নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
জাতীয় প্রেসক্লাবের সামনে তিন সাংবাদিক ও একজন ইউটিউবারকে মারধরের অভিযোগ উঠেছে পুলিশের বিরুদ্ধে। আজ বুধবার দুপুর আড়াইটার দিকে প্রেসক্লাবের গেটসংলগ্ন পুলিশ বক্সের সামনে এ ঘটনা ঘটে।
আহতদের মধ্যে রয়েছেন নিউ ন্যাশনের শিমুল পারভেজ ও নোমান মোশাররফ, বাংলাভিশনের কেফায়েত শাকিল এবং ইউটিউবার আলম শরীফ। এদের মধ্যে শিমুল ও নোমানকে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে।
প্রত্যক্ষদর্শীরা জানান, প্রেসক্লাব থেকে মোটরসাইকেলযোগে বের হওয়ার সময় শিমুল ও নোমানের সঙ্গে একটি প্রাইভেটকারের ধাক্কা লাগে। এ নিয়ে কথা-কাটাকাটির একপর্যায়ে গাড়িচালক ধারালো অস্ত্র দিয়ে শিমুলকে আঘাতের চেষ্টা করেন। এতে তার হাতে কেটে যায়। পরে গাড়িচালক ও যাত্রীরা নেমে এসে তাদের মারধর করেন। ঘটনাস্থলে পুলিশ গিয়ে পরিস্থিতি সামাল দেওয়ার বদলে উল্টো সাংবাদিকদের ওপর চড়াও হয়।
বাংলাভিশনের সাংবাদিক কেফায়েত শাকিল বলেন, ‘শিমুল ভাইকে পুলিশ বক্সে নিয়ে যাওয়া হচ্ছিল। আমি মোবাইলে ভিডিও করার চেষ্টা করলে ৫-৬ জন পুলিশ আমাকে টেনে নিয়ে বক্সে মারধর করে। এ সময় ইউটিউবার আলম শরীফকেও হামলার চেষ্টা করা হয়।’
শিমুল পারভেজ অভিযোগ করেন, ‘গাড়িচালক অস্ত্র দিয়ে আঘাত করলেও পুলিশ তা দেখে কিছু করেনি। বরং আমাদের বক্সে নিয়ে উল্টো মারধর করেছে।’
ঘটনার পর পুলিশ বক্সের দায়িত্বরত কয়েকজন পুলিশ সদস্যকে জাতীয় প্রেসক্লাবের ভেতরে ডেকে নেওয়া হয়। পরে তাদের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা সেখানে আসেন। তাদের কাছে সাংবাদিকেরা দায়ী পুলিশ সদস্যদের অপসারণের দাবি জানান। ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা অভিযুক্তদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়ার আশ্বাস দেন। সামাজিক মাধ্যমে এ হামলার ভিডিও ছড়িয়ে পড়েছে।
ভিডিওতে দেখা যাচ্ছে, সাংবাদিক শিমুল পারভেজকে কয়েকজন ধরে মারধর করছে। তাদের মধ্যে একজন গোলাপী রঙের শার্ট পরিহিত ও পরনে কালো প্যান্ট ছিল। পাশে এক বয়স্ক ব্যক্তিও মারধর করছে। এ দৃশ্য দেশে পুলিশ সদস্যরা ছুটে আসেন। তারা কিছু না বুঝে উল্টো আহত নোমানকে বেধড়ক মারধর করে।
এ বিষয়ে জানতে শাহবাগ থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মোহাম্মদ খালিদ মনসুরের সঙ্গে যোগাযোগ করা হলে তিনি ব্যস্ততার কারণে তাৎক্ষণিক কোনো মন্তব্য করতে অপারগতা প্রকাশ করেছেন।
জাতীয় প্রেসক্লাবের সামনে তিন সাংবাদিক ও একজন ইউটিউবারকে মারধরের অভিযোগ উঠেছে পুলিশের বিরুদ্ধে। আজ বুধবার দুপুর আড়াইটার দিকে প্রেসক্লাবের গেটসংলগ্ন পুলিশ বক্সের সামনে এ ঘটনা ঘটে।
আহতদের মধ্যে রয়েছেন নিউ ন্যাশনের শিমুল পারভেজ ও নোমান মোশাররফ, বাংলাভিশনের কেফায়েত শাকিল এবং ইউটিউবার আলম শরীফ। এদের মধ্যে শিমুল ও নোমানকে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে।
প্রত্যক্ষদর্শীরা জানান, প্রেসক্লাব থেকে মোটরসাইকেলযোগে বের হওয়ার সময় শিমুল ও নোমানের সঙ্গে একটি প্রাইভেটকারের ধাক্কা লাগে। এ নিয়ে কথা-কাটাকাটির একপর্যায়ে গাড়িচালক ধারালো অস্ত্র দিয়ে শিমুলকে আঘাতের চেষ্টা করেন। এতে তার হাতে কেটে যায়। পরে গাড়িচালক ও যাত্রীরা নেমে এসে তাদের মারধর করেন। ঘটনাস্থলে পুলিশ গিয়ে পরিস্থিতি সামাল দেওয়ার বদলে উল্টো সাংবাদিকদের ওপর চড়াও হয়।
বাংলাভিশনের সাংবাদিক কেফায়েত শাকিল বলেন, ‘শিমুল ভাইকে পুলিশ বক্সে নিয়ে যাওয়া হচ্ছিল। আমি মোবাইলে ভিডিও করার চেষ্টা করলে ৫-৬ জন পুলিশ আমাকে টেনে নিয়ে বক্সে মারধর করে। এ সময় ইউটিউবার আলম শরীফকেও হামলার চেষ্টা করা হয়।’
শিমুল পারভেজ অভিযোগ করেন, ‘গাড়িচালক অস্ত্র দিয়ে আঘাত করলেও পুলিশ তা দেখে কিছু করেনি। বরং আমাদের বক্সে নিয়ে উল্টো মারধর করেছে।’
ঘটনার পর পুলিশ বক্সের দায়িত্বরত কয়েকজন পুলিশ সদস্যকে জাতীয় প্রেসক্লাবের ভেতরে ডেকে নেওয়া হয়। পরে তাদের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা সেখানে আসেন। তাদের কাছে সাংবাদিকেরা দায়ী পুলিশ সদস্যদের অপসারণের দাবি জানান। ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা অভিযুক্তদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়ার আশ্বাস দেন। সামাজিক মাধ্যমে এ হামলার ভিডিও ছড়িয়ে পড়েছে।
ভিডিওতে দেখা যাচ্ছে, সাংবাদিক শিমুল পারভেজকে কয়েকজন ধরে মারধর করছে। তাদের মধ্যে একজন গোলাপী রঙের শার্ট পরিহিত ও পরনে কালো প্যান্ট ছিল। পাশে এক বয়স্ক ব্যক্তিও মারধর করছে। এ দৃশ্য দেশে পুলিশ সদস্যরা ছুটে আসেন। তারা কিছু না বুঝে উল্টো আহত নোমানকে বেধড়ক মারধর করে।
এ বিষয়ে জানতে শাহবাগ থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মোহাম্মদ খালিদ মনসুরের সঙ্গে যোগাযোগ করা হলে তিনি ব্যস্ততার কারণে তাৎক্ষণিক কোনো মন্তব্য করতে অপারগতা প্রকাশ করেছেন।
ঝিনাইদহের মোবারকগঞ্জ রেলস্টেশনের অদূরে বাবরা রেলগেটে অজ্ঞাতনামা (৬০) এক নারী ট্রেনে কাটা পড়ে মারা গেছেন। রোববার সকাল ৮টা ২০ মিনিটের দিকে খুলনা থেকে ছেড়ে আসা রাজশাহীগামী কপোতাক্ষ এক্সপ্রেস ট্রেনে তিনি কাটা পড়েন। চলন্ত ট্রেনের নিচে পড়ে তাঁর শরীর দুই খণ্ড হয়ে যায়।
২৯ মিনিট আগেগেটের সামনে ভিড় করছেন কার্গো ভিলেজের কর্মচারীরা। উদ্বেগ প্রকাশ করে তাঁরা বলছেন, এখনো ধোঁয়া বের হচ্ছে। মনে হচ্ছে, আগুন পুরোপুরি নেভেনি। পুরো আমদানি কার্গো ভিলেজ পুড়ে ছাই হয়ে গেছে।
১ ঘণ্টা আগেপুলিশ ও স্থানীয় সূত্রে জানা গেছে, শনিবার দিবাগত রাতের কোনো এক সময় দুর্বৃত্তরা এই হত্যাকাণ্ড ঘটিয়েছে। ভোররাতে পরিবারের লোকজন বাইরে বের হয়ে মুসার রক্তাক্ত লাশ দেখতে পায়। নিহত ব্যক্তির বুকে ধারালো অস্ত্রের আঘাতের একাধিক চিহ্ন পাওয়া গেছে।
১ ঘণ্টা আগেফরিদপুরের বোয়ালমারী উপজেলার কাদিরদি বাজারে ভয়াবহ অগ্নিকাণ্ডের ঘটনা ঘটেছে। শনিবার (১৮ অক্টোবর) দিবাগত রাত ১০টার দিকে বাচ্চু মোল্লার মার্কেটে এই আগুন লাগে। এতে মুদি, কাপড়, ওষুধ, জুতা, বীজসহ কমপক্ষে ২০টি ব্যবসাপ্রতিষ্ঠান পুড়ে ছাই হয়ে গেছে।
১ ঘণ্টা আগে