নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
বিয়ের প্রলোভনে ধর্ষণের অভিযোগে কেন্দ্রীয় ছাত্রলীগের সাবেক সহসভাপতি ফুয়াদ হোসেন শাহদাতের বিরুদ্ধে মামলা হয়েছে। আজ বৃহস্পতিবার ঢাকার নারী ও শিশু নির্যাতন দমন ট্রাইব্যুনাল-৫–এ এই মামলা দায়ের করেন ইডেন কলেজের এক ছাত্রলীগ নেত্রী।
বাদীর জবানবন্দি গ্রহণ করে হাজারীবাগ থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তাকে (ওসি) অভিযোগটি এজাহার হিসেবে গ্রহণ করার নির্দেশ দিয়েছেন বিচারক শামসুল ইসলাম।
সংশ্লিষ্ট ট্রাইব্যুনালের বিশেষ পিপি আলী আসগর স্বপন বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।
মামলার অভিযোগে বলা হয়েছে, বাদী ২০১৩-১৪ শিক্ষাবর্ষে ইডেন মহিলা কলেজে ফিন্যান্স অ্যান্ড ব্যাংকিং সেকশনে ভর্তি হন। ২০১৪ সালে বান্ধবীদের নিয়ে টিএসসিতে আড্ডা দিতে যান। সেখানে গিয়ে ফুয়াদ হোসেনের সঙ্গে পরিচয় হয়। তাঁরা ফোন নম্বর আদান-প্রদান করেন। তাঁদের ফোনে কথাবার্তা হয়। এরপর তাঁদের মধ্যে প্রেমের সম্পর্ক গড়ে ওঠে। তাঁরা বিভিন্ন জায়গায় একসঙ্গে ঘোরাফেরা করেন।
২০১৬ সালের ২১ আগস্ট তাঁরা কক্সবাজার ঘুরতে যান। সেখানে গিয়ে বিয়ের প্রলোভন দেখিয়ে আসামি ফুয়াদ ভিকটিমকে ধর্ষণ করেন। পরদিন তাঁরা শরিয়াহ মোতাবেক বিয়ে করেন।
অভিযোগে আরও বলা হয়, ২০১৯ সালে ভিকটিম অন্তঃসত্ত্বা হয়ে পড়লে আসামি ফুয়াদকে ফোন/হোয়াটসঅ্যাপে জানালে তিনি বাচ্চা নষ্ট করার কথা বলেন। ভিকটিম এতে রাজি হননি। পরে ওই বছরের ২৩ নভেম্বর রাতে ভিকটিমের বাচ্চা নষ্ট করতে ফুয়াদ ওষুধ মিশিয়ে জুস খেতে দেন।
জুস খাওয়ার পরে ভিকটিম অসুস্থ হয়ে পড়লে বাচ্চা নষ্ট হয়ে যায়। পরবর্তী সময়ে ফুয়াদ ভিকটিমকে বিভিন্ন সময় ঢাকার বিভিন্ন স্থানে তাঁর ইচ্ছার বিরুদ্ধে ধর্ষণ করেন।
২০২২ সালের মার্চ মাসে ভিকটিম বিয়ে রেজিস্ট্রি করার জন্য ফুয়াদকে চাপ প্রদান করেন। তখন ফুয়াদ জানান তিনি ছাত্রলীগের রাজনীতির সঙ্গে জড়িত। ২০২২ সালে ছাত্রলীগের সম্মেলন শেষ হলে বিয়ের রেজিস্ট্রি করার আশ্বাস দেন।
২০২২ সালে ফুয়াদ বাংলাদেশ ছাত্রলীগের সহসভাপতি পদ পান। আসামির এই ধরনের কর্মকাণ্ডের জন্য ভিকটিম ফুয়াদের নিকটতম লোকজনের সঙ্গে যোগাযোগ করেন।
তখন তাঁরা জানান, ফুয়াদ অন্য একজনের সঙ্গে বিবাহবন্ধনে আবদ্ধ হয়েছেন। গত ৩ জানুয়ারি আগের মতো বাদীর ইচ্ছার বিরুদ্ধে ধর্ষণ করলে ফুয়াদকে বিয়ের রেজিস্ট্রি করার জন্য চাপ প্রয়োগ করা হয়। তখন বাদীকে মারধর করে জীবননাশের হুমকি দিয়ে বাসা থেকে বের করে দেন ফুয়াদ।
উল্লেখ্য, ফুয়াদকে ছাত্রলীগের সহসভাপতি পদ থেকে অব্যাহতি দেওয়া হয়েছে আগেই।
বিয়ের প্রলোভনে ধর্ষণের অভিযোগে কেন্দ্রীয় ছাত্রলীগের সাবেক সহসভাপতি ফুয়াদ হোসেন শাহদাতের বিরুদ্ধে মামলা হয়েছে। আজ বৃহস্পতিবার ঢাকার নারী ও শিশু নির্যাতন দমন ট্রাইব্যুনাল-৫–এ এই মামলা দায়ের করেন ইডেন কলেজের এক ছাত্রলীগ নেত্রী।
বাদীর জবানবন্দি গ্রহণ করে হাজারীবাগ থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তাকে (ওসি) অভিযোগটি এজাহার হিসেবে গ্রহণ করার নির্দেশ দিয়েছেন বিচারক শামসুল ইসলাম।
সংশ্লিষ্ট ট্রাইব্যুনালের বিশেষ পিপি আলী আসগর স্বপন বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।
মামলার অভিযোগে বলা হয়েছে, বাদী ২০১৩-১৪ শিক্ষাবর্ষে ইডেন মহিলা কলেজে ফিন্যান্স অ্যান্ড ব্যাংকিং সেকশনে ভর্তি হন। ২০১৪ সালে বান্ধবীদের নিয়ে টিএসসিতে আড্ডা দিতে যান। সেখানে গিয়ে ফুয়াদ হোসেনের সঙ্গে পরিচয় হয়। তাঁরা ফোন নম্বর আদান-প্রদান করেন। তাঁদের ফোনে কথাবার্তা হয়। এরপর তাঁদের মধ্যে প্রেমের সম্পর্ক গড়ে ওঠে। তাঁরা বিভিন্ন জায়গায় একসঙ্গে ঘোরাফেরা করেন।
২০১৬ সালের ২১ আগস্ট তাঁরা কক্সবাজার ঘুরতে যান। সেখানে গিয়ে বিয়ের প্রলোভন দেখিয়ে আসামি ফুয়াদ ভিকটিমকে ধর্ষণ করেন। পরদিন তাঁরা শরিয়াহ মোতাবেক বিয়ে করেন।
অভিযোগে আরও বলা হয়, ২০১৯ সালে ভিকটিম অন্তঃসত্ত্বা হয়ে পড়লে আসামি ফুয়াদকে ফোন/হোয়াটসঅ্যাপে জানালে তিনি বাচ্চা নষ্ট করার কথা বলেন। ভিকটিম এতে রাজি হননি। পরে ওই বছরের ২৩ নভেম্বর রাতে ভিকটিমের বাচ্চা নষ্ট করতে ফুয়াদ ওষুধ মিশিয়ে জুস খেতে দেন।
জুস খাওয়ার পরে ভিকটিম অসুস্থ হয়ে পড়লে বাচ্চা নষ্ট হয়ে যায়। পরবর্তী সময়ে ফুয়াদ ভিকটিমকে বিভিন্ন সময় ঢাকার বিভিন্ন স্থানে তাঁর ইচ্ছার বিরুদ্ধে ধর্ষণ করেন।
২০২২ সালের মার্চ মাসে ভিকটিম বিয়ে রেজিস্ট্রি করার জন্য ফুয়াদকে চাপ প্রদান করেন। তখন ফুয়াদ জানান তিনি ছাত্রলীগের রাজনীতির সঙ্গে জড়িত। ২০২২ সালে ছাত্রলীগের সম্মেলন শেষ হলে বিয়ের রেজিস্ট্রি করার আশ্বাস দেন।
২০২২ সালে ফুয়াদ বাংলাদেশ ছাত্রলীগের সহসভাপতি পদ পান। আসামির এই ধরনের কর্মকাণ্ডের জন্য ভিকটিম ফুয়াদের নিকটতম লোকজনের সঙ্গে যোগাযোগ করেন।
তখন তাঁরা জানান, ফুয়াদ অন্য একজনের সঙ্গে বিবাহবন্ধনে আবদ্ধ হয়েছেন। গত ৩ জানুয়ারি আগের মতো বাদীর ইচ্ছার বিরুদ্ধে ধর্ষণ করলে ফুয়াদকে বিয়ের রেজিস্ট্রি করার জন্য চাপ প্রয়োগ করা হয়। তখন বাদীকে মারধর করে জীবননাশের হুমকি দিয়ে বাসা থেকে বের করে দেন ফুয়াদ।
উল্লেখ্য, ফুয়াদকে ছাত্রলীগের সহসভাপতি পদ থেকে অব্যাহতি দেওয়া হয়েছে আগেই।
ঈদের দিন বিকেলে খেলতে ছিল হামজা। এ সময় পরিবারের সদস্যদের অগোচরে বাড়ির পাশে পুকুরে পড়ে যায় শিশুটি। অনেক খোঁজাখুঁজি করে একপর্যায়ে তাকে পুকুর পানিতে ভাসতে দেখেন স্বজনেরা। পরে দ্রুত উদ্ধার করে মাদারীপুর ২৫০ শয্যা জেলা হাসপাতালে নিলে কর্তব্যরত চিকিৎসক শিশুটিকে মৃত ঘোষণা করেন।
৮ মিনিট আগেআসমা বলেন, ‘মাংসের দাম বেশি। তাই সরা বছর গরুর মাংস কেনার সামর্থ্য হয় না। আমরাও মানুষ। আমাদেরও খেতে ইচ্ছে করে। তাই এক টুকরো মাংসের আশায় ঈদের দিনে ব্যাগ নিয়ে শহরে এসেছি।’
১ ঘণ্টা আগেসারিয়াকান্দিতে দাদা বাড়ি ঈদ করতে এসে পুকুরে ডুবে আদুরী আক্তার (৯) নামের এক শিশুর মৃত্যু হয়েছে। আজ শনিবার দুপুরের দিকে উপজেলার ফুলবাড়ি ইউনিয়নের ছাগলধরা গ্রামে এ ঘটনা ঘটে।
২ ঘণ্টা আগেমোর্শেদুর রহমান কামাল বলেন, ‘আজকে ঈদের দিন। সবাই আনন্দ করতাছে। আর আমি আমার পরিবার ও প্রতিবেশী লোকজন নিয়া পুকুর থেকে মরা মাছ তুলতেছি। আমার জানা মতে তো কোনো শত্রু নেই। তাইলে কেডা আমার এই ক্ষতিটা করল। দুই পুকুরে প্রায় ১০ লাখ টাকার মাছ ছিল আমার। সব মইরা শেষ। ১৫ বছরের জমানো পুঁজি সব শেষ।
২ ঘণ্টা আগে