নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
পুরান ঢাকার চকবাজারে দেবীদ্বারঘাট এলাকায় পলিথিনের কারখানায় অগ্নিকাণ্ডে ৬ জনের মরদেহ উদ্ধার করা হয়েছে। ভবনের দ্বিতীয় তলায় ভেতর থেকে দরজা বন্ধ একটি কক্ষ থেকে এসব মরদেহ উদ্ধার করেন ফায়ার সার্ভিসের কর্মীরা।
ওই কক্ষে বরিশাল হোটেলের কর্মচারীরা মেস করে থাকতেন বলে জানা গেছে। আগুন লাগার পর দুই কর্মচারীর স্বজনেরা তাঁদের নিখোঁজ হওয়ার কথা জানান। ওই কক্ষে ছয় জন থাকতেন। রাতে ডিউটি শেষে ওই কক্ষটিতে ঘুমিয়ে পড়েন তাঁরা। আগুন নিয়ন্ত্রণে আনার পর কক্ষে প্রবেশ করে মরদেহ দেখতে পান ফায়ার সার্ভিসের কর্মীরা।
মরদেহ উদ্ধারের বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন ফায়ার সার্ভিসের কর্মকর্তা আনোয়ারুল ইসলাম। তিনি জানান, আগুন নিয়ন্ত্রণে আনার পরে ভবনের একটি কক্ষে ছয়টি মরদেহ দেখা গেছে। এর মধ্যে পাঁচ জনের মরদেহ নামানো হয়েছে। উদ্ধার হওয়া মরদেহের মধ্যে চার জনের নাম জানা গেছে—বিল্লাল (৩৩), ওসমান (২৫), শরীফ (১৫), স্বপন (২২)।
এ দিকে নিখোঁজ হোটেল কর্মচারী ওসামানের (২৫) খালাতো ভাই মো. রুবেল বলেন, ‘আমার খালাতো ভাই যে ভবনটিতে আগুন লেগেছে সেটির নিচতলায় থাকা বরিশাল হোটেলে চাকরি করত। রাতে কাজ করে সে ভবনটির দুই তলায় ঘুমিয়ে ছিল। কিন্তু আগুন লাগার পরে তার আর খোঁজ পাওয়া যাচ্ছে না। একাধিকবার তার ফোনে কল করলে নম্বরটি বন্ধ পাওয়া যাচ্ছে। আমরা এখন আগুন লাগা ভনটির দুই তলায় গিয়েছিলাম। সেখানে আমরা মানুষের হাড়ের মতো কিছু দেখতে পেয়েছি।’
বিল্লালের শ্যালক মো. আব্দুল্লাহ ও ছোটভাই আইয়ুব আলী বলেন, বিল্লালও বরিশাল হোটেলের মেসিয়ার ছিলেন। নাইট ডিউটি করে ভবনের দ্বিতীয় তলায় ঘুমাচ্ছিলেন। আগুন লাগার পর থেকে তাঁর খোঁজ পাওয়া যাচ্ছে না।
উল্লেখ্য, আজ সোমবার দুপুর ১২টার দিকে লাগা আগুন ফায়ার সার্ভিসের ১০ ইউনিটের আড়াই ঘণ্টার চেষ্টায় আগুন নিয়ন্ত্রণে আসে বলে জানিয়েছেন ফায়ার সার্ভিসের ডিউটি অফিসার খালিদা ইয়াসমিন।
পুরান ঢাকার চকবাজারে দেবীদ্বারঘাট এলাকায় পলিথিনের কারখানায় অগ্নিকাণ্ডে ৬ জনের মরদেহ উদ্ধার করা হয়েছে। ভবনের দ্বিতীয় তলায় ভেতর থেকে দরজা বন্ধ একটি কক্ষ থেকে এসব মরদেহ উদ্ধার করেন ফায়ার সার্ভিসের কর্মীরা।
ওই কক্ষে বরিশাল হোটেলের কর্মচারীরা মেস করে থাকতেন বলে জানা গেছে। আগুন লাগার পর দুই কর্মচারীর স্বজনেরা তাঁদের নিখোঁজ হওয়ার কথা জানান। ওই কক্ষে ছয় জন থাকতেন। রাতে ডিউটি শেষে ওই কক্ষটিতে ঘুমিয়ে পড়েন তাঁরা। আগুন নিয়ন্ত্রণে আনার পর কক্ষে প্রবেশ করে মরদেহ দেখতে পান ফায়ার সার্ভিসের কর্মীরা।
মরদেহ উদ্ধারের বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন ফায়ার সার্ভিসের কর্মকর্তা আনোয়ারুল ইসলাম। তিনি জানান, আগুন নিয়ন্ত্রণে আনার পরে ভবনের একটি কক্ষে ছয়টি মরদেহ দেখা গেছে। এর মধ্যে পাঁচ জনের মরদেহ নামানো হয়েছে। উদ্ধার হওয়া মরদেহের মধ্যে চার জনের নাম জানা গেছে—বিল্লাল (৩৩), ওসমান (২৫), শরীফ (১৫), স্বপন (২২)।
এ দিকে নিখোঁজ হোটেল কর্মচারী ওসামানের (২৫) খালাতো ভাই মো. রুবেল বলেন, ‘আমার খালাতো ভাই যে ভবনটিতে আগুন লেগেছে সেটির নিচতলায় থাকা বরিশাল হোটেলে চাকরি করত। রাতে কাজ করে সে ভবনটির দুই তলায় ঘুমিয়ে ছিল। কিন্তু আগুন লাগার পরে তার আর খোঁজ পাওয়া যাচ্ছে না। একাধিকবার তার ফোনে কল করলে নম্বরটি বন্ধ পাওয়া যাচ্ছে। আমরা এখন আগুন লাগা ভনটির দুই তলায় গিয়েছিলাম। সেখানে আমরা মানুষের হাড়ের মতো কিছু দেখতে পেয়েছি।’
বিল্লালের শ্যালক মো. আব্দুল্লাহ ও ছোটভাই আইয়ুব আলী বলেন, বিল্লালও বরিশাল হোটেলের মেসিয়ার ছিলেন। নাইট ডিউটি করে ভবনের দ্বিতীয় তলায় ঘুমাচ্ছিলেন। আগুন লাগার পর থেকে তাঁর খোঁজ পাওয়া যাচ্ছে না।
উল্লেখ্য, আজ সোমবার দুপুর ১২টার দিকে লাগা আগুন ফায়ার সার্ভিসের ১০ ইউনিটের আড়াই ঘণ্টার চেষ্টায় আগুন নিয়ন্ত্রণে আসে বলে জানিয়েছেন ফায়ার সার্ভিসের ডিউটি অফিসার খালিদা ইয়াসমিন।
ঘন কুয়াশার কারণে প্রায় ১১ ঘণ্টা বন্ধ থাকার পর পাটুরিয়া-দৌলতদিয়া এবং আরিচা-কাজিরহাট নৌপথে ফেরি চলাচল শুরু হয়েছে। দীর্ঘ সময় ফেরি চলাচল বন্ধ থাকায় দুই পথের উভয় প্রান্তে আটকা পড়ে অ্যাম্বুলেন্স, ব্যক্তিগত গাড়ি, যাত্রীবাহী বাসসহ দুই শতাধিক পণ্যবাহী ট্রাক।
২৩ মিনিট আগেরংপুরে ঘন কুয়াশার কারণে সড়কে নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে একই স্থানে একে একে ছয়টি পরিবহন দুর্ঘটনার কবলে পড়েছে। এতে প্রাণহানির কোনো ঘটনা না ঘটলেও অন্তত ২৫ জন আহত হয়েছেন। দুর্ঘটনাকবলিত পরিবহনগুলোর মধ্যে তিনটি যাত্রীবাহী বাসসহ ট্রাক, পিকআপ ও কাভার্ডভ্যান রয়েছে। গাড়িগুলো ঘটনাস্থল থেকে সরিয়ে নেওয়ার কাজ চলছে...
২৫ মিনিট আগেচট্টগ্রামের বিভিন্ন স্থান থেকে বাসে-ট্রাকে করে মানুষ মাহফিলে আসতে থাকে। বিকেল ৪টা নাগাদ প্যারেড ময়দানের আশপাশের রাস্তাঘাট লোকারণ্য হয়ে যায়, বন্ধ হয়ে যায় যান চলাচল। প্যারেড ময়দানসংলগ্ন চকবাজার তেলিপট্টি মোড় থেকে এক্সেস রোড, অলিখাঁ মোড় থেকে গণি বেকারির মোড় পর্যন্ত যানচলাচল সীমিত হয়ে পড়ে।
৪০ মিনিট আগেমাঝনদীতে আটকা পড়া এসব ফেরিতে ১৫টির মতো যাত্রীবাহী বাস আছে। এসব বাসের যাত্রীরা কনকনে শীতে চরম ভোগান্তিতে পড়েছেন। এদিকে পাটুরিয়া ঘাটে ৩০টির মতো যাত্রীবাহী বাস এবং শতাধিক পণ্যবাহী যানবাহন আটকা পড়েছে।
১ ঘণ্টা আগে