অনলাইন ডেস্ক
আগামী বছরের বেসরকারি পর্যায়ে হজ ব্যবস্থাপনায় দুটি প্যাকেজ ঘোষণা করেছে সাধারণ হজ এজেন্সি মালিকেরা। সাধারণ হজ প্যাকেজের মূল্য ৫ লাখ ২৩ হাজার টাকা এবং বিশেষ হজ প্যাকেজের মূল্য ৬ লাখ ৯৯ হাজার টাকা নির্ধারণ করেছে তারা। আজ বুধবার জাতীয় প্রেসক্লাবে অ্যাসোসিয়েশন অব বাংলাদেশ এক সংবাদ সম্মেলনে প্যাকেজ দুটি ঘোষণা করে।
এজেন্সি মালিকেরা জানান, সরকার যে প্যাকেজ ঘোষণা করেছে, সেখানে খাবারের টাকা বাদ দিয়ে খরচ কম দেখানো হয়েছে। অন্যান্য সুযোগ-সুবিধা কমিয়ে খরচ কমানো হয়েছে। অথচ আগামী বছর হজের খরচ মোট ১৩ হাজার টাকা বাড়বে।
হজ এজেন্সির মালিকেরা জানান, সাধারণ প্যাকেজে সৌদি আরবে খরচ ৩ লাখ ৩৮ হাজার ১৩ টাকা ১৩ পয়সা। এখানে বাড়িভাড়া, ভ্যাট, পরিবহন ব্যয়, জমজমের পানি, সার্ভিস চার্জ, ভিসা, বিমাসহ নানান খরচ রয়েছে। বাংলাদেশ পর্বে ব্যয় ধরা হয়েছে ১ লাখ ৮৫ হাজার ৩৫০ টাকা। এর মধ্যে বিমান ভাড়া ১ লাখ ৬৭ হাজার ৮২০ টাকা। বাংলাদেশ পর্বে ব্যয় ধরা হয়েছে ১ লাখ ৯৪ হাজার ৭৬০ টাকা। সৌদি আরবে খরচ ধরা হয়েছে ৫ লাখ ৪৬ হাজার ৬৩৮ টাকা ১৩ পয়সা।
হজ এজেন্সির মালিকেরা জানান, প্রতিটি সৌদি রিয়ালের বিনিময় হার ৩২ টাকা ৫০ পয়সা হিসাবে এই খরচ ধরা হয়েছে।
বেসরকারি হজ এজেন্সির মালিকেরা জানান, আগামী বছরের বিমান ভাড়া ১ লাখ ৬৭ হাজার ৮২০ টাকা—এটা যৌক্তিক না। তারা এই বিমান ভাড়া কমানোর জোর দাবি জানিয়েছেন। হজ এজেন্সির মালিকেরা বলেন, সরকার বিভিন্ন সেবা কমিয়ে খরচ কম দেখিয়েছে যা মোটেও যৌক্তিক না।
সংবাদ সম্মেলনে মূল বক্তব্য পাঠ করেন হাবের সাবেক সভাপতি ফারুক আহমেদ সরদার। সাংবাদিকদের বিভিন্ন প্রশ্নের উত্তর দেন হাবের সাবেক সাধারণ সম্পাদক ফরিদ আহমেদ মজুমদার।
হজে ন্যূনতম খরচ ৪ লাখ ৭৮ হাজার টাকা, কোন প্যাকেজে কী সুবিধা
এর আগে ধর্ম মন্ত্রণালয় থেকে সংবাদ সম্মেলনে জানানো হয়, আগামী বছর হজে যাওয়ার খরচ সরকারি ও বেসরকারি উভয় ব্যবস্থাপনায় সাধারণ প্যাকেজের আওতায় এক লাখ টাকার বেশি কমছে। চাঁদ দেখা সাপেক্ষে আগামী বছরের ৫ জুন পবিত্র হজ পালিত হবে। এবার বাংলাদেশ থেকে পবিত্র হজে যেতে পারবেন ১ লাখ ২৭ হাজার ১৯৮ জন। এর মধ্যে সরকারি ব্যবস্থাপনায় ১০ হাজার জনকে নেওয়ার পরিকল্পনা আছে। বাকিরা যাবেন বেসরকারি ব্যবস্থাপনায়।
এ সময় সংবাদ সম্মেলনে ধর্ম উপদেষ্টা জানান, সরকারি ব্যবস্থাপনায় হজে যাওয়ার জন্য দুটি প্যাকেজ রয়েছে। এর মধ্যে সাধারণ হজ প্যাকেজ-১-এর জন্য খরচ ধরা হয়েছে ৪ লাখ ৭৮ হাজার ২৪২ টাকা, যা চলতি বছরের চেয়ে ১ লাখ ৯ হাজার ১৪৫ টাকা কম। আর প্যাকেজ ২-এর জন্য খরচ ধরা হয়েছে ৫ লাখ ৭৫ হাজার ৬৮০ টাকা, যা চলতি বছরের চেয়ে ১১ হাজার ৭০৭ টাকা কম।
অন্যদিকে বেসরকারি ব্যবস্থাপনায় সাধারণ প্যাকেজের খরচ ধরা হয় ৪ লাখ ৮৩ হাজার ১৫৬ টাকা, যা চলতি বছরের চেয়ে ১ লাখ ৬ হাজার ৬৪৪ টাকা কম।
সাধারণ হজ প্যাকেজ গ্রহণ করে এজেন্সিগুলো একটি অতিরিক্ত ‘বিশেষ প্যাকেজ’ ঘোষণা করতে পারবে। ওই ঘোষণার আলোকে আজ বুধবার বিশেষ হজ প্যাকেজ ঘোষণা করল বেসরকারি এজেন্সি মালিকেরা।
ধর্ম মন্ত্রণালয় ঘোষিত হজ প্যাকেজে রয়েছে, সরকারি মাধ্যমের সাধারণ হজ প্যাকেজ-১-এর বৈশিষ্ট্যগুলোর মধ্যে রয়েছে পবিত্র মক্কায় হারাম শরিফের বহির্চত্বর থেকে তিন কিলোমিটারের মধ্যে আবাসন ও যাতায়াতে বাসের ব্যবস্থা। পবিত্র মদিনায় মসজিদে নববি থেকে সর্বোচ্চ দেড় কিলোমিটারের মধ্যে আবাসন। মিনায় গ্রিন জোনে (জোন-৫) তাঁবুর অবস্থান। মিনা-আরাফায় ‘ডি’ ক্যাটাগরির সার্ভিস সুবিধা। মক্কার হোটেল বা বাড়ি থেকে বাসযোগে মিনার তাঁবুতে এবং মিনা-আরাফাহ-মুজদালিফা-মিনা ট্রেনযোগে যাতায়াতের ব্যবস্থা। মিনা ও আরাফায় মোয়াল্লেম কর্তৃক খাবার পরিবেশন। অ্যাটাচ বাথসহ মক্কা ও মদিনায় বাড়ি বা হোটেলের প্রতি কক্ষে সর্বোচ্চ ছয়জনের আবাসন। বাড়ি বা হোটেল কক্ষে রেফ্রিজারেটরের ব্যবস্থা। মক্কা, মদিনা ও জেদ্দায় বাংলাদেশ সরকারের পক্ষ থেকে বিনা মূল্যে ওষুধ ও প্রাথমিক চিকিৎসাসেবা। ৪৬ জন হজযাত্রীর জন্য একজন হজ গাইডের ব্যবস্থা। প্রত্যেক হজযাত্রীকে খাবার বাবদ ন্যূনতম ৪০ হাজার টাকার সমপরিমাণ সৌদি রিয়াল এবং দমে শোকর (কোরবানি) বাবদ ৭৫০ সৌদি রিয়াল আবশ্যিকভাবে সঙ্গে নিতে হবে।
সরকারি মাধ্যমের সাধারণ হজ প্যাকেজ-২-এর মধ্যে মক্কায় হারাম শরিফের বহির্চত্বর থেকে দেড় কিলোমিটারের মধ্যে আবাসনের ব্যবস্থা থাকবে। এ ছাড়া অন্যান্য সুবিধা রয়েছে। এই প্যাকেজে মোট খরচও বেশি।
অন্যদিকে বেসরকারি ব্যবস্থাপনায় সাধারণ প্যাকেজ অনুযায়ী হজযাত্রীদের জন্য মক্কায় হারাম শরিফের বহির্চত্বর থেকে দেড় কিলোমিটারের মধ্যে আবাসনের ব্যবস্থা থাকবে। এ রকমভাবে অন্যান্য সুবিধার কথা উল্লেখ করা হয়েছে এই প্যাকেজ।
সংবাদ সম্মেলনে ধর্ম উপদেষ্টা জানান, এবার ধর্ম মন্ত্রণালয়ের টাকায় হজে পাঠানোকে নিরুৎসাহিত করা হয়েছে। অর্থাৎ, অতিথি হিসেবে পাঠানো হবে না। তবে হজ ব্যবস্থাপনার কাজের সঙ্গে যাঁরা যুক্ত, তাঁরা যেতে পারবেন।
আগামী বছরের বেসরকারি পর্যায়ে হজ ব্যবস্থাপনায় দুটি প্যাকেজ ঘোষণা করেছে সাধারণ হজ এজেন্সি মালিকেরা। সাধারণ হজ প্যাকেজের মূল্য ৫ লাখ ২৩ হাজার টাকা এবং বিশেষ হজ প্যাকেজের মূল্য ৬ লাখ ৯৯ হাজার টাকা নির্ধারণ করেছে তারা। আজ বুধবার জাতীয় প্রেসক্লাবে অ্যাসোসিয়েশন অব বাংলাদেশ এক সংবাদ সম্মেলনে প্যাকেজ দুটি ঘোষণা করে।
এজেন্সি মালিকেরা জানান, সরকার যে প্যাকেজ ঘোষণা করেছে, সেখানে খাবারের টাকা বাদ দিয়ে খরচ কম দেখানো হয়েছে। অন্যান্য সুযোগ-সুবিধা কমিয়ে খরচ কমানো হয়েছে। অথচ আগামী বছর হজের খরচ মোট ১৩ হাজার টাকা বাড়বে।
হজ এজেন্সির মালিকেরা জানান, সাধারণ প্যাকেজে সৌদি আরবে খরচ ৩ লাখ ৩৮ হাজার ১৩ টাকা ১৩ পয়সা। এখানে বাড়িভাড়া, ভ্যাট, পরিবহন ব্যয়, জমজমের পানি, সার্ভিস চার্জ, ভিসা, বিমাসহ নানান খরচ রয়েছে। বাংলাদেশ পর্বে ব্যয় ধরা হয়েছে ১ লাখ ৮৫ হাজার ৩৫০ টাকা। এর মধ্যে বিমান ভাড়া ১ লাখ ৬৭ হাজার ৮২০ টাকা। বাংলাদেশ পর্বে ব্যয় ধরা হয়েছে ১ লাখ ৯৪ হাজার ৭৬০ টাকা। সৌদি আরবে খরচ ধরা হয়েছে ৫ লাখ ৪৬ হাজার ৬৩৮ টাকা ১৩ পয়সা।
হজ এজেন্সির মালিকেরা জানান, প্রতিটি সৌদি রিয়ালের বিনিময় হার ৩২ টাকা ৫০ পয়সা হিসাবে এই খরচ ধরা হয়েছে।
বেসরকারি হজ এজেন্সির মালিকেরা জানান, আগামী বছরের বিমান ভাড়া ১ লাখ ৬৭ হাজার ৮২০ টাকা—এটা যৌক্তিক না। তারা এই বিমান ভাড়া কমানোর জোর দাবি জানিয়েছেন। হজ এজেন্সির মালিকেরা বলেন, সরকার বিভিন্ন সেবা কমিয়ে খরচ কম দেখিয়েছে যা মোটেও যৌক্তিক না।
সংবাদ সম্মেলনে মূল বক্তব্য পাঠ করেন হাবের সাবেক সভাপতি ফারুক আহমেদ সরদার। সাংবাদিকদের বিভিন্ন প্রশ্নের উত্তর দেন হাবের সাবেক সাধারণ সম্পাদক ফরিদ আহমেদ মজুমদার।
হজে ন্যূনতম খরচ ৪ লাখ ৭৮ হাজার টাকা, কোন প্যাকেজে কী সুবিধা
এর আগে ধর্ম মন্ত্রণালয় থেকে সংবাদ সম্মেলনে জানানো হয়, আগামী বছর হজে যাওয়ার খরচ সরকারি ও বেসরকারি উভয় ব্যবস্থাপনায় সাধারণ প্যাকেজের আওতায় এক লাখ টাকার বেশি কমছে। চাঁদ দেখা সাপেক্ষে আগামী বছরের ৫ জুন পবিত্র হজ পালিত হবে। এবার বাংলাদেশ থেকে পবিত্র হজে যেতে পারবেন ১ লাখ ২৭ হাজার ১৯৮ জন। এর মধ্যে সরকারি ব্যবস্থাপনায় ১০ হাজার জনকে নেওয়ার পরিকল্পনা আছে। বাকিরা যাবেন বেসরকারি ব্যবস্থাপনায়।
এ সময় সংবাদ সম্মেলনে ধর্ম উপদেষ্টা জানান, সরকারি ব্যবস্থাপনায় হজে যাওয়ার জন্য দুটি প্যাকেজ রয়েছে। এর মধ্যে সাধারণ হজ প্যাকেজ-১-এর জন্য খরচ ধরা হয়েছে ৪ লাখ ৭৮ হাজার ২৪২ টাকা, যা চলতি বছরের চেয়ে ১ লাখ ৯ হাজার ১৪৫ টাকা কম। আর প্যাকেজ ২-এর জন্য খরচ ধরা হয়েছে ৫ লাখ ৭৫ হাজার ৬৮০ টাকা, যা চলতি বছরের চেয়ে ১১ হাজার ৭০৭ টাকা কম।
অন্যদিকে বেসরকারি ব্যবস্থাপনায় সাধারণ প্যাকেজের খরচ ধরা হয় ৪ লাখ ৮৩ হাজার ১৫৬ টাকা, যা চলতি বছরের চেয়ে ১ লাখ ৬ হাজার ৬৪৪ টাকা কম।
সাধারণ হজ প্যাকেজ গ্রহণ করে এজেন্সিগুলো একটি অতিরিক্ত ‘বিশেষ প্যাকেজ’ ঘোষণা করতে পারবে। ওই ঘোষণার আলোকে আজ বুধবার বিশেষ হজ প্যাকেজ ঘোষণা করল বেসরকারি এজেন্সি মালিকেরা।
ধর্ম মন্ত্রণালয় ঘোষিত হজ প্যাকেজে রয়েছে, সরকারি মাধ্যমের সাধারণ হজ প্যাকেজ-১-এর বৈশিষ্ট্যগুলোর মধ্যে রয়েছে পবিত্র মক্কায় হারাম শরিফের বহির্চত্বর থেকে তিন কিলোমিটারের মধ্যে আবাসন ও যাতায়াতে বাসের ব্যবস্থা। পবিত্র মদিনায় মসজিদে নববি থেকে সর্বোচ্চ দেড় কিলোমিটারের মধ্যে আবাসন। মিনায় গ্রিন জোনে (জোন-৫) তাঁবুর অবস্থান। মিনা-আরাফায় ‘ডি’ ক্যাটাগরির সার্ভিস সুবিধা। মক্কার হোটেল বা বাড়ি থেকে বাসযোগে মিনার তাঁবুতে এবং মিনা-আরাফাহ-মুজদালিফা-মিনা ট্রেনযোগে যাতায়াতের ব্যবস্থা। মিনা ও আরাফায় মোয়াল্লেম কর্তৃক খাবার পরিবেশন। অ্যাটাচ বাথসহ মক্কা ও মদিনায় বাড়ি বা হোটেলের প্রতি কক্ষে সর্বোচ্চ ছয়জনের আবাসন। বাড়ি বা হোটেল কক্ষে রেফ্রিজারেটরের ব্যবস্থা। মক্কা, মদিনা ও জেদ্দায় বাংলাদেশ সরকারের পক্ষ থেকে বিনা মূল্যে ওষুধ ও প্রাথমিক চিকিৎসাসেবা। ৪৬ জন হজযাত্রীর জন্য একজন হজ গাইডের ব্যবস্থা। প্রত্যেক হজযাত্রীকে খাবার বাবদ ন্যূনতম ৪০ হাজার টাকার সমপরিমাণ সৌদি রিয়াল এবং দমে শোকর (কোরবানি) বাবদ ৭৫০ সৌদি রিয়াল আবশ্যিকভাবে সঙ্গে নিতে হবে।
সরকারি মাধ্যমের সাধারণ হজ প্যাকেজ-২-এর মধ্যে মক্কায় হারাম শরিফের বহির্চত্বর থেকে দেড় কিলোমিটারের মধ্যে আবাসনের ব্যবস্থা থাকবে। এ ছাড়া অন্যান্য সুবিধা রয়েছে। এই প্যাকেজে মোট খরচও বেশি।
অন্যদিকে বেসরকারি ব্যবস্থাপনায় সাধারণ প্যাকেজ অনুযায়ী হজযাত্রীদের জন্য মক্কায় হারাম শরিফের বহির্চত্বর থেকে দেড় কিলোমিটারের মধ্যে আবাসনের ব্যবস্থা থাকবে। এ রকমভাবে অন্যান্য সুবিধার কথা উল্লেখ করা হয়েছে এই প্যাকেজ।
সংবাদ সম্মেলনে ধর্ম উপদেষ্টা জানান, এবার ধর্ম মন্ত্রণালয়ের টাকায় হজে পাঠানোকে নিরুৎসাহিত করা হয়েছে। অর্থাৎ, অতিথি হিসেবে পাঠানো হবে না। তবে হজ ব্যবস্থাপনার কাজের সঙ্গে যাঁরা যুক্ত, তাঁরা যেতে পারবেন।
বরিশালের হিজলায় প্রায় দেড় কোটি টাকার হাট-বাজার ইজারা কার্যক্রম প্রস্তুত করতে গিয়ে শিডিউল জমাই দিতে পারেনি ঠিকাদারেরা। স্থানীয় বিএনপির একটি পক্ষ উপজেলার ২০টি হাট-বাজারের শিডিউল প্রস্তুত প্রক্রিয়ায় নামে। কিন্তু নির্ধারিত সময়ের মধ্যে প্রস্তুতি সম্পন্ন করতে পারেনি তারা।
৫ ঘণ্টা আগেবিভাগীয় শহর রংপুরে গত দেড় দশকে মানুষের পাশাপাশি বেড়েছে যানবাহনের চাপ। কিন্তু ট্রাফিক ব্যবস্থার তেমন উন্নতি হয়নি। এতে তীব্র যানজটে দুর্ভোগে পড়তে হয় নগরবাসীকে। এ অবস্থা থেকে উত্তরণে তিন বছর আগে ৩৪ লাখ টাকা ব্যয়ে নগরীতে ডিজিটাল ট্রাফিক সিগন্যাল স্থাপন করা হলেও তা কাজে আসছে না।
৫ ঘণ্টা আগেএককালে ছিলেন ফতুল্লা থানা বিএনপির সিনিয়র সহসভাপতি। বিএনপির সমর্থন নিয়ে হয়েছিলেন নারায়ণগঞ্জ সদর উপজেলার কুতুবপুর ইউনিয়ন পরিষদের (ইউপি) চেয়ারম্যানও। আওয়ামী লীগ ক্ষমতায় আসার পর ভিড়তে শুরু করেন শামীম ওসমানের সঙ্গে। ২০১৮ সালে আওয়ামী লীগের নির্বাচনী প্রচারণায় অংশ নেওয়ায় তাঁকে দল থেকে বহিষ্কার করে বিএনপি।
৬ ঘণ্টা আগেবিশাল সমুদ্রসৈকত। তারই এক পাশের মাটি কেটে বানানো হচ্ছে বাড়ি। কেউ আবার বাড়ির আদলে পুকুর কেটে রেখেছে। অনেকে মাটি কেটে নিজেদের সীমানা তৈরি করেছে। গত ৫ আগস্ট রাজনীতির পটপরিবর্তনের পর পর্যটন সম্ভাবনাময় এলাকা নোয়াখালীর হাতিয়া উপজেলার নিঝুম দ্বীপ সৈকতের চিত্র এটি। সেখানে চলছে সৈকতের জায়গা দখলের
৬ ঘণ্টা আগে