নিজস্ব প্রতিবেদক
ঢাকা: ঐতিহাসিক সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে ৫০টি গাছ কাটা হয়েছে। মহাপরিকল্পনা বাস্তবায়নে আরও ৫০টি গাছ কাটা হতে পারে। কারো অবহেলায় উদ্যানের গাছ কাটা পড়লে তাদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া হবে। ওয়াকওয়ে নির্মাণের জন্য গাছ কাটা হলে তা দুঃখজনক। যদি এমন হয় নিশ্চয়ই তাদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেব। দায়িত্ব পালনে অসাবধান হলে তদন্ত করে ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
আজ মঙ্গলবার মন্ত্রণালয়ে এক সংবাদ সম্মেলনে এ কথা বলেন মুক্তিযুদ্ধ বিষয়কমন্ত্রী আ ক ম মোজাম্মেল হক।
কোন প্রেক্ষাপটে গাছ কাটা হয়েছে তা যাচাই করে দেখা হবে জানিয়ে মোজাম্মেল বলেন, সেখানে ব্যত্যয় ঘটেছে কিনা দেখব। যারা প্ল্যান করেছেন তাদের নিয়ে সরেজমিনে দেখে, যদি গাছ কাটায় সতর্ক না থাকে তবে ব্যবস্থা নেব। । সরেজমিনে দেখে যত কম গাছ কাটা যায় সেই ব্যবস্থা করতে নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে।
সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে যে উন্নয়ন কর্মকাণ্ড চলছে তা নিয়ে প্রশ্ন ওঠায় রোজার ঈদের পরে পরিবেশবিদ, স্থাপতিসহ সংশ্লিষ্টদের সঙ্গে মতবিনিময় করে প্রয়োজনে নকশায় পরিবর্তন আনা হবে বলেও জানান মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক মন্ত্রী।
গাছগুলো রেখেই কেন মহাপরিকল্পনা বাস্তবায়ন করা হচ্ছে না, সেই প্রশ্নে মোজাম্মেল বলেন, আর্কিটেকদের বলেছি। সরেজমিনে গিয়ে আমি দেখিনি, আজকে (মঙ্গলবার) গিয়ে দেখব, কতটুকু মিনিমাইজ করা যায়। পরিকল্পনা অনুযায়ী আগামী এক মাসের মধ্যে সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে এক হাজার গাছ লাগানো শুরু হবে বলে জানান মন্ত্রী।
সমালোচনা হওয়ায় সোহরাওয়ার্দী উদ্যানের গাছ কাটা বন্ধ রাখা হয়েছে জানিয়ে মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক মন্ত্রী বলেন, সেখানে এখন অন্য কাজ চলছে।
এক প্রশ্নে মন্ত্রী বলেন, ‘(নকশায়) কতটুকু কী পরিবর্তন করতে হতে পারে তা আলোচনা করে দেখব। (নকশায়) আরও উন্নতি করা যায় কীভাবে, সেজন্য যা যা করণীয় তাই করব। গাছ কাটা আমাদের উদ্দেশ্য না। যত কম কাটা যায় বা কোনো গ্যাপ না রেখে কাজ কীভাবে করা যায়, আলোচনা করে তা ঠিক করা হবে। কী করব তা জাতির সামনে তুলে ধরা হবে, সবাইকে জানিয়েই করব।’
সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে ‘স্বাধীনতা স্তম্ভ নির্মাণ (৩য় পর্যায়)’ মহাপরিকল্পনা বাস্তবায়িত হচ্ছে। এ মহাপরিকল্পনার অংশ হিসেবে মুক্তিযুদ্ধের ইতিহাস সম্বলিত ভাস্কর্য স্থাপন, ৭ মার্চের ঐতিহাসিক ভাষণের স্থানে বঙ্গবন্ধুর ভাস্কর্য স্থাপন, পাকিস্তানি হানাদার বাহিনীর আত্মসমর্পণের স্থানে ভাস্কর্য স্থাপন, ইন্দিরা মঞ্চ নির্মাণ, ওয়াটার বডি ও ফাউন্টেইন নির্মাণ, ভূগর্ভস্থ ৫০০ গাড়ির কার পার্কিং, সাতটি ফুড কিয়স্ক (নারী, শিশু ও প্রতিবন্ধীদের পৃথক টয়লেট সুবিধাসহ) এবং শিশুপার্ক নির্মাণসহ বিভিন্ন নির্মাণকাজ চলমান।
মন্ত্রী বলেন, এত বড় এলাকায় এত মানুষের সমাগম হয়, তাতে কোনো টয়লেট ফ্যাসিলিটিজ এবং রিফ্রেশমেন্টের ব্যবস্থা ছিল না। পরিবারসহ দর্শনার্থীরা উদ্যানে যাতে ভ্রমণ করতে পারে এবং মুক্তিযুদ্ধের ইতিহাস জানার পাশাপাশি নিরাপদ ও মানসম্পন্ন পরিবেশে কয়েক ঘণ্টা সময় কাটাতে পারে তার সব ব্যবস্থা এখানে করা হচ্ছে। বিভিন্ন গণমাধ্যম ও সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে খাবারের দোকান বা ভাতের হোটেল ইত্যাদি বানানোর জন্য গাছ কাটা হচ্ছে মর্মে যে অপপ্রচার চালানো হয়েছে তা সত্যিই দুঃখজনক।
মোজাম্মেল হক বলেন, পরিবেশবিদ, সমাজ সচেতন নাগরিকরা বলেছেন গাছ কাটা হচ্ছে। কেবল গাছ নিধনই করব না। ১০ গুণ বৃক্ষ আমরা লাগাবো। এজন্য উদ্যানবিদদের নিয়ে কমিটিও আছে।
মহাপরিকল্পনা বাস্তবায়ন করতে পারলে সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে প্রতিদিন ৫০ হাজার মানুষ আসবে বলে আশা করছেন মন্ত্রী। এছাড়া প্রতিদিন নিজস্ব পরিবহনে ঢাকা ও তার আশেপাশের শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের দুই হাজার শিশুকে সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে এনে তাদের ইতিহাস জানোনোর ব্যবস্থা করা হবে বলেও জানান মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক মন্ত্রী।
ঢাকা: ঐতিহাসিক সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে ৫০টি গাছ কাটা হয়েছে। মহাপরিকল্পনা বাস্তবায়নে আরও ৫০টি গাছ কাটা হতে পারে। কারো অবহেলায় উদ্যানের গাছ কাটা পড়লে তাদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া হবে। ওয়াকওয়ে নির্মাণের জন্য গাছ কাটা হলে তা দুঃখজনক। যদি এমন হয় নিশ্চয়ই তাদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেব। দায়িত্ব পালনে অসাবধান হলে তদন্ত করে ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
আজ মঙ্গলবার মন্ত্রণালয়ে এক সংবাদ সম্মেলনে এ কথা বলেন মুক্তিযুদ্ধ বিষয়কমন্ত্রী আ ক ম মোজাম্মেল হক।
কোন প্রেক্ষাপটে গাছ কাটা হয়েছে তা যাচাই করে দেখা হবে জানিয়ে মোজাম্মেল বলেন, সেখানে ব্যত্যয় ঘটেছে কিনা দেখব। যারা প্ল্যান করেছেন তাদের নিয়ে সরেজমিনে দেখে, যদি গাছ কাটায় সতর্ক না থাকে তবে ব্যবস্থা নেব। । সরেজমিনে দেখে যত কম গাছ কাটা যায় সেই ব্যবস্থা করতে নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে।
সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে যে উন্নয়ন কর্মকাণ্ড চলছে তা নিয়ে প্রশ্ন ওঠায় রোজার ঈদের পরে পরিবেশবিদ, স্থাপতিসহ সংশ্লিষ্টদের সঙ্গে মতবিনিময় করে প্রয়োজনে নকশায় পরিবর্তন আনা হবে বলেও জানান মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক মন্ত্রী।
গাছগুলো রেখেই কেন মহাপরিকল্পনা বাস্তবায়ন করা হচ্ছে না, সেই প্রশ্নে মোজাম্মেল বলেন, আর্কিটেকদের বলেছি। সরেজমিনে গিয়ে আমি দেখিনি, আজকে (মঙ্গলবার) গিয়ে দেখব, কতটুকু মিনিমাইজ করা যায়। পরিকল্পনা অনুযায়ী আগামী এক মাসের মধ্যে সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে এক হাজার গাছ লাগানো শুরু হবে বলে জানান মন্ত্রী।
সমালোচনা হওয়ায় সোহরাওয়ার্দী উদ্যানের গাছ কাটা বন্ধ রাখা হয়েছে জানিয়ে মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক মন্ত্রী বলেন, সেখানে এখন অন্য কাজ চলছে।
এক প্রশ্নে মন্ত্রী বলেন, ‘(নকশায়) কতটুকু কী পরিবর্তন করতে হতে পারে তা আলোচনা করে দেখব। (নকশায়) আরও উন্নতি করা যায় কীভাবে, সেজন্য যা যা করণীয় তাই করব। গাছ কাটা আমাদের উদ্দেশ্য না। যত কম কাটা যায় বা কোনো গ্যাপ না রেখে কাজ কীভাবে করা যায়, আলোচনা করে তা ঠিক করা হবে। কী করব তা জাতির সামনে তুলে ধরা হবে, সবাইকে জানিয়েই করব।’
সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে ‘স্বাধীনতা স্তম্ভ নির্মাণ (৩য় পর্যায়)’ মহাপরিকল্পনা বাস্তবায়িত হচ্ছে। এ মহাপরিকল্পনার অংশ হিসেবে মুক্তিযুদ্ধের ইতিহাস সম্বলিত ভাস্কর্য স্থাপন, ৭ মার্চের ঐতিহাসিক ভাষণের স্থানে বঙ্গবন্ধুর ভাস্কর্য স্থাপন, পাকিস্তানি হানাদার বাহিনীর আত্মসমর্পণের স্থানে ভাস্কর্য স্থাপন, ইন্দিরা মঞ্চ নির্মাণ, ওয়াটার বডি ও ফাউন্টেইন নির্মাণ, ভূগর্ভস্থ ৫০০ গাড়ির কার পার্কিং, সাতটি ফুড কিয়স্ক (নারী, শিশু ও প্রতিবন্ধীদের পৃথক টয়লেট সুবিধাসহ) এবং শিশুপার্ক নির্মাণসহ বিভিন্ন নির্মাণকাজ চলমান।
মন্ত্রী বলেন, এত বড় এলাকায় এত মানুষের সমাগম হয়, তাতে কোনো টয়লেট ফ্যাসিলিটিজ এবং রিফ্রেশমেন্টের ব্যবস্থা ছিল না। পরিবারসহ দর্শনার্থীরা উদ্যানে যাতে ভ্রমণ করতে পারে এবং মুক্তিযুদ্ধের ইতিহাস জানার পাশাপাশি নিরাপদ ও মানসম্পন্ন পরিবেশে কয়েক ঘণ্টা সময় কাটাতে পারে তার সব ব্যবস্থা এখানে করা হচ্ছে। বিভিন্ন গণমাধ্যম ও সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে খাবারের দোকান বা ভাতের হোটেল ইত্যাদি বানানোর জন্য গাছ কাটা হচ্ছে মর্মে যে অপপ্রচার চালানো হয়েছে তা সত্যিই দুঃখজনক।
মোজাম্মেল হক বলেন, পরিবেশবিদ, সমাজ সচেতন নাগরিকরা বলেছেন গাছ কাটা হচ্ছে। কেবল গাছ নিধনই করব না। ১০ গুণ বৃক্ষ আমরা লাগাবো। এজন্য উদ্যানবিদদের নিয়ে কমিটিও আছে।
মহাপরিকল্পনা বাস্তবায়ন করতে পারলে সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে প্রতিদিন ৫০ হাজার মানুষ আসবে বলে আশা করছেন মন্ত্রী। এছাড়া প্রতিদিন নিজস্ব পরিবহনে ঢাকা ও তার আশেপাশের শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের দুই হাজার শিশুকে সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে এনে তাদের ইতিহাস জানোনোর ব্যবস্থা করা হবে বলেও জানান মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক মন্ত্রী।
কুষ্টিয়ায় নিজ ঘর থেকে আব্দুর রহমান উজ্জল (৩৫) নামের এক ব্যবসায়ীর মাথায় গুলিবিদ্ধ লাশ উদ্ধার করা হয়েছে। আজ শনিবার সকালে সদর উপজেলার পাটিকাবাড়ি ইউনিয়নের তাহাজমোড় এলাকায় বাড়ি থেকে পুলিশ লাশটি উদ্ধার করে ময়নাতদন্তের জন্য কুষ্টিয়া জেনারেল হাসপাতাল মর্গে পাঠিয়েছে। লাশের পাশ থেকে একটি পিস্তল ও চিরকুট
৭ মিনিট আগেবাগেরহাটের মোল্লাহাটে আধিপত্য বিস্তারকে কেন্দ্র করে দুই পক্ষের সংঘর্ষে আজিজুল চৌধুরী (৪০) নামের এক ব্যক্তি নিহত হয়েছেন। এ সময় উভয় পক্ষের অন্তত ২০ জন আহত হয়েছেন।
১ ঘণ্টা আগেশাকিব খানের আলোচিত তাণ্ডব সিনেমার শো চলার সময় ময়মনসিংহ সদরের ছায়াবাণী হলে ভাঙচুর ও টাকা লুটের ঘটনা ঘটেছে। আজ শনিবার বিকেলের এ ঘটনা ঘটে। কারিগরি ত্রুটিতে শো বিঘ্নিত হলে উত্তেজিত দর্শকরা এ কাণ্ড ঘটায়। পরে পুলিশ এসে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণের পর আবার শো চালু হয়।
১৪ ঘণ্টা আগেঈদুল আজহায় জমে উঠেছে ঢাকা ও আশেপাশের পর্যটন কেন্দ্রগুলো। আজ মঙ্গলবার বিকেল ৪টার পর থেকে ধীরে ধীরে পর্যটন কেন্দ্রে দর্শনার্থীরা আশা শুরু করে দিয়েছে। কোরবানি ঈদের দিনেই দর্শনার্থীদের সংখ্যাটা কম থাকলেও সন্ধ্যার পরে লোকসমাগম বেশি হবে বলে প্রত্যাশা সংশ্লিষ্টদের। বন্ধুবান্ধব, পরিবার-পরিজন
১৪ ঘণ্টা আগে