ঢামেক প্রতিবেদক
রাজধানীর মগবাজার রেলগেট এলাকায় ট্রেনের ধাক্কায় এক নারী নিহত হয়েছেন। আজ শনিবার বেলা সোয়া ১১টার ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে তাঁর মৃত্যু হয়। পরে বিকেলে তাঁর স্বজনেরা হাসপাতালে গিয়ে মরদেহ শনাক্ত করেছেন।
নিহত ওই নারীর নাম নাঈমা ছাত্তার (৩৫)। তার বাড়ি লক্ষ্মীপুর জেলার চন্দ্রগঞ্জ উপজেলার লালপুর দরজিপাড়া গ্রামে।
নিহতের চাচা জিহাদুল ইসলাম সুমন আজকের পত্রিকাকে জানান, বর্তমানে বাড্ডা ডিআইটি প্রজেক্ট এলাকায় পরিবারের সঙ্গে ভাড়া থাকতেন নাঈমা সাত্তার। তার বাবা আব্দুল ছাত্তার অনেক আগেই মারা যান। প্রায় ৮ বছর আগে তার বিয়ে হয়েছিল। ছয় মাস সংসার করার পর বিচ্ছেদ হয়ে যায়। এরপর আর বিয়ে করেননি তিনি।
জিহাদুল ইসলাম বলেন, ‘দুপুরে পুলিশের মাধ্যমে খবর পাই নাঈমা মগবাজার এলাকায় ট্রেনের ধাক্কায় মারা গেছে। পরে ঢাকা মেডিকেলে এসে নাঈমার মরদেহ দেখতে পাই। প্রতিদিন সকালে নাঈমা হাটতে বের হতো। বাড্ডা এলাকার ডিআইটি প্রজেক্ট এলাকাতেই হাটতো। কিন্তু আজ মগবাজার এলাকায় কেন এসেছিল, আমাদের জানা নাই।’
পুলিশ ও প্রত্যক্ষদর্শীরা জানায়, ওই নারী রেললাইনের পাশে দাঁড়িয়ে ছিলেন। কমলাপুরগামী একটি ট্রেন চলে যাওয়ার পর ওই নারী রেললাইন পার হচ্ছিলেন। তখনই বিপরীত দিক থেকে আরেকটি ট্রেন চলে আসে। সেই ট্রেনের সঙ্গে ধাক্কায় ছিটকে পড়ে গুরুতর আহত হন। পথচারীরা প্রথমে তাঁকে মগবাজার ইনসাফ আল বারাকা হাসপাতালে নিয়ে যান। সেখানে অবস্থার অবনতি হলে তাকে ঢাকা মেডিকেলে নিয়ে যাওয়া হয়।
এ বিষয়ে ঢাকা রেলওয়ে থানার (কমলাপুর) উপপরিদর্শক (এসআই) জয়নব আজকের পত্রিকাকে জানান, সকালে মগবাজার রেলগেটের পাশে ট্রেনের ধাক্কায় ওই নারীর আহত হন। পরে হাসপাতালে নেওয়া হলে চিকিৎসক তাকে মৃত ঘোষণা করেন। প্রথমে তার পরিচয় শনাক্ত করা যায়নি। পরে সিআইডি ক্রাইমসিন ইউনিটের সহযোগিতায় তাঁর পরিচয় জানা যায়। পরে তার স্বজনদের খবর দেওয়া হলে তাঁরা ঢাকা মেডিকেলে গিয়ে পরিচয় শনাক্ত করেছেন।
তিনি আরও জানান, পরিবারের কোনো অভিযোগ না থাকায় আবেদনের ভিত্তিতে ময়নাতদন্ত ছাড়াই মরদেহ হস্তান্তর করা হয়েছে।
হাতিরঝিল থানার উপপরিদর্শক (এসআই) মো. তমিজ উদ্দিন জানান, মগবাজার রেলগেটের পাশে সকাল সাড়ে ৯টার দিকে দুর্ঘটনাটি ঘটে। মরদেহ স্বজনদের কাছে হস্তান্তর করা হয়েছে।
রাজধানীর মগবাজার রেলগেট এলাকায় ট্রেনের ধাক্কায় এক নারী নিহত হয়েছেন। আজ শনিবার বেলা সোয়া ১১টার ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে তাঁর মৃত্যু হয়। পরে বিকেলে তাঁর স্বজনেরা হাসপাতালে গিয়ে মরদেহ শনাক্ত করেছেন।
নিহত ওই নারীর নাম নাঈমা ছাত্তার (৩৫)। তার বাড়ি লক্ষ্মীপুর জেলার চন্দ্রগঞ্জ উপজেলার লালপুর দরজিপাড়া গ্রামে।
নিহতের চাচা জিহাদুল ইসলাম সুমন আজকের পত্রিকাকে জানান, বর্তমানে বাড্ডা ডিআইটি প্রজেক্ট এলাকায় পরিবারের সঙ্গে ভাড়া থাকতেন নাঈমা সাত্তার। তার বাবা আব্দুল ছাত্তার অনেক আগেই মারা যান। প্রায় ৮ বছর আগে তার বিয়ে হয়েছিল। ছয় মাস সংসার করার পর বিচ্ছেদ হয়ে যায়। এরপর আর বিয়ে করেননি তিনি।
জিহাদুল ইসলাম বলেন, ‘দুপুরে পুলিশের মাধ্যমে খবর পাই নাঈমা মগবাজার এলাকায় ট্রেনের ধাক্কায় মারা গেছে। পরে ঢাকা মেডিকেলে এসে নাঈমার মরদেহ দেখতে পাই। প্রতিদিন সকালে নাঈমা হাটতে বের হতো। বাড্ডা এলাকার ডিআইটি প্রজেক্ট এলাকাতেই হাটতো। কিন্তু আজ মগবাজার এলাকায় কেন এসেছিল, আমাদের জানা নাই।’
পুলিশ ও প্রত্যক্ষদর্শীরা জানায়, ওই নারী রেললাইনের পাশে দাঁড়িয়ে ছিলেন। কমলাপুরগামী একটি ট্রেন চলে যাওয়ার পর ওই নারী রেললাইন পার হচ্ছিলেন। তখনই বিপরীত দিক থেকে আরেকটি ট্রেন চলে আসে। সেই ট্রেনের সঙ্গে ধাক্কায় ছিটকে পড়ে গুরুতর আহত হন। পথচারীরা প্রথমে তাঁকে মগবাজার ইনসাফ আল বারাকা হাসপাতালে নিয়ে যান। সেখানে অবস্থার অবনতি হলে তাকে ঢাকা মেডিকেলে নিয়ে যাওয়া হয়।
এ বিষয়ে ঢাকা রেলওয়ে থানার (কমলাপুর) উপপরিদর্শক (এসআই) জয়নব আজকের পত্রিকাকে জানান, সকালে মগবাজার রেলগেটের পাশে ট্রেনের ধাক্কায় ওই নারীর আহত হন। পরে হাসপাতালে নেওয়া হলে চিকিৎসক তাকে মৃত ঘোষণা করেন। প্রথমে তার পরিচয় শনাক্ত করা যায়নি। পরে সিআইডি ক্রাইমসিন ইউনিটের সহযোগিতায় তাঁর পরিচয় জানা যায়। পরে তার স্বজনদের খবর দেওয়া হলে তাঁরা ঢাকা মেডিকেলে গিয়ে পরিচয় শনাক্ত করেছেন।
তিনি আরও জানান, পরিবারের কোনো অভিযোগ না থাকায় আবেদনের ভিত্তিতে ময়নাতদন্ত ছাড়াই মরদেহ হস্তান্তর করা হয়েছে।
হাতিরঝিল থানার উপপরিদর্শক (এসআই) মো. তমিজ উদ্দিন জানান, মগবাজার রেলগেটের পাশে সকাল সাড়ে ৯টার দিকে দুর্ঘটনাটি ঘটে। মরদেহ স্বজনদের কাছে হস্তান্তর করা হয়েছে।
ঝিনাইদহের মোবারকগঞ্জ রেলস্টেশনের অদূরে বাবরা রেলগেটে অজ্ঞাতনামা (৬০) এক নারী ট্রেনে কাটা পড়ে মারা গেছেন। রোববার সকাল ৮টা ২০ মিনিটের দিকে খুলনা থেকে ছেড়ে আসা রাজশাহীগামী কপোতাক্ষ এক্সপ্রেস ট্রেনে তিনি কাটা পড়েন। চলন্ত ট্রেনের নিচে পড়ে তাঁর শরীর দুই খণ্ড হয়ে যায়।
২৩ মিনিট আগেগেটের সামনে ভিড় করছেন কার্গো ভিলেজের কর্মচারীরা। উদ্বেগ প্রকাশ করে তাঁরা বলছেন, এখনো ধোঁয়া বের হচ্ছে। মনে হচ্ছে, আগুন পুরোপুরি নেভেনি। পুরো আমদানি কার্গো ভিলেজ পুড়ে ছাই হয়ে গেছে।
৪২ মিনিট আগেপুলিশ ও স্থানীয় সূত্রে জানা গেছে, শনিবার দিবাগত রাতের কোনো এক সময় দুর্বৃত্তরা এই হত্যাকাণ্ড ঘটিয়েছে। ভোররাতে পরিবারের লোকজন বাইরে বের হয়ে মুসার রক্তাক্ত লাশ দেখতে পায়। নিহত ব্যক্তির বুকে ধারালো অস্ত্রের আঘাতের একাধিক চিহ্ন পাওয়া গেছে।
১ ঘণ্টা আগেফরিদপুরের বোয়ালমারী উপজেলার কাদিরদি বাজারে ভয়াবহ অগ্নিকাণ্ডের ঘটনা ঘটেছে। শনিবার (১৮ অক্টোবর) দিবাগত রাত ১০টার দিকে বাচ্চু মোল্লার মার্কেটে এই আগুন লাগে। এতে মুদি, কাপড়, ওষুধ, জুতা, বীজসহ কমপক্ষে ২০টি ব্যবসাপ্রতিষ্ঠান পুড়ে ছাই হয়ে গেছে।
১ ঘণ্টা আগে