নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
বাংলাদেশ প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয়ের (বুয়েট) শিক্ষার্থী তারিকুজ্জামান সানির মৃত্যুর ঘটনায় করা মামলায় তার ১৫ বন্ধুকে কারাগারে পাঠানো হয়েছে। আজ মঙ্গলবার ঢাকার জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট সাইফুল ইসলাম কারাগারে পাঠানোর নির্দেশ দেন।
আসামিরা হলেন শরীফুল হোসেন, শাকিল আহম্মেদ, সেজান আহম্মেদ, রুবেল, সজীব, নুরজামান, নাসির, মারুফ, আশরাফুল আলম, জাহাঙ্গীর হোসেন লিটন, নোমান, জাহিদ, এ টি এম শাহরিয়ার মোমিন, মারুফুল হক মারুফ ও রোকনুজ্জামান ওরফে জিতু।
এর আগে বিকেলের দিকে তাঁদের আদালতে হাজির করেন মামলার তদন্ত কর্মকর্তা কুতুবপুর নৌ পুলিশ ফাঁড়ির এসআই শামসুল আলম। এ সময় প্রত্যেকের জামিনের আবেদন করেন আইনজীবীরা। শুনানি শেষে আদালত প্রত্যেকের আবেদন নামঞ্জুর করেন।
গত বৃহস্পতিবার (১৪ জুলাই) একসঙ্গে ১৫-১৬ যুবক দোহারের মৈনটঘাটে পদ্মা নদীতে ঘুরতে যান। সন্ধ্যার পর সানি নামে ওই বুয়েট শিক্ষার্থী নিখোঁজ হন। রাতেই স্থানীয়দের দেওয়া খবরে ঘটনাস্থলে পৌঁছে দোহার থানা পুলিশ। এরপর ঘটনাস্থলে পৌঁছে ফায়ার সার্ভিসের ডুবুরি দল। শুক্রবার সকালে সানির মরদেহ উদ্ধার করে ডুবুরি দল। সুরতহাল শেষে ওই বুয়েট শিক্ষার্থীর মরদেহ ময়নাতদন্তের জন্য ঢাকা মেডিকেল কলেজ (ঢামেক) হাসপাতাল মর্গে পাঠানো হয়।
ছাত্রের মরদেহ উদ্ধার ঘটনায় শুক্রবার বিকেলে সানির বড় ভাই হাসাদুজ্জামান একটি হত্যা মামলা করেন। ওই মামলায় আসামি করা হয় সানির সঙ্গে ঘুরতে যাওয়া ১৫ বন্ধুকে।
মামলার এজাহারে বলা হয়েছে, বুয়েটের শিক্ষার্থী সানিসহ ১৬ যুবক একসঙ্গে ঘুরতে যান মিনি কক্সবাজার খ্যাত দোহারের মৈনটঘাটে। ষড়যন্ত্রমূলকভাবে বন্ধুরা তাঁকে ধাক্কা মেরে নদীতে ফেলে দিয়ে হত্যা করেন।
শুনানিতে আসামিরা আদালতকে বলেন, মোবাইল ফোনে সেলফি তুলতে গিয়ে অসাবধানতাবশত পা পিছলে পড়ে যান সানি। তাঁরা সঙ্গে সঙ্গে ৯৯৯-এ ফোন করে বিষয়টি পুলিশকে জানান। পুলিশ এবং স্থানীয় প্রশাসনের চেষ্টায় তাঁর মৃতদেহ উদ্ধার করা হয়।
তদন্ত কর্মকর্তা রিমান্ড আবেদনে উল্লেখ করেন, আসামিরা পরস্পর যোগসাজশে বুয়েটের ছাত্র সানিকে মৈনটঘাটের পন্টুন থেকে ধাক্কা মেরে ফেলে দিয়ে হত্যা করেছেন মর্মে সাক্ষ্য প্রমাণ পাওয়া যাচ্ছে। ঘটনার মূল রহস্য উদঘাটনের জন্য তাঁদের জিজ্ঞাসাবাদ করা প্রয়োজন।
বাংলাদেশ প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয়ের (বুয়েট) শিক্ষার্থী তারিকুজ্জামান সানির মৃত্যুর ঘটনায় করা মামলায় তার ১৫ বন্ধুকে কারাগারে পাঠানো হয়েছে। আজ মঙ্গলবার ঢাকার জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট সাইফুল ইসলাম কারাগারে পাঠানোর নির্দেশ দেন।
আসামিরা হলেন শরীফুল হোসেন, শাকিল আহম্মেদ, সেজান আহম্মেদ, রুবেল, সজীব, নুরজামান, নাসির, মারুফ, আশরাফুল আলম, জাহাঙ্গীর হোসেন লিটন, নোমান, জাহিদ, এ টি এম শাহরিয়ার মোমিন, মারুফুল হক মারুফ ও রোকনুজ্জামান ওরফে জিতু।
এর আগে বিকেলের দিকে তাঁদের আদালতে হাজির করেন মামলার তদন্ত কর্মকর্তা কুতুবপুর নৌ পুলিশ ফাঁড়ির এসআই শামসুল আলম। এ সময় প্রত্যেকের জামিনের আবেদন করেন আইনজীবীরা। শুনানি শেষে আদালত প্রত্যেকের আবেদন নামঞ্জুর করেন।
গত বৃহস্পতিবার (১৪ জুলাই) একসঙ্গে ১৫-১৬ যুবক দোহারের মৈনটঘাটে পদ্মা নদীতে ঘুরতে যান। সন্ধ্যার পর সানি নামে ওই বুয়েট শিক্ষার্থী নিখোঁজ হন। রাতেই স্থানীয়দের দেওয়া খবরে ঘটনাস্থলে পৌঁছে দোহার থানা পুলিশ। এরপর ঘটনাস্থলে পৌঁছে ফায়ার সার্ভিসের ডুবুরি দল। শুক্রবার সকালে সানির মরদেহ উদ্ধার করে ডুবুরি দল। সুরতহাল শেষে ওই বুয়েট শিক্ষার্থীর মরদেহ ময়নাতদন্তের জন্য ঢাকা মেডিকেল কলেজ (ঢামেক) হাসপাতাল মর্গে পাঠানো হয়।
ছাত্রের মরদেহ উদ্ধার ঘটনায় শুক্রবার বিকেলে সানির বড় ভাই হাসাদুজ্জামান একটি হত্যা মামলা করেন। ওই মামলায় আসামি করা হয় সানির সঙ্গে ঘুরতে যাওয়া ১৫ বন্ধুকে।
মামলার এজাহারে বলা হয়েছে, বুয়েটের শিক্ষার্থী সানিসহ ১৬ যুবক একসঙ্গে ঘুরতে যান মিনি কক্সবাজার খ্যাত দোহারের মৈনটঘাটে। ষড়যন্ত্রমূলকভাবে বন্ধুরা তাঁকে ধাক্কা মেরে নদীতে ফেলে দিয়ে হত্যা করেন।
শুনানিতে আসামিরা আদালতকে বলেন, মোবাইল ফোনে সেলফি তুলতে গিয়ে অসাবধানতাবশত পা পিছলে পড়ে যান সানি। তাঁরা সঙ্গে সঙ্গে ৯৯৯-এ ফোন করে বিষয়টি পুলিশকে জানান। পুলিশ এবং স্থানীয় প্রশাসনের চেষ্টায় তাঁর মৃতদেহ উদ্ধার করা হয়।
তদন্ত কর্মকর্তা রিমান্ড আবেদনে উল্লেখ করেন, আসামিরা পরস্পর যোগসাজশে বুয়েটের ছাত্র সানিকে মৈনটঘাটের পন্টুন থেকে ধাক্কা মেরে ফেলে দিয়ে হত্যা করেছেন মর্মে সাক্ষ্য প্রমাণ পাওয়া যাচ্ছে। ঘটনার মূল রহস্য উদঘাটনের জন্য তাঁদের জিজ্ঞাসাবাদ করা প্রয়োজন।
মাদারীপুরের ডাসারে হাত-পা বাঁধা অবস্থায় আজিজুল হাওলাদার (৬০) নামের এক চায়ের দোকানির মরদেহ উদ্ধার করেছে পুলিশ। আজ শনিবার (১ ফেব্রুয়ারি) সকালে উপজেলার ধামুসা সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের পাশ থেকে মরদেহটি উদ্ধার করা হয়।
৬ মিনিট আগেঘন কুয়াশার কারণে প্রায় ১১ ঘণ্টা বন্ধ থাকার পর পাটুরিয়া-দৌলতদিয়া এবং আরিচা-কাজিরহাট নৌপথে ফেরি চলাচল শুরু হয়েছে। দীর্ঘ সময় ফেরি চলাচল বন্ধ থাকায় দুই পথের উভয় প্রান্তে আটকা পড়ে অ্যাম্বুলেন্স, ব্যক্তিগত গাড়ি, যাত্রীবাহী বাসসহ দুই শতাধিক পণ্যবাহী ট্রাক।
৩২ মিনিট আগেরংপুরে ঘন কুয়াশার কারণে সড়কে নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে একই স্থানে একে একে ছয়টি পরিবহন দুর্ঘটনার কবলে পড়েছে। এতে প্রাণহানির কোনো ঘটনা না ঘটলেও অন্তত ২৫ জন আহত হয়েছেন। দুর্ঘটনাকবলিত পরিবহনগুলোর মধ্যে তিনটি যাত্রীবাহী বাসসহ ট্রাক, পিকআপ ও কাভার্ডভ্যান রয়েছে। গাড়িগুলো ঘটনাস্থল থেকে সরিয়ে নেওয়ার কাজ চলছে...
৩৩ মিনিট আগেচট্টগ্রামের বিভিন্ন স্থান থেকে বাসে-ট্রাকে করে মানুষ মাহফিলে আসতে থাকে। বিকেল ৪টা নাগাদ প্যারেড ময়দানের আশপাশের রাস্তাঘাট লোকারণ্য হয়ে যায়, বন্ধ হয়ে যায় যান চলাচল। প্যারেড ময়দানসংলগ্ন চকবাজার তেলিপট্টি মোড় থেকে এক্সেস রোড, অলিখাঁ মোড় থেকে গণি বেকারির মোড় পর্যন্ত যানচলাচল সীমিত হয়ে পড়ে।
১ ঘণ্টা আগে