নিজস্ব প্রতিবেদক
ঢাকা: গলিতে গলিতে মানুষ। প্রতি বাড়ির ফটকের সামনেই জটলা। আড্ডায় মুখরিত সবাই। কারও মুখে মাস্ক নেই। নেই সামাজিক দূরত্ব। করোনাভাইরাস যেন তাদের কাছে ‘থোড়াই কেয়ার’। এমন চিত্র দেখা গেছে রাজধানীর মিরপুর-১১ এলাকায়। এলাকাটি বিহারী অধ্যুষিত অঞ্চল নামেও পরিচিত।
করোনাভাইরাসের কারণে সরকারের ঘোষণা করা সর্বাত্মক কঠোর বিধিনিষেধ এখানে বসবাসকারী মানুষের জীবনে এতোটুকুও প্রভাব ফেলেনি।
সকাল দুপুর–সন্ধ্যা বা গভীর রাত, সারাক্ষণই তাঁদের হৈ-হুল্লোড়ে মুখরিত মিরপুর–১১’র এভিনিউ দুই, তিন, চার ও পাঁচ এলাকা। বোঝারই উপায় নেই যে, দেশে কোনো মহামারী আছে। এ এলাকায় গড়ে ওঠা ক্যাম্পগুলোর মানুষের করোনাভাইরাস নিয়ে কোন চিন্তাও নেই।
বৃহস্পতিবার সন্ধ্যা থেকে সরেজমিনে ঘুরে দেখা গেছে, ক্যাম্পের বিহারী বাসিন্দারা স্বাভাবিক সময়ের মতোই ঘোরাফেরা করছেন। গলির মুখে বসে যে-যার মতো করে চায়ের আড্ডায় মেতেছেন। অনেকে আড্ডার ছলে একে অন্যের গায়ে গড়াগড়িও খাচ্ছেন। সরকারের নির্দেশনা তাদের অনেকের কাছেই অজানা। কেউ জানলেও তার গুরুত্ব পাচ্ছে না।
তাঁদের সঙ্গে কথা বলে জানা যায়, করোনার চেয়ে তাঁদের কাছে জীবন-জীবিকাই বড়। তাই কাজের জন্যই ঘর থেকে বের হয়েছেন তাঁরা।
ক্যাম্পে মিল্লাত সাজ্জাদ নামের একজন বলেন, ‘এই করোনা হলো বড়লোকদের রোগ। এগুলো আমাদের হবে না। আর আল্লাহ কপালে রাখলে হবে। এজন্য ঘরের মধ্যে বসে থাকতে পারবো না। বাইরে এসে ঘোরাফেরা না করলে ভালো লাগেনা।’
একই এলাকার তরুণ সজীব। মুখে মাস্ক নেই কেন জানতে চাইলে তিনি বলেন, ‘মাস্ক দিয়ে কি হবে? করোনা হলে কি হবে!’
করোনা পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে সরকার দেশজুড়ে মানুষের চলাচলে কঠোর নিষেধাজ্ঞা আরোপ করলেও এ এলাকার সাধারণ মানুষগুলো কোন নির্দেশনা মানছেন না। শুধু সাধারণ মানুষই নয়, এলাকার মধ্যে গড়ে ওঠা দোকানপাট, ব্যবসা–বাণিজ্য সরকারের নির্দেশনা না মেনে খোলা রয়েছে।
ঢাকা: গলিতে গলিতে মানুষ। প্রতি বাড়ির ফটকের সামনেই জটলা। আড্ডায় মুখরিত সবাই। কারও মুখে মাস্ক নেই। নেই সামাজিক দূরত্ব। করোনাভাইরাস যেন তাদের কাছে ‘থোড়াই কেয়ার’। এমন চিত্র দেখা গেছে রাজধানীর মিরপুর-১১ এলাকায়। এলাকাটি বিহারী অধ্যুষিত অঞ্চল নামেও পরিচিত।
করোনাভাইরাসের কারণে সরকারের ঘোষণা করা সর্বাত্মক কঠোর বিধিনিষেধ এখানে বসবাসকারী মানুষের জীবনে এতোটুকুও প্রভাব ফেলেনি।
সকাল দুপুর–সন্ধ্যা বা গভীর রাত, সারাক্ষণই তাঁদের হৈ-হুল্লোড়ে মুখরিত মিরপুর–১১’র এভিনিউ দুই, তিন, চার ও পাঁচ এলাকা। বোঝারই উপায় নেই যে, দেশে কোনো মহামারী আছে। এ এলাকায় গড়ে ওঠা ক্যাম্পগুলোর মানুষের করোনাভাইরাস নিয়ে কোন চিন্তাও নেই।
বৃহস্পতিবার সন্ধ্যা থেকে সরেজমিনে ঘুরে দেখা গেছে, ক্যাম্পের বিহারী বাসিন্দারা স্বাভাবিক সময়ের মতোই ঘোরাফেরা করছেন। গলির মুখে বসে যে-যার মতো করে চায়ের আড্ডায় মেতেছেন। অনেকে আড্ডার ছলে একে অন্যের গায়ে গড়াগড়িও খাচ্ছেন। সরকারের নির্দেশনা তাদের অনেকের কাছেই অজানা। কেউ জানলেও তার গুরুত্ব পাচ্ছে না।
তাঁদের সঙ্গে কথা বলে জানা যায়, করোনার চেয়ে তাঁদের কাছে জীবন-জীবিকাই বড়। তাই কাজের জন্যই ঘর থেকে বের হয়েছেন তাঁরা।
ক্যাম্পে মিল্লাত সাজ্জাদ নামের একজন বলেন, ‘এই করোনা হলো বড়লোকদের রোগ। এগুলো আমাদের হবে না। আর আল্লাহ কপালে রাখলে হবে। এজন্য ঘরের মধ্যে বসে থাকতে পারবো না। বাইরে এসে ঘোরাফেরা না করলে ভালো লাগেনা।’
একই এলাকার তরুণ সজীব। মুখে মাস্ক নেই কেন জানতে চাইলে তিনি বলেন, ‘মাস্ক দিয়ে কি হবে? করোনা হলে কি হবে!’
করোনা পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে সরকার দেশজুড়ে মানুষের চলাচলে কঠোর নিষেধাজ্ঞা আরোপ করলেও এ এলাকার সাধারণ মানুষগুলো কোন নির্দেশনা মানছেন না। শুধু সাধারণ মানুষই নয়, এলাকার মধ্যে গড়ে ওঠা দোকানপাট, ব্যবসা–বাণিজ্য সরকারের নির্দেশনা না মেনে খোলা রয়েছে।
আজ বুধবার বিকেল ৫টা ৫২ মিনিটে সিলেটের প্রথম হজ ফ্লাইট মদিনার উদ্দেশে বিমানবন্দর ত্যাগ করে। এবার সিলেট থেকে মোট পাঁচটি সরাসরি ফ্লাইট পরিচালিত হবে। প্রথম ফ্লাইট ছাড়া বাকি চারটি ফ্লাইট সরাসরি জেদ্দায় যাবে। এসব ফ্লাইটে মোট ২ হাজার ৯০ হজযাত্রী সৌদি আরবে যাবেন। ওসমানী আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরের পরিচালক...
৬ মিনিট আগেলালমনিরহাটে স্নাতকোত্তরের ব্যবহারিক পরীক্ষা দিতে এসে সন্তান জন্ম দিয়েছেন হাজেরা খাতুন নামের এক পরীক্ষার্থী। আজ বুধবার দুপুরে হাতীবান্ধা উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে তাঁর ছেলেসন্তান হয়। এর আগে তিনি হাতীবান্ধা সরকারি আলীমুদ্দিন কলেজে পরীক্ষা দিতে এসেছিলেন।
৯ মিনিট আগেসাবেক মন্ত্রী ও ঢাকা-১৩ আসনের সাবেক সংসদ সদস্য জাহাঙ্গীর কবির নানক, তাঁর স্ত্রী সৈয়দা আরজুমান বানু ও তাঁদের মেয়ে এস আমরীন রাখির দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা জারি করা হয়েছে। আজ বুধবার ঢাকার মহানগর দায়রা জজ ও সিনিয়র বিশেষ জজ আদালতের বিচারক মো. জাকির হোসেন এই নিষেধাজ্ঞা জারি করেন।
১২ মিনিট আগেশাহজালাল বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ে (শাবিপ্রবি) নিষেধাজ্ঞাকে উপেক্ষা করে ধারাবাহিক কর্মসূচি পালন করে যাচ্ছে বিশ্ববিদ্যালয় শাখা ছাত্রদল। আজ বুধবার ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্রদল নেতা সাম্য হত্যার বিচার দাবিতে বিশ্ববিদ্যালয় ক্যাম্পাসে মিছিল সমাবেশ করেছে সংগঠনটি। বিষয়টিকে প্রশাসনের...
১৭ মিনিট আগে