নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
এলাকাবাসীর তীব্র প্রতিবাদ আর বিরোধিতা উপেক্ষা করে রাজধানীর কলাবাগানের তেঁতুলতলা মাঠে নির্মাণ করা হচ্ছিল থানা ভবন। ভবন নির্মাণের কাজ বন্ধ হওয়ায় সেখানে আজ চলছে ঈদ জামাতের জন্য সর্বশেষ প্রস্তুতি। প্রায় পাঁচ হাজার মানুষের ঈদের নামাজ আদায়ের জন্য মাঠটি প্রস্তুত করা হচ্ছে।
আজ সোমবার দুপুরে গিয়ে দেখা যায়, এলাকাবাসী ও কলাবাগান মসজিদ কমিটির তত্ত্বাবধানে ঈদ জামাতের জন্য প্রস্তুত করা হচ্ছে মাঠটি। ইতিমধ্যে শামিয়ানা টানানোর জন্য মাঠে নির্মাণ করা হয়েছে বাঁশের অবকাঠামো। তাতে শামিয়ানা জড়িয়ে এবং ইমামের মিম্বার বানালেই সব প্রস্তুতি সম্পন্ন হবে।
দুপুর দুটায় তেঁতুলতলা মাঠের মূল ফটকে টানানো হচ্ছিল ঈদ জামাতের ব্যানার। সেখানেই কাজ তদারকি করছিলেন এলাকার কয়েকজন মুরুব্বি। সব বাধা পেরিয়ে মাঠটি যে এলাকাবাসীর ব্যবহারের জন্য উন্মুক্ত রাখা হয়েছে, এটা নিয়ে তাঁরা আনন্দ প্রকাশ করলেন। করোনার কারণে দুই বছর এখানে ঈদের জামাত হয়নি ৷ থানা ভবন নির্মাণ হলে আর কখনোই এখানে ঈদের জামাত হতো না, এটাও বললেন উপস্থিত এলাকাবাসী। তবে আইনি ঝামেলার ভয়ে কেউই নাম-পরিচয় প্রকাশ করে কথা বলতে চাইলেন না।
ঈদ জামাত ও সংশ্লিষ্ট মসজিদ কমিটির দায়িত্বশীল এ কে এম কামরুজ্জামান। তিনি আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘এত কিছুর পরেও যে এখানে আমরা ঈদের নামাজ আদায় করতে পারব, তার জন্য শুকরিয়া। আপাতত এখানে থানা নির্মাণ হচ্ছে না। মাঠটি যে শিশুদের খেলার জন্য উন্মুক্ত রাখা হয়েছে, এতে আমরা খুশি। আবহাওয়া ঠিক থাকলে আগামীকাল সকাল আটটায় তেঁতুলতলা মাঠে প্রায় ৫ হাজার মুসল্লিদের জন্য ঈদের জামাত অনুষ্ঠিত হবে।’
রায়হান (৮), রেহান (১৪) ও মহিবুর রহমান (১৩) নামে তিন শিশু মাঠে খেলছিল ৷ তাদের সঙ্গে কথা হলে সপ্তম শ্রেণি পড়ুয়া রায়হান জানায়, ‘আমাদের এই একটাই মাঠ খেলাধুলা করার জন্য। এখন এটা আমরা ব্যবহার করতে পারছি, তাই ভালো লাগছে। কাল এখানে ঈদের নামাজ পড়তে আসব। এটা ভেবে আরও বেশি ভালো লাগছে। এই মাঠে থানা বানালে তো আমাদের খেলার জায়গা থাকত না। ঈদের নামাজ পড়ার জায়গা থাকত না।’
মাঠ ঘুরে দেখা গেছে, থানা ভবন নির্মাণের প্রতিবাদে যে বিশিষ্টজন গাছ লাগিয়েছিলেন সেগুলো প্রাণ পেতে শুরু করেছে। দেয়ালে লেখা প্রতিবাদী স্লোগানগুলো এখনো জ্বলজ্বল করছে। এলাকার তরুণ-কিশোরেরা জানাল, ঈদের পরে এখানে আয়োজন করা হবে সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানের। থাকবে নানা ধরনের খেলাধুলার আয়োজনও।
এলাকাবাসীর তীব্র প্রতিবাদ আর বিরোধিতা উপেক্ষা করে রাজধানীর কলাবাগানের তেঁতুলতলা মাঠে নির্মাণ করা হচ্ছিল থানা ভবন। ভবন নির্মাণের কাজ বন্ধ হওয়ায় সেখানে আজ চলছে ঈদ জামাতের জন্য সর্বশেষ প্রস্তুতি। প্রায় পাঁচ হাজার মানুষের ঈদের নামাজ আদায়ের জন্য মাঠটি প্রস্তুত করা হচ্ছে।
আজ সোমবার দুপুরে গিয়ে দেখা যায়, এলাকাবাসী ও কলাবাগান মসজিদ কমিটির তত্ত্বাবধানে ঈদ জামাতের জন্য প্রস্তুত করা হচ্ছে মাঠটি। ইতিমধ্যে শামিয়ানা টানানোর জন্য মাঠে নির্মাণ করা হয়েছে বাঁশের অবকাঠামো। তাতে শামিয়ানা জড়িয়ে এবং ইমামের মিম্বার বানালেই সব প্রস্তুতি সম্পন্ন হবে।
দুপুর দুটায় তেঁতুলতলা মাঠের মূল ফটকে টানানো হচ্ছিল ঈদ জামাতের ব্যানার। সেখানেই কাজ তদারকি করছিলেন এলাকার কয়েকজন মুরুব্বি। সব বাধা পেরিয়ে মাঠটি যে এলাকাবাসীর ব্যবহারের জন্য উন্মুক্ত রাখা হয়েছে, এটা নিয়ে তাঁরা আনন্দ প্রকাশ করলেন। করোনার কারণে দুই বছর এখানে ঈদের জামাত হয়নি ৷ থানা ভবন নির্মাণ হলে আর কখনোই এখানে ঈদের জামাত হতো না, এটাও বললেন উপস্থিত এলাকাবাসী। তবে আইনি ঝামেলার ভয়ে কেউই নাম-পরিচয় প্রকাশ করে কথা বলতে চাইলেন না।
ঈদ জামাত ও সংশ্লিষ্ট মসজিদ কমিটির দায়িত্বশীল এ কে এম কামরুজ্জামান। তিনি আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘এত কিছুর পরেও যে এখানে আমরা ঈদের নামাজ আদায় করতে পারব, তার জন্য শুকরিয়া। আপাতত এখানে থানা নির্মাণ হচ্ছে না। মাঠটি যে শিশুদের খেলার জন্য উন্মুক্ত রাখা হয়েছে, এতে আমরা খুশি। আবহাওয়া ঠিক থাকলে আগামীকাল সকাল আটটায় তেঁতুলতলা মাঠে প্রায় ৫ হাজার মুসল্লিদের জন্য ঈদের জামাত অনুষ্ঠিত হবে।’
রায়হান (৮), রেহান (১৪) ও মহিবুর রহমান (১৩) নামে তিন শিশু মাঠে খেলছিল ৷ তাদের সঙ্গে কথা হলে সপ্তম শ্রেণি পড়ুয়া রায়হান জানায়, ‘আমাদের এই একটাই মাঠ খেলাধুলা করার জন্য। এখন এটা আমরা ব্যবহার করতে পারছি, তাই ভালো লাগছে। কাল এখানে ঈদের নামাজ পড়তে আসব। এটা ভেবে আরও বেশি ভালো লাগছে। এই মাঠে থানা বানালে তো আমাদের খেলার জায়গা থাকত না। ঈদের নামাজ পড়ার জায়গা থাকত না।’
মাঠ ঘুরে দেখা গেছে, থানা ভবন নির্মাণের প্রতিবাদে যে বিশিষ্টজন গাছ লাগিয়েছিলেন সেগুলো প্রাণ পেতে শুরু করেছে। দেয়ালে লেখা প্রতিবাদী স্লোগানগুলো এখনো জ্বলজ্বল করছে। এলাকার তরুণ-কিশোরেরা জানাল, ঈদের পরে এখানে আয়োজন করা হবে সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানের। থাকবে নানা ধরনের খেলাধুলার আয়োজনও।
রাজশাহী জেলা পুলিশ লাইনসের ব্যারাকের শৌচাগারে এক কনস্টেবলের ঝুলন্ত লাশ পাওয়া গেছে। মাসুদ রানা (৩৪) নামের ওই কনস্টেবল গলায় ফাঁস দিয়ে আত্মহত্যা করেছেন বলে পুলিশ জানাচ্ছে। আজ রোববার সকালে ব্যারাকের শৌচাগারে তার ঝুলন্ত লাশ পাওয়া যায়। মাসুদ রানা রাজশাহীর বাগমারা থানার যোগীপাড়া পুলিশ তদন্ত কেন্দ্রে কর্মরত
৩০ মিনিট আগেরাজধানীর ওয়ারীর একটি বাসা থেকে মোহাম্মদ মুঈদ (৩২) ও স্ত্রী আইরিন আক্তার রত্না (৩৫) নামে এক দম্পতির মরদেহ উদ্ধার করেছে পুলিশ। গতকাল শনিবার রাত ৯টার দিকে ওয়ারী থানার ওয়ার স্ট্রিটের জমজম টাওয়ারের পাঁচতলার একটি বাসা থেকে মরদেহ দুটি উদ্ধার করা হয়। পরে ময়নাতদন্তের জন্য ঢাকা মেডিকেল কলেজ মর্গে পাঠায় পুলিশ।
৩১ মিনিট আগেগত ১৮ ফেব্রুয়ারি বহিরাগত সন্ত্রাসী কর্তৃক শিক্ষার্থীদের ওপর হামলা ও আহত করা, ভিসিসহ শিক্ষকদের লাঞ্ছিত ও প্রতিটি বিশৃঙ্খল ঘটনার সঙ্গে জড়িতদের সুষ্ঠু বিচার নিশ্চিত না হলে শিক্ষকেরা পাঠদানে ফিরবেন না বলে বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক সমিতির জরুরি সাধারণ সভায় সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়।
৪৪ মিনিট আগেঘটনাটি ঘটেছে নগরের বোয়ালিয়া থানা থেকে মাত্র প্রায় ৪০০ মিটার দূরে। মোটরসাইকেলে আসা দুই ছিনতাইকারী রিকশা থামিয়ে পরিকল্পিতভাবে এই ছিনতাই করে।
১ ঘণ্টা আগে