লাকসাম (কুমিল্লা) প্রতিনিধি
লাকসামে প্রকাশ্যে শিয়াল জবাই করে ১০০০ টাকা কেজি দরে মাংস বিক্রি করা হয়েছে। গত বুধবার বিকেলে কয়েকজন যুবক লাকসাম দৌলতগঞ্জ রাজঘাট নতুন বাজারে ব্রিজের কাছে একটি শিয়াল জবাই করে সেটির মাংস বিক্রি করেন। শিয়ালের মাংস খেলে নানা রোগের উপশম হয়। এমন প্রচার করেন তাঁরা। এ বিশ্বাস থেকে বহু ক্রেতা সেই মাংস কিনেছেন।
স্থানীয় লোকজন জানান, ওই দিন দুপুরে দৌলতগঞ্জ বাজারের রাজঘাট ব্রিজের পূর্ব পাশের নতুন বাজারে শিয়ালটি জবাই করা হয়। জবাই ও মাংস কাটার জন্য জিয়া নামে স্থানীয় এক কসাইকে ১৫০ টাকা দেওয়া হয়।
বাজারে প্রকাশ্যে শিয়াল জবাইকালে একজন মোবাইলে সেই ভিডিও ধারণ করে ফেসবুকে আপলোড করেন। এরপরই ঘটনাটি পুরো এলাকায় জানাজানি হয়ে যায়।
ভিডিওতে দেখা যাচ্ছে, সাইফুল ইসলাম, মরণ ও লিটনসহ কয়েকজন যুবক ও তাঁর সহযোগীরা ক্রেতাদের আকৃষ্ট করতে শিয়ালের মাংসের নানা উপকারিতার কথা প্রচার করছেন। ভিডিও ধারণকারীও মাংস বিক্রেতাদের একজন।
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক একজন ক্রেতা বলেন, মাংস বিক্রেতারা বলেছিলেন, বাত-ব্যথা কিংবা কঠিন রোগের প্রতিষেধক হিসেবে শিয়ালের মাংস রান্না করে খাওয়ার বিকল্প নেই। এসব ক্ষেত্রে শিয়ালের মাংস অব্যর্থ ওষুধ। তাঁদের সে কথায় বিশ্বাস করে অনেকেই শিয়ালের মাংস কিনে নেন। মানুষের বিশ্বাস করাতে পাশেই রাখা হয়েছিল শিয়ালের মাথা। আধা ঘণ্টার মধ্যে মাংস বিক্রি শেষ হয়ে যায়।
এ বিষয়ে লাকসাম উপজেলা স্বাস্থ্য কর্মকর্তা ডা. নাজিয়া বিনতে আলম বলেন, এটি কোনো প্রতিষেধক নয়। বিজ্ঞানভিত্তিক কোনো প্রমাণ নেই। তাছাড়া এর ক্ষতিকর দিক রয়েছে।
শিয়াল জবাই ও মাংস বিক্রয়ের ঘটনা জানতে চাইলে স্থানীয় কাউন্সিলর আবদুল আজিজ বলেন, এ বিষয়ে আমার কিছুই জানা নেই।
উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) একেএম সাইফুল আলম বলেন, বন্যপ্রাণী জবাই করে মাংস বিক্রি করা আইনত দণ্ডনীয় অপরাধ। এ ঘটনাটি তদন্ত করে ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
লাকসামে প্রকাশ্যে শিয়াল জবাই করে ১০০০ টাকা কেজি দরে মাংস বিক্রি করা হয়েছে। গত বুধবার বিকেলে কয়েকজন যুবক লাকসাম দৌলতগঞ্জ রাজঘাট নতুন বাজারে ব্রিজের কাছে একটি শিয়াল জবাই করে সেটির মাংস বিক্রি করেন। শিয়ালের মাংস খেলে নানা রোগের উপশম হয়। এমন প্রচার করেন তাঁরা। এ বিশ্বাস থেকে বহু ক্রেতা সেই মাংস কিনেছেন।
স্থানীয় লোকজন জানান, ওই দিন দুপুরে দৌলতগঞ্জ বাজারের রাজঘাট ব্রিজের পূর্ব পাশের নতুন বাজারে শিয়ালটি জবাই করা হয়। জবাই ও মাংস কাটার জন্য জিয়া নামে স্থানীয় এক কসাইকে ১৫০ টাকা দেওয়া হয়।
বাজারে প্রকাশ্যে শিয়াল জবাইকালে একজন মোবাইলে সেই ভিডিও ধারণ করে ফেসবুকে আপলোড করেন। এরপরই ঘটনাটি পুরো এলাকায় জানাজানি হয়ে যায়।
ভিডিওতে দেখা যাচ্ছে, সাইফুল ইসলাম, মরণ ও লিটনসহ কয়েকজন যুবক ও তাঁর সহযোগীরা ক্রেতাদের আকৃষ্ট করতে শিয়ালের মাংসের নানা উপকারিতার কথা প্রচার করছেন। ভিডিও ধারণকারীও মাংস বিক্রেতাদের একজন।
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক একজন ক্রেতা বলেন, মাংস বিক্রেতারা বলেছিলেন, বাত-ব্যথা কিংবা কঠিন রোগের প্রতিষেধক হিসেবে শিয়ালের মাংস রান্না করে খাওয়ার বিকল্প নেই। এসব ক্ষেত্রে শিয়ালের মাংস অব্যর্থ ওষুধ। তাঁদের সে কথায় বিশ্বাস করে অনেকেই শিয়ালের মাংস কিনে নেন। মানুষের বিশ্বাস করাতে পাশেই রাখা হয়েছিল শিয়ালের মাথা। আধা ঘণ্টার মধ্যে মাংস বিক্রি শেষ হয়ে যায়।
এ বিষয়ে লাকসাম উপজেলা স্বাস্থ্য কর্মকর্তা ডা. নাজিয়া বিনতে আলম বলেন, এটি কোনো প্রতিষেধক নয়। বিজ্ঞানভিত্তিক কোনো প্রমাণ নেই। তাছাড়া এর ক্ষতিকর দিক রয়েছে।
শিয়াল জবাই ও মাংস বিক্রয়ের ঘটনা জানতে চাইলে স্থানীয় কাউন্সিলর আবদুল আজিজ বলেন, এ বিষয়ে আমার কিছুই জানা নেই।
উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) একেএম সাইফুল আলম বলেন, বন্যপ্রাণী জবাই করে মাংস বিক্রি করা আইনত দণ্ডনীয় অপরাধ। এ ঘটনাটি তদন্ত করে ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
ময়মনসিংহের ত্রিশাল উপজেলার বইলর ইউনিয়নের বাঁশকুড়ি গ্রামে মা-বাবা হত্যার মর্মান্তিক ঘটনায় গ্রামজুড়ে নেমে এসেছে শোকের ছায়া। এই ঘটনার পর থেকে ঘাতক ছেলে রিয়াদ হোসেন রাজুর ৯ মাসের শিশুকন্যা সিদরাতুল মুনতাহা রাইসা ও তার মা এখন চরম অনিশ্চয়তার মধ্যে রয়েছে।
৩৭ মিনিট আগেবাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামীর সহকারী সেক্রেটারি জেনারেল মাওলানা রফিকুল ইসলাম খান বলেছেন, আগামী জাতীয় নির্বাচনে দেশের জনগণ ‘দাঁড়িপাল্লায় নীরবে ভোট দিয়ে’ এক নীরব বিপ্লব ঘটাবে। সম্প্রতি চারটি বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্র সংসদ নির্বাচনে ছাত্রশিবিরের নিরঙ্কুশ বিজয় সেই ইঙ্গিতই দিচ্ছে বলে তিনি মন্তব্য করেন।
৪০ মিনিট আগেজাতীয় সংসদ নির্বাচনকে ঘিরে চাঁপাইনবাবগঞ্জের তিনটি আসনে জমে উঠেছে রাজনৈতিক তৎপরতা। জেলার সর্বত্র এখন বিএনপি ও জামায়াতের প্রার্থীদের প্রচার, গণসংযোগ ও উঠান বৈঠক চলছে। তবে বিএনপির অভ্যন্তরীণ কোন্দল, বিভক্ত নেতৃত্ব ও একাধিক প্রার্থীর কারণে মাঠে তাদের অবস্থান দুর্বল।
৬ ঘণ্টা আগেহঠাৎ অস্থির হয়ে উঠেছে দেশের শিক্ষাঙ্গন। প্রাথমিক থেকে বিশ্ববিদ্যালয় স্তর পর্যন্ত আলাদা ইস্যু ঘিরে অস্থিরতা বিরাজ করছে। এতে ব্যাহত হচ্ছে শিক্ষা কার্যক্রম। তৈরি হচ্ছে প্রশাসনিক জটিলতাও। শঙ্কা দেখা দিচ্ছে সেশনজটসহ নানা সংকটের।
৬ ঘণ্টা আগে