নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
মাঝখানে করোনার দুই বছর বাদ ছিল। কিন্তু ৫০ বছর ধরে ঈদের জামাত অনুষ্ঠিত হয়ে আসছিল রাজধানীর কলাবাগানের তেঁতুলতলা মাঠে। এবারও তাই হলো। কিন্তু এলাকাবাসীর মনে রয়ে গেছে সপ্তাহ আগে ঘটে যাওয়া ঘটনার ক্ষত। তাই এই মাঠে আপাতত থানা ভবন নির্মাণকাজ বন্ধ হলেও এই সমস্যার স্থায়ী সমাধান চাইলেন এলাকাবাসী। পূর্ব ঘোষণা অনুযায়ী সকাল ৮টায় শুরু হওয়া জামাতে অংশগ্রহণ করেন প্রায় পাঁচ শতাধিক মুসল্লি।
মাঠটি বর্তমানের পুলিশের তত্ত্বাবধানে রয়েছে। তবে মাঠটি পুলিশের তত্ত্বাবধানে না রেখে সিটি করপোরেশন দিয়ে স্থায়ী সমাধান করা হোক বলে নামাজের পর গণমাধ্যমে দাবি তুলছেন কলাবাগান এলাকাবাসী।
আজ মঙ্গলবার সকাল ৮টায় তেঁতুলতলা মাঠে ঈদের জামাত শুরু হয়। নামাজ শুরুর আগেই স্থানীয় বাসিন্দাদের উপস্থিতিতে কানায় কানায় পূর্ণ হয়ে যায় তেঁতুলতলা মাঠ। এলাকার শিশু-কিশোর, বয়স্করাও এই জামাতে অংশ নেন।
নামাজ শেষে মোশাররফ হোসেন নামে একজন বাসিন্দা বলেন, ‘আমি ছোট থেকে এই এলাকায় বড় হয়েছি। প্রতিবছর এখানেই নামাজ পড়েছি। থানা হলে আর এখানে সবাই মিলে নামাজ পড়তে পারব না, এটা ভাবতেই খারাপ লাগছে। প্রধানমন্ত্রীর নির্দেশে আপাতত সমাধান হলেও এই মাঠের স্থায়ী ব্যবস্থাপনা করা দরকার।’
ওসমান নামে আরেক বাসিন্দা বলেন, একটা স্থায়ী সমাধান জরুরি। মাঠ যার তত্ত্বাবধানেই থাক, সেটা যেন মাঠ হিসেবেই থাকে, উন্মুক্ত থাকে।
মাঠে এসে সবার সঙ্গে নামাজ আদায় করতে পেরে আনন্দিত ১৪ বছর বয়সী রায়হান জামান। তাঁর ভাষ্য, সবাই মিলে নামাজ পড়েছি। এখন বাসায় গিয়ে, বিকেলে আসব, সবাই মিলে খেলব, অনেক মজা হবে।
ঈদের জামাতে অন্যদের সঙ্গে শরিক হয়েছিলেন ঈসা আব্দুল্লাহও। তিনি বলেন, ‘এই মাঠে আমরা আবার নামাজ আদায় করতে পারছি, এটা অনেক আনন্দের। ভবিষ্যতে এই মাঠ নিয়ে আর কোনো টানাহেঁচড়া হবে না, এমন ব্যবস্থা চাই। মাঠ যেন মাঠ হিসেবেই থাকে।’
উল্লেখ্য, পরিত্যক্ত এই মাঠটি বরাদ্দ পেয়ে সেখানে কাঁটাতারের বেড়া দেয় পুলিশ। স্থায়ী থানা ভবন নির্মাণ হবে বলে টানানো হয় সাইনবোর্ড। এর পর থেকেই শুরু হয় তেঁতুলতলা মাঠ রক্ষার আন্দোলন। গত ২৪ এপ্রিল সকালে মাঠ রক্ষার আন্দোলনে থাকা সৈয়দা রত্না ও তাঁর ছেলে ঈসা আব্দুল্লাহকে আটক করে পুলিশ। প্রায় ১৩ ঘণ্টা থানায় আটকে রাখার পর মুচলেকা দিয়ে ছাড়া পান মা ও ছেলে।
রত্না ও তাঁর ছেলেকে আটক করার পর মাঠ রক্ষার আন্দোলন আরও জোরদার হয়। স্থানীয় বাসিন্দাদের পাশাপাশি অধিকারকর্মীরা মাঠ রক্ষার আন্দোলনে যুক্ত হন। নানা চড়াই-উতরাইয়ের পর প্রধানমন্ত্রীর নির্দেশে এই মাঠে থানা ভবন নির্মাণ বন্ধ হয়েছে। মাঠটি উন্মুক্ত আছে খেলাধুলার জন্য। প্রতিবছরের মতো ঈদের জামাতও অনুষ্ঠিত হলো। এই মাঠে স্থানীয় তরুণদের আয়োজনে হবে সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান ও খেলাধুলা।
মাঝখানে করোনার দুই বছর বাদ ছিল। কিন্তু ৫০ বছর ধরে ঈদের জামাত অনুষ্ঠিত হয়ে আসছিল রাজধানীর কলাবাগানের তেঁতুলতলা মাঠে। এবারও তাই হলো। কিন্তু এলাকাবাসীর মনে রয়ে গেছে সপ্তাহ আগে ঘটে যাওয়া ঘটনার ক্ষত। তাই এই মাঠে আপাতত থানা ভবন নির্মাণকাজ বন্ধ হলেও এই সমস্যার স্থায়ী সমাধান চাইলেন এলাকাবাসী। পূর্ব ঘোষণা অনুযায়ী সকাল ৮টায় শুরু হওয়া জামাতে অংশগ্রহণ করেন প্রায় পাঁচ শতাধিক মুসল্লি।
মাঠটি বর্তমানের পুলিশের তত্ত্বাবধানে রয়েছে। তবে মাঠটি পুলিশের তত্ত্বাবধানে না রেখে সিটি করপোরেশন দিয়ে স্থায়ী সমাধান করা হোক বলে নামাজের পর গণমাধ্যমে দাবি তুলছেন কলাবাগান এলাকাবাসী।
আজ মঙ্গলবার সকাল ৮টায় তেঁতুলতলা মাঠে ঈদের জামাত শুরু হয়। নামাজ শুরুর আগেই স্থানীয় বাসিন্দাদের উপস্থিতিতে কানায় কানায় পূর্ণ হয়ে যায় তেঁতুলতলা মাঠ। এলাকার শিশু-কিশোর, বয়স্করাও এই জামাতে অংশ নেন।
নামাজ শেষে মোশাররফ হোসেন নামে একজন বাসিন্দা বলেন, ‘আমি ছোট থেকে এই এলাকায় বড় হয়েছি। প্রতিবছর এখানেই নামাজ পড়েছি। থানা হলে আর এখানে সবাই মিলে নামাজ পড়তে পারব না, এটা ভাবতেই খারাপ লাগছে। প্রধানমন্ত্রীর নির্দেশে আপাতত সমাধান হলেও এই মাঠের স্থায়ী ব্যবস্থাপনা করা দরকার।’
ওসমান নামে আরেক বাসিন্দা বলেন, একটা স্থায়ী সমাধান জরুরি। মাঠ যার তত্ত্বাবধানেই থাক, সেটা যেন মাঠ হিসেবেই থাকে, উন্মুক্ত থাকে।
মাঠে এসে সবার সঙ্গে নামাজ আদায় করতে পেরে আনন্দিত ১৪ বছর বয়সী রায়হান জামান। তাঁর ভাষ্য, সবাই মিলে নামাজ পড়েছি। এখন বাসায় গিয়ে, বিকেলে আসব, সবাই মিলে খেলব, অনেক মজা হবে।
ঈদের জামাতে অন্যদের সঙ্গে শরিক হয়েছিলেন ঈসা আব্দুল্লাহও। তিনি বলেন, ‘এই মাঠে আমরা আবার নামাজ আদায় করতে পারছি, এটা অনেক আনন্দের। ভবিষ্যতে এই মাঠ নিয়ে আর কোনো টানাহেঁচড়া হবে না, এমন ব্যবস্থা চাই। মাঠ যেন মাঠ হিসেবেই থাকে।’
উল্লেখ্য, পরিত্যক্ত এই মাঠটি বরাদ্দ পেয়ে সেখানে কাঁটাতারের বেড়া দেয় পুলিশ। স্থায়ী থানা ভবন নির্মাণ হবে বলে টানানো হয় সাইনবোর্ড। এর পর থেকেই শুরু হয় তেঁতুলতলা মাঠ রক্ষার আন্দোলন। গত ২৪ এপ্রিল সকালে মাঠ রক্ষার আন্দোলনে থাকা সৈয়দা রত্না ও তাঁর ছেলে ঈসা আব্দুল্লাহকে আটক করে পুলিশ। প্রায় ১৩ ঘণ্টা থানায় আটকে রাখার পর মুচলেকা দিয়ে ছাড়া পান মা ও ছেলে।
রত্না ও তাঁর ছেলেকে আটক করার পর মাঠ রক্ষার আন্দোলন আরও জোরদার হয়। স্থানীয় বাসিন্দাদের পাশাপাশি অধিকারকর্মীরা মাঠ রক্ষার আন্দোলনে যুক্ত হন। নানা চড়াই-উতরাইয়ের পর প্রধানমন্ত্রীর নির্দেশে এই মাঠে থানা ভবন নির্মাণ বন্ধ হয়েছে। মাঠটি উন্মুক্ত আছে খেলাধুলার জন্য। প্রতিবছরের মতো ঈদের জামাতও অনুষ্ঠিত হলো। এই মাঠে স্থানীয় তরুণদের আয়োজনে হবে সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান ও খেলাধুলা।
রাজশাহী জেলা পুলিশ লাইনসের ব্যারাকের শৌচাগারে এক কনস্টেবলের ঝুলন্ত লাশ পাওয়া গেছে। মাসুদ রানা (৩৪) নামের ওই কনস্টেবল গলায় ফাঁস দিয়ে আত্মহত্যা করেছেন বলে পুলিশ জানাচ্ছে। আজ রোববার সকালে ব্যারাকের শৌচাগারে তার ঝুলন্ত লাশ পাওয়া যায়। মাসুদ রানা রাজশাহীর বাগমারা থানার যোগীপাড়া পুলিশ তদন্ত কেন্দ্রে কর্মরত
৩০ মিনিট আগেরাজধানীর ওয়ারীর একটি বাসা থেকে মোহাম্মদ মুঈদ (৩২) ও স্ত্রী আইরিন আক্তার রত্না (৩৫) নামে এক দম্পতির মরদেহ উদ্ধার করেছে পুলিশ। গতকাল শনিবার রাত ৯টার দিকে ওয়ারী থানার ওয়ার স্ট্রিটের জমজম টাওয়ারের পাঁচতলার একটি বাসা থেকে মরদেহ দুটি উদ্ধার করা হয়। পরে ময়নাতদন্তের জন্য ঢাকা মেডিকেল কলেজ মর্গে পাঠায় পুলিশ।
৩১ মিনিট আগেগত ১৮ ফেব্রুয়ারি বহিরাগত সন্ত্রাসী কর্তৃক শিক্ষার্থীদের ওপর হামলা ও আহত করা, ভিসিসহ শিক্ষকদের লাঞ্ছিত ও প্রতিটি বিশৃঙ্খল ঘটনার সঙ্গে জড়িতদের সুষ্ঠু বিচার নিশ্চিত না হলে শিক্ষকেরা পাঠদানে ফিরবেন না বলে বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক সমিতির জরুরি সাধারণ সভায় সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়।
৪৪ মিনিট আগেঘটনাটি ঘটেছে নগরের বোয়ালিয়া থানা থেকে মাত্র প্রায় ৪০০ মিটার দূরে। মোটরসাইকেলে আসা দুই ছিনতাইকারী রিকশা থামিয়ে পরিকল্পিতভাবে এই ছিনতাই করে।
১ ঘণ্টা আগে