জীবননগর (চুয়াডাঙ্গা) প্রতিনিধি
চুয়াডাঙ্গার জীবননগরে গাফফার আলী ওরফে আকাশ হত্যার বিচারের দাবিতে রাজশাহীগামী কপোতাক্ষ এক্সপ্রেস ট্রেন আটকে রেখে মানববন্ধন করেছে নিহতের পরিবার ও এলাকাবাসী।
রোববার সকাল ৯টা ১০ মিনিটে জীবননগর উপজেলার উথলী রেল স্টেশনে তারা ট্রেনটি আটকে রেখে মানববন্ধন করেন। এ সময় ট্রেনটি ২৩ মিনিট ধরে স্টেশনে আটকে থাকে। পরে সকাল ৯টা ৩৩ মিনিটে সেটি ছেড়ে যায়।
মানববন্ধন শেষে ট্রেনের টিটি মাহাবুব হোসেনের হাতে একটি স্মারকলিপি তুলে দেন নিহতের স্বজনেরা। মাহাবুব হোসেন বলেন, ‘বিষয়টি আমি ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাদের জানাব।’
মানববন্ধনে আকাশের বাবা জিন্নাত আলী বলেন, ‘আমি আমার ছেলে হত্যার বিচার চাই। যারা জড়িত, তাদের আইনের আওতায় আনতে হবে।’
আকাশের মা বলেন, ‘আমার ছেলে অন্যায় করত না, বরং অন্যায়ের প্রতিবাদ করত। সেই প্রতিবাদের কারণেই তাকে ট্রেন থেকে ফেলে দিয়ে হত্যা করা হয়েছে। আমি এর বিচার চাই।’
উল্লেখ্য, গত ২১ মে রাজশাহী থেকে ছেড়ে আসা খুলনাগামী কপোতাক্ষ ট্রেন থেকে পড়ে সেনেরহুদা গ্রামের গাফফার আলী ওরফে আকাশের মৃত্যু হয়। নিহতের পরিবারের দাবি, আকাশ একা একা ট্রেন থেকে পড়েননি, বরং তাকে পরিকল্পিতভাবে হত্যা করা হয়েছে।
তাদের অভিযোগ, আকাশকে ট্রেন থেকে ফেলে দেওয়ার আগে বুকে লাথি মারা হয়। রাজশাহী-চুয়াডাঙ্গা রুটের টিটি লালন ও পারভেজ এবং কাদের নামের এক পুলিশ সদস্যের উপস্থিতিতে তাঁকে ফেলে দেওয়া হয় বলে দাবি পরিবারের।
আকাশ চুয়াডাঙ্গা পানি উন্নয়ন বোর্ডে কর্মরত ছিলেন। তিনি সেনেরহুদা গ্রামের জিন্নাত আলীর একমাত্র ছেলে।
চুয়াডাঙ্গার জীবননগরে গাফফার আলী ওরফে আকাশ হত্যার বিচারের দাবিতে রাজশাহীগামী কপোতাক্ষ এক্সপ্রেস ট্রেন আটকে রেখে মানববন্ধন করেছে নিহতের পরিবার ও এলাকাবাসী।
রোববার সকাল ৯টা ১০ মিনিটে জীবননগর উপজেলার উথলী রেল স্টেশনে তারা ট্রেনটি আটকে রেখে মানববন্ধন করেন। এ সময় ট্রেনটি ২৩ মিনিট ধরে স্টেশনে আটকে থাকে। পরে সকাল ৯টা ৩৩ মিনিটে সেটি ছেড়ে যায়।
মানববন্ধন শেষে ট্রেনের টিটি মাহাবুব হোসেনের হাতে একটি স্মারকলিপি তুলে দেন নিহতের স্বজনেরা। মাহাবুব হোসেন বলেন, ‘বিষয়টি আমি ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাদের জানাব।’
মানববন্ধনে আকাশের বাবা জিন্নাত আলী বলেন, ‘আমি আমার ছেলে হত্যার বিচার চাই। যারা জড়িত, তাদের আইনের আওতায় আনতে হবে।’
আকাশের মা বলেন, ‘আমার ছেলে অন্যায় করত না, বরং অন্যায়ের প্রতিবাদ করত। সেই প্রতিবাদের কারণেই তাকে ট্রেন থেকে ফেলে দিয়ে হত্যা করা হয়েছে। আমি এর বিচার চাই।’
উল্লেখ্য, গত ২১ মে রাজশাহী থেকে ছেড়ে আসা খুলনাগামী কপোতাক্ষ ট্রেন থেকে পড়ে সেনেরহুদা গ্রামের গাফফার আলী ওরফে আকাশের মৃত্যু হয়। নিহতের পরিবারের দাবি, আকাশ একা একা ট্রেন থেকে পড়েননি, বরং তাকে পরিকল্পিতভাবে হত্যা করা হয়েছে।
তাদের অভিযোগ, আকাশকে ট্রেন থেকে ফেলে দেওয়ার আগে বুকে লাথি মারা হয়। রাজশাহী-চুয়াডাঙ্গা রুটের টিটি লালন ও পারভেজ এবং কাদের নামের এক পুলিশ সদস্যের উপস্থিতিতে তাঁকে ফেলে দেওয়া হয় বলে দাবি পরিবারের।
আকাশ চুয়াডাঙ্গা পানি উন্নয়ন বোর্ডে কর্মরত ছিলেন। তিনি সেনেরহুদা গ্রামের জিন্নাত আলীর একমাত্র ছেলে।
ঝিনাইদহের মোবারকগঞ্জ রেলস্টেশনের অদূরে বাবরা রেলগেটে অজ্ঞাতনামা (৬০) এক নারী ট্রেনে কাটা পড়ে মারা গেছেন। রোববার সকাল ৮টা ২০ মিনিটের দিকে খুলনা থেকে ছেড়ে আসা রাজশাহীগামী কপোতাক্ষ এক্সপ্রেস ট্রেনে তিনি কাটা পড়েন। চলন্ত ট্রেনের নিচে পড়ে তাঁর শরীর দুই খণ্ড হয়ে যায়।
১ ঘণ্টা আগেগেটের সামনে ভিড় করছেন কার্গো ভিলেজের কর্মচারীরা। উদ্বেগ প্রকাশ করে তাঁরা বলছেন, এখনো ধোঁয়া বের হচ্ছে। মনে হচ্ছে, আগুন পুরোপুরি নেভেনি। পুরো আমদানি কার্গো ভিলেজ পুড়ে ছাই হয়ে গেছে।
১ ঘণ্টা আগেপুলিশ ও স্থানীয় সূত্রে জানা গেছে, শনিবার দিবাগত রাতের কোনো এক সময় দুর্বৃত্তরা এই হত্যাকাণ্ড ঘটিয়েছে। ভোররাতে পরিবারের লোকজন বাইরে বের হয়ে মুসার রক্তাক্ত লাশ দেখতে পায়। নিহত ব্যক্তির বুকে ধারালো অস্ত্রের আঘাতের একাধিক চিহ্ন পাওয়া গেছে।
১ ঘণ্টা আগেফরিদপুরের বোয়ালমারী উপজেলার কাদিরদি বাজারে ভয়াবহ অগ্নিকাণ্ডের ঘটনা ঘটেছে। শনিবার (১৮ অক্টোবর) দিবাগত রাত ১০টার দিকে বাচ্চু মোল্লার মার্কেটে এই আগুন লাগে। এতে মুদি, কাপড়, ওষুধ, জুতা, বীজসহ কমপক্ষে ২০টি ব্যবসাপ্রতিষ্ঠান পুড়ে ছাই হয়ে গেছে।
২ ঘণ্টা আগে