নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
চলন্ত ট্রেনে পাথর ছোড়া বন্ধ করতে সচেতনতামূলক প্রচারণা চালাতে মাঠে নেমেছে রেলওয়ে পুলিশ। সারা দেশের রেলস্টেশন ও রেললাইনের পাশে পাথর নিক্ষেপপ্রবণ এলাকাগুলোতে তারা এই প্রচারণার কাজ চালিয়ে যাচ্ছে বলে জানা গেছে।
ট্রেনে পাথর নিক্ষেপে সচেতনতামূলক প্রচারণায় রেলওয়ে পুলিশের পক্ষ থেকে সাধারণ মানুষকে বোঝানো হচ্ছে চলন্ত ট্রেনে পাথর নিক্ষেপের কুফল সম্পর্কে। এ ছাড়া স্থানীয় স্কুলশিক্ষকদের মাধ্যমে বাচ্চাদের পাথর নিক্ষেপের ক্ষতি এবং পাথর নিক্ষেপ একটি আইনগত অপরাধ, সে বিষয়ে মোটিভেশন করা হচ্ছে। তা ছাড়া স্থানীয় মসজিদের খতিবদের জুমার নামাজে পাথর নিক্ষেপ বন্ধ করার বিষয়ে সবাইকে বলার জন্য অনুরোধ করার আহ্বান জানায় পুলিশ।
সার্বিক বিষয়ে চট্টগ্রাম জেলা রেলওয়ে পুলিশ সুপার মোহাম্মদ হাছান চৌধুরী বলেন, `চলন্ত ট্রেনে পাথর নিক্ষেপ বন্ধে জনপ্রতিনিধিসহ স্থানীয় ব্যক্তিদের সহযোগিতা দরকার। রেলওয়ে আইনে চলন্ত ট্রেনে পাথর নিক্ষেপ একটি অপরাধ এবং পাথর নিক্ষেপের শাস্তি সম্পর্কে সবাইকে আমরা জানানোর চেষ্টা করছি, যাতে এ ধরনের কাজ কেউ না করে। তা ছাড়া এ ধরনের ঘটনায় কারও কাছে কোনো গোপন সংবাদ থাকলে তা রেলওয়ে পুলিশকে জানানোর আহ্বান জানাচ্ছি।'
১৮৯০ সালের বাংলাদেশ রেলওয়ে আইনের ১২৭ ধারায় বলা হয়েছে, ট্রেনে পাথর নিক্ষেপের জন্য যাবজ্জীবন জেলসহ ১০ হাজার টাকা জরিমানার বিধান রাখা হয়েছে। পাথর নিক্ষেপে যদি কারও মৃত্যু হয়, তাহলে উক্ত আইনে ৩০২ ধারায় দোষীর মৃত্যুদণ্ডের বিধান রাখা হয়েছে।
রেলওয়ের দেওয়া তথ্য বলছে, গত ৯ মাসে ট্রেনে পাথর নিক্ষেপের ঘটনা ঘটেছে ১১০টি। এসব ঘটনায় ২৯ জন আহত হয়েছেন এবং পাথর নিক্ষেপে ট্রেনের জানালার গ্লাস ভেঙেছে ১০৩টি।
এদিক রেলওয়ে পূর্বাঞ্চলের চার জেলার পাঁচটি এবং পশ্চিমাঞ্চলের ১০টি জেলার ১৫টি স্থানে বেশি পাথর নিক্ষেপ হয়ে থাকে বলে চিহ্নিত করেছে রেল কর্তৃপক্ষ।
এদিকে পাথর নিক্ষেপ রোধে বাংলাদেশ রেলওয়ের পক্ষ থাকে যেসব সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে, পাথর নিক্ষেপপ্রবণ এলাকাগুলোতে আরও নিরাপত্তা জোরদার করা হচ্ছে। মসজিদের ইমাম ও স্কুলের শিক্ষকদের সচেতনতার কাজে সম্পৃক্ত করতে হবে। রেলের অপারেশন বিভাগ রুটিন মাফিক ব্যাপক প্রচার-প্রচারণা করবে। রেলওয়ে নিরাপত্তা বাহিনী তাদের সঙ্গে কাজ করবে। তা ছাড়া জেলা-উপজেলা আইনশৃঙ্খলা কমিটির সভায় চলন্ত ট্রেনে পাথর নিক্ষেপ রোধে স্থায়ী এজেন্ডা হিসেবে অন্তর্ভুক্ত করা হবে। ট্রেনে পাথর নিক্ষেপ রোধে ভ্রাম্যমাণ আদালত পরিচালনার ব্যবস্থা করা হবে।
চলন্ত ট্রেনে পাথর ছোড়া বন্ধ করতে সচেতনতামূলক প্রচারণা চালাতে মাঠে নেমেছে রেলওয়ে পুলিশ। সারা দেশের রেলস্টেশন ও রেললাইনের পাশে পাথর নিক্ষেপপ্রবণ এলাকাগুলোতে তারা এই প্রচারণার কাজ চালিয়ে যাচ্ছে বলে জানা গেছে।
ট্রেনে পাথর নিক্ষেপে সচেতনতামূলক প্রচারণায় রেলওয়ে পুলিশের পক্ষ থেকে সাধারণ মানুষকে বোঝানো হচ্ছে চলন্ত ট্রেনে পাথর নিক্ষেপের কুফল সম্পর্কে। এ ছাড়া স্থানীয় স্কুলশিক্ষকদের মাধ্যমে বাচ্চাদের পাথর নিক্ষেপের ক্ষতি এবং পাথর নিক্ষেপ একটি আইনগত অপরাধ, সে বিষয়ে মোটিভেশন করা হচ্ছে। তা ছাড়া স্থানীয় মসজিদের খতিবদের জুমার নামাজে পাথর নিক্ষেপ বন্ধ করার বিষয়ে সবাইকে বলার জন্য অনুরোধ করার আহ্বান জানায় পুলিশ।
সার্বিক বিষয়ে চট্টগ্রাম জেলা রেলওয়ে পুলিশ সুপার মোহাম্মদ হাছান চৌধুরী বলেন, `চলন্ত ট্রেনে পাথর নিক্ষেপ বন্ধে জনপ্রতিনিধিসহ স্থানীয় ব্যক্তিদের সহযোগিতা দরকার। রেলওয়ে আইনে চলন্ত ট্রেনে পাথর নিক্ষেপ একটি অপরাধ এবং পাথর নিক্ষেপের শাস্তি সম্পর্কে সবাইকে আমরা জানানোর চেষ্টা করছি, যাতে এ ধরনের কাজ কেউ না করে। তা ছাড়া এ ধরনের ঘটনায় কারও কাছে কোনো গোপন সংবাদ থাকলে তা রেলওয়ে পুলিশকে জানানোর আহ্বান জানাচ্ছি।'
১৮৯০ সালের বাংলাদেশ রেলওয়ে আইনের ১২৭ ধারায় বলা হয়েছে, ট্রেনে পাথর নিক্ষেপের জন্য যাবজ্জীবন জেলসহ ১০ হাজার টাকা জরিমানার বিধান রাখা হয়েছে। পাথর নিক্ষেপে যদি কারও মৃত্যু হয়, তাহলে উক্ত আইনে ৩০২ ধারায় দোষীর মৃত্যুদণ্ডের বিধান রাখা হয়েছে।
রেলওয়ের দেওয়া তথ্য বলছে, গত ৯ মাসে ট্রেনে পাথর নিক্ষেপের ঘটনা ঘটেছে ১১০টি। এসব ঘটনায় ২৯ জন আহত হয়েছেন এবং পাথর নিক্ষেপে ট্রেনের জানালার গ্লাস ভেঙেছে ১০৩টি।
এদিক রেলওয়ে পূর্বাঞ্চলের চার জেলার পাঁচটি এবং পশ্চিমাঞ্চলের ১০টি জেলার ১৫টি স্থানে বেশি পাথর নিক্ষেপ হয়ে থাকে বলে চিহ্নিত করেছে রেল কর্তৃপক্ষ।
এদিকে পাথর নিক্ষেপ রোধে বাংলাদেশ রেলওয়ের পক্ষ থাকে যেসব সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে, পাথর নিক্ষেপপ্রবণ এলাকাগুলোতে আরও নিরাপত্তা জোরদার করা হচ্ছে। মসজিদের ইমাম ও স্কুলের শিক্ষকদের সচেতনতার কাজে সম্পৃক্ত করতে হবে। রেলের অপারেশন বিভাগ রুটিন মাফিক ব্যাপক প্রচার-প্রচারণা করবে। রেলওয়ে নিরাপত্তা বাহিনী তাদের সঙ্গে কাজ করবে। তা ছাড়া জেলা-উপজেলা আইনশৃঙ্খলা কমিটির সভায় চলন্ত ট্রেনে পাথর নিক্ষেপ রোধে স্থায়ী এজেন্ডা হিসেবে অন্তর্ভুক্ত করা হবে। ট্রেনে পাথর নিক্ষেপ রোধে ভ্রাম্যমাণ আদালত পরিচালনার ব্যবস্থা করা হবে।
শাকিব খানের আলোচিত তাণ্ডব সিনেমার শো চলার সময় ময়মনসিংহ সদরের ছায়াবাণী হলে ভাঙচুর ও টাকা লুটের ঘটনা ঘটেছে। আজ শনিবার বিকেলের এ ঘটনা ঘটে। কারিগরি ত্রুটিতে শো বিঘ্নিত হলে উত্তেজিত দর্শকরা এ কাণ্ড ঘটায়। পরে পুলিশ এসে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণের পর আবার শো চালু হয়।
৪ ঘণ্টা আগেঈদুল আজহায় জমে উঠেছে ঢাকা ও আশেপাশের পর্যটন কেন্দ্রগুলো। আজ মঙ্গলবার বিকেল ৪টার পর থেকে ধীরে ধীরে পর্যটন কেন্দ্রে দর্শনার্থীরা আশা শুরু করে দিয়েছে। কোরবানি ঈদের দিনেই দর্শনার্থীদের সংখ্যাটা কম থাকলেও সন্ধ্যার পরে লোকসমাগম বেশি হবে বলে প্রত্যাশা সংশ্লিষ্টদের। বন্ধুবান্ধব, পরিবার-পরিজন
৫ ঘণ্টা আগেচট্টগ্রাম নগরীকে কোরবানির বর্জ্যমুক্ত এবং একই সঙ্গে কোরবানির বর্জ্য অপসারণ কার্যক্রমের সমাপ্তির ঘোষণা করা হয়েছে। আজ শনিবার সন্ধ্যা নগরীর দামপাড়া চট্টগ্রাম সিটি করপোরেশনের (চসিক) কন্ট্রোল রুমে মেয়র ডা. শাহাদাত হোসেন এই ঘোষণার কথা জানান।
৫ ঘণ্টা আগেশেরপুরের শ্রীবরদী উপজেলায় ডোবায় পড়ে দুই শিশুর মৃত্যু হয়েছে। আজ শনিবার বিকেলে উপজেলার কাকিলাকুড়া ইউনিয়নের মলামারি গ্রামে এ ঘটনা ঘটে।
৫ ঘণ্টা আগে