গোয়ালন্দ (রাজবাড়ী) প্রতিনিধি
রাজবাড়ীর গোয়ালন্দ উপজেলার পদ্মা নদীতে জেলের জালে ৪৭ কেজি ওজনের দুটি পাঙাশ মাছ ধরা পড়েছে। পরে মাছ দুটি ৬২ হাজার ২৫ টাকায় বিক্রি হয়েছে। আজ বুধবার ভোর ৬টার দিকে উপজেলার দৌলতদিয়া বাহিরচর এলাকার পদ্মা নদীতে সিরাজগঞ্জ এলাকার জেলে মো. বুদ্দু হালদারের জালে ২৮ ও ১৯ কেজি ওজনের এই মাছ দুটি ধরা পড়ে।
জেলে মো. বুদ্দু হালদার বলেন, ‘প্রতিদিনের মতো আজ খুব ভোরে সহযোগীদের নিয়ে ট্রলারে করে পদ্মায় মাছ শিকার করতে যাই। নদীতে জাল ফেলে দীর্ঘক্ষণ মাছ না পেয়ে হতাশ হয়ে যাই। শেষবার ভেবে আরেকবার নদীতে জাল ফেলি। ভোর ৬টার দিকে জাল তুলতেই বিশাল এই মাছ দুটি ভেসে ওঠে।’
বুদ্দু আরও বলেন, ‘বিক্রির জন্য দৌলতদিয়ার কেসমত মোল্লার মৎস্য আড়তে তোলা হলে মাছ ব্যবসায়ী মো. চান্দু মোল্লা খোলা নিলামে ৬২ হাজার ২৫ টাকায় মাছ দুটি কিনে নেন।’
দৌলতদিয়া ৫ নম্বর ফেরিঘাট এলাকার মাছ ব্যবসায়ী মো. চান্দু মোল্লা জানান, সকাল ৮টার দিকে দৌলতদিয়ার কেসমত মোল্লার মাছের আড়ত থেকে খোলা নিলামে ২৮ কেজি ওজনের পাঙাশটি প্রতি কেজি ১ হাজার ৩৫০ টাকা এবং ১৯ কেজি ওজনের পাঙাশটি প্রতি কেজি ১ হাজার ২৭৫ টাকা দরে মোট ৬২ হাজার ২৫ টাকায় কিনে নেন তিনি। মাছটি বিক্রির জন্য দেশের বিভিন্ন জেলার কয়েক ব্যবসায়ীর সঙ্গে মোবাইল ফোনে যোগাযোগ করেছেন। প্রতি কেজিতে ১০০ থেকে ২০০ টাকা লাভ পেলেই মাছটি বিক্রি করে দেবেন বলে জানান তিনি।
গোয়ালন্দ উপজেলা মৎস্য কর্মকর্তা রেজাউল শরিফ বলেন, বছরের নির্দিষ্ট সময়ে ইলিশ মাছ ধরায় নিষেধাজ্ঞা দেওয়ার কারণে এই মাছগুলো বড় হওয়ার সুযোগ পায়। এ ছাড়া এখন নদীতে পানি বাড়ার কারণে এসব বড় মাছ নদীতে পাওয়া যাবে। নদীতে পানি বেশি থাকলে পাঙাশ, রুই, কাতলা, বোয়ালসহ দেশীয় বড় প্রজাতির মাছ আরও ধরা পড়বে বলে তিনি আশাবাদ প্রকাশ করেন। আগামী প্রজন্মের জন্য এই মাছের স্থায়ী অভয়াশ্রম করা গেলে এমন মাছের বংশবৃদ্ধিসহ আরও বেশি পাওয়া যেত।
রাজবাড়ীর গোয়ালন্দ উপজেলার পদ্মা নদীতে জেলের জালে ৪৭ কেজি ওজনের দুটি পাঙাশ মাছ ধরা পড়েছে। পরে মাছ দুটি ৬২ হাজার ২৫ টাকায় বিক্রি হয়েছে। আজ বুধবার ভোর ৬টার দিকে উপজেলার দৌলতদিয়া বাহিরচর এলাকার পদ্মা নদীতে সিরাজগঞ্জ এলাকার জেলে মো. বুদ্দু হালদারের জালে ২৮ ও ১৯ কেজি ওজনের এই মাছ দুটি ধরা পড়ে।
জেলে মো. বুদ্দু হালদার বলেন, ‘প্রতিদিনের মতো আজ খুব ভোরে সহযোগীদের নিয়ে ট্রলারে করে পদ্মায় মাছ শিকার করতে যাই। নদীতে জাল ফেলে দীর্ঘক্ষণ মাছ না পেয়ে হতাশ হয়ে যাই। শেষবার ভেবে আরেকবার নদীতে জাল ফেলি। ভোর ৬টার দিকে জাল তুলতেই বিশাল এই মাছ দুটি ভেসে ওঠে।’
বুদ্দু আরও বলেন, ‘বিক্রির জন্য দৌলতদিয়ার কেসমত মোল্লার মৎস্য আড়তে তোলা হলে মাছ ব্যবসায়ী মো. চান্দু মোল্লা খোলা নিলামে ৬২ হাজার ২৫ টাকায় মাছ দুটি কিনে নেন।’
দৌলতদিয়া ৫ নম্বর ফেরিঘাট এলাকার মাছ ব্যবসায়ী মো. চান্দু মোল্লা জানান, সকাল ৮টার দিকে দৌলতদিয়ার কেসমত মোল্লার মাছের আড়ত থেকে খোলা নিলামে ২৮ কেজি ওজনের পাঙাশটি প্রতি কেজি ১ হাজার ৩৫০ টাকা এবং ১৯ কেজি ওজনের পাঙাশটি প্রতি কেজি ১ হাজার ২৭৫ টাকা দরে মোট ৬২ হাজার ২৫ টাকায় কিনে নেন তিনি। মাছটি বিক্রির জন্য দেশের বিভিন্ন জেলার কয়েক ব্যবসায়ীর সঙ্গে মোবাইল ফোনে যোগাযোগ করেছেন। প্রতি কেজিতে ১০০ থেকে ২০০ টাকা লাভ পেলেই মাছটি বিক্রি করে দেবেন বলে জানান তিনি।
গোয়ালন্দ উপজেলা মৎস্য কর্মকর্তা রেজাউল শরিফ বলেন, বছরের নির্দিষ্ট সময়ে ইলিশ মাছ ধরায় নিষেধাজ্ঞা দেওয়ার কারণে এই মাছগুলো বড় হওয়ার সুযোগ পায়। এ ছাড়া এখন নদীতে পানি বাড়ার কারণে এসব বড় মাছ নদীতে পাওয়া যাবে। নদীতে পানি বেশি থাকলে পাঙাশ, রুই, কাতলা, বোয়ালসহ দেশীয় বড় প্রজাতির মাছ আরও ধরা পড়বে বলে তিনি আশাবাদ প্রকাশ করেন। আগামী প্রজন্মের জন্য এই মাছের স্থায়ী অভয়াশ্রম করা গেলে এমন মাছের বংশবৃদ্ধিসহ আরও বেশি পাওয়া যেত।
রাজধানীতে অপরাধ দমন ও আইনশৃঙ্খলা রক্ষায় পুলিশকে সহায়তার জন্য অক্সিলিয়ারি ফোর্স হিসেবে ৪২৬ জন ‘সহায়ক পুলিশ কর্মকর্তা’ নিয়োগ দিয়েছে ঢাকা মহানগর পুলিশ (ডিএমপি)। প্রশিক্ষণ ছাড়াই তড়িঘড়ি করে নিয়োগ দেওয়ায় তাঁদের অনেকে নিজেদের দায়িত্ব-কর্তব্য সম্পর্কে জানেন না।
৫ ঘণ্টা আগেনতুন করে অচলাবস্থা দেখা দিল খুলনা প্রকৌশল ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ে (কুয়েট)। বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য (ভিসি) অধ্যাপক মুহাম্মদ মাছুদকে অপসারণের দাবিতে ২৪ ঘণ্টার আলটিমেটাম দিয়েছেন শিক্ষার্থীরা। দাবি পূরণ না হলে আজ সোমবার বেলা ৩টা থেকে আমরণ অনশন কর্মসূচি পালনের ঘোষণা দিয়েছেন তাঁরা।
৫ ঘণ্টা আগেচট্টগ্রাম নগরের বাসিন্দাদের জলাবদ্ধতার অভিশাপ থেকে মুক্ত করার জন্য চট্টগ্রাম উন্নয়ন কর্তৃপক্ষের (সিডিএ) ৩৬টি খাল ঘিরে বড় প্রকল্প বাস্তবায়িত হচ্ছে। ৫ হাজার ৬১৬ কোটি টাকা বরাদ্দে শুরু করা এ প্রকল্পের আকার এখন ৮ হাজার ৬২৬ কোটি টাকা।
৫ ঘণ্টা আগেসরকার পতনের পর কুমিল্লা সিটি করপোরেশনের (কুসিক) মেয়রকে অপসারণ ও কাউন্সিলদের বরখাস্ত করা হয়। এরপর জরুরি সেবা কার্যক্রম পরিচালনা করছেন করপোরেশনের কর্মকর্তারা। তবে তাঁদের দৈনন্দিন কার্যক্রমের পর এই বাড়তি দায়িত্ব পালন করে থাকেন। নাগরিক সনদ, জন্ম-মৃত্যুনিবন্ধন, রাস্তা মেরামত, পরিচ্ছন্নতা, মশক নিয়ন্ত্রণসহ
৫ ঘণ্টা আগে