাকা দিতে অস্বীকার করেন।
এতে সন্ত্রাসীরা ক্ষিপ্ত হয়ে তাঁকে মারধর করে। একপর্যায়ে তিনি দৌড় দিলে তৈয়ব নামে এক সন্ত্রাসী তাঁকে পেছন থেকে গুলি করেন। এতে সৈনিক ইসলামের বাঁ পায়ে গুলি লাগে। গুলিবিদ্ধ অবস্থায় তিনি পাশের একটি বাড়িতে আশ্রয় নেন। পরে স্থানীয়রা থানায় সংবাদ দিলে পুলিশ তাঁকে উদ্ধার করে নারী ও শিশু হাসপাতালে ভর্তি করে।
এ ঘটনায় গুলিবিদ্ধ শাহীনের মা নাজমা বেগম বাদী হয়ে পাঁচজনের নামসহ অজ্ঞাত আরও ১০-১২ জনের নামে আশুলিয়া থানায় একটি মামলা দায়ের করেন। পরে অভিযান চালিয়ে তাঁদের গ্রেপ্তার করা হয়।
ওসি নুর আলম সিদ্দিক বলেন, গতকাল রাতে আশুলিয়ার পৃথক স্থানে অভিযান চালিয়ে এজাহারনামীয় তিনজনকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। এ ঘটনায় ব্যবহৃত আগ্নেয়াস্ত্র উদ্ধার ও জড়িত বাকিদের গ্রেপ্তারে পুলিশি অভিযান চলমান আছে। গ্রেপ্তার ব্যক্তিদের সাত দিনের রিমান্ড চেয়ে আদালতে পাঠানো হয়েছে।
গতকাল বৃহস্পতিবার রাতে আটক হন নিষিদ্ধ ঘোষিত সংগঠন ছাত্রলীগের নেতা নাজমুল কবির শিশির। আজ শুক্রবার বিকেলে চাঁদাবাজি মামলায় গ্রেপ্তার দেখিয়ে আদালতের মাধ্যমে তাঁকে জেল-হাজতে প্রেরণ করা হয়েছে। তিনি রামগঞ্জ পৌরসভার আঙ্গারপাড়া এলাকার মো. নয়ন মাস্টারের ছেলে।
১ ঘণ্টা আগেকুমিল্লায় যৌথ বাহিনী তুলে নেওয়ার পর হাসপাতালে তৌহিদুর রহমান নামের এক যুবদল নেতার লাশ পেয়েছে পরিবার। আজ শুক্রবার বেলা সাড়ে ১২টায় তাঁর মৃত্যুর খবর পায় পরিবার। তবে কখন তাঁর মৃত্যু হয়েছে সে তথ্য জানা যায়নি। আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর হেফাজতে যুবদল নেতার মৃত্যু তথ্য জানিয়েছেন তাঁর ভাই আবুল কালাম।
১ ঘণ্টা আগেইতালি নেওয়া কথা বলে ফরিদপুর থেকে দুই জনকে নেওয়া হয়েছিল লিবিয়ায়। সেখানে নেওয়ার পর তাঁদের ওপর নির্যাতন করা হয়। এরপর নেওয়া হয় মুক্তিপণ। তবে এতেও মুক্তি মেলেনি। গুলি করে হত্যা করা হয়েছে ওই দুই যুবককে। ঢাকা, ফরিদপুর, লিবিয়া, গুলি, হত্যা, জেলার খবর
১ ঘণ্টা আগেএক মাসের ব্যবধানে হত্যাকাণ্ড ও সহিংসতার ঘটনায় সাবেক সরকারসংশ্লিষ্টদের বিরুদ্ধে মামলার সংখ্যা বেড়েছে ৪ গুণের বেশি। আর আসামির সংখ্যা হয়েছে দ্বিগুণের বেশি। সরকার পতনের পর গত ডিসেম্বরে হত্যাকাণ্ড ও সহিংসতার ঘটনায় সাবেক সরকারসংশ্লিষ্টদের বিরুদ্ধে মামলার সংখ্যা ছিল ১৭টি। জানুয়ারিতে তা বেড়ে দাঁড়িয়েছে ৭২টি।
১ ঘণ্টা আগে