নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
যশোরের অভয়নগরসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে হিন্দু সম্প্রদায়ের ওপর নির্যাতন, ঘরবাড়ি পুড়িয়ে দেওয়া, মন্দির ভাঙচুর ও অগ্নিসংযোগের অভিযোগে বাংলাদেশ হিন্দু মহাজোটের প্রতিবাদ সভার আয়োজন করা হয়েছে। আজ শুক্রবার সকাল ১০টায় জাতীয় প্রেসক্লাবের সামনে প্রতিবাদ ও বিক্ষোভ সমাবেশ অনুষ্ঠিত হয়।
সম্মেলনে হিন্দু মেয়ে নিখোঁজ ও ধর্ম অবমাননার কথা বলে হিন্দুদের গ্রেপ্তারের প্রতিবাদ জানানো হয়। হিন্দুদের নিরাপদ ও নির্যাতনকারীদের শাস্তি না দিলে কঠোর আন্দোলনে নামার হুঁশিয়ারি দেন তাঁরা।
সমাবেশে বাংলাদেশ জাতীয় হিন্দু মহাজোটের সভাপতি ড. প্রভাস চন্দ্র রায়ের সভাপতিত্বে সভায় বক্তব্য রাখেন—নির্বাহী মহাসচিব ও মুখপাত্র পলাশ কান্তি দে, সহ সভাপতি প্রভাস চন্দ্র মণ্ডল, তপন হালদার জগন্নাথ হালদার, সুনীল কর্মকার, নিউটন অধিকারী, যুগ্ম মহাসচিব সমীর সরকার, মহিলা সম্পাদিকা বিশ্বাস মৃদুলা, জাতীয় হিন্দু যুব মহাজোটের প্রধান সমন্বয়কারী পংকজ হালদার ও সভাপতি প্রদীপ কান্তি দে প্রমুখ।
বক্তারা বলেন, দেশে ধর্মীয় সংখ্যালঘুদের ওপর ক্রমাগত হামলার মধ্য দিয়ে ধর্মীয় স্বাধীনতা পরিস্থিতির অবনতি হয়েছে। কথিত ধর্ম অবমাননার অভিযোগে গুজব ছড়িয়ে সাম্প্রতিককালে টাঙ্গাইলের সখীপুরের শংকর সাহার বাড়িতে হামলা ও লুট, দিনাজপুরে শিক্ষক উপেন্দ্র নাথ রায় গ্রেপ্তার, সবুজ দাসকে গ্রেপ্তারের চেষ্টাসহ নানান জায়গায় নির্যাতন ও হয়রানি করা হচ্ছে। যশোরের অভয়নগরসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে হিন্দু সম্প্রদায়ের ঘরবাড়ি পুড়িয়ে দেওয়া, মন্দির ভাঙচুর ও অগ্নিসংযোগ করা হয়েছে।
তাঁরা আরও বলেন, বিভিন্ন অরাজকতা দেখার জন্য দেশ স্বাধীন হয়নি। হিন্দু সম্প্রদায় আজ নিজের দেশে, নিজের জন্মভূমিতে মর্যাদার সঙ্গে থাকতে পারছে না। সব সময় ভয় ও উৎকণ্ঠা নিয়ে থাকতে হচ্ছে। এসব ঘটনায় সরকার এখনো দুষ্কৃতকারীদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেয়নি। দেশে এখনো বিচারহীনতার সংস্কৃতি বিদ্যমান। বিচার না হওয়ার কারণে হিন্দুদের ওপর বারবার নির্যাতন চালিয়ে যাওয়া হচ্ছে। এসবের কারণে আজ দেশ স্বাধীন হয়নি।
বক্তারা বলেন, এই সরকার আমাদের আশ্বাস দিয়েছিল সংখ্যালঘুরা নিরাপদে থাকবে। অথচ এটি মিথ্যা আশ্বাস দেওয়া হয়েছে। আমাদের ৮ দফা দাবি বাস্তবায়ন তো করাই হয়নি; বরং অনিরাপদে সবচেয়ে বেশি হিন্দুরা। অনতিবিলম্বে সরকারি সহায়তায় ক্ষতিগ্রস্তদের পুনর্বাসন করে হিন্দুদের ওপর নির্যাতনকারীদের বিচার নিশ্চিত করার দাবি জানান তাঁরা।
বিক্ষোভ সমাবেশে সম্মিলিত সনাতন পরিষদ, বাংলাদেশ জাতীয় হিন্দু মহাজোট, বাংলাদেশ সম্মিলিত সনাতনী জাগরণ জোট ও বাংলাদেশ মাইনরিটি জনতা পার্টি নেতারা উপস্থিত ছিলেন।
যশোরের অভয়নগরসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে হিন্দু সম্প্রদায়ের ওপর নির্যাতন, ঘরবাড়ি পুড়িয়ে দেওয়া, মন্দির ভাঙচুর ও অগ্নিসংযোগের অভিযোগে বাংলাদেশ হিন্দু মহাজোটের প্রতিবাদ সভার আয়োজন করা হয়েছে। আজ শুক্রবার সকাল ১০টায় জাতীয় প্রেসক্লাবের সামনে প্রতিবাদ ও বিক্ষোভ সমাবেশ অনুষ্ঠিত হয়।
সম্মেলনে হিন্দু মেয়ে নিখোঁজ ও ধর্ম অবমাননার কথা বলে হিন্দুদের গ্রেপ্তারের প্রতিবাদ জানানো হয়। হিন্দুদের নিরাপদ ও নির্যাতনকারীদের শাস্তি না দিলে কঠোর আন্দোলনে নামার হুঁশিয়ারি দেন তাঁরা।
সমাবেশে বাংলাদেশ জাতীয় হিন্দু মহাজোটের সভাপতি ড. প্রভাস চন্দ্র রায়ের সভাপতিত্বে সভায় বক্তব্য রাখেন—নির্বাহী মহাসচিব ও মুখপাত্র পলাশ কান্তি দে, সহ সভাপতি প্রভাস চন্দ্র মণ্ডল, তপন হালদার জগন্নাথ হালদার, সুনীল কর্মকার, নিউটন অধিকারী, যুগ্ম মহাসচিব সমীর সরকার, মহিলা সম্পাদিকা বিশ্বাস মৃদুলা, জাতীয় হিন্দু যুব মহাজোটের প্রধান সমন্বয়কারী পংকজ হালদার ও সভাপতি প্রদীপ কান্তি দে প্রমুখ।
বক্তারা বলেন, দেশে ধর্মীয় সংখ্যালঘুদের ওপর ক্রমাগত হামলার মধ্য দিয়ে ধর্মীয় স্বাধীনতা পরিস্থিতির অবনতি হয়েছে। কথিত ধর্ম অবমাননার অভিযোগে গুজব ছড়িয়ে সাম্প্রতিককালে টাঙ্গাইলের সখীপুরের শংকর সাহার বাড়িতে হামলা ও লুট, দিনাজপুরে শিক্ষক উপেন্দ্র নাথ রায় গ্রেপ্তার, সবুজ দাসকে গ্রেপ্তারের চেষ্টাসহ নানান জায়গায় নির্যাতন ও হয়রানি করা হচ্ছে। যশোরের অভয়নগরসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে হিন্দু সম্প্রদায়ের ঘরবাড়ি পুড়িয়ে দেওয়া, মন্দির ভাঙচুর ও অগ্নিসংযোগ করা হয়েছে।
তাঁরা আরও বলেন, বিভিন্ন অরাজকতা দেখার জন্য দেশ স্বাধীন হয়নি। হিন্দু সম্প্রদায় আজ নিজের দেশে, নিজের জন্মভূমিতে মর্যাদার সঙ্গে থাকতে পারছে না। সব সময় ভয় ও উৎকণ্ঠা নিয়ে থাকতে হচ্ছে। এসব ঘটনায় সরকার এখনো দুষ্কৃতকারীদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেয়নি। দেশে এখনো বিচারহীনতার সংস্কৃতি বিদ্যমান। বিচার না হওয়ার কারণে হিন্দুদের ওপর বারবার নির্যাতন চালিয়ে যাওয়া হচ্ছে। এসবের কারণে আজ দেশ স্বাধীন হয়নি।
বক্তারা বলেন, এই সরকার আমাদের আশ্বাস দিয়েছিল সংখ্যালঘুরা নিরাপদে থাকবে। অথচ এটি মিথ্যা আশ্বাস দেওয়া হয়েছে। আমাদের ৮ দফা দাবি বাস্তবায়ন তো করাই হয়নি; বরং অনিরাপদে সবচেয়ে বেশি হিন্দুরা। অনতিবিলম্বে সরকারি সহায়তায় ক্ষতিগ্রস্তদের পুনর্বাসন করে হিন্দুদের ওপর নির্যাতনকারীদের বিচার নিশ্চিত করার দাবি জানান তাঁরা।
বিক্ষোভ সমাবেশে সম্মিলিত সনাতন পরিষদ, বাংলাদেশ জাতীয় হিন্দু মহাজোট, বাংলাদেশ সম্মিলিত সনাতনী জাগরণ জোট ও বাংলাদেশ মাইনরিটি জনতা পার্টি নেতারা উপস্থিত ছিলেন।
সৌদি আরবের সঙ্গে মিল রেখে আগামীকাল শুক্রবার দক্ষিণ চট্টগ্রাম ও আশপাশের জেলার শতাধিক গ্রামে ঈদুল আজহা উদ্যাপন করা হবে। জেলার সাতকানিয়া উপজেলার মির্জাখীল দরবার শরিফের অনুসারীরা হানাফি মাজহাবের অনুসরণ করে হজের পরের দিন ঈদুল আজহা পালন করে থাকেন।
১ ঘণ্টা আগেসভায় যোগ দিতে সরকারি গাড়িতেই রাজশাহী এসেছিলেন নাটোরের বাগাতিপাড়া উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) হা-মীম তাবাসসুম প্রভা। সভা শেষ করে সোজা হাটে গিয়ে তিনি কোরবানির গরু কিনেছেন। তারপর সেই সরকারি গাড়িতেই তুলে নিয়ে গেছেন গরু। আজ বৃহস্পতিবার এই ঘটনা ঘটে। এ নিয়ে ব্যাপক সমালোচনা দেখা দিয়েছে।
২ ঘণ্টা আগেঈদুল আজহাকে সামনে রেখে রাজধানীসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে পশুর হাট বসেছে। রাজধানীর ২১টি স্থানে ছড়িয়ে থাকা এসব পশুর হাটে আজ ক্রেতা-বিক্রেতাদের মধ্যে জমে উঠেছে বেচাকেনা। আজ বৃহস্পতিবার (৫ জুন) সকাল থেকে হাটগুলোতে প্রচণ্ড ভিড় লক্ষ করা গেছে। অফিস-আদালতের ছুটি শুরু হওয়ায় রাজধানীর বিভিন্ন স্থানের পশুর
২ ঘণ্টা আগেঈদুল আজহা সামনে রেখে খাগড়াছড়ির বিভিন্ন সীমান্তে পুশ ইন, গরু চোরাচালান ও কোরবানির পশুর চামড়া পাচার রোধে সতর্কতামূলক ব্যবস্থা গ্রহণ করেছে ৪৩ বর্ডার গার্ড ব্যাটালিয়ন (বিজিবি)।
২ ঘণ্টা আগে