নাজমুল হাসান সাগর, ঢাকা
ইংরেজি নতুন বছরকে বরণ করে নিতে গত রাতে মেতে উঠেছিল রাজধানীসহ সারা দেশের মানুষ। আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর নিষেধাজ্ঞা সত্ত্বেও লাউড স্পিকারে গান বাজিয়ে, আতশবাজি ফুটিয়ে ও ফানুস উড়িয়ে নতুন বছরকে বরণ করতে দেখা গেছে। উচ্চ শব্দে গানবাজনায় উদ্যাপন কোথাও কোথাও মাত্রা ছাড়িয়ে যাওয়ায় স্থানীয় বাসিন্দারা অতিষ্ঠও হয়েছে৷ আবার আতশবাজি ও ফানুসের আগুনে ঘটেছে অগ্নিকাণ্ডের ঘটনাও ৷ মধ্যরাতে উচ্চ শব্দে উদ্যাপনের যন্ত্রণা থেকে মুক্তি পেতে সারা দেশ থেকে জাতীয় জরুরি সেবা ৯৯৯-এ কল করে সহায়তা চেয়েছেন ৩৬৫ জন ৷ এর মধ্যে শুধু ঢাকা থেকেই সহায়তা চেয়ে ১৬০টি ফোন কল ছিল। ফানুসের আগুন থেকে অগ্নিকাণ্ডের ঘটনায় সহায়তা চেয়ে একটিমাত্র কল ছিল জাতীয় এই জরুরি সেবায়।
জাতীয় জরুরি সেবার পরিদর্শক আনোয়ার সাত্তার আজকের পত্রিকাকে এসব তথ্য নিশ্চিত করেছেন। তিনি বলেন, ‘থার্টি ফার্স্ট নাইটের অতিরিক্ত উদ্যাপনে অতিষ্ঠ হয়ে শব্দদূষণ বন্ধ করার জন্য সারা দেশ থেকে ৩৬৫টি ফোন কল এসেছে কয়েক ঘণ্টায় ৷ অগ্নিকাণ্ডের ঘটনায় রাজধানীর মোহাম্মদপুরের ইকবাল রোড থেকে সহায়তা চেয়ে কল এসেছিল ৷ তবে ফায়ার সার্ভিস যাওয়ার আগেই সেই আগুন নিভে যায়।’ শব্দদূষণ-সংক্রান্ত অভিযোগ আমলে নিয়ে প্রতিটি জায়গায় পুলিশ গিয়ে সেগুলো বন্ধ করেছে বলেও জানান এই পুলিশ কর্মকর্তা।
ফানুস ও আতশবাজি ফোটানোর সময় অগ্নিকাণ্ডের ঘটনায় ফায়ার সার্ভিস কল পেয়েছে মোট চারটি। এর মধ্যে কুর্মিটোলার মানিকদী এলাকার সবুজ ছাতার গলিতে একটি বাসাবাড়ির ছাদে ফানুসের আগুন থেকে অগ্নিকাণ্ডের ঘটনা ঘটে ৷ ফায়ার সার্ভিসের দুটি ইউনিট কাজ করে সেই আগুন নিয়ন্ত্রণে আনে। এ ছাড়া ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের কার্জন হলের ছাদে, পুরান ঢাকার চকবাজারের মৌলভীবাজার এলাকায় বৈদ্যুতিক তারে ফানুস আটকে অগ্নিকাণ্ডের ঘটনা ঘটে এবং সদরঘাটের হকার্স মার্কেটের টিনের ছাদে অগ্নিকাণ্ডের ঘটনা ঘটে। তবে এসব জায়গায় ফায়ার সার্ভিস যাওয়ার আগেই আগুনে নিভে যায় বলে জানিয়েছে সংস্থাটির গণসংযোগ বিভাগ।
জরুরি সেবা ও ফায়ার সার্ভিসের হিসাব অনুযায়ী গত রাতে ঢাকার মোট পাঁচ জায়গায় অগ্নিকাণ্ডের ঘটনা ঘটেছে ৷ প্রকৃতপক্ষে এমন ঘটনার সংখ্যা আরও বেশি। রাজধানীর আদাবর এলাকায় ফানুস থেকে অগ্নিকাণ্ডের ঘটনা ঘটেছিল। এ কারণে দীর্ঘ সময় এই এলাকায় বিদ্যুৎ ছিল না বলে জানান সেখানকার বাসিন্দা তামিম হোসাইন ৷
এদিকে বৈদ্যুতিক লাইনে ফানুস আটকে মেট্রোরেল চলাচল বন্ধ ছিল দুই ঘণ্টা। যার ফলে প্রতিদিনের মতো সকাল ৮টা থেকে মেট্রোরেল চলাচল করতে পারেনি। অবশ্য ফানুস অপসারণ করার পর সকাল ১০টা থেকে আবার মেট্রোরেল চলাচল স্বাভাবিক হয়েছে।
যদিও গত শনিবার এক প্রেস মিটে ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশের কমিশনার খন্দকার গোলাম ফারুক বলেছিলেন, ‘কোনো উন্মুক্ত স্থান, বাসাবাড়ির ছাদে ফানুস ওড়ানো ও আতশবাজি ফোটানো যাবে না৷ ’
আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর নিষেধাজ্ঞা সত্ত্বেও এমন উদ্যাপন নিয়ে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে নানাভাবে ক্ষোভ প্রকাশ করতে দেখা গেছে ভুক্তভোগী মানুষকে।
ইংরেজি নতুন বছরকে বরণ করে নিতে গত রাতে মেতে উঠেছিল রাজধানীসহ সারা দেশের মানুষ। আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর নিষেধাজ্ঞা সত্ত্বেও লাউড স্পিকারে গান বাজিয়ে, আতশবাজি ফুটিয়ে ও ফানুস উড়িয়ে নতুন বছরকে বরণ করতে দেখা গেছে। উচ্চ শব্দে গানবাজনায় উদ্যাপন কোথাও কোথাও মাত্রা ছাড়িয়ে যাওয়ায় স্থানীয় বাসিন্দারা অতিষ্ঠও হয়েছে৷ আবার আতশবাজি ও ফানুসের আগুনে ঘটেছে অগ্নিকাণ্ডের ঘটনাও ৷ মধ্যরাতে উচ্চ শব্দে উদ্যাপনের যন্ত্রণা থেকে মুক্তি পেতে সারা দেশ থেকে জাতীয় জরুরি সেবা ৯৯৯-এ কল করে সহায়তা চেয়েছেন ৩৬৫ জন ৷ এর মধ্যে শুধু ঢাকা থেকেই সহায়তা চেয়ে ১৬০টি ফোন কল ছিল। ফানুসের আগুন থেকে অগ্নিকাণ্ডের ঘটনায় সহায়তা চেয়ে একটিমাত্র কল ছিল জাতীয় এই জরুরি সেবায়।
জাতীয় জরুরি সেবার পরিদর্শক আনোয়ার সাত্তার আজকের পত্রিকাকে এসব তথ্য নিশ্চিত করেছেন। তিনি বলেন, ‘থার্টি ফার্স্ট নাইটের অতিরিক্ত উদ্যাপনে অতিষ্ঠ হয়ে শব্দদূষণ বন্ধ করার জন্য সারা দেশ থেকে ৩৬৫টি ফোন কল এসেছে কয়েক ঘণ্টায় ৷ অগ্নিকাণ্ডের ঘটনায় রাজধানীর মোহাম্মদপুরের ইকবাল রোড থেকে সহায়তা চেয়ে কল এসেছিল ৷ তবে ফায়ার সার্ভিস যাওয়ার আগেই সেই আগুন নিভে যায়।’ শব্দদূষণ-সংক্রান্ত অভিযোগ আমলে নিয়ে প্রতিটি জায়গায় পুলিশ গিয়ে সেগুলো বন্ধ করেছে বলেও জানান এই পুলিশ কর্মকর্তা।
ফানুস ও আতশবাজি ফোটানোর সময় অগ্নিকাণ্ডের ঘটনায় ফায়ার সার্ভিস কল পেয়েছে মোট চারটি। এর মধ্যে কুর্মিটোলার মানিকদী এলাকার সবুজ ছাতার গলিতে একটি বাসাবাড়ির ছাদে ফানুসের আগুন থেকে অগ্নিকাণ্ডের ঘটনা ঘটে ৷ ফায়ার সার্ভিসের দুটি ইউনিট কাজ করে সেই আগুন নিয়ন্ত্রণে আনে। এ ছাড়া ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের কার্জন হলের ছাদে, পুরান ঢাকার চকবাজারের মৌলভীবাজার এলাকায় বৈদ্যুতিক তারে ফানুস আটকে অগ্নিকাণ্ডের ঘটনা ঘটে এবং সদরঘাটের হকার্স মার্কেটের টিনের ছাদে অগ্নিকাণ্ডের ঘটনা ঘটে। তবে এসব জায়গায় ফায়ার সার্ভিস যাওয়ার আগেই আগুনে নিভে যায় বলে জানিয়েছে সংস্থাটির গণসংযোগ বিভাগ।
জরুরি সেবা ও ফায়ার সার্ভিসের হিসাব অনুযায়ী গত রাতে ঢাকার মোট পাঁচ জায়গায় অগ্নিকাণ্ডের ঘটনা ঘটেছে ৷ প্রকৃতপক্ষে এমন ঘটনার সংখ্যা আরও বেশি। রাজধানীর আদাবর এলাকায় ফানুস থেকে অগ্নিকাণ্ডের ঘটনা ঘটেছিল। এ কারণে দীর্ঘ সময় এই এলাকায় বিদ্যুৎ ছিল না বলে জানান সেখানকার বাসিন্দা তামিম হোসাইন ৷
এদিকে বৈদ্যুতিক লাইনে ফানুস আটকে মেট্রোরেল চলাচল বন্ধ ছিল দুই ঘণ্টা। যার ফলে প্রতিদিনের মতো সকাল ৮টা থেকে মেট্রোরেল চলাচল করতে পারেনি। অবশ্য ফানুস অপসারণ করার পর সকাল ১০টা থেকে আবার মেট্রোরেল চলাচল স্বাভাবিক হয়েছে।
যদিও গত শনিবার এক প্রেস মিটে ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশের কমিশনার খন্দকার গোলাম ফারুক বলেছিলেন, ‘কোনো উন্মুক্ত স্থান, বাসাবাড়ির ছাদে ফানুস ওড়ানো ও আতশবাজি ফোটানো যাবে না৷ ’
আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর নিষেধাজ্ঞা সত্ত্বেও এমন উদ্যাপন নিয়ে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে নানাভাবে ক্ষোভ প্রকাশ করতে দেখা গেছে ভুক্তভোগী মানুষকে।
স্থানীয় সরকার প্রকৌশল বিভাগ (এলজিইডি) ‘গ্রামীণ সড়ক মেরামত ও সংরক্ষণ’ প্রকল্পের আওতায় ৪০০ মিটার দীর্ঘ একটি আরসিসি সড়ক নির্মাণের জন্য গত বছরের ২৪ ডিসেম্বর ‘ফাতেমা ট্রেডার্স’ নামের ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানকে কার্যাদেশ দেয়। ১০৫ দিনের মধ্যে কাজ শেষ করার শর্ত থাকলেও এখন পর্যন্ত কোনো কাজই শুরু হয়নি।
৩২ মিনিট আগেস্থানীয় সূত্রে জানা গেছে, একপাশে ভাঙাচোরা সড়ক অপর পাশে পানিতে ভরা পুকুর। এর মাঝখানে খালের ওপর তৈরি করা হয়েছে সেতুটি। জেলার সোনাইমুড়ী উপজেলা থেকে সেনবাগ উপজেলায় চলাচলের পথে পুরোনো সেতুটি ঝুঁকিপূর্ণ হওয়ায় স্থানীয়দের চাহিদার ভিত্তিতে বজরা ইউনিয়নের মাওলানা বাড়ির সামনে খালের ওপর ওই সেতুটি নির্মাণ করা হয়।
৩৯ মিনিট আগেগাজীপুরের শ্রীপুরে মাত্র দুটি বৈদ্যুতিক বাল্ব, দুটি সিলিং ফ্যান ও একটি ফ্রিজ চালিয়ে ঝালমুড়ি বিক্রেতা মো. আবদুল মান্নানের বাড়িতে এক মাসের বিদ্যুৎ বিল এসেছে ১০ লাখ ৯২ হাজার ৮৬৪ টাকা। এ ‘ভুতুড়ে বিল’ পেয়ে দিশেহারা হয়ে পড়েছেন ভুক্তভোগী। ঘটনায় স্থানীয়দের মাঝেও ক্ষোভ বিরাজ করছে।
৪৪ মিনিট আগেবৈরী আবহাওয়ার কারণে কয়েক দিন ধরে উত্তাল সাগর। বড় বড় ঢেউ আছড়ে পড়ছে কূলে। এতে তীব্র ভাঙন দেখা দিয়েছে কক্সবাজার-টেকনাফ মেরিন ড্রাইভে। এরই মধ্যে কক্সবাজারের টেকনাফ উপজেলার বাহারছড়া ইউনিয়নের শামলাপুর থেকে সাবরাং ইউনিয়নের খুরেরমুখ জিরো পয়েন্ট পর্যন্ত অন্তত ১০টি স্থানে ভাঙন দেখা দিয়েছে।
৪ ঘণ্টা আগে