নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
বাংলাদেশ দলের হয়ে বেশ কিছু ম্যাচে সুযোগ পেয়েও কাজে লাগাতে ব্যর্থ হন আফিফ হোসেন। যার ফলে সিলেটে আয়ারল্যান্ডের বিপক্ষে ওয়ানডে সিরিজ চলাকালীন আফিফকে ঢাকা পাঠিয়ে দেন কোচ চন্ডিকা হাথুরুসিংহে।
এরপরই এক সংবাদ সম্মেলনে হাথুরুসিংহে বলেছিলেন, আফিফের চেহারার জন্য তাঁকে বাদ দেওয়া হয়নি। বাদ দেওয়া হয়েছে তাঁর পারফরম্যান্সের জন্য। ভালো পারফর্ম করলেই দলে ফেরার দরজা খোলা। এরপর ইংল্যান্ডের মাটিতে আগামী ৯ মে শুরু হতে যাওয়া আয়ারল্যান্ড সিরিজেও বাদ পড়েন এ বাঁহাতি ব্যাটার।
যার ফলে এ বছর বাংলাদেশের বিশ্বকাপ দলে আফিফের সুযোগ পাওয়া নিয়ে প্রশ্ন জেগেছে। তবে বিসিবির গেম ডেভেলপমেন্ট কমিটির চেয়ারম্যান খালেদ মাহমুদ সুজন জানিয়েছেন, অবশ্যই আফিফ বিশ্বকাপের চিন্তা-ভাবনায় আছেন।
আয়ারল্যান্ড সিরিজে বাদ পড়লেও ঢাকা প্রিমিয়ার লিগে রানের ফুলঝুরি ছোটানো শুরু করেছেন আফিফ। আবাহনীর জয়ে রাখছেন গুরুত্বপূর্ণ অবদান। তাঁকে কাছ থেকেই দেখেছেন দলের কোচ খালেদ মাহমুদ সুজন।
আজ মিরপুরে সুজন সংবাদমাধ্যমকে বলেন, ‘অবশ্যই আমি সব সময় আফিফকে দেখি বাংলাদেশ দলে। আফিফের ছোটখাটো যে ভুলত্রুটি আছে, সে চেষ্টা করছে সেগুলো কাটিয়ে ওঠার। এখনো সে তরুণ। তার যথেষ্ট সামর্থ্য আছে। তার মতো খেলোয়াড় আমাদের জন্য সহজে পাওয়া সম্ভব না। যে কি না একাই ম্যাচ ঘুরিয়ে দিতে পারে।’
আফিফের সামর্থ্যের উপমা দিতে গিয়ে সুজন বললেন, ‘যদি কিছুদিন আগের কথা বলি, আফিফ-মিরাজের দারুণ এক জুটিতে আমরা আফগানিস্তানের বিপক্ষে একটা কঠিন ম্যাচ জিতেছি। এই লিগেও সে কিছু গুরুত্বপূর্ণ ইনিংস খেলেছে। হয়তোবা যে ইস্যুগুলোর কথা বললাম, সেগুলো নিয়ে সে কাজ করছে এবং ভালো করছে। আমি মনে করি শেষ ম্যাচে আফিফের বিরাট অবদান ছিল। আফিফ সব সময় ভালো খেলোয়াড়।’
আবাহনীর হয়ে ১০ ম্যাচে ৫৫.৭৫ গড় ও ১১৪.৯৫ স্ট্রাইক রেটে ৪৪৬ রান করেছেন আফিফ। এবারের মৌসুমেই লিস্ট ‘এ’ ক্রিকেটে পেয়েছেন প্রথম সেঞ্চুরির দেখা। তাঁকে অধিনায়ক করা হয়েছে ওয়েস্ট ইন্ডিজের বিপক্ষে ‘এ’ দলের সিরিজে।
কিছুদিন আগেই মাহমুদউল্লাহ রিয়াদকে নিয়ে সুজন বলেছিলেন, তিনি রিয়াদকে বিশ্বকাপে দেখছেন না। একই প্রশ্ন আফিফ নিয়েও, তিনি কি বিশ্বকাপে সুযোগ পাবেন? সুজন বললেন, ‘আমার মনে হয়, সে চিন্তা-ভাবনায় নেই; এমনটা হতেই পারে না। অবশ্যই সে আছে। দেখা যাক সামনে কী হয়। সে বাংলাদেশ দলের জন্য অনেক গুরুত্বপূর্ণ ক্রিকেটার। হয়তোবা (ক্ষুধা কমে যাওয়া), কারণ যখন আপনি দলে থাকবেন তখন বুঝবেন না। আমি বিশ্বাস করি আফিফ দলে ফেরার জন্য উন্মুখ আছে। সে অবশ্যই দলে ফিরবে। আর সে চিন্তা করার একটা সময়ও পেয়েছে।’
ঘরোয়া লিগে একটু আগে ব্যাটিং পজিশনে খেললেও জাতীয় দলে আফিফের পজিশনটা ৬-৭ নম্বরে। যেখানে আফিফকে মানিয়ে নেওয়াও সহজ ছিল না। সুজন যোগ করেন, ‘আমি মনে করি প্রিমিয়ার লিগ কোনো অংশেই হালকা ক্রিকেট না, এটা অনেক কঠিন ক্রিকেট। এখানে সে ব্যাটিং পজিশন নিয়েও খুব খুশি। জাতীয় দলের ছয়-সাতে কঠিন পজিশনে ব্যাটিং করতে হয়। এখানে আবাহনীতে চার-পাঁচে ব্যাটিং করছে। আমি মনে করি সে তার কাজটা খুব ভালোভাবে করছে। ওপেনারদের নতুন বল মোকাবিলা ছাড়া, বাকি সব ব্যাটারদের জন্যই একই রকম খেলা, যেকোনো পজিশনেই।’
বাংলাদেশ দলের হয়ে বেশ কিছু ম্যাচে সুযোগ পেয়েও কাজে লাগাতে ব্যর্থ হন আফিফ হোসেন। যার ফলে সিলেটে আয়ারল্যান্ডের বিপক্ষে ওয়ানডে সিরিজ চলাকালীন আফিফকে ঢাকা পাঠিয়ে দেন কোচ চন্ডিকা হাথুরুসিংহে।
এরপরই এক সংবাদ সম্মেলনে হাথুরুসিংহে বলেছিলেন, আফিফের চেহারার জন্য তাঁকে বাদ দেওয়া হয়নি। বাদ দেওয়া হয়েছে তাঁর পারফরম্যান্সের জন্য। ভালো পারফর্ম করলেই দলে ফেরার দরজা খোলা। এরপর ইংল্যান্ডের মাটিতে আগামী ৯ মে শুরু হতে যাওয়া আয়ারল্যান্ড সিরিজেও বাদ পড়েন এ বাঁহাতি ব্যাটার।
যার ফলে এ বছর বাংলাদেশের বিশ্বকাপ দলে আফিফের সুযোগ পাওয়া নিয়ে প্রশ্ন জেগেছে। তবে বিসিবির গেম ডেভেলপমেন্ট কমিটির চেয়ারম্যান খালেদ মাহমুদ সুজন জানিয়েছেন, অবশ্যই আফিফ বিশ্বকাপের চিন্তা-ভাবনায় আছেন।
আয়ারল্যান্ড সিরিজে বাদ পড়লেও ঢাকা প্রিমিয়ার লিগে রানের ফুলঝুরি ছোটানো শুরু করেছেন আফিফ। আবাহনীর জয়ে রাখছেন গুরুত্বপূর্ণ অবদান। তাঁকে কাছ থেকেই দেখেছেন দলের কোচ খালেদ মাহমুদ সুজন।
আজ মিরপুরে সুজন সংবাদমাধ্যমকে বলেন, ‘অবশ্যই আমি সব সময় আফিফকে দেখি বাংলাদেশ দলে। আফিফের ছোটখাটো যে ভুলত্রুটি আছে, সে চেষ্টা করছে সেগুলো কাটিয়ে ওঠার। এখনো সে তরুণ। তার যথেষ্ট সামর্থ্য আছে। তার মতো খেলোয়াড় আমাদের জন্য সহজে পাওয়া সম্ভব না। যে কি না একাই ম্যাচ ঘুরিয়ে দিতে পারে।’
আফিফের সামর্থ্যের উপমা দিতে গিয়ে সুজন বললেন, ‘যদি কিছুদিন আগের কথা বলি, আফিফ-মিরাজের দারুণ এক জুটিতে আমরা আফগানিস্তানের বিপক্ষে একটা কঠিন ম্যাচ জিতেছি। এই লিগেও সে কিছু গুরুত্বপূর্ণ ইনিংস খেলেছে। হয়তোবা যে ইস্যুগুলোর কথা বললাম, সেগুলো নিয়ে সে কাজ করছে এবং ভালো করছে। আমি মনে করি শেষ ম্যাচে আফিফের বিরাট অবদান ছিল। আফিফ সব সময় ভালো খেলোয়াড়।’
আবাহনীর হয়ে ১০ ম্যাচে ৫৫.৭৫ গড় ও ১১৪.৯৫ স্ট্রাইক রেটে ৪৪৬ রান করেছেন আফিফ। এবারের মৌসুমেই লিস্ট ‘এ’ ক্রিকেটে পেয়েছেন প্রথম সেঞ্চুরির দেখা। তাঁকে অধিনায়ক করা হয়েছে ওয়েস্ট ইন্ডিজের বিপক্ষে ‘এ’ দলের সিরিজে।
কিছুদিন আগেই মাহমুদউল্লাহ রিয়াদকে নিয়ে সুজন বলেছিলেন, তিনি রিয়াদকে বিশ্বকাপে দেখছেন না। একই প্রশ্ন আফিফ নিয়েও, তিনি কি বিশ্বকাপে সুযোগ পাবেন? সুজন বললেন, ‘আমার মনে হয়, সে চিন্তা-ভাবনায় নেই; এমনটা হতেই পারে না। অবশ্যই সে আছে। দেখা যাক সামনে কী হয়। সে বাংলাদেশ দলের জন্য অনেক গুরুত্বপূর্ণ ক্রিকেটার। হয়তোবা (ক্ষুধা কমে যাওয়া), কারণ যখন আপনি দলে থাকবেন তখন বুঝবেন না। আমি বিশ্বাস করি আফিফ দলে ফেরার জন্য উন্মুখ আছে। সে অবশ্যই দলে ফিরবে। আর সে চিন্তা করার একটা সময়ও পেয়েছে।’
ঘরোয়া লিগে একটু আগে ব্যাটিং পজিশনে খেললেও জাতীয় দলে আফিফের পজিশনটা ৬-৭ নম্বরে। যেখানে আফিফকে মানিয়ে নেওয়াও সহজ ছিল না। সুজন যোগ করেন, ‘আমি মনে করি প্রিমিয়ার লিগ কোনো অংশেই হালকা ক্রিকেট না, এটা অনেক কঠিন ক্রিকেট। এখানে সে ব্যাটিং পজিশন নিয়েও খুব খুশি। জাতীয় দলের ছয়-সাতে কঠিন পজিশনে ব্যাটিং করতে হয়। এখানে আবাহনীতে চার-পাঁচে ব্যাটিং করছে। আমি মনে করি সে তার কাজটা খুব ভালোভাবে করছে। ওপেনারদের নতুন বল মোকাবিলা ছাড়া, বাকি সব ব্যাটারদের জন্যই একই রকম খেলা, যেকোনো পজিশনেই।’
গতকাল বৃহস্পতিবার রাতে আটক হন নিষিদ্ধ ঘোষিত সংগঠন ছাত্রলীগের নেতা নাজমুল কবির শিশির। আজ শুক্রবার বিকেলে চাঁদাবাজি মামলায় গ্রেপ্তার দেখিয়ে আদালতের মাধ্যমে তাঁকে জেল-হাজতে প্রেরণ করা হয়েছে। তিনি রামগঞ্জ পৌরসভার আঙ্গারপাড়া এলাকার মো. নয়ন মাস্টারের ছেলে।
৪১ মিনিট আগেকুমিল্লায় যৌথ বাহিনী তুলে নেওয়ার পর হাসপাতালে তৌহিদুর রহমান নামের এক যুবদল নেতার লাশ পেয়েছে পরিবার। আজ শুক্রবার বেলা সাড়ে ১২টায় তাঁর মৃত্যুর খবর পায় পরিবার। তবে কখন তাঁর মৃত্যু হয়েছে সে তথ্য জানা যায়নি। আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর হেফাজতে যুবদল নেতার মৃত্যু তথ্য জানিয়েছেন তাঁর ভাই আবুল কালাম।
৪৪ মিনিট আগেইতালি নেওয়া কথা বলে ফরিদপুর থেকে দুই জনকে নেওয়া হয়েছিল লিবিয়ায়। সেখানে নেওয়ার পর তাঁদের ওপর নির্যাতন করা হয়। এরপর নেওয়া হয় মুক্তিপণ। তবে এতেও মুক্তি মেলেনি। গুলি করে হত্যা করা হয়েছে ওই দুই যুবককে। ঢাকা, ফরিদপুর, লিবিয়া, গুলি, হত্যা, জেলার খবর
৪৪ মিনিট আগেএক মাসের ব্যবধানে হত্যাকাণ্ড ও সহিংসতার ঘটনায় সাবেক সরকারসংশ্লিষ্টদের বিরুদ্ধে মামলার সংখ্যা বেড়েছে ৪ গুণের বেশি। আর আসামির সংখ্যা হয়েছে দ্বিগুণের বেশি। সরকার পতনের পর গত ডিসেম্বরে হত্যাকাণ্ড ও সহিংসতার ঘটনায় সাবেক সরকারসংশ্লিষ্টদের বিরুদ্ধে মামলার সংখ্যা ছিল ১৭টি। জানুয়ারিতে তা বেড়ে দাঁড়িয়েছে ৭২টি।
১ ঘণ্টা আগে