নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
আর্থিক সংকটের কারণে পড়াশোনা চালিয়ে নিতে অক্ষম শিক্ষার্থীদের পাশে দাঁড়াচ্ছে রাজধানীর গ্রিন ইউনিভার্সিটি অব বাংলাদেশ। প্রাথমিক পরিকল্পনার অংশ হিসেবে ব্যাংক এশিয়ার সহায়তায় শিক্ষার্থীদের সর্বোচ্চ ৫ লাখ টাকা পর্যন্ত ‘স্টুডেন্ট সাপোর্ট লোন’ দেবে এই প্রতিষ্ঠান।
বিশ্ববিদ্যালয়ের অনার্স-মাস্টার্সের নিয়মিত শিক্ষার্থীরা টিউশন ফি ও বই-খাতা ক্রয়ের জন্য এই ঋণ সুবিধা পাবেন। পড়ালেখার সময় বা কর্মজীবনে গিয়ে এই শিক্ষা ঋণ পরিশোধ করা যাবে।
আজ বৃহস্পতিবার গ্রিন ইউনিভার্সিটিতে আয়োজিত এক অনুষ্ঠানে এ সংক্রান্ত একটি চুক্তি স্বাক্ষরিত হয়। বিশ্ববিদ্যালয়ের পক্ষে রেজিস্ট্রার মো. সাইফুল ইসলাম ও ব্যাংক এশিয়ার পক্ষে উপ-ব্যবস্থাপনা পরিচালক জিয়াউল হাসান মোল্লা চুক্তিতে স্বাক্ষর করেন।
চুক্তির আওতায় আর্থিকভাবে অসচ্ছল শিক্ষার্থীরা ঋণের জন্য আবেদন করতে পারবেন। পরে তথ্য যাচাই-বাছাই ও শর্ত পূরণ সাপেক্ষে ব্যাংক তার ঋণের ব্যবস্থা করবে।
সংশ্লিষ্টরা জানান, ঋণপ্রাপ্ত শিক্ষার্থীরা সেমিস্টারভিত্তিক চাহিদা অনুযায়ী টাকার জন্য আবেদন করবে। সেই চাহিদা প্রেক্ষিতেই ব্যাংক তার টিউশন ফি বিশ্ববিদ্যালয়ের অ্যাকাউন্টে পরিশোধ করবে। শিক্ষাজীবন চলাকালীন কিংবা শেষ হওয়ার এই ঋণ পরিশোধ করতে হবে।
এদিকে শিক্ষার্থীদের টিউশন ফি পরিশোধের প্রক্রিয়া সহজ করতে ব্যাংক এশিয়া’র সঙ্গে অন্য একটি চুক্তি হয়েছে ওই অনুষ্ঠানে। এর আওতায় গ্রিন ইউনিভার্সিটির সফটওয়্যারের সঙ্গে ব্যাংকটির পেমেন্ট সিস্টেমের সংযোগ থাকবে। ফলে ব্যাংকটিতে টিউশন ফি’র টাকা পরিশোধ করলে রিয়েল টাইম লেনদেনের সুবিধা পাবে গ্রিনের শিক্ষার্থীরা।
অনুষ্ঠানে উপস্থিত সংশ্লিষ্টরা জানান, যোগ্য ও অভিজ্ঞ শিক্ষকমণ্ডলীর সমন্বয়ে মানসম্মত শিক্ষা প্রদানের লক্ষ্যে নিরলসভাবে কাজ করছে গ্রিন ইউনিভার্সিটি। ব্যাংক এশিয়ার সহায়তায় শিক্ষার্থীদের ঋণ প্রদানের বিষয়টি সেই কার্যক্রমকে আরও বেগবান করবে। উভয় চুক্তির সফলতা কামনা করেন তারা।
এ সময় অন্যান্যদের মধ্যে বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক ড. মো. গোলাম সামদানী ফকির, উপদেষ্টা অধ্যাপক ড. মো. আব্দুর রাজ্জাক, কোষাধ্যক্ষ অধ্যাপক ড. মো. ফায়জুর রহমান, ফাইন্যান্স অ্যান্ড অ্যাকাউন্টস ডিরেক্টর মোহাম্মদ আশরাফুল আনোয়ার, ডিন, চেয়ারম্যান ও বিভাগীয় প্রধানেরা উপস্থিত ছিলেন।
আর্থিক সংকটের কারণে পড়াশোনা চালিয়ে নিতে অক্ষম শিক্ষার্থীদের পাশে দাঁড়াচ্ছে রাজধানীর গ্রিন ইউনিভার্সিটি অব বাংলাদেশ। প্রাথমিক পরিকল্পনার অংশ হিসেবে ব্যাংক এশিয়ার সহায়তায় শিক্ষার্থীদের সর্বোচ্চ ৫ লাখ টাকা পর্যন্ত ‘স্টুডেন্ট সাপোর্ট লোন’ দেবে এই প্রতিষ্ঠান।
বিশ্ববিদ্যালয়ের অনার্স-মাস্টার্সের নিয়মিত শিক্ষার্থীরা টিউশন ফি ও বই-খাতা ক্রয়ের জন্য এই ঋণ সুবিধা পাবেন। পড়ালেখার সময় বা কর্মজীবনে গিয়ে এই শিক্ষা ঋণ পরিশোধ করা যাবে।
আজ বৃহস্পতিবার গ্রিন ইউনিভার্সিটিতে আয়োজিত এক অনুষ্ঠানে এ সংক্রান্ত একটি চুক্তি স্বাক্ষরিত হয়। বিশ্ববিদ্যালয়ের পক্ষে রেজিস্ট্রার মো. সাইফুল ইসলাম ও ব্যাংক এশিয়ার পক্ষে উপ-ব্যবস্থাপনা পরিচালক জিয়াউল হাসান মোল্লা চুক্তিতে স্বাক্ষর করেন।
চুক্তির আওতায় আর্থিকভাবে অসচ্ছল শিক্ষার্থীরা ঋণের জন্য আবেদন করতে পারবেন। পরে তথ্য যাচাই-বাছাই ও শর্ত পূরণ সাপেক্ষে ব্যাংক তার ঋণের ব্যবস্থা করবে।
সংশ্লিষ্টরা জানান, ঋণপ্রাপ্ত শিক্ষার্থীরা সেমিস্টারভিত্তিক চাহিদা অনুযায়ী টাকার জন্য আবেদন করবে। সেই চাহিদা প্রেক্ষিতেই ব্যাংক তার টিউশন ফি বিশ্ববিদ্যালয়ের অ্যাকাউন্টে পরিশোধ করবে। শিক্ষাজীবন চলাকালীন কিংবা শেষ হওয়ার এই ঋণ পরিশোধ করতে হবে।
এদিকে শিক্ষার্থীদের টিউশন ফি পরিশোধের প্রক্রিয়া সহজ করতে ব্যাংক এশিয়া’র সঙ্গে অন্য একটি চুক্তি হয়েছে ওই অনুষ্ঠানে। এর আওতায় গ্রিন ইউনিভার্সিটির সফটওয়্যারের সঙ্গে ব্যাংকটির পেমেন্ট সিস্টেমের সংযোগ থাকবে। ফলে ব্যাংকটিতে টিউশন ফি’র টাকা পরিশোধ করলে রিয়েল টাইম লেনদেনের সুবিধা পাবে গ্রিনের শিক্ষার্থীরা।
অনুষ্ঠানে উপস্থিত সংশ্লিষ্টরা জানান, যোগ্য ও অভিজ্ঞ শিক্ষকমণ্ডলীর সমন্বয়ে মানসম্মত শিক্ষা প্রদানের লক্ষ্যে নিরলসভাবে কাজ করছে গ্রিন ইউনিভার্সিটি। ব্যাংক এশিয়ার সহায়তায় শিক্ষার্থীদের ঋণ প্রদানের বিষয়টি সেই কার্যক্রমকে আরও বেগবান করবে। উভয় চুক্তির সফলতা কামনা করেন তারা।
এ সময় অন্যান্যদের মধ্যে বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক ড. মো. গোলাম সামদানী ফকির, উপদেষ্টা অধ্যাপক ড. মো. আব্দুর রাজ্জাক, কোষাধ্যক্ষ অধ্যাপক ড. মো. ফায়জুর রহমান, ফাইন্যান্স অ্যান্ড অ্যাকাউন্টস ডিরেক্টর মোহাম্মদ আশরাফুল আনোয়ার, ডিন, চেয়ারম্যান ও বিভাগীয় প্রধানেরা উপস্থিত ছিলেন।
নেতৃত্বের শূন্যতায় ধুঁকছে গাজীপুর সিটি করপোরেশন (জিসিসি)। তার প্রভাব পড়ছে নগরজীবনে। নগরবাসীর অভিযোগ, অপরিকল্পিত নগরায়ণ, দূষণ, যানজট, জলজট, খানাখন্দে ভরা রাস্তাঘাট, মশার উপদ্রব, সড়কবাতির অভাবে রাতে ভুতুড়ে পরিবেশ—এসব এখন নগরবাসীর নিত্যসঙ্গী। কিন্তু এসব দেখার কেউ নেই।
১ ঘণ্টা আগেদেশীয় পেঁয়াজ, রসুন, আলু ও লবণের ভরা মৌসুম এখন। চলতি মৌসুমে এসব পণ্য উৎপাদন পর্যাপ্ত হওয়ায় এই সময়ে কৃষকের মুখে হাসি ফোটার কথা। কিন্তু লাভ তো দূরে থাক, পণ্যের উৎপাদন খরচও তুলতে না পেরে হতাশ কৃষকেরা।
৩ ঘণ্টা আগেদুই দিনের মধ্যে ভোজ্যতেলের সংকট কেটে যাবে—এমন প্রতিশ্রুতি দিয়েছিলেন বাণিজ্য উপদেষ্টা শেখ বশিরউদ্দীন। উপদেষ্টার দেওয়া দুই দিন কেটে গেছে, কিন্তু কাটেনি বোতলজাত সয়াবিন তেলের সংকট। গতকাল বুধবার রাজধানীর বিভিন্ন বাজার ও সুপারশপগুলো ঘুরে অধিকাংশ জায়গায় বোতলজাত সয়াবিন তেল পাওয়া যায়নি।
৩ ঘণ্টা আগেরাজশাহীতে রিকশাচালককে জুতাপেটা করে সাময়িক বরখাস্ত হওয়া পবা উপজেলা সমাজসেবা কর্মকর্তা জাহিদ হাসান রাসেলের কর্মকাণ্ডে অতিষ্ঠ ছিলেন বিভিন্ন দপ্তরের কর্মকর্তা-কর্মচারীরা। তাঁর বিরুদ্ধে ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের কাছে দুটি লিখিত অভিযোগও দেওয়া হয়েছিল। কিন্তু এসব বিষয়ে কোনো তদন্ত হয়নি। ফলে বারবার পার পেয়ে গেছেন
৪ ঘণ্টা আগে