টাঙ্গাইল প্রতিনিধি
বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের অন্যতম সমন্বয়ক সারজিস আলম বলেছেন, ‘আমরা এক ফ্যাসিস্টকে দেশ ছাড়া করেছি, অন্য ফ্যাসিস্টকে জায়গা ছেড়ে দেওয়ার জন্য নয়। কেউ যদি এখনো সয়নে-স্বপনে কিংবা ঘুমের মধ্যে স্বপ্ন দেখে আবারও ছাত্র-জনতাকে ডমিনেট করে ফ্যাসিস্ট হয়ে উঠবে, তারা যেন ওই শেখ হাসিনাকে দেখে শিক্ষা নেয়।’
আজ বৃহস্পতিবার বিকেলে টাঙ্গাইল শহীদ স্মৃতি পৌর উদ্যানে ছাত্র-জনতা সমাবেশে সারজিস আলম এসব কথা বলেন।
ছাত্র আন্দোলনের এই সমন্বয়ক বলেন, ‘আমার ভাই যখন রক্তাক্ত হয়ে হাসপাতালে, তখন সেই হামলাকারী কতিপয় পুলিশ কীভাবে উন্মুক্ত রাস্তায় ঘোরাফেরা করে? ওই ফ্যাসিস্ট আওয়ামী লীগের দোসর, চাটুকার, তেলবাজ তোষামোদকারী যেসব আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সদস্য রয়েছে, তারা যদি নিজেদের শুধরে না নেয়, তাহলে হাসিনার মতোই দেশত্যাগ করতে হবে।’
টাঙ্গাইলের সরকারি অফিসের দুর্নীতির বিরুদ্ধে হুঁশিয়ারি দিয়ে সারজিস বলেন, ‘ভূমি অফিস, হাসপাতালসহ সরকারি দপ্তরে দালালি আর টাকা দিয়ে কাজ করার জন্য জনতার ওষুধ কোম্পানির কাছে বিক্রি করার জন্য ছাত্র-জনতা এই অভ্যুত্থান ঘটায়নি। প্রতিটি অন্যায়ের বিরুদ্ধে নিজ নিজ অবস্থান থেকে প্রত্যেককে প্রতিরোধ গড়তে হবে।’
শিক্ষার্থীদের রাজনীতিতে আসার বিষয়ে সারজিস আলম বলেন, ‘আগামীর যে বাংলাদেশ হবে, সেই বাংলাদেশের নেতৃত্ব শিক্ষার্থীরা দেবে। আমরা চাই, ওই সংসদে গিয়ে আপনি একজন এমপি হবেন, একজন মন্ত্রী হবেন, একজন প্রধানমন্ত্রী হবেন। আপনাদের ওই সংসদে একজন পলিসি মেকার হিসেবে যেতে হবে। কারণ, সবকিছু হয় সংসদ থেকেই এবং সব পলিসি মেকিং হয় ওই সংসদ থেকে। টাঙ্গাইলের ওই মেধাবী তরুণ প্রজন্ম যদি সংসদে প্রতিনিধিত্ব না করে, তাহলে কারা করবে।’
শিক্ষার্থীদের অভিভাবকদের উদ্দেশে সারজিস বলেন, ‘আপনারা অভিভাবকেরা যেমন স্বপ্ন দেখতেন, আপনার ছেলে শিক্ষক, ডাক্তার, ইঞ্জিনিয়ার, পাইলট, ম্যাজিস্ট্রেট হবে, তেমনি আপনি স্বপ্ন দেখবেন আপনার ছেলে দেশের অন্যতম সেরা একজন রাজনীতিবিদ হয়ে উঠবে।’
বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের অন্যতম সমন্বয়ক সারজিস আলম বলেছেন, ‘আমরা এক ফ্যাসিস্টকে দেশ ছাড়া করেছি, অন্য ফ্যাসিস্টকে জায়গা ছেড়ে দেওয়ার জন্য নয়। কেউ যদি এখনো সয়নে-স্বপনে কিংবা ঘুমের মধ্যে স্বপ্ন দেখে আবারও ছাত্র-জনতাকে ডমিনেট করে ফ্যাসিস্ট হয়ে উঠবে, তারা যেন ওই শেখ হাসিনাকে দেখে শিক্ষা নেয়।’
আজ বৃহস্পতিবার বিকেলে টাঙ্গাইল শহীদ স্মৃতি পৌর উদ্যানে ছাত্র-জনতা সমাবেশে সারজিস আলম এসব কথা বলেন।
ছাত্র আন্দোলনের এই সমন্বয়ক বলেন, ‘আমার ভাই যখন রক্তাক্ত হয়ে হাসপাতালে, তখন সেই হামলাকারী কতিপয় পুলিশ কীভাবে উন্মুক্ত রাস্তায় ঘোরাফেরা করে? ওই ফ্যাসিস্ট আওয়ামী লীগের দোসর, চাটুকার, তেলবাজ তোষামোদকারী যেসব আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সদস্য রয়েছে, তারা যদি নিজেদের শুধরে না নেয়, তাহলে হাসিনার মতোই দেশত্যাগ করতে হবে।’
টাঙ্গাইলের সরকারি অফিসের দুর্নীতির বিরুদ্ধে হুঁশিয়ারি দিয়ে সারজিস বলেন, ‘ভূমি অফিস, হাসপাতালসহ সরকারি দপ্তরে দালালি আর টাকা দিয়ে কাজ করার জন্য জনতার ওষুধ কোম্পানির কাছে বিক্রি করার জন্য ছাত্র-জনতা এই অভ্যুত্থান ঘটায়নি। প্রতিটি অন্যায়ের বিরুদ্ধে নিজ নিজ অবস্থান থেকে প্রত্যেককে প্রতিরোধ গড়তে হবে।’
শিক্ষার্থীদের রাজনীতিতে আসার বিষয়ে সারজিস আলম বলেন, ‘আগামীর যে বাংলাদেশ হবে, সেই বাংলাদেশের নেতৃত্ব শিক্ষার্থীরা দেবে। আমরা চাই, ওই সংসদে গিয়ে আপনি একজন এমপি হবেন, একজন মন্ত্রী হবেন, একজন প্রধানমন্ত্রী হবেন। আপনাদের ওই সংসদে একজন পলিসি মেকার হিসেবে যেতে হবে। কারণ, সবকিছু হয় সংসদ থেকেই এবং সব পলিসি মেকিং হয় ওই সংসদ থেকে। টাঙ্গাইলের ওই মেধাবী তরুণ প্রজন্ম যদি সংসদে প্রতিনিধিত্ব না করে, তাহলে কারা করবে।’
শিক্ষার্থীদের অভিভাবকদের উদ্দেশে সারজিস বলেন, ‘আপনারা অভিভাবকেরা যেমন স্বপ্ন দেখতেন, আপনার ছেলে শিক্ষক, ডাক্তার, ইঞ্জিনিয়ার, পাইলট, ম্যাজিস্ট্রেট হবে, তেমনি আপনি স্বপ্ন দেখবেন আপনার ছেলে দেশের অন্যতম সেরা একজন রাজনীতিবিদ হয়ে উঠবে।’
চট্টগ্রামের সীতাকুণ্ডে প্রধান শিক্ষক ছাড়াই দীর্ঘদিন ধরে চলছে ১১টি মাধ্যমিক বিদ্যালয় ও মাদ্রাসা। প্রধান শিক্ষকবিহীন এসব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান পরিচালিত হচ্ছে ভারপ্রাপ্ত প্রধান শিক্ষক দিয়ে। অভিযোগ রয়েছে, যেসব ভারপ্রাপ্ত প্রধান শিক্ষক দিয়ে প্রতিষ্ঠানগুলো পরিচালিত হচ্ছে, তাঁদের অনেকেরই প্রধান শিক্ষক হওয়ার যোগ
৩ ঘণ্টা আগেদুই দশক কিছুটা শান্ত থাকার পর কুড়িগ্রামের চিলমারী-রৌমারী-রাজিবপুর নৌপথে আবার ডাকাতের দৌরাত্ম্য বেড়েছে। এক মাসের ব্যবধানে দুবার ডাকাতির ঘটনা ঘটেছে। এ দুই ঘটনায় আইনগত কোনো ব্যবস্থা নেওয়া হয়নি। প্রতিরোধেও কার্যকর উদ্যোগ নেই স্থানীয় প্রশাসনের। আবার ডাকাতি শুরু হওয়ায় ১৪ কিলোমিটার এই নৌপথের নৌযান, যাত্রী
৪ ঘণ্টা আগেরাত ১০টার দিকে ওই দুই যুবক মোটরসাইকেলে করে আড়ংঘাটা থানার লতার বাইপাস মোড় লিংক রোড থেকে বাইপাস মহাসড়ক পার হচ্ছিলেন। এ সময়ে আফিলগেট থেকে খুলনাগামী একটি বাস তাঁদের ধাক্কা দেয়।
৫ ঘণ্টা আগেনোয়াখালীর হাতিয়ায় গভীর রাতে বসতঘরে আগুন লেগে নিমাই চন্দ্র মজুমদার ও তাঁর স্ত্রী মিলনবালার মৃত্যু হয়েছে। শুক্রবার (৩১ জানুয়ারী) চিকিৎসার জন্য ঢাকায় নেওয়ার পথে বিকেল ৫টায় নিমাই চন্দ্রের মৃত্যু হয়। হাসপাতালে পৌছার পর রাত ৯টার দিকে মিলন বালাও মারা যান।
৫ ঘণ্টা আগে