আবু বকর ছিদ্দিক, চট্টগ্রাম
চট্টগ্রাম বন্দর থেকে খাগড়াছড়ির রামগড় স্থলবন্দর দিয়ে ৩ ঘণ্টায় ভারতে পণ্য রপ্তানি করতে ১ হাজার ২০০ কোটি টাকায় নেওয়া হয় সড়ক প্রশস্ত করার কাজ। বারইয়ারহাট (চট্টগ্রামের মিরসরাই)-হেঁয়াকো (ফটিকছড়ি)-রামগড় (খাগড়াছড়ি) সড়ক প্রশস্তকরণের সেই কাজ মাঝপথে রেখে উধাও ভারতীয় ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠান।
এদিকে আট মাস ধরে কাজ বন্ধ থাকলেও প্রকল্পের মেয়াদ বাড়ানো হয়েছে। কিন্তু ঠিকাদার আর কাজই শুরু করেননি।
প্রকল্পসংশ্লিষ্ট কর্মকর্তারা জানান, ৩৮ কিলোমিটার সড়কটি ১৮ ফুট প্রস্থ থেকে ৩৮ ফুট করার কাজ শুরু হয় ২০২৩ সালের এপ্রিলে। দুই বছর মেয়াদি প্রকল্পের ঠিকাদার ভারতীয় অশোকা বিল্ডকন লিমিটেড। এরই মধ্যে ২০২৪ সালের ডিসেম্বরে প্রকল্পের মেয়াদ শেষ হয়ে যায়। তবে কাজ হয়েছে অর্ধেক।
চট্টগ্রাম সড়ক ও জনপথ বিভাগের নির্বাহী প্রকৌশলী মো. মোসলেহ উদ্দিন জানান, বর্তমানে প্রকল্পের কাজ সম্পন্ন হয়েছে ৪৫ থেকে ৫০ শতাংশ।
প্রকল্প পরিচালক মোহাম্মদ জাহিদ হোসেন আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘২০২৪ সালের ৫ আগস্ট সরকার পরিবর্তনে কিছুটা প্রভাব পড়েছে। সেটা বর্তমানে কেটে গেছে। আমরা ৩৮ কিলোমিটারের মধ্যে ২৩ কিলোমিটার সড়ক ঠিকাদারকে বুঝিয়ে দিতে পেরেছি। বন বিভাগের সঙ্গে কিছু সমস্যা ছিল, তাও সমাধান হয়েছে। প্রকল্পের মেয়াদ চলতি বছরের ডিসেম্বর পর্যন্ত বাড়ানো হয়েছে।’
বর্তমান মেয়াদের মধ্যে কাজটি শেষ করা সম্ভব হবে আশা করছেন প্রকল্প পরিচালক। প্রকল্পের মোট ব্যয় ১ হাজার ২২৬ কোটি টাকা বলে তিনি জানান।
প্রকল্প বাস্তবায়ন হলে চট্টগ্রাম বন্দর থেকে খাগড়াছড়ির রামগড় স্থলবন্দর দিয়ে ৩ ঘণ্টায় পণ্য যাবে ভারতে। এটি ভারত সরকারের এলওসি-৩ (লাইন অব ক্রেডিট) এবং বাংলাদেশ সরকারের উন্নয়ন তহবিলের অর্থায়নে বাস্তবায়িত হচ্ছে।
সড়ক ও জনপথ বিভাগ জানায়, ২০১৭ সালের ৫ এপ্রিল দিল্লিতে এ বিষয়ে দুই দেশের মধ্যে সমঝোতা স্মারক স্বাক্ষর হয়েছিল। প্রকল্পে বাংলাদেশ সরকার দিচ্ছে ৫১৩ কোটি ৭ লাখ টাকা। আর ৫৯৪ কোটি ৭ লাখ টাকা ঋণ দিচ্ছে ভারত সরকার। প্রকল্পের আওতায় রয়েছে ২৪৯ দশমিক ২০ মিটারের ৯টি সেতু ও ১০৮ মিটারের ২৩টি কালভার্ট এবং ৩৮ ফুট প্রস্থের ৩৮ কিলোমিটার সড়ক। এ ছাড়া জমি অধিগ্রহণের ব্যয় রয়েছে।
প্রকল্পসংশ্লিষ্টরা জানান, কাজ শেষ হলে ঢাকা ও চট্টগ্রাম থেকে বারইয়ারহাট-হেঁয়াকো-রামগড় সড়ক ব্যবহার করে রামগড় স্থলবন্দর দিয়ে সহজে ভারতে পণ্য রপ্তানি করা যাবে। মিরসরাইয়ের অর্থনৈতিক শিল্পনগরের সঙ্গে যোগাযোগও সহজ হবে। এতে সময় ও পরিবহনব্যয় সাশ্রয় হবে। আমদানি-রপ্তানিতে গতি আসবে।
চট্টগ্রাম সড়ক ও জনপথ বিভাগের নির্বাহী প্রকৌশলী মো. মোসলেহ উদ্দিন বলেন, বারইয়ারহাট-হেঁয়াকো-রামগড় সড়ক প্রশস্তকরণের প্রকল্পের মেয়াদ শেষ হয়ে গিয়েছিল গত বছরের ডিসেম্বরে। এ ছাড়া প্রকল্পের কিছু সমস্যা ছিল। চলতি বছরের ডিসেম্বর পর্যন্ত মেয়াদ বাড়ানো হয়েছে। প্রকল্পের অগ্রগতি ৪৫ থেকে ৫০ শতাংশ কাজ শেষ হয়েছে।
ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠান অশোকা বিল্ডকন লিমিটেডের প্রজেক্ট ম্যানেজার সন্দীপ দে প্রকল্পের কাজ বন্ধ প্রসঙ্গে ফোনে বলেন, ২০২৪ সালের ৫ আগস্টে সরকার পরিবর্তনে কিছুটা দেরি হয়েছে। এখন তিনি ভারতে রয়েছেন বলে জানান।
১০ সেপ্টেম্বর সরেজমিনে বারইয়ারহাট-হেঁয়াকো-রামগড় পর্যন্ত সড়ক প্রশস্তকরণ প্রকল্পের আওতাভুক্ত কোথাও কাজ করতে দেখা যায়নি। অনেক নির্মাণাধীন কালভার্ট, সেতুর জায়গায় লোহার রডগুলোতে মরিচা ধরে আছে। নির্মাণাধীন সড়কটির অনেক জায়গায় খানাখন্দ।
চট্টগ্রাম বন্দর থেকে খাগড়াছড়ির রামগড় স্থলবন্দর দিয়ে ৩ ঘণ্টায় ভারতে পণ্য রপ্তানি করতে ১ হাজার ২০০ কোটি টাকায় নেওয়া হয় সড়ক প্রশস্ত করার কাজ। বারইয়ারহাট (চট্টগ্রামের মিরসরাই)-হেঁয়াকো (ফটিকছড়ি)-রামগড় (খাগড়াছড়ি) সড়ক প্রশস্তকরণের সেই কাজ মাঝপথে রেখে উধাও ভারতীয় ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠান।
এদিকে আট মাস ধরে কাজ বন্ধ থাকলেও প্রকল্পের মেয়াদ বাড়ানো হয়েছে। কিন্তু ঠিকাদার আর কাজই শুরু করেননি।
প্রকল্পসংশ্লিষ্ট কর্মকর্তারা জানান, ৩৮ কিলোমিটার সড়কটি ১৮ ফুট প্রস্থ থেকে ৩৮ ফুট করার কাজ শুরু হয় ২০২৩ সালের এপ্রিলে। দুই বছর মেয়াদি প্রকল্পের ঠিকাদার ভারতীয় অশোকা বিল্ডকন লিমিটেড। এরই মধ্যে ২০২৪ সালের ডিসেম্বরে প্রকল্পের মেয়াদ শেষ হয়ে যায়। তবে কাজ হয়েছে অর্ধেক।
চট্টগ্রাম সড়ক ও জনপথ বিভাগের নির্বাহী প্রকৌশলী মো. মোসলেহ উদ্দিন জানান, বর্তমানে প্রকল্পের কাজ সম্পন্ন হয়েছে ৪৫ থেকে ৫০ শতাংশ।
প্রকল্প পরিচালক মোহাম্মদ জাহিদ হোসেন আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘২০২৪ সালের ৫ আগস্ট সরকার পরিবর্তনে কিছুটা প্রভাব পড়েছে। সেটা বর্তমানে কেটে গেছে। আমরা ৩৮ কিলোমিটারের মধ্যে ২৩ কিলোমিটার সড়ক ঠিকাদারকে বুঝিয়ে দিতে পেরেছি। বন বিভাগের সঙ্গে কিছু সমস্যা ছিল, তাও সমাধান হয়েছে। প্রকল্পের মেয়াদ চলতি বছরের ডিসেম্বর পর্যন্ত বাড়ানো হয়েছে।’
বর্তমান মেয়াদের মধ্যে কাজটি শেষ করা সম্ভব হবে আশা করছেন প্রকল্প পরিচালক। প্রকল্পের মোট ব্যয় ১ হাজার ২২৬ কোটি টাকা বলে তিনি জানান।
প্রকল্প বাস্তবায়ন হলে চট্টগ্রাম বন্দর থেকে খাগড়াছড়ির রামগড় স্থলবন্দর দিয়ে ৩ ঘণ্টায় পণ্য যাবে ভারতে। এটি ভারত সরকারের এলওসি-৩ (লাইন অব ক্রেডিট) এবং বাংলাদেশ সরকারের উন্নয়ন তহবিলের অর্থায়নে বাস্তবায়িত হচ্ছে।
সড়ক ও জনপথ বিভাগ জানায়, ২০১৭ সালের ৫ এপ্রিল দিল্লিতে এ বিষয়ে দুই দেশের মধ্যে সমঝোতা স্মারক স্বাক্ষর হয়েছিল। প্রকল্পে বাংলাদেশ সরকার দিচ্ছে ৫১৩ কোটি ৭ লাখ টাকা। আর ৫৯৪ কোটি ৭ লাখ টাকা ঋণ দিচ্ছে ভারত সরকার। প্রকল্পের আওতায় রয়েছে ২৪৯ দশমিক ২০ মিটারের ৯টি সেতু ও ১০৮ মিটারের ২৩টি কালভার্ট এবং ৩৮ ফুট প্রস্থের ৩৮ কিলোমিটার সড়ক। এ ছাড়া জমি অধিগ্রহণের ব্যয় রয়েছে।
প্রকল্পসংশ্লিষ্টরা জানান, কাজ শেষ হলে ঢাকা ও চট্টগ্রাম থেকে বারইয়ারহাট-হেঁয়াকো-রামগড় সড়ক ব্যবহার করে রামগড় স্থলবন্দর দিয়ে সহজে ভারতে পণ্য রপ্তানি করা যাবে। মিরসরাইয়ের অর্থনৈতিক শিল্পনগরের সঙ্গে যোগাযোগও সহজ হবে। এতে সময় ও পরিবহনব্যয় সাশ্রয় হবে। আমদানি-রপ্তানিতে গতি আসবে।
চট্টগ্রাম সড়ক ও জনপথ বিভাগের নির্বাহী প্রকৌশলী মো. মোসলেহ উদ্দিন বলেন, বারইয়ারহাট-হেঁয়াকো-রামগড় সড়ক প্রশস্তকরণের প্রকল্পের মেয়াদ শেষ হয়ে গিয়েছিল গত বছরের ডিসেম্বরে। এ ছাড়া প্রকল্পের কিছু সমস্যা ছিল। চলতি বছরের ডিসেম্বর পর্যন্ত মেয়াদ বাড়ানো হয়েছে। প্রকল্পের অগ্রগতি ৪৫ থেকে ৫০ শতাংশ কাজ শেষ হয়েছে।
ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠান অশোকা বিল্ডকন লিমিটেডের প্রজেক্ট ম্যানেজার সন্দীপ দে প্রকল্পের কাজ বন্ধ প্রসঙ্গে ফোনে বলেন, ২০২৪ সালের ৫ আগস্টে সরকার পরিবর্তনে কিছুটা দেরি হয়েছে। এখন তিনি ভারতে রয়েছেন বলে জানান।
১০ সেপ্টেম্বর সরেজমিনে বারইয়ারহাট-হেঁয়াকো-রামগড় পর্যন্ত সড়ক প্রশস্তকরণ প্রকল্পের আওতাভুক্ত কোথাও কাজ করতে দেখা যায়নি। অনেক নির্মাণাধীন কালভার্ট, সেতুর জায়গায় লোহার রডগুলোতে মরিচা ধরে আছে। নির্মাণাধীন সড়কটির অনেক জায়গায় খানাখন্দ।
ঝিনাইদহের মোবারকগঞ্জ রেলস্টেশনের অদূরে বাবরা রেলগেটে অজ্ঞাতনামা (৬০) এক নারী ট্রেনে কাটা পড়ে মারা গেছেন। রোববার সকাল ৮টা ২০ মিনিটের দিকে খুলনা থেকে ছেড়ে আসা রাজশাহীগামী কপোতাক্ষ এক্সপ্রেস ট্রেনে তিনি কাটা পড়েন। চলন্ত ট্রেনের নিচে পড়ে তাঁর শরীর দুই খণ্ড হয়ে যায়।
২৫ মিনিট আগেগেটের সামনে ভিড় করছেন কার্গো ভিলেজের কর্মচারীরা। উদ্বেগ প্রকাশ করে তাঁরা বলছেন, এখনো ধোঁয়া বের হচ্ছে। মনে হচ্ছে, আগুন পুরোপুরি নেভেনি। পুরো আমদানি কার্গো ভিলেজ পুড়ে ছাই হয়ে গেছে।
১ ঘণ্টা আগেপুলিশ ও স্থানীয় সূত্রে জানা গেছে, শনিবার দিবাগত রাতের কোনো এক সময় দুর্বৃত্তরা এই হত্যাকাণ্ড ঘটিয়েছে। ভোররাতে পরিবারের লোকজন বাইরে বের হয়ে মুসার রক্তাক্ত লাশ দেখতে পায়। নিহত ব্যক্তির বুকে ধারালো অস্ত্রের আঘাতের একাধিক চিহ্ন পাওয়া গেছে।
১ ঘণ্টা আগেফরিদপুরের বোয়ালমারী উপজেলার কাদিরদি বাজারে ভয়াবহ অগ্নিকাণ্ডের ঘটনা ঘটেছে। শনিবার (১৮ অক্টোবর) দিবাগত রাত ১০টার দিকে বাচ্চু মোল্লার মার্কেটে এই আগুন লাগে। এতে মুদি, কাপড়, ওষুধ, জুতা, বীজসহ কমপক্ষে ২০টি ব্যবসাপ্রতিষ্ঠান পুড়ে ছাই হয়ে গেছে।
১ ঘণ্টা আগে