নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
রাজধানীর বিভিন্ন থানায় দায়ের করা নাশকতার মামলায় বিএনপি ও এর অঙ্গসংগঠনের ৫৩ নেতা-কর্মীকে কারাগারে পাঠানো হয়েছে। আজ বুধবার ঢাকার চিফ মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট আদালতের পৃথক পৃথক ম্যাজিস্ট্রেট তাঁদের কারাগারে পাঠানোর নির্দেশ দেন। গতকাল মঙ্গলবার রাজধানীর বিভিন্ন এলাকায় অভিযান চালিয়ে তাঁদের গ্রেপ্তার করা হয়।
সংশ্লিষ্ট তদন্ত কর্মকর্তারা আসামিদের মামলার তদন্তকাজ শেষ না হওয়া পর্যন্ত কারাগারে আটক রাখার আবেদন জানান। তবে কোনো আসামিকে রিমান্ডে নেওয়ার আবেদন করেননি। তাঁদের অনেকের পক্ষে আইনজীবীরা জামিনের আবেদন করেন। শুনানি শেষে পৃথক পৃথক আদালত পৃথক পৃথক আদেশে প্রত্যেককে কারাগারে পাঠানোর নির্দেশ দেন।
পুলিশ প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, আসামিদের বিরুদ্ধে আনা অভিযোগের প্রমাণ পাওয়া যাচ্ছে। এ ছাড়া তাঁরা শহরের বিভিন্ন স্থানে অবস্থান করে আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতির অবনতি ঘটানোর চেষ্টা চালিয়ে আসছেন।
উপপুলিশ কমিশনার (প্রসিকিউশন) মোহাম্মদ আনিসুর রহমান আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘পুরোনো মামলায় বেশ কয়েকজনকে আদালতে হাজির করা হয়েছে। তবে কতজনকে আনা হয়েছে আমার কাছে নির্দিষ্ট কোনো হিসাব নেই। ঢাকার ৫০টি থানা থেকে প্রতিদিনই দুই-একজনকে আনা হয়। এটা নিয়মিত ব্যাপার।’
আদালত সূত্রে জানা গেছে, যাঁদের কারাগারে পাঠানো হয়েছে, তাঁরা হলেন খিলগাঁও যুবদলের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক মো. মামুনুর রশিদ আকন্দ, যুবদলের সদস্য মকবুল বক্স ও খিলগাঁও থানা যুবদলের সাবেক দপ্তর সম্পাদক ইব্রাহিম হকি। পল্টন থানায় ২০২২ সালে দায়ের করা দুই মামলায় এই তিনজনকে হাজির করে পুলিশ।
দক্ষিণ খিলগাঁওয়ের শাহিন মিয়া, রুবেল সিকদার, পূর্ব মানিকনগরের আব্দুল জলিল ও উত্তর মানিকনগরের মো. সগীরকে ২০২২ সালের ২৩ নভেম্বর শাহজাহানপুর থানায় দায়ের করা একটি নাশকতার মামলায় হাজির করা হয়।
দারুস সালাম থানায় ১৯ জুলাই দায়ের করা হত্যাচেষ্টা মামলায় হাজির করা হয় বিএনপির মোহাম্মদ আসাদুজ্জামান, জুয়েল রানা, নুরুল হক, শাকিল আহমেদ ও রনি পারভেজকে।
পল্লবী থানায় ২০২২ সালের ১৮ সেপ্টেম্বর দায়ের করা নাশকতা, পুলিশকে মারধর ও হত্যাচেষ্টার মামলায় আদালতে হাজির করা হয় পল্লবী থানা বিএনপির চিকিৎসাবিষয়ক সম্পাদক জাহাঙ্গীর আলম, পল্লবী থানা বিএনপির সদস্য কাওছার আলম জয় ও যুবদলের যুববিষয়ক সম্পাদক আরিফুল ইসলাম, যুগ্ম আহ্বায়ক মেহেদী হাসান আজিবর, যুবদল সদস্য মো. ইমরান ও শফিক কামালকে।
রাজধানীর ওয়ারী থানায় ২০২২ সালের ২৩ নভেম্বর দায়ের করা নাশকতার একটি মামলায় বিএনপি সদস্য আলাউদ্দিন, নিজাম উদ্দিন মুন্নু ও রিয়াদ আহমেদ রাজুকে হাজির করা হয়।
রামপুরা থানায় গত বছর ৪ ডিসেম্বর দায়ের করা মামলায় মো. মামুন ও স্বপনকে আদালতে হাজির করা হয়। সবুজবাগ থানায় ২০২২ সালের ২৯ নভেম্বর দায়ের করা মামলায় জসিম উদ্দিন সরকারকে আদালতে হাজির করা হয়। এ বছর ২৫ মে নাশকতার অভিযোগের দায়ের করা লালবাগ থানার একটি মামলায় মোহাম্মদ মাসুম ও ইব্রাহিম কাজীকে আদালতে হাজির করা হয়।
মোহাম্মদ মোসলেম, মোহাম্মদ জসিম, মনির হোসেন, মো. স্বাধীন ও মামুন—এই পাঁচজনকে গত ৬ মার্চ কামরাঙ্গীরচর থানায় দায়ের করা একটি মামলায় আদালতে হাজির করা হয়।
ডেমরা থানায় গত ২২ মে দায়ের করা একটি মামলায় আদালতে হাজির করা হয় ছয়জনকে। তাঁরা হলেন নূর হোসেন জনি, কবির হোসেন খান, আতাউর রহমান খান, হোসেন আলী, শহিদুল্লাহ ও রফিক আহমেদ। ডেমরা থানায় দায়ের করা আরেকটি মামলায় ছয়জনকে আদালতে হাজির করা হয়। তাঁরা হলেন সাব্বির আহমেদ সুমন, শহিদুল ইসলাম বাবু, হাজি হযরত আলী, মো. আসিফ, নাঈম ইসলাম আকরাম ও মোহাম্মদ হোসেন।
যাত্রাবাড়ী থানায় দায়ের করা একটি মামলায়ও ছয়জনকে আদালতে হাজির করা হয়। তাঁরা হলেন মো. হেলাল, মো. রানা, শাহিন হোসেন, মিজানুর রহমান মিয়া, রনি ও আ. জব্বার সজীব। কদমতলী থানার একটি মামলায় হাজির করা হয় দুজনকে। তাঁরা হলেন আব্দুল আসাদ ও ফোরকান ফরাজি। এ ছাড়া শ্যামপুর থানায় দায়ের করা এক মামলায় হাবিব ও রাকিব নামে দুজনকে আদালতে হাজির করা হয়।
সরকারের পদত্যাগ ও নির্দলীয় সরকারের এক দফা দাবিতে আগামীকাল বৃহস্পতিবার ঢাকার নয়াপল্টনে মহাসমাবেশ করার পরিকল্পনা রয়েছে বিএনপির। তবে আজ বুধবার দলটিকে রাজধানীর গোলাপবাগ মাঠে মহাসমাবেশ আয়োজনের পরামর্শ দিয়েছে পুলিশ। এ বিষয়ে বিএনপির পক্ষ থেকে এখনো কোনো সিদ্ধান্ত আসেনি। রাতে বৈঠকের পর সিদ্ধান্ত জানানো হবে বলে দলীয় সূত্রে জানা গেছে।
রাজধানীর বিভিন্ন থানায় দায়ের করা নাশকতার মামলায় বিএনপি ও এর অঙ্গসংগঠনের ৫৩ নেতা-কর্মীকে কারাগারে পাঠানো হয়েছে। আজ বুধবার ঢাকার চিফ মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট আদালতের পৃথক পৃথক ম্যাজিস্ট্রেট তাঁদের কারাগারে পাঠানোর নির্দেশ দেন। গতকাল মঙ্গলবার রাজধানীর বিভিন্ন এলাকায় অভিযান চালিয়ে তাঁদের গ্রেপ্তার করা হয়।
সংশ্লিষ্ট তদন্ত কর্মকর্তারা আসামিদের মামলার তদন্তকাজ শেষ না হওয়া পর্যন্ত কারাগারে আটক রাখার আবেদন জানান। তবে কোনো আসামিকে রিমান্ডে নেওয়ার আবেদন করেননি। তাঁদের অনেকের পক্ষে আইনজীবীরা জামিনের আবেদন করেন। শুনানি শেষে পৃথক পৃথক আদালত পৃথক পৃথক আদেশে প্রত্যেককে কারাগারে পাঠানোর নির্দেশ দেন।
পুলিশ প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, আসামিদের বিরুদ্ধে আনা অভিযোগের প্রমাণ পাওয়া যাচ্ছে। এ ছাড়া তাঁরা শহরের বিভিন্ন স্থানে অবস্থান করে আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতির অবনতি ঘটানোর চেষ্টা চালিয়ে আসছেন।
উপপুলিশ কমিশনার (প্রসিকিউশন) মোহাম্মদ আনিসুর রহমান আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘পুরোনো মামলায় বেশ কয়েকজনকে আদালতে হাজির করা হয়েছে। তবে কতজনকে আনা হয়েছে আমার কাছে নির্দিষ্ট কোনো হিসাব নেই। ঢাকার ৫০টি থানা থেকে প্রতিদিনই দুই-একজনকে আনা হয়। এটা নিয়মিত ব্যাপার।’
আদালত সূত্রে জানা গেছে, যাঁদের কারাগারে পাঠানো হয়েছে, তাঁরা হলেন খিলগাঁও যুবদলের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক মো. মামুনুর রশিদ আকন্দ, যুবদলের সদস্য মকবুল বক্স ও খিলগাঁও থানা যুবদলের সাবেক দপ্তর সম্পাদক ইব্রাহিম হকি। পল্টন থানায় ২০২২ সালে দায়ের করা দুই মামলায় এই তিনজনকে হাজির করে পুলিশ।
দক্ষিণ খিলগাঁওয়ের শাহিন মিয়া, রুবেল সিকদার, পূর্ব মানিকনগরের আব্দুল জলিল ও উত্তর মানিকনগরের মো. সগীরকে ২০২২ সালের ২৩ নভেম্বর শাহজাহানপুর থানায় দায়ের করা একটি নাশকতার মামলায় হাজির করা হয়।
দারুস সালাম থানায় ১৯ জুলাই দায়ের করা হত্যাচেষ্টা মামলায় হাজির করা হয় বিএনপির মোহাম্মদ আসাদুজ্জামান, জুয়েল রানা, নুরুল হক, শাকিল আহমেদ ও রনি পারভেজকে।
পল্লবী থানায় ২০২২ সালের ১৮ সেপ্টেম্বর দায়ের করা নাশকতা, পুলিশকে মারধর ও হত্যাচেষ্টার মামলায় আদালতে হাজির করা হয় পল্লবী থানা বিএনপির চিকিৎসাবিষয়ক সম্পাদক জাহাঙ্গীর আলম, পল্লবী থানা বিএনপির সদস্য কাওছার আলম জয় ও যুবদলের যুববিষয়ক সম্পাদক আরিফুল ইসলাম, যুগ্ম আহ্বায়ক মেহেদী হাসান আজিবর, যুবদল সদস্য মো. ইমরান ও শফিক কামালকে।
রাজধানীর ওয়ারী থানায় ২০২২ সালের ২৩ নভেম্বর দায়ের করা নাশকতার একটি মামলায় বিএনপি সদস্য আলাউদ্দিন, নিজাম উদ্দিন মুন্নু ও রিয়াদ আহমেদ রাজুকে হাজির করা হয়।
রামপুরা থানায় গত বছর ৪ ডিসেম্বর দায়ের করা মামলায় মো. মামুন ও স্বপনকে আদালতে হাজির করা হয়। সবুজবাগ থানায় ২০২২ সালের ২৯ নভেম্বর দায়ের করা মামলায় জসিম উদ্দিন সরকারকে আদালতে হাজির করা হয়। এ বছর ২৫ মে নাশকতার অভিযোগের দায়ের করা লালবাগ থানার একটি মামলায় মোহাম্মদ মাসুম ও ইব্রাহিম কাজীকে আদালতে হাজির করা হয়।
মোহাম্মদ মোসলেম, মোহাম্মদ জসিম, মনির হোসেন, মো. স্বাধীন ও মামুন—এই পাঁচজনকে গত ৬ মার্চ কামরাঙ্গীরচর থানায় দায়ের করা একটি মামলায় আদালতে হাজির করা হয়।
ডেমরা থানায় গত ২২ মে দায়ের করা একটি মামলায় আদালতে হাজির করা হয় ছয়জনকে। তাঁরা হলেন নূর হোসেন জনি, কবির হোসেন খান, আতাউর রহমান খান, হোসেন আলী, শহিদুল্লাহ ও রফিক আহমেদ। ডেমরা থানায় দায়ের করা আরেকটি মামলায় ছয়জনকে আদালতে হাজির করা হয়। তাঁরা হলেন সাব্বির আহমেদ সুমন, শহিদুল ইসলাম বাবু, হাজি হযরত আলী, মো. আসিফ, নাঈম ইসলাম আকরাম ও মোহাম্মদ হোসেন।
যাত্রাবাড়ী থানায় দায়ের করা একটি মামলায়ও ছয়জনকে আদালতে হাজির করা হয়। তাঁরা হলেন মো. হেলাল, মো. রানা, শাহিন হোসেন, মিজানুর রহমান মিয়া, রনি ও আ. জব্বার সজীব। কদমতলী থানার একটি মামলায় হাজির করা হয় দুজনকে। তাঁরা হলেন আব্দুল আসাদ ও ফোরকান ফরাজি। এ ছাড়া শ্যামপুর থানায় দায়ের করা এক মামলায় হাবিব ও রাকিব নামে দুজনকে আদালতে হাজির করা হয়।
সরকারের পদত্যাগ ও নির্দলীয় সরকারের এক দফা দাবিতে আগামীকাল বৃহস্পতিবার ঢাকার নয়াপল্টনে মহাসমাবেশ করার পরিকল্পনা রয়েছে বিএনপির। তবে আজ বুধবার দলটিকে রাজধানীর গোলাপবাগ মাঠে মহাসমাবেশ আয়োজনের পরামর্শ দিয়েছে পুলিশ। এ বিষয়ে বিএনপির পক্ষ থেকে এখনো কোনো সিদ্ধান্ত আসেনি। রাতে বৈঠকের পর সিদ্ধান্ত জানানো হবে বলে দলীয় সূত্রে জানা গেছে।
জানতে চাইলে আজ সন্ধ্যায় তিনি বলেন, সবকিছু ঠিকঠাক থাকলে আগামী মঙ্গলবার থেকে ক্লাস শুরু হবে ইনশা আল্লাহ। এ জন্য তিনি মঙ্গলবারের আগে শিক্ষার্থীদের হলসহ যাঁর যাঁর আবাসনে এসে অবস্থান নেওয়ার আহবান জানান।
৫ মিনিট আগেবাড়ির মালিক শহিদ মিয়া বলেন, ‘আমি বিদেশে থেকে সারা জীবন কষ্ট করে এই ভবন তৈরি করেছি। এটাই আমার শেষ সম্বল। কোনো ধরনের নির্মাণ ত্রুটি ছিল না ভবন নির্মাণে। এখন আমি কী করব, বুঝতে পারছি না।’
৮ মিনিট আগেটাঙ্গাইলের মির্জাপুর মডার্ন ক্লিনিক অ্যান্ড ডায়াগনস্টিক সেন্টার নামে একটি প্রাইভেট প্রতিষ্ঠানে টনসিল অপারেশনে শিশু মৃত্যুর অভিযোগ তদন্তে কমিটি গঠন করা হয়েছে। আজ রোববার উপজেলা স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা ফরিদুল ইসলাম পাঁচ সদস্যবিশিষ্ট এই তদন্ত কমিটি গঠন করেন। আগামী সাত কার্যদিবসের মধ্যে কম
১২ মিনিট আগেবরিশালের গৌরনদীতে উপজেলা বিএনপির অভ্যন্তরীণ কোন্দল ও সভায় দাওয়াত না পাওয়াকে কেন্দ্র করে সংঘর্ষের ঘটনা ঘটেছে। আজ রোববার দুপুরে গৌরনদী বাসস্ট্যান্ড এলাকায় পাল্টাপাল্টি ধাওয়া ও সংঘর্ষে অন্তত ১০ জন আহত হয়েছেন। গুরুতর আহত তিনজনকে উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে ভর্তি করা হয়েছে।
১৭ মিনিট আগে