নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
সুপ্রিম কোর্ট আইনজীবী সমিতির ২০২৪-২৫ সালের নির্বাচনে ভোট গণনাকে কেন্দ্র করে হট্টগোল, হাতাহাতি, মারামারি ও হত্যাচেষ্টার ঘটনায় করা মামলায় পাঁচ আইনজীবীকে তিন দিনের রিমান্ড শেষে কারাগারে পাঠানো হয়েছে।
আজ মঙ্গলবার ঢাকার মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট রাজেশ চৌধুরী কারাগারে পাঠানোর নির্দেশ দেন।
পাঁচ আইনজীবী হলেন—অ্যাডভোকেট কাজী বশির আহমেদ, হাসানুজ্জামান তুষার, তরিকুল ইসলাম, এনামুল হক সুমন ও ব্যারিস্টার ওসমান চৌধুরী।
তিন দিনের রিমান্ড শেষে তাঁদের আদালতে হাজির করে ডিবি পুলিশ। মামলার তদন্ত কর্মকর্তা ডিবি পুলিশ পরিদর্শক আবুল কালাম আজাদ প্রত্যেককে কারাগারে আটক রাখার আবেদন জানান। অন্যদিকে প্রত্যেকের পক্ষে জামিনের আবেদন করেন তাঁদের আইনজীবীরা। উভয় পক্ষের শুনানি শেষে আদালত প্রত্যেকের জামিনের আবেদন নামঞ্জুর করেন এবং কারাগারে পাঠানোর নির্দেশ দেন।
ঢাকার আদালতের শাহবাগ থানার সাধারণ নিবন্ধন কর্মকর্তা এসআই নিজাম উদ্দিন ফকির এসব তথ্য নিশ্চিত করেছেন।
এর আগে গত ৯ মার্চ ৫ আইনজীবীকে তিন দিনের রিমান্ডে নেওয়া হয়। এর আগের দিন তাঁদের গ্রেপ্তার করা হয়।
সুপ্রিম কোর্টের মারামারির ঘটনায় দায়ের করা মামলায় সুপ্রিম কোর্ট বারের নির্বাচনে সম্পাদক পদে স্বতন্ত্র ও আওয়ামী লীগের বিদ্রোহী প্রার্থী অ্যাডভোকেট নাহিদ সুলতানা যুথী, বিএনপি-জামায়াত সমর্থিত নীল প্যানেলের সম্পাদক প্রার্থী ব্যারিস্টার রুহুল কুদ্দুস কাজলসহ ২০ জনকে আসামি করা হয়।
প্রধান আসামি অ্যাডভোকেট নাহিদ সুলতানা যুথী যুবলীগ চেয়ারম্যান শেখ ফজলে শামস পরশের স্ত্রী বলে উল্লেখ করা হয়েছে।
মামলায় ভোট গণনা ছাড়াই জোর করে সম্পাদক পদের ফলাফল ঘোষণা, একটি আইফোন, পকেট থেকে ১৫ হাজার টাকা ছিনিয়ে নেওয়া এবং রড, লাঠি ও চেয়ার দিয়ে হামলা করে গুরুতর আহত করাসহ হত্যাচেষ্টার অভিযোগ করা হয়েছে।
গত ৮ মার্চ রাতে সহকারী অ্যাটর্নি জেনারেল সাইফুর রহমান চৌধুরী সাইফ বাদী হয়ে এ মামলা করেন।
মামলায় অন্য আসামিরা হলেন—অ্যাডভোকেট মো. জাকির হোসেন ওরফে মাসুদ, অ্যাডভোকেট শাকিলা রৌশন, অ্যাডভোকেট কাজী বশির আহম্মেদ, ব্যারিস্টার ওসমান, অ্যাডভোকেট আরিফ, অ্যাডভোকেট সুমন, অ্যাডভোকেট তুষার, রবিউল, ব্যারিস্টার চৌধুরী মৌসুমী ফাতেমা (কবিতা), সাইদুর রহমান জুয়েল, অলিউর, যুবলীগ নেতা জয়দেব নন্দী, মাইন উদ্দিন রানা, মশিউর রহমান সুমন, কামাল হোসেন, আসলাম রাইয়ান, অ্যাডভোকেট তরিকুল ও অ্যাডভোকেট সোহাগ।
এছাড়া মামলায় ৩০ থেকে ৪০ জনকে অজ্ঞাতপরিচয় আসামি করা হয়েছে।
সুপ্রিম কোর্ট আইনজীবী সমিতির ২০২৪-২৫ সালের নির্বাচন গত ৬ ও ৭ মার্চ অনুষ্ঠিত হয়। ভোট গণনাকে কেন্দ্র করে ৮ মার্চ মারামারি ঘটনা ঘটে।
সুপ্রিম কোর্ট আইনজীবী সমিতির ২০২৪-২৫ সালের নির্বাচনে ভোট গণনাকে কেন্দ্র করে হট্টগোল, হাতাহাতি, মারামারি ও হত্যাচেষ্টার ঘটনায় করা মামলায় পাঁচ আইনজীবীকে তিন দিনের রিমান্ড শেষে কারাগারে পাঠানো হয়েছে।
আজ মঙ্গলবার ঢাকার মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট রাজেশ চৌধুরী কারাগারে পাঠানোর নির্দেশ দেন।
পাঁচ আইনজীবী হলেন—অ্যাডভোকেট কাজী বশির আহমেদ, হাসানুজ্জামান তুষার, তরিকুল ইসলাম, এনামুল হক সুমন ও ব্যারিস্টার ওসমান চৌধুরী।
তিন দিনের রিমান্ড শেষে তাঁদের আদালতে হাজির করে ডিবি পুলিশ। মামলার তদন্ত কর্মকর্তা ডিবি পুলিশ পরিদর্শক আবুল কালাম আজাদ প্রত্যেককে কারাগারে আটক রাখার আবেদন জানান। অন্যদিকে প্রত্যেকের পক্ষে জামিনের আবেদন করেন তাঁদের আইনজীবীরা। উভয় পক্ষের শুনানি শেষে আদালত প্রত্যেকের জামিনের আবেদন নামঞ্জুর করেন এবং কারাগারে পাঠানোর নির্দেশ দেন।
ঢাকার আদালতের শাহবাগ থানার সাধারণ নিবন্ধন কর্মকর্তা এসআই নিজাম উদ্দিন ফকির এসব তথ্য নিশ্চিত করেছেন।
এর আগে গত ৯ মার্চ ৫ আইনজীবীকে তিন দিনের রিমান্ডে নেওয়া হয়। এর আগের দিন তাঁদের গ্রেপ্তার করা হয়।
সুপ্রিম কোর্টের মারামারির ঘটনায় দায়ের করা মামলায় সুপ্রিম কোর্ট বারের নির্বাচনে সম্পাদক পদে স্বতন্ত্র ও আওয়ামী লীগের বিদ্রোহী প্রার্থী অ্যাডভোকেট নাহিদ সুলতানা যুথী, বিএনপি-জামায়াত সমর্থিত নীল প্যানেলের সম্পাদক প্রার্থী ব্যারিস্টার রুহুল কুদ্দুস কাজলসহ ২০ জনকে আসামি করা হয়।
প্রধান আসামি অ্যাডভোকেট নাহিদ সুলতানা যুথী যুবলীগ চেয়ারম্যান শেখ ফজলে শামস পরশের স্ত্রী বলে উল্লেখ করা হয়েছে।
মামলায় ভোট গণনা ছাড়াই জোর করে সম্পাদক পদের ফলাফল ঘোষণা, একটি আইফোন, পকেট থেকে ১৫ হাজার টাকা ছিনিয়ে নেওয়া এবং রড, লাঠি ও চেয়ার দিয়ে হামলা করে গুরুতর আহত করাসহ হত্যাচেষ্টার অভিযোগ করা হয়েছে।
গত ৮ মার্চ রাতে সহকারী অ্যাটর্নি জেনারেল সাইফুর রহমান চৌধুরী সাইফ বাদী হয়ে এ মামলা করেন।
মামলায় অন্য আসামিরা হলেন—অ্যাডভোকেট মো. জাকির হোসেন ওরফে মাসুদ, অ্যাডভোকেট শাকিলা রৌশন, অ্যাডভোকেট কাজী বশির আহম্মেদ, ব্যারিস্টার ওসমান, অ্যাডভোকেট আরিফ, অ্যাডভোকেট সুমন, অ্যাডভোকেট তুষার, রবিউল, ব্যারিস্টার চৌধুরী মৌসুমী ফাতেমা (কবিতা), সাইদুর রহমান জুয়েল, অলিউর, যুবলীগ নেতা জয়দেব নন্দী, মাইন উদ্দিন রানা, মশিউর রহমান সুমন, কামাল হোসেন, আসলাম রাইয়ান, অ্যাডভোকেট তরিকুল ও অ্যাডভোকেট সোহাগ।
এছাড়া মামলায় ৩০ থেকে ৪০ জনকে অজ্ঞাতপরিচয় আসামি করা হয়েছে।
সুপ্রিম কোর্ট আইনজীবী সমিতির ২০২৪-২৫ সালের নির্বাচন গত ৬ ও ৭ মার্চ অনুষ্ঠিত হয়। ভোট গণনাকে কেন্দ্র করে ৮ মার্চ মারামারি ঘটনা ঘটে।
রাজধানীর উত্তরায় মাইলস্টোন স্কুল অ্যান্ড কলেজে প্রশিক্ষণ বিমান বিধ্বস্তের পর থেকেই সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম যেন বিভীষিকাময় হয়ে উঠেছে। ফেসবুকে ঢুকলেই ওই দুর্ঘটনার মন খারাপ করা ছবি ও ভিডিও এড়িয়ে যাওয়ার উপায় নেই। স্ক্রল করতে করতে হঠাৎ চোখ আটকে যায় ‘এসএসসি ০৫-এইচএসসি ০৭’ গ্রুপের একটি পোস্টে।
৪ ঘণ্টা আগেজাতীয় বার্ন ও প্লাস্টিক সার্জারি ইনস্টিটিউটের করিডরে আগের দিনের মতো চিৎকার-চেঁচামেচি ছিল না গতকাল মঙ্গলবার। ছিল না রক্তের জন্য ছোটাছুটি। হাসপাতালজুড়ে কেমন যেন একটা উৎকণ্ঠা। এই উৎকণ্ঠা দগ্ধ শিশুগুলোর স্বজনদের চোখেমুখে। সবার প্রার্থনা, আর যেন কোনো দুঃসংবাদ কানে না আসে, সব শিশু যেন সুস্থ হয়ে ওঠে।
৪ ঘণ্টা আগেশিক্ষার্থীদের প্রতি মমত্ববোধ ও দায়িত্ববোধের অসাধারণ উদাহরণ তৈরি করে গেলেন রাজধানীর মাইলস্টোন স্কুল অ্যান্ড কলেজের শিক্ষক মাহরীন চৌধুরী। যুদ্ধবিমানটি যখন তাঁর প্রতিষ্ঠানে বিধ্বস্ত হয়, তখনো তিনি অক্ষত ও সুস্থ ছিলেন। কিন্তু বিপদের মুখেই তিনি ঝাঁপিয়ে পড়েছিলেন নিজের সন্তানের মতো ছাত্রছাত্রীদের বাঁচাতে।
৪ ঘণ্টা আগেরাজধানীর উত্তরার দিয়াবাড়ির মাইলস্টোন স্কুল অ্যান্ড কলেজ প্রাঙ্গণে শিক্ষার্থীদের কোলাহল নেই। বিমানবাহিনীর বিধ্বস্ত প্রশিক্ষণ যুদ্ধবিমানের বিকট শব্দে থেমে গেছে সেই কোলাহল। থামেনি সন্তান বা স্বজনহারাদের বুকফাটা কান্না, মাতম। হাসপাতালে যন্ত্রণায় কাতরাচ্ছে আহত ও দগ্ধরা।
৪ ঘণ্টা আগে