সাভার (ঢাকা) প্রতিনিধি
জনগণকে আস্থায় যদি আনতে হয়, তাহলে যে সংস্কারগুলো জনগণের ক্ষেত্রে আসে, সেগুলোর ক্ষেত্রে ঐকমত্যে না পৌঁছানোর কোনো উপায় নেই। এখন একটা প্রক্রিয়া শুরু হয়েছে, বিভিন্ন সংস্কার বিষয়ে ঐকমত্য গড়া। সেটা অবশ্যই একটা প্রক্রিয়ার মধ্য দিয়ে যেতে হবে। এমন মন্তব্য করেছেন অন্তর্বর্তী সরকারের পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তন এবং পানিসম্পদ মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা সৈয়দা রিজওয়ানা হাসান।
আজ বুধবার মহান স্বাধীনতা দিবসে সাভারের জাতীয় স্মৃতিসৌধে মুক্তিযুদ্ধে শহীদদের প্রতি শ্রদ্ধা জানানোর পর গণমাধ্যমে এসব কথা বলেন রিজওয়ানা হাসান।
সৈয়দা রিজওয়ানা বলেছেন, ‘আমি মনে করি জনগণকে আস্থায় যদি আনতে হয়, তাহলে যে সংস্কারগুলো জনগণের ক্ষেত্রে আসে, সেগুলোর ক্ষেত্রে ঐকমত্যে না পৌঁছানোর কোনো উপায় নেই। চ্যালেঞ্জ একটা সরকারের জন্য যেমন হয়, তেমনি গতানুগতিক কিছু চ্যালেঞ্জ তো থাকেই। তবে এখন একটা প্রক্রিয়া শুরু হয়েছে, বিভিন্ন সংস্কার বিষয়ে ঐকমত্য গড়া। সেটা অবশ্যই একটা প্রক্রিয়ার মধ্য দিয়ে যেতে হবে। এটাকে চ্যালেঞ্জ বলেন আর না বলেন, একটা প্রক্রিয়া তো বটেই। আমি মনে করি, ওটাতে সবাইকে একসঙ্গে এগিয়ে যাওয়া হচ্ছে একটা বড় জায়গা আমাদের জন্য। আরেকটা হচ্ছে নির্বাচনটা সুষ্ঠুভাবে করে দেওয়া, জনগণের প্রত্যাশা পূরণ করা।
উপদেষ্টা বলেছেন, ‘আরেকটা বড় বিষয় হচ্ছে, সব সময় আমরা বলি, এই যে জুলাই-আগস্টে যে হত্যাকাণ্ড হলো, যে বর্বরতাটা হলো, এটার একটা সুষ্ঠু বিচার। এখন আমাদের সীমিত সময়ে আমরা অবশ্যই চেষ্টা করব মানুষকে এই বিচারের কিছু কিছু রায় মানুষের সামনে দিতে পারি, তাদের মধ্যে যেন ওই আস্থাটা আসে। সত্যিই এই বর্বরতার একটা বিচার হচ্ছে।’
ঐকমত্য কতটা হবে বলে প্রত্যাশা করেন—সাংবাদিকদের এমন প্রশ্নে রিজওয়ানা হাসান বলেন, ‘প্রত্যাশা হলো, জাতীয় স্বার্থে ব্যক্তিগত ও দলীয় স্বার্থের ঊর্ধ্বে উঠে আমরা ঐকমত্য করব। কিন্তু একেক মানুষ একেকটা বিষয় একেকভাবে দেখে। দৃষ্টিভঙ্গি একেকভাবে আনে। সেই দৃষ্টিভঙ্গির যে তফাতগুলো আছে, সেগুলো কমিয়ে একটা জায়গায় নিয়ে আসা। সেটা একটু সময় লাগবে, একটা প্রক্রিয়ার ব্যাপার। সেখানে নিশ্চয়ই তাঁরা সবকিছুর ঊর্ধ্বে উঠে জাতীয় স্বার্থকেই প্রাধান্য দেবেন। তাঁরা তো আরও অনেক বেশি অভিজ্ঞ, আমাদের অনেকের চেয়ে।’
জনগণকে আস্থায় যদি আনতে হয়, তাহলে যে সংস্কারগুলো জনগণের ক্ষেত্রে আসে, সেগুলোর ক্ষেত্রে ঐকমত্যে না পৌঁছানোর কোনো উপায় নেই। এখন একটা প্রক্রিয়া শুরু হয়েছে, বিভিন্ন সংস্কার বিষয়ে ঐকমত্য গড়া। সেটা অবশ্যই একটা প্রক্রিয়ার মধ্য দিয়ে যেতে হবে। এমন মন্তব্য করেছেন অন্তর্বর্তী সরকারের পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তন এবং পানিসম্পদ মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা সৈয়দা রিজওয়ানা হাসান।
আজ বুধবার মহান স্বাধীনতা দিবসে সাভারের জাতীয় স্মৃতিসৌধে মুক্তিযুদ্ধে শহীদদের প্রতি শ্রদ্ধা জানানোর পর গণমাধ্যমে এসব কথা বলেন রিজওয়ানা হাসান।
সৈয়দা রিজওয়ানা বলেছেন, ‘আমি মনে করি জনগণকে আস্থায় যদি আনতে হয়, তাহলে যে সংস্কারগুলো জনগণের ক্ষেত্রে আসে, সেগুলোর ক্ষেত্রে ঐকমত্যে না পৌঁছানোর কোনো উপায় নেই। চ্যালেঞ্জ একটা সরকারের জন্য যেমন হয়, তেমনি গতানুগতিক কিছু চ্যালেঞ্জ তো থাকেই। তবে এখন একটা প্রক্রিয়া শুরু হয়েছে, বিভিন্ন সংস্কার বিষয়ে ঐকমত্য গড়া। সেটা অবশ্যই একটা প্রক্রিয়ার মধ্য দিয়ে যেতে হবে। এটাকে চ্যালেঞ্জ বলেন আর না বলেন, একটা প্রক্রিয়া তো বটেই। আমি মনে করি, ওটাতে সবাইকে একসঙ্গে এগিয়ে যাওয়া হচ্ছে একটা বড় জায়গা আমাদের জন্য। আরেকটা হচ্ছে নির্বাচনটা সুষ্ঠুভাবে করে দেওয়া, জনগণের প্রত্যাশা পূরণ করা।
উপদেষ্টা বলেছেন, ‘আরেকটা বড় বিষয় হচ্ছে, সব সময় আমরা বলি, এই যে জুলাই-আগস্টে যে হত্যাকাণ্ড হলো, যে বর্বরতাটা হলো, এটার একটা সুষ্ঠু বিচার। এখন আমাদের সীমিত সময়ে আমরা অবশ্যই চেষ্টা করব মানুষকে এই বিচারের কিছু কিছু রায় মানুষের সামনে দিতে পারি, তাদের মধ্যে যেন ওই আস্থাটা আসে। সত্যিই এই বর্বরতার একটা বিচার হচ্ছে।’
ঐকমত্য কতটা হবে বলে প্রত্যাশা করেন—সাংবাদিকদের এমন প্রশ্নে রিজওয়ানা হাসান বলেন, ‘প্রত্যাশা হলো, জাতীয় স্বার্থে ব্যক্তিগত ও দলীয় স্বার্থের ঊর্ধ্বে উঠে আমরা ঐকমত্য করব। কিন্তু একেক মানুষ একেকটা বিষয় একেকভাবে দেখে। দৃষ্টিভঙ্গি একেকভাবে আনে। সেই দৃষ্টিভঙ্গির যে তফাতগুলো আছে, সেগুলো কমিয়ে একটা জায়গায় নিয়ে আসা। সেটা একটু সময় লাগবে, একটা প্রক্রিয়ার ব্যাপার। সেখানে নিশ্চয়ই তাঁরা সবকিছুর ঊর্ধ্বে উঠে জাতীয় স্বার্থকেই প্রাধান্য দেবেন। তাঁরা তো আরও অনেক বেশি অভিজ্ঞ, আমাদের অনেকের চেয়ে।’
র্যাব-৭ জানায়, গোপন সংবাদের ভিত্তিতে মনোয়ারার বাড়িতে অভিযান চালানো হয়। র্যাব সদস্যদের উপস্থিতি টের পেয়ে কয়েকজন দৌঁড়ে পালিয়ে যায়। পরে মনোয়ারাকে আটক করা হয়। তাঁর স্বীকারোক্তি অনুযায়ী, ঘরের বারান্দার খাটের নিচে রাখা একটি ব্যাগ থেকে স্কচটেপ মোড়ানো অবস্থায় এক লাখ পিস ইয়াবা উদ্ধার করা হয়।
৫ মিনিট আগেমনতলা পুলিশ তদন্ত কেন্দ্রের ইনচার্জ পরিদর্শক মাহবুবুর রহমান বলেন, ‘‘সকালে খবর পেয়ে ঘটনাস্থলে গিয়ে লাশ উদ্ধার করা হয়েছে। কিভাবে তাঁর মৃত্যু হয়েছে, তা এখনো নিশ্চিত হওয়া যায়নি।’’
৮ মিনিট আগেপ্রতারণার এমন ঘটনা ঘটেছে কুষ্টিয়ার দৌলতপুর উপজেলায়। এলাকাটি রাজশাহীর বাঘা উপজেলার ঠিক বিপরীতে, পদ্মা নদীর ওপারে। প্রতারক কুলসুম খাতুন স্বামীর সঙ্গে ওই এলাকায় গিয়ে তার নাম জানিয়েছিলেন ‘মুনিয়া’।
৯ মিনিট আগেবুধবার (১৬ জুলাই) বিকেল চারটায় বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষকের কার্যালয়ে দুজন সহকারী শিক্ষকের সামনে এ ঘটনা ঘটে। এছাড়া ধারালো অস্ত্র কুন্তি দিয়ে আঘাত করায় ভীতিকর অবস্থা তৈরি হয়। এসময় প্রাণনাশের হুমকিও দেওয়া হয় শিক্ষককে। এ ঘটনায় গত বৃহস্পতিবার (১৭ জুলাই) কটিয়াদি শিক্ষা অফিস ও কটিয়াদি থানাতে লিখিত অভিযোগ...
১৭ মিনিট আগে