নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
‘সরকার ভুল করলে, দায়িত্বশীলরা ভুল করলে অবশ্যই সেগুলো সংবাদপত্রে আসবে। মাননীয় প্রধানমন্ত্রী সমালোচনায় বিশ্বাসী। সমালোচনাকে সমাদৃত করার সংস্কৃতি আমরা লালন করি, মাননীয় প্রধানমন্ত্রী লালন করেন।’ আজ বুধবার আজকের বিজনেস বাংলাদেশ পত্রিকার ৫ম বর্ষে পদার্পণ এবং ডেইলি বাংলাদেশ আপডেটের আত্মপ্রকাশ অনুষ্ঠানে এ মন্তব্য করেন তথ্য ও সম্প্রচারমন্ত্রী ড. হাছান মাহমুদ এমপি।
প্রধান অতিথির বক্তব্যে ড. হাছান মাহমুদ সংবাদপত্রের বিষয়ে সরকারের পদক্ষেপগুলো তুলে ধরে বলেন, টেলিভিশনের পাশাপাশি আমরা সংবাদপত্রেও শৃংখলা আনার চেষ্টা করছি। অনেক পত্রিকা আছে হঠাৎ বের হয়; হঠাৎ বৃষ্টির মতো। এরই মধ্যে এমন ২১০টি সংবাদপত্রের ডিক্লারেশন বাতিল করার জন্য জেলা প্রশাসকদের বলে দিয়েছি। আরও প্রায় ২শ পত্রিকা আছে যেগুলো বের হয়না। এগুলোর বিষয়েও আমরা শিগিগিরই আইনানুগ ব্যবস্থা নিচ্ছি।
তিনি বলেন, ‘গণমাধ্যম স্বাধীনভাবে কাজ করছে। গত সাড়ে বারো বছরে গণমাধ্যমের ব্যাপক বিকাশ ঘটেছে। রেকর্ডসংখ্যক সংবাদপত্র, টিভিচ্যানেল ও অনলাইনের অনুমোদন দিয়েছে সরকার। এতে অনেক মানুষের কর্মসংস্থানের সুযোগ হয়েছে।’
টেলিভিশন চ্যানেলগুলোতে শৃংখলা ফিরিয়ে আনা নিয়ে তথ্যমন্ত্রী বলেন, এখন টেলিভিশন চ্যানেলের ক্রম ঠিক করে দেওয়া হয়েছে। আগে এখানে ব্যাপক বিশৃংখলা ছিল। এছাড়া আগে বাংলাদেশি পণ্যের বিজ্ঞাপন বিদেশি চ্যানেলে প্রচারিত হত। এতে দেশীয় চ্যানেলগুলো বঞ্চিত হতো। পাশাপাশি সরকারও রাজস্ব হারাত। টেলিভশনে ক্লিনফিড বাস্তবায়ন করা হচ্ছে। সব দেশেই ক্লিনফিড আছে। কিন্তু আমাদের দেশে আগে থেকেই আইন থাকলেও ক্লিনফিড মানা হতো না। আমরা কঠোরভাবে ক্লিনফিড বাস্তবায়ন করছি।
গণমাধ্যমের গুরুত্ব তুলে ধরে তথ্যমন্ত্রী বলেন, গণমাধ্যমের বিকাশ রাষ্ট্রের বিকাশের সঙ্গে সম্পৃক্ত। একটি রাষ্ট্রে যদি বহুমাত্রিক ব্যবস্থা প্রতিষ্ঠিত করতে হয় তাহলে গণমাধ্যমের বিকাশ আবশ্যক। গণমাধ্যমের বিকাশ ছাড়া রাষ্ট্রের বিকাশ সম্ভব নয়। একটি মুক্ত গণমাধ্যম গণতন্ত্রের পূর্বশর্ত।
রাজধানীর অফিসার্স ক্লাবে অনুষ্ঠানে আরো উপস্থিত ছিলেন অ্যাডভোকেট আবুল হাশেম খান এমপি, অতিরিক্ত সচিব মেজবাহ উদ্দিন, যুগান্তর পত্রিকার সম্পাদক সাইফুল আলম, ডিইউজের সাধারণ সম্পাদক সাজ্জাদ আলম খান তপু, সময়ের আলোর নির্বাহী সম্পাদক হারুন উর রশীদ, ক্র্যাবের সাবেক সাধারন সম্পাদক দীপু সারোয়ার, নূর উর রহমান মাহমুদ তানিম, আবু সালেক মো. সেলিম রেজা সৌরভসহ গণমাধ্যম ব্যক্তিত্বরা। অনুষ্ঠানে গণ্যমান্য অতিথিদের পাশাপাশি শোবিজ অঙ্গনের তারকারা উপস্থিত ছিলেন।
‘সরকার ভুল করলে, দায়িত্বশীলরা ভুল করলে অবশ্যই সেগুলো সংবাদপত্রে আসবে। মাননীয় প্রধানমন্ত্রী সমালোচনায় বিশ্বাসী। সমালোচনাকে সমাদৃত করার সংস্কৃতি আমরা লালন করি, মাননীয় প্রধানমন্ত্রী লালন করেন।’ আজ বুধবার আজকের বিজনেস বাংলাদেশ পত্রিকার ৫ম বর্ষে পদার্পণ এবং ডেইলি বাংলাদেশ আপডেটের আত্মপ্রকাশ অনুষ্ঠানে এ মন্তব্য করেন তথ্য ও সম্প্রচারমন্ত্রী ড. হাছান মাহমুদ এমপি।
প্রধান অতিথির বক্তব্যে ড. হাছান মাহমুদ সংবাদপত্রের বিষয়ে সরকারের পদক্ষেপগুলো তুলে ধরে বলেন, টেলিভিশনের পাশাপাশি আমরা সংবাদপত্রেও শৃংখলা আনার চেষ্টা করছি। অনেক পত্রিকা আছে হঠাৎ বের হয়; হঠাৎ বৃষ্টির মতো। এরই মধ্যে এমন ২১০টি সংবাদপত্রের ডিক্লারেশন বাতিল করার জন্য জেলা প্রশাসকদের বলে দিয়েছি। আরও প্রায় ২শ পত্রিকা আছে যেগুলো বের হয়না। এগুলোর বিষয়েও আমরা শিগিগিরই আইনানুগ ব্যবস্থা নিচ্ছি।
তিনি বলেন, ‘গণমাধ্যম স্বাধীনভাবে কাজ করছে। গত সাড়ে বারো বছরে গণমাধ্যমের ব্যাপক বিকাশ ঘটেছে। রেকর্ডসংখ্যক সংবাদপত্র, টিভিচ্যানেল ও অনলাইনের অনুমোদন দিয়েছে সরকার। এতে অনেক মানুষের কর্মসংস্থানের সুযোগ হয়েছে।’
টেলিভিশন চ্যানেলগুলোতে শৃংখলা ফিরিয়ে আনা নিয়ে তথ্যমন্ত্রী বলেন, এখন টেলিভিশন চ্যানেলের ক্রম ঠিক করে দেওয়া হয়েছে। আগে এখানে ব্যাপক বিশৃংখলা ছিল। এছাড়া আগে বাংলাদেশি পণ্যের বিজ্ঞাপন বিদেশি চ্যানেলে প্রচারিত হত। এতে দেশীয় চ্যানেলগুলো বঞ্চিত হতো। পাশাপাশি সরকারও রাজস্ব হারাত। টেলিভশনে ক্লিনফিড বাস্তবায়ন করা হচ্ছে। সব দেশেই ক্লিনফিড আছে। কিন্তু আমাদের দেশে আগে থেকেই আইন থাকলেও ক্লিনফিড মানা হতো না। আমরা কঠোরভাবে ক্লিনফিড বাস্তবায়ন করছি।
গণমাধ্যমের গুরুত্ব তুলে ধরে তথ্যমন্ত্রী বলেন, গণমাধ্যমের বিকাশ রাষ্ট্রের বিকাশের সঙ্গে সম্পৃক্ত। একটি রাষ্ট্রে যদি বহুমাত্রিক ব্যবস্থা প্রতিষ্ঠিত করতে হয় তাহলে গণমাধ্যমের বিকাশ আবশ্যক। গণমাধ্যমের বিকাশ ছাড়া রাষ্ট্রের বিকাশ সম্ভব নয়। একটি মুক্ত গণমাধ্যম গণতন্ত্রের পূর্বশর্ত।
রাজধানীর অফিসার্স ক্লাবে অনুষ্ঠানে আরো উপস্থিত ছিলেন অ্যাডভোকেট আবুল হাশেম খান এমপি, অতিরিক্ত সচিব মেজবাহ উদ্দিন, যুগান্তর পত্রিকার সম্পাদক সাইফুল আলম, ডিইউজের সাধারণ সম্পাদক সাজ্জাদ আলম খান তপু, সময়ের আলোর নির্বাহী সম্পাদক হারুন উর রশীদ, ক্র্যাবের সাবেক সাধারন সম্পাদক দীপু সারোয়ার, নূর উর রহমান মাহমুদ তানিম, আবু সালেক মো. সেলিম রেজা সৌরভসহ গণমাধ্যম ব্যক্তিত্বরা। অনুষ্ঠানে গণ্যমান্য অতিথিদের পাশাপাশি শোবিজ অঙ্গনের তারকারা উপস্থিত ছিলেন।
রাজধানীতে অপরাধ দমন ও আইনশৃঙ্খলা রক্ষায় পুলিশকে সহায়তার জন্য অক্সিলিয়ারি ফোর্স হিসেবে ৪২৬ জন ‘সহায়ক পুলিশ কর্মকর্তা’ নিয়োগ দিয়েছে ঢাকা মহানগর পুলিশ (ডিএমপি)। প্রশিক্ষণ ছাড়াই তড়িঘড়ি করে নিয়োগ দেওয়ায় তাঁদের অনেকে নিজেদের দায়িত্ব-কর্তব্য সম্পর্কে জানেন না।
২ ঘণ্টা আগেনতুন করে অচলাবস্থা দেখা দিল খুলনা প্রকৌশল ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ে (কুয়েট)। বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য (ভিসি) অধ্যাপক মুহাম্মদ মাছুদকে অপসারণের দাবিতে ২৪ ঘণ্টার আলটিমেটাম দিয়েছেন শিক্ষার্থীরা। দাবি পূরণ না হলে আজ সোমবার বেলা ৩টা থেকে আমরণ অনশন কর্মসূচি পালনের ঘোষণা দিয়েছেন তাঁরা।
২ ঘণ্টা আগেচট্টগ্রাম নগরের বাসিন্দাদের জলাবদ্ধতার অভিশাপ থেকে মুক্ত করার জন্য চট্টগ্রাম উন্নয়ন কর্তৃপক্ষের (সিডিএ) ৩৬টি খাল ঘিরে বড় প্রকল্প বাস্তবায়িত হচ্ছে। ৫ হাজার ৬১৬ কোটি টাকা বরাদ্দে শুরু করা এ প্রকল্পের আকার এখন ৮ হাজার ৬২৬ কোটি টাকা।
২ ঘণ্টা আগেসরকার পতনের পর কুমিল্লা সিটি করপোরেশনের (কুসিক) মেয়রকে অপসারণ ও কাউন্সিলদের বরখাস্ত করা হয়। এরপর জরুরি সেবা কার্যক্রম পরিচালনা করছেন করপোরেশনের কর্মকর্তারা। তবে তাঁদের দৈনন্দিন কার্যক্রমের পর এই বাড়তি দায়িত্ব পালন করে থাকেন। নাগরিক সনদ, জন্ম-মৃত্যুনিবন্ধন, রাস্তা মেরামত, পরিচ্ছন্নতা, মশক নিয়ন্ত্রণসহ
২ ঘণ্টা আগে