নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
নতুন সেবাদাতা প্রতিষ্ঠানের দায়িত্ব গ্রহণের সুবিধার্থে গত ২১ থেকে ২৫ মার্চ পাঁচ দিন অনলাইনে ও কাউন্টারে কম্পিউটারাইজড পদ্ধতিতে ট্রেনের টিকিট বিক্রি বন্ধ রয়েছে। ফলে যাত্রীদের স্টেশনের কাউন্টার থেকে হাতে লেখা টিকিট দেওয়া হয়েছে, যা নিতে যাত্রীদের ভোগান্তি হয়েছে। ভোগান্তি কমাতে তাই আজ সন্ধ্যা ৬টা থেকে স্টেশনের কাউন্টারে কম্পিউটারাইজড পদ্ধতিতে টিকিট বিক্রি করার সিদ্ধান্ত নিয়েছে বাংলাদেশ রেলওয়ে।
আজ শুক্রবার রেলপথ মন্ত্রণালয়ের জ্যেষ্ঠ তথ্য কর্মকর্তা মো. শরিফুল আলম বিষয়টি জানিয়েছেন। এ ছাড়া ট্রেনের টিকিট ইস্যু সংক্রান্ত একটি গণবিজ্ঞপ্তিও প্রকাশ করেছে বাংলাদেশ রেলওয়ে।
মো. শরিফুল আলম জানান, আজ সন্ধ্যা ৬টা থেকেই সব আন্তনগর ট্রেনের টিকিট স্টেশনের কাউন্টারে কম্পিউটারাইজড পদ্ধতিতে বিক্রি করা হবে। এক্ষেত্রে আজ শুধু ২৬ তারিখের যাত্রার টিকিট দেওয়া হবে। আগামীকাল (২৬ মার্চ) সকাল ৮টা থেকে কাউন্টারের কম্পিউটারাইজড পদ্ধতির পাশাপাশি একযোগে অনলাইনে eticket.railway.gov.bd পোর্টালের মাধ্যমে ইস্যু করা যাবে। একই সঙ্গে আগের মত পাঁচ দিন আগের অগ্রিম টিকিটও নিতে পারবেন যাত্রীরা। তবে আপাতত মোবাইল অ্যাপসে এই টিকিট পাওয়া যাবে না।
এর আগে রেলের টিকিটিং কার্যক্রম পরিচালনা করেছে সিএনএস লিমিটেড। গত ১৫ ফেব্রুয়ারি সহজের সঙ্গে রেলওয়ে টিকেটিং সিস্টেম পরিচালনার জন্য পাঁচ বছরের চুক্তি হয়েছে। তাঁরা ২৬ মার্চ থেকে বাংলাদেশ রেলওয়ের কম্পিউটারাইজড টিকিটিংয়ের কাজ শুরু করবে। এর পরবর্তী ১৮ মাসের মধ্যে প্রয়োজন অনুযায়ী নতুন ইন্টিগ্রেটেড টিকিটিং সিস্টেম চালু করে তা দিয়ে আরও উন্নত ও সহজ উপায়ে টিকিট পরিচালনা করবে সহজ।
এদিকে, বাংলাদেশ রেলওয়েতে ১৯৯৪ সালে কম্পিউটারভিত্তিক টিকেটিং সিস্টেম চালু করা হয়। প্রথম পর্যায়ে ২৭টি স্টেশনে কম্পিউটারের মাধ্যমে টিকিট ইস্যু করা শুরু হয়। বর্তমানে ১০৪টি আন্তনগর ট্রেনের টিকিট ৭৭টি স্টেশনে কম্পিউটারের মাধ্যমে ইস্যু করা হচ্ছে। দৈনিক প্রায় ৯০ হাজার ও মাসিক প্রায় ২৭ লাখ যাত্রীর টিকিট কম্পিউটারের মাধ্যমে ইস্যু করা হয়। এসব টিকিটের ৫০ শতাংশ অর্থাৎ প্রায় ১৩ লাখ টিকিট অনলাইন/মোবাইল অ্যাপের মাধ্যমে ইস্যু করা হচ্ছে।
বর্তমানে সেন্ট্রাল সার্ভারের সঙ্গে ৭৭টি স্টেশন যুক্ত আছে, যার কারণে যেকোনো গন্তব্যের টিকিট যেকোনো স্টেশন থেকে ক্রয় করা যায়। সিস্টেমটি সেন্ট্রালে কম্পিউটারাইজড সিট রিজার্ভেশন ও টিকেটিং সিস্টেম বা সিসিএসআরটিএস নামে পরিচিত।
নতুন সেবাদাতা প্রতিষ্ঠানের দায়িত্ব গ্রহণের সুবিধার্থে গত ২১ থেকে ২৫ মার্চ পাঁচ দিন অনলাইনে ও কাউন্টারে কম্পিউটারাইজড পদ্ধতিতে ট্রেনের টিকিট বিক্রি বন্ধ রয়েছে। ফলে যাত্রীদের স্টেশনের কাউন্টার থেকে হাতে লেখা টিকিট দেওয়া হয়েছে, যা নিতে যাত্রীদের ভোগান্তি হয়েছে। ভোগান্তি কমাতে তাই আজ সন্ধ্যা ৬টা থেকে স্টেশনের কাউন্টারে কম্পিউটারাইজড পদ্ধতিতে টিকিট বিক্রি করার সিদ্ধান্ত নিয়েছে বাংলাদেশ রেলওয়ে।
আজ শুক্রবার রেলপথ মন্ত্রণালয়ের জ্যেষ্ঠ তথ্য কর্মকর্তা মো. শরিফুল আলম বিষয়টি জানিয়েছেন। এ ছাড়া ট্রেনের টিকিট ইস্যু সংক্রান্ত একটি গণবিজ্ঞপ্তিও প্রকাশ করেছে বাংলাদেশ রেলওয়ে।
মো. শরিফুল আলম জানান, আজ সন্ধ্যা ৬টা থেকেই সব আন্তনগর ট্রেনের টিকিট স্টেশনের কাউন্টারে কম্পিউটারাইজড পদ্ধতিতে বিক্রি করা হবে। এক্ষেত্রে আজ শুধু ২৬ তারিখের যাত্রার টিকিট দেওয়া হবে। আগামীকাল (২৬ মার্চ) সকাল ৮টা থেকে কাউন্টারের কম্পিউটারাইজড পদ্ধতির পাশাপাশি একযোগে অনলাইনে eticket.railway.gov.bd পোর্টালের মাধ্যমে ইস্যু করা যাবে। একই সঙ্গে আগের মত পাঁচ দিন আগের অগ্রিম টিকিটও নিতে পারবেন যাত্রীরা। তবে আপাতত মোবাইল অ্যাপসে এই টিকিট পাওয়া যাবে না।
এর আগে রেলের টিকিটিং কার্যক্রম পরিচালনা করেছে সিএনএস লিমিটেড। গত ১৫ ফেব্রুয়ারি সহজের সঙ্গে রেলওয়ে টিকেটিং সিস্টেম পরিচালনার জন্য পাঁচ বছরের চুক্তি হয়েছে। তাঁরা ২৬ মার্চ থেকে বাংলাদেশ রেলওয়ের কম্পিউটারাইজড টিকিটিংয়ের কাজ শুরু করবে। এর পরবর্তী ১৮ মাসের মধ্যে প্রয়োজন অনুযায়ী নতুন ইন্টিগ্রেটেড টিকিটিং সিস্টেম চালু করে তা দিয়ে আরও উন্নত ও সহজ উপায়ে টিকিট পরিচালনা করবে সহজ।
এদিকে, বাংলাদেশ রেলওয়েতে ১৯৯৪ সালে কম্পিউটারভিত্তিক টিকেটিং সিস্টেম চালু করা হয়। প্রথম পর্যায়ে ২৭টি স্টেশনে কম্পিউটারের মাধ্যমে টিকিট ইস্যু করা শুরু হয়। বর্তমানে ১০৪টি আন্তনগর ট্রেনের টিকিট ৭৭টি স্টেশনে কম্পিউটারের মাধ্যমে ইস্যু করা হচ্ছে। দৈনিক প্রায় ৯০ হাজার ও মাসিক প্রায় ২৭ লাখ যাত্রীর টিকিট কম্পিউটারের মাধ্যমে ইস্যু করা হয়। এসব টিকিটের ৫০ শতাংশ অর্থাৎ প্রায় ১৩ লাখ টিকিট অনলাইন/মোবাইল অ্যাপের মাধ্যমে ইস্যু করা হচ্ছে।
বর্তমানে সেন্ট্রাল সার্ভারের সঙ্গে ৭৭টি স্টেশন যুক্ত আছে, যার কারণে যেকোনো গন্তব্যের টিকিট যেকোনো স্টেশন থেকে ক্রয় করা যায়। সিস্টেমটি সেন্ট্রালে কম্পিউটারাইজড সিট রিজার্ভেশন ও টিকেটিং সিস্টেম বা সিসিএসআরটিএস নামে পরিচিত।
মৌলভীবাজারের বড়লেখা ও সদর উপজেলায় পৃথক সড়ক দুর্ঘটনায় ৪ জন নিহত হয়েছেন। গুরুতর আহত হয়েছেন আরও একজন। গতকাল শনিবার (৭ জুন) রাত সাড়ে ৯টার দিকে সদর উপজেলার শ্যামের কোনা এলকায় মৌলভীবাজার-শমশেরনগর সড়কে দুটি মোটরসাইকেল মুখোমুখি সংঘর্ষে জুবেদ মিয়া (২৮) ও কমরুল মিয়া (৩০) নামে দুজন নিহত হন।
১ ঘণ্টা আগেবেজিন নামে একজন জানান, বিকেল থেকে কাজ শুরু হয়েছে আনুমানিক ভোর চারটা পর্যন্ত চলবে। এই কাজে অনেক পরিশ্রম করতে হয়। তারা পাঁচ থেকে ছয় জন লোক এখানে কাজ করতে এসেছেন।
১ ঘণ্টা আগেবরিশালে কোস্টগার্ডের দায়িত্ব পালনে বাধার অভিযোগে দায়ের করা মামলার পর ঢাকা-বরিশাল নৌরুটের যাত্রীবাহী নৌযান এমভি কীর্তনখোলা-১০ লঞ্চের রুট পারমিট সাময়িকভাবে স্থগিত করা হয়েছে।
২ ঘণ্টা আগেচট্টগ্রামের আনোয়ারায় মাংস কাটতে গিয়ে প্রায় ১ শ মানুষ আহত হয়েছেন বলে জানা গেছে। পশু জবাই ও মাংস কাটতে গিয়ে হাত কেটে চিকিৎসা নিতে প্রায় ১০০ জন মানুষ এসেছেন উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে। কেউ কেউ প্রাথমিক চিকিৎসা নিয়ে বাড়ি ফিরে গেলেও অনেকেই ভর্তি হয়েছেন চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে। কেউ গরু কোরবানি
২ ঘণ্টা আগে